![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ
বাংলা সাহিত্যেও যুগবিভাগ নির্ধারিত হয়েছে- প্রপ্ত নিদর্শনের ভিত্তিতে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস যুগবিভাগ -৩ টি। যথা ১. প্রাচীন যুগ ২.মধ্যযুগ ৩. আধুনিক যুগ।
১.প্রাচীন যুগ (৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ)
বাংলা সাহিত্যেও ইতিহাস শুরু হয়- চর্যাপদ থেকে।
বাংলা সাহিত্যেও আদিযুগের একমাত্র নিদর্শন - চর্যাপদ বা চর্যাচর্যবিনিশ্চয় বা চর্যাগীতিকোষ বা চর্যাগীতি।
চর্যাপদেও মূল বিষয়বস্তু- বৌদ্ধধর্মেও গূঢ় তত্ত্বকথা।
চর্যাপদ আবিষ্কার করেন- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ১৯০৭ সালে।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি- মহামহোপাধ্যায়।
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র মতে, ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ এর মধ্যে চর্যাপদ রচিত হয়।
ড.সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ এর মধ্যে চর্যাপদ রচিত হয়।
চর্যাপদ প্রকাশিত হয় ‘হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে।
চর্যাপদ প্রকাশিত হয়- ১৯১৬ সালে, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা থেকে।
চর্যাপদের আদি নাম- ‘ চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’ ।
চর্যাপদেও টীকাকার হলেন- মুণিদত্ত।
চর্যাপদের পদগুলো রচিত- মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র মতে, চর্যাপদেও মোট পদেও সংখ্যা -৫০টি।
সুকুমার সেনের মতে, চর্যাপদেও মোট পদেও সংখ্যা -৫১টি।
চর্যাপদের আবিষ্কৃত মোট পদের সংখ্যা- সাড়ে ছেচল্লিশ টি।
চর্যাপদের যে পদটি খন্ডিত আকাওে পাওয়া গেছে- ২৩নং। এর ৬টি পঙক্তি পাওয়া গেছে, বাকি ৪টি পঙক্তি পাওয়া যায়নি।
চর্যাপদের যে যে পদ পাওয়া যায়নি সেগুলো হল- ২৪,২৫,৪৮ ও ২৩ নং পদের শেষাংশ।
চর্যাপদের রচয়িতা মোট ২৩ জন, মতান্তওে ২৪ জন।
চর্যাপদে অন্তর্ভুক্ত প্রথম পদটির রচয়িতা- ল্ইুপা।
চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িতা- কাহ্নপা (২৩টি পদ)।
চর্যাপদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ রচয়িতা- ভুসুকুপা (৮টি পদ)।
চর্যাপদের আদিতম পদ রচয়িতা- ল্ইুপা।
সাধারণত চর্যাপদের ভাষাকে- ‘ সা›দ্ধ্য ভাষা’ বলে।
চর্যাপদে অন্ত্যজ (নিচু) শ্রেণীর (ডোম, চ-াল ইত্যাদি) মানুষের কথা আলোচিত হয়েছে।
নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন- ভুসুকুপা।
চর্যাপদকে ভাষার আদি নিদর্শন হিসেবে দাবি জানিয়েছে- হিন্দি, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা-ভাষীরা।
চর্যাপদের মূল পা-ুলিপি আর অক্ষত নেই।
বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ
বাংলা সাহিত্যেও যুগবিভাগ নির্ধারিত হয়েছে- প্রপ্ত নিদর্শনের ভিত্তিতে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস যুগবিভাগ -৩ টি। যথা ১. প্রাচীন যুগ ২.মধ্যযুগ ৩. আধুনিক যুগ।
১.প্রাচীন যুগ (৬৫০-১২০০ খ্রিস্টাব্দ)
বাংলা সাহিত্যেও ইতিহাস শুরু হয়- চর্যাপদ থেকে।
বাংলা সাহিত্যেও আদিযুগের একমাত্র নিদর্শন - চর্যাপদ বা চর্যাচর্যবিনিশ্চয় বা চর্যাগীতিকোষ বা চর্যাগীতি।
চর্যাপদেও মূল বিষয়বস্তু- বৌদ্ধধর্মেও গূঢ় তত্ত্বকথা।
চর্যাপদ আবিষ্কার করেন- হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, ১৯০৭ সালে।
হরপ্রসাদ শাস্ত্রীর উপাধি- মহামহোপাধ্যায়।
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র মতে, ৬৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ এর মধ্যে চর্যাপদ রচিত হয়।
ড.সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, ৯৫০ খ্রিস্টাব্দ থেকে ১২০০ খ্রিস্টাব্দ এর মধ্যে চর্যাপদ রচিত হয়।
চর্যাপদ প্রকাশিত হয় ‘হাজার বছরের পুরান বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা’ নামে।
চর্যাপদ প্রকাশিত হয়- ১৯১৬ সালে, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা থেকে।
চর্যাপদের আদি নাম- ‘ চর্যাচর্যবিনিশ্চয়’ ।
চর্যাপদেও টীকাকার হলেন- মুণিদত্ত।
চর্যাপদের পদগুলো রচিত- মাত্রাবৃত্ত ছন্দে।
ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র মতে, চর্যাপদেও মোট পদেও সংখ্যা -৫০টি।
সুকুমার সেনের মতে, চর্যাপদেও মোট পদেও সংখ্যা -৫১টি।
চর্যাপদের আবিষ্কৃত মোট পদের সংখ্যা- সাড়ে ছেচল্লিশ টি।
চর্যাপদের যে পদটি খন্ডিত আকাওে পাওয়া গেছে- ২৩নং। এর ৬টি পঙক্তি পাওয়া গেছে, বাকি ৪টি পঙক্তি পাওয়া যায়নি।
চর্যাপদের যে যে পদ পাওয়া যায়নি সেগুলো হল- ২৪,২৫,৪৮ ও ২৩ নং পদের শেষাংশ।
চর্যাপদের রচয়িতা মোট ২৩ জন, মতান্তওে ২৪ জন।
চর্যাপদে অন্তর্ভুক্ত প্রথম পদটির রচয়িতা- ল্ইুপা।
চর্যাপদের সর্বাধিক পদ রচয়িতা- কাহ্নপা (২৩টি পদ)।
চর্যাপদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পদ রচয়িতা- ভুসুকুপা (৮টি পদ)।
চর্যাপদের আদিতম পদ রচয়িতা- ল্ইুপা।
সাধারণত চর্যাপদের ভাষাকে- ‘ সা›দ্ধ্য ভাষা’ বলে।
চর্যাপদে অন্ত্যজ (নিচু) শ্রেণীর (ডোম, চ-াল ইত্যাদি) মানুষের কথা আলোচিত হয়েছে।
নিজেকে বাঙালি বলে পরিচয় দিয়েছেন- ভুসুকুপা।
চর্যাপদকে ভাষার আদি নিদর্শন হিসেবে দাবি জানিয়েছে- হিন্দি, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা-ভাষীরা।
চর্যাপদের মূল পা-ুলিপি আর অক্ষত নেই।
বাংলা সাহিত্যের যুগ বিভাগ
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:১২
আরজু পনি বলেছেন:
উপস্থাপনটা একটু কঠিন লাগলো।
আরেকটু সহজ, প্রাঞ্জল করা যায় কিনা ভেবে দেখতে পারেন ।