![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুবই সাধারন একটা মানুষ।জ্ঞানের দিক থেকেও অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য।তবে স্বপ্ন দেখি অনেক বিশাল।কারন স্বপ্ন দেখতে কোন খরচাপাতি লাগে না।আমি ধর্মের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল।তবে ধর্মান্ধ নই।
ধর্মের খুটি এতো নড়বড়ে?
---------------------------------
আসুন চিন্তাকে হত্যা করি
বুদ্ধি বিবেক বিকিয়ে দেই শূণ্য ,
যে শূণ্যর কোন অস্বিত্ব নেই ।
অন্ধ বিশ্বাস আর কু-সংস্কারে জরাজীর্ণতায় আষ্টে-পৃষ্টে
সে শূন্যতার বসবাস !
উন্মাদ হই ,ধার্মিক হই,সুন্নাত করি,
আর সত্তরটা হুরী পাবার আশায় -
হত্যা করি শত শত চিন্তাকে,বুদ্ধিকে,বিবেক কে।
ব্যাবস্যা করি,ভন্ডামী করি,সাপ্তাহিক ধার্মিক হই-
বিনাশ্রমে উদর ভরি ,
ভুঁড়ি ফুলিয়ে ধর্মের খুটি ধরে বসে থাকি।
যে খুটি মানুষের গড়া ইট-পাথরের খুটির
চাইতেও নড়বড়ে !
সামান্য দখিনা বাতাসে ভেঙ্গে পড়ে ধার্মিকের গায়ে ।
ধার্মিক হই !
ধর্ম কি বুঝি বা না বুঝি -
হলি খেলি রক্তের,
আঘাত করি শীর্ণে ।
মানুষের রক্তে স্নান করে,
মক্কায় যাই পাপ মোচনে ।
ধর্মের তৈল মর্দনে ফুলে-ফেপে বড় করি গোপনাঙ্গ ?
জন্ম দেই শতশত ভন্ড, অসাধু ধার্মিকের ।
লম্বা লম্বা টুপি পড়ি,২০ গজ কাপড়ে ঢাকি-
ফুলে-ফেপে বড় হওয়া গোপনাঙ্গ ।
ঘরে ঘরে ধার্মিক পয়দা করি ,
ধর্মের খুটি ধরে বসে থাকি ।
যে খুটির নিজে টিকে থাকার সামান্য ক্ষমতাও নাই ,
সামান্য বাতাসেই হেলে পড়ে ধার্মিকের গায়ে !
ধর্মের দোহাইয়ে প্রশ্রয় দেই শতশত অন্যায়ের
সিরিয়া বানাই,আফগানিস্তান বানাই আমার প্রিয় বাংলাদেশ কে ।
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৫৯
আখেনাটেন বলেছেন: ধার্মিকের সামনে যখন 'গোঁড়া' শব্দটি বসে তখনই গণ্ডগোল শুরু হয়। আর এই কাজটা ইয়াং জেনারেশনের মস্তিষ্কে ঢুকাতে সাহায্য কিছু অতি চালাক ধর্মান্ধ মানুষ। এরা এখন আমাদের উপমহাদেশে নিজেদের ভালো অবস্থানে নিয়েছে বিভিন্ন ধর্মের নামে। তাই সবখানেই ভিন্নধর্ম, ভিন্নমত ও ভিন্নপথের মানুষেরা নাজেহাল।
ধর্মান্ধতা নিপাত যাক, মানবতা মুক্তি পাক।
সৃষ্টিকর্তা এদের সঠিক পথের সন্ধান দিক।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১২
কামরুননাহার কলি বলেছেন: হেদায়েত করুন সবাইকে।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১৫
আবু সায়েদ বলেছেন: ধর্মের খুটি নড়বরে নয়। কথাটি ভুল। মানুষের অপকর্মের দায় ধর্মের উপরে চাপিয়ে লাভ কী?
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: কবিতাটা পরে মনটা বিষন্ন হয়ে গেল!
৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৪
নাঈমুর রহমান আকাশ বলেছেন: আমি নিজের কিছু অভিজ্ঞতা বলি।
ব্লগে আমার আসার প্রায় একবছর হতে চললো। আমি একজন ভিন্নমতাবলম্বী মুসলমান, সুতরাং আমার আদর্শের সাথে সংখ্যাগরিষ্ঠ শ্রেণীর মুসলিম আলেমদের বিরোধ থাকাটা আমার কাছে নতুন কিছু নয়। আমি গঠনমূলক আরৈাচনা ও প্রশ্নত্তোর আশা করতাম শুরুতে। কিন্তু আমার ভূল ভাঙতে দেরী নেয়নি। ব্লগে একশ্রেণীর ধর্মব্যবসায়ী আমার পেছনে লাগে। আমিার প্রথম পাতা থেকে দূরে থাকা ব্লগটাতে যে তাদের কেন আক্রোশ তা আমি বুঝতে পারিনি প্রথম।
সাধারণত, তারা যে ভাষা ব্যবহার করতেন, সেটাতে উত্তর দেয়া ভদ্রলোকের পক্ষে সম্ভব নয়। আমি তাদের নিচুশ্রেণীর লোকেদের মতোই ধরে নিয়েছিলাম। আমার পেছনে লেগে তারা অনেকটা এমন কথাবার্তা বলতেন:
আমার পোস্টে একবার জনৈক ব্যক্তি পুরোপুরি আক্রোশপূর্ণ হামলা করেন:
এটা কেবল নমুনা। তিনি এই কাজ মারাত্মকভাবে করেছেন। কীভাবে একজনের এতো আক্রোশ থাকতে পারে আমার জানা ছিলো না।
আমি এটা বেশ কয়েকজন ব্লগারকে জানানোর চেষ্টা করি। কেউ আমলে নেননি। ব্যপারটা এমন, ভিন্নমতাবলম্বীরা এমন জিনিসের শিকার হওয়াটা অতি স্বাভাবিক।
আমার বিরুদ্ধে লেখা পোস্টগুলো একটু খুঁজলেই পাওয়া যাবে। জনৈক বিশিষ্ট আলেম আমাকে নিয়ে পাঁচ পর্বের সিরিজ বানিয়েছিলেন। যদিও আমার বেশীরভাগ সময়ে ব্লগে প্রদত্ত সময় সপ্তাহে একঘন্টারও কম। তাদের অফুরন্ত সময় তারা এসবে লাগাচ্ছেন, তাদের ইচ্ছা।
আজকে নতুন একটা মুখ দেখলাম:
এরা যদি একই ব্যক্তির মাল্টি হয়ে থাকেন তবে সমস্যা এখানে, তিনি একজন মানসিক বিকারগ্রস্ত হয়েও চিকিৎসা ছাড়া আপনার আমার মাঝে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তবে যদি ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তি হন তবে বুঝতে হবে। জাফর ইকবাল স্যারের ওপরে হামলাটা যেমন পরিকল্পিত, এরাও আরও অনেক পরিকল্পনার সাথে যুক্ত।
হাস্যকর ব্যপার (এবং একই সাথে দুঃখের), এরা সবাই বেশ যশমান ব্লগার। 'আমিন' জাতীয় পোস্ট নিয়মিত লিখে প্রচুর লাইক, কমেন্ট নেন। সেখানে তাদের ব্যবহার, ভাষা কিন্তু সংযত। কিন্তু এখানে? আমি জানিনা তারা আসলে কি, অন্তরের খবর কেবল আল্লাহ বলতে পারেন। তবে এই কয়টা উদাহরণ তাদের ভদরতার মুখোশের আড়ালে থাকা চরমপন্থী মুখটা কি চিনিয়ে দিতে যথেষ্ট নয়?
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮
চাঁদগাঝী বলেছেন: