![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me
#কোরআনের রত্ন : ইউসুফ (আঃ) ও মুসা (আঃ) এর কাহিনীগল্পবিবরণ ইতিহাসের সাথে মিলসদৃশতা সমুহ।
আপনারা নিশ্চই কোরআনে ইউসুফ (আঃ) Joseph ও মুসা (আঃ) সর্ম্পকে জেনে থাকবেন:
দুজনের ঘটনা সময়কালের মধ্যে পার্থক্য হাজার বছরের উপরে। কোরআন অনুযায়ি প্রথম ঘটনা ইউসুফ (আঃ)এবং তার পর মুসা (আঃ) সর্ম্পকে
মিলসদৃশতা সমুহ:১. নবী ইয়াকুব (আঃ) যিনি ইউসুফ (আঃ) বাবা এবং মুসা (আঃ) এর মা দুজনেই তাদের সন্তান কে হারান মিশরে এবং অবশেষে ফিরেও পান।
২. ইউসুফ (আঃ) Joseph ও মুসা (আঃ) দুজনেই পানিতে পতিত হন যেমন ইউসুফ (আঃ) Joseph কে কুয়াতে ফেলে দেয় ওনার ভাইয়েরা
* এবং মুসা (আঃ) কে নদীতে ভাসিয়ে দেন ওনার মা ফেরআউন থেকে বাচাতে।
৩. যখন ধর্মযাজক ইউসুফ (আঃ) Joseph কে ঘরে আনেন এবং যখন আসিয়া (আঃ) মুসাকে ফেরআউনের কাছে নিয়ে আসে তখন দুজনেই একই কথা বলেছিলেন : {عَسَىٰ أَن يَنفَعَنَا أَوْ نَأْتَخِذَهُ وَلَدًا}
{ আসা আন ইয়ান ফাআনা আউ নাত তাকিতাহাহু ওয়ালাদান} যার অর্থ মনে হয় এই বাচ্চা আমাদের উপকারেকাজে আসবে অথবা আমরা তাকে সন্তান হিসেবে গ্রহন করবো
৪. ইউসুফ (আঃ) Joseph ও মুসা (আঃ) দুজনেই পালিত হয়েছিলেন অন্যের কাছে এবং দুজনেই রাজ প্রসাদে বা দুর্গে বেড়ে ওঠেন।
৫. ইউসুফ (আঃ) Joseph ও মুসা (আঃ) দুজনেরই চেহারা বা সৈন্দর্য তাদের জীবনে বড় রকমের প্রভাব ফেলেছিল। যেমন ইউসুফ (আঃ) Joseph এর যুবক বয়সের সময়ে রাজ প্রসাদের বা দুর্গের নারীরা তার সৈন্দর্যের জন্য পাগল হয়ে ছিলেন এমনকি কথিত আছে যে ইউসুফ (আঃ) দিকে তাকিয়ে দেখার সময় ফল কাটতে গিয়ে নিজের হাতের অংগুল কেটে ফেলেছে
দেখুন সুরা ইউসুফ সুরা নং ১২ আয়াত নং ৩১ " যখন সে তাদের চক্রান্ত শুনল, তখন তাদেরকে ডেকে পাঠাল এবং তাদের জন্যে একটি ভোজ সভার আয়োজন করল। সে তাদের প্রত্যেককে একটি ছুরি দিয়ে বললঃ ইউসুফ এদের সামনে চলে এস। যখন তারা তাকে দেখল, হতভম্ব হয়ে গেল এবং আপন হাত কেটে ফেলল। তারা বললঃ কখনই নয় এ ব্যক্তি মানব নয়। এ তো কোন মহান ফেরেশতা। "
আর অন্য দিকে মুসা (আঃ) যখন নদীতে ভাসতে ভাসতে ফেরআউনের স্ত্রীর কাছে যায় তখন মুসা (আঃ) কে দেখে ওনার মায়া হয় এবং নিজের কাছে নিয়ে নেন আর ফেরআউন সেই সময়ে যখন সকল ছেলে সন্তান হত্যার নির্দেশ দেয় তখন মুসা (আঃ) কে ওনার স্ত্রীর কাছে দেখে না মেরে বরং নিজের সন্তান হিসেবে পালতে সম্মত হন।
৬. ইউসুফ (আঃ) এর ঘটনায় নারীরা তাদের হাতের অংগুল কেটে ফেলেছে কারন তারা এতটাই মুগ্ধ হয়েছিল ইউসুফ (আঃ) এর সৈন্দর্যে আর মুসা (আঃ) কে নিজের প্রসাদে নিয়ে ফেরআউন বুঝতেও পারেনি যে নিজের গলা সে নিজেই কাটছিল কারন একদিন মুসা (আঃ) ই হন ফেরআউনের সম্রাজ্যের পতনের কারন।
সুবহানাল্লাহ দেখনু ঘটনার মিল সমুহ। ইউসুফ (আঃ) ও মুসা (আঃ) এর কাহিনী ইতিহাস যেখানে ফিরে আসে, একই রকম ঘটনার পুনরাবৃত্তি যদিও তাদের মাঝে হাজার বছরের পার্থক্য।
মুল কথা শাসক যতই জালিম হোক না কেন যতই পাওয়ারফুল হোক না কেন তার পতনের জন্য একজন সৎ লোকই যথেস্ট এটাই বারবার প্রামানিত হয়েছে চিরন্তন সত্য হিসেবে তাই যারাই ক্ষমতায় আছেন বা যাবেন তাদের সর্বদা মনে রাখা উচিৎ তাদর চেয়েও বড় মহান এক ক্ষমতাধর আছেন যার কাছে ফিরে যেতে হবে।
তথ্য সুত্র নেয়া হয়েছে: সূরা নং ২৮ সুরা আল কাসাস তফসির নোটস থেকে আয়াত নং ৭,
লিখেছেন: নোমান আলী খান সিইও ব্যাইয়েনাহ ইন্সটিটিউট
লিংক: Click This Link
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৫
মেলবোর্ন বলেছেন: অবশ্যই তাদের অরিজিনাল নয় কাল্পনিক তবে তাদের নিয়ে ডকুমেন্টারি রয়েছে আর ইরানী মুভিও রয়েছে ইউটিউবে পাবেন । নাইলে গুগুল মামা আছে না।
২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৭
কান্টি টুটুল বলেছেন:
নবী রসুল গনের কথা রয়েছে এমন লেখায় ছবি না থাকাই ভাল।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫১
মেলবোর্ন বলেছেন: ছবি দেয়ার উদ্দেশ্য ছিল যাতে পোস্টের ঘটনা আর চরিত্র গুলোকে পড়ার সাথে সাথে ফিলটাও করতে পারা যায় , আমার দেয়া কোন ছবিই অবমাননা কর নয় আর হিসেবে দেয়া হয়নি বলে মনে করি, নবীদের নাম দিয়ে গুগুল করলেই ছবি গুলো পাবেন আর ছবি দিলে বোঝাতে সহজ হয় জানেন নিশ্চই এবং আমাদের মহানবী (সঃ) কে নিয়েও অনেক ডকুমেন্টারী আছে যেখানে ওনার ছবি নেই তবে ঘটনা চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে সেগুলো পাবেন এই পোস্টে Click This Link
নবী রসুল গনের কথা রয়েছে এমন লেখায় ছবি না থাকাই ভাল সেটা আমিও মানি। আর তাই বলে আমরা যদি থেমে থাকি তবে আমরা যে কি হারাবো তা ঐসকল ডকুমেন্টারি দেখলেই বুঝবেন, অনেকে পড়তে ভালবাসেনা বা বাচ্চারা ছবি দেখলে কিন্তু জিনিসটা মনে গেথে নেয় তাই আমাদের ডিজিটাল মিডিয়াতে আরো এগিয়ে যেতে হবে, ছবি মানে অয়বয় বা মুখ না দেখিয়েও আমরা ইসলামের অনেক বিষয় সাধারন মানুষ ও শিশুদের জন্য তৈরি করতে পারি। আর যদি না করি তবে তা হবে সেই রকম ভুল সিদ্ধান্ত যেমন ইন্ডিয়াতে বৃটিশ শাসন আমলে মুসলমান রা ইংরেজি শিখতে অনিহা দেখায় যার কারনে মুসলমান রা শিক্ষা এবং অর্থনীতিতে পিছিয়ে পরে হিন্দু সম্প্রদায় হতে।
আর এর প্রভাব কিন্তু এখনই দেখতে পাচ্ছেন যেমন হিন্দি সিনেমা আর নাটকের প্রভাবে ঘরে ঘরে পুজার গান বা মুভির " রাম কৃষ্ণের"গান শুনবেন ঘরে বাইরে সবখানে আর তা থেকে মনের ভিতর প্রভাব যে পড়ছে না সেটা অস্বিকার করবেন কিভাবে।
৩| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০১
ঝটিকা বলেছেন: অ.ট. : আমি নবী, রাসুল এবং সাহাবাদের নিয়ে যে কোন রকম সিনেমার ঘোর বিরোধী। ছবি তো বটেই গলার ভয়েজ দেওয়াটারও আমি পক্ষপাতি না। ইরানীরা এই কাজটা বার বার করে আসছে।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩০
মেলবোর্ন বলেছেন: এর পক্ষে ও বিপক্ষে মত আছে আমারও মনে হয় ছবি সরাসরি নাদেখিয়ে কাহিনী বর্ননা করা যায় তাতে আমাদের নতুন প্রজন্ম জানতে উদ্ভুদ্ধ হবে , নাইলে হিন্দি সিনেমা আর নাটকের প্রভাবে ঘরে ঘরে পুজার গান বা মুভির " রাম কৃষ্ণের"গান শুনবেন ঘরে বাইরে সবখানে আর তা থেকে মনের ভিতর প্রভাব যে পড়ছে না সেটা অস্বিকার করবেন কিভাবে।
মোহাম্মদ (সঃ) নিয়ে ডকুমেন্টারী সমুহ দেখতে এই পোস্টটা দেখুন Click This Link
৪| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৬
অাতিক বলেছেন: আপনি কাজটা মোটেও ভাল করেন নাই। লাঠি ওয়ালঅ ব্যক্তির দ্বারা যদি ওখানে মুসা(আ) কে বুঝানো হয় তাহলে আপনার তওবা করা উচিত।
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৯
মেলবোর্ন বলেছেন: ক্যন রে ভাই তউবা পড়তে হবে কেন মুসা (আঃ) কি হাতে লাঠি ছিল না ? এত দুর্বল ঈমান নিয়া ঘুমান কেমনে।
৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:০৮
অাতিক বলেছেন: nobi rasulder picture ba tader protikriti toiri obosshoi gunaher kaj
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩১
মেলবোর্ন বলেছেন: আতিক ভাই নবী রাসুলদের প্রকৃতি বা ছবি দেয়া বা বানানো গুনাহ এই জন্য যে তাদেরকে যেন আমরা আল্লাহর স্হানে না বসিয়ে ফেলি মানে তাদেরকে যেন প্রভু না মনে করি সে জন্য। আর হাদিসে ছবি তৈরিতে নিষেধ করা হয়েছে কারন পুর্বে মানুষদের নগ্ন প্রতিকৃতি বানানো হতো তাই বলাহয়েছে কোন ঘরে ছবিবা প্রতিকৃতি থাকলে নামাজ/প্রর্থনা কবুল হয়না , আর যে ছবি গুলো দিয়েছিলাম সেখনে নগ্ন কিছু ছিল না আর ছবি গুলোও উদ্দেশ্য ছিল যাতে সেই সময়কাল এর কিছু বর্ননা মনে ভেসে উঠুক
নবী রসুল গনের কথা রয়েছে এমন লেখায় ছবি না থাকাই ভাল সেটা আমিও মানি।
আর তাই বলে আমরা যদি থেমে থাকি তবে আমরা যে কি হারাবো, অনেকে পড়তে ভালবাসেনা বা বাচ্চারা ছবি দেখলে কিন্তু জিনিসটা মনে গেথে নেয় তাই আমাদের ডিজিটাল মিডিয়াতে আরো এগিয়ে যেতে হবে, ছবি মানে অয়বয় বা মুখ না দেখিয়েও আমরা ইসলামের অনেক বিষয় সাধারন মানুষ ও শিশুদের জন্য তৈরি করতে পারি।
আর যদি না করি তবে তা হবে সেই রকম ভুল সিদ্ধান্ত যেমন ইন্ডিয়াতে বৃটিশ শাসন আমলে মুসলমান রা ইংরেজি শিখতে অনিহা দেখায় যার কারনে মুসলমান রা শিক্ষা এবং অর্থনীতিতে পিছিয়ে পরে হিন্দু সম্প্রদায় হতে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৩৯
১১স্টার বলেছেন: এই ছবিগুলো ঐ সকল ব্যক্তির নাকি কাল্পনিক?