নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাইকেল ব্যাচলার

মাইকেল ব্যাচলার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইকুট্যুরজিম

২৮ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৮

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতকিে ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপর্িোট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।েবাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতকিে ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপর্িোট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।ে
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বড়েে যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দয়িে র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দয়িে স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।ে
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিবেে ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিতিে স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠকিে থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থকেে ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্রিি করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থকেে ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবশেি বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।ে
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।
বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতকিে ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপর্িোট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বড়েে যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দয়িে র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দয়িে স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিবেে ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিতিে স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠকিে থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থকেে ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্রিি করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থকেে ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবশেি বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।েবাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃতেিক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপরি্োট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃিেতক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপর্েিাট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা েেবড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে িেদয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য িেদয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হেিসেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিেিতিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা িেঠক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর েেথক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বকি্রি করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু েেথক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমেিবশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।
বাংলাদেশের অন্যতম পর্যটন অঞ্চল কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত চকরিয়া থানার ডুলহাজারা ইউনিয়নে অবস্থিত সাফারি পার্কটি বাংলাদেশ বন বিভাগের জীব বৈচিত্র্য সংরক্ষণ গৃহীত মননশীল ও সফল পদক্ষেপ সমূহের মধ্যে অন্যতম একটি পদক্ষেপ। চট্টগ্রাম শহর হতে ১১০ কি. মি, দক্ষিণে কক্সবাজার চট্টগ্রাম মহাসড়কের পূর্ব পার্শ্বে চকরিয়া উপজেলাস্থ সদর হতে মাত্র ১০ কি.মি. দক্ষিণে সাফারি পার্ক স্থাপন করা হয়। পার্ক থেকে কক্সবাজারের দূরত্ব ৪৭ কি.মি. । কক্সবাজার জেলার ডুলহাজারা এলাকায় এক সময় গগণচুম্বী গর্জন, বৈলাম, তেলসুর গুল্মরাজি সিভিট, চাপালিশ চাম্পাফুল এবং বিবিধ লতা গুল্মরাজি সমৃদ্ধ চির সবুজ বনাঞ্চলে দেখা যেত হাতি, বাঘ, হরিণ, ভল্লুক, বানরসহ অসংখ্য প্রজাতির পাখি। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে এবং অবৈধ শিকারের ফলে এ বনাঞ্চলের অসংখ্য বন্যপ্রার্থী ও উদ্ভিদ প্রজাতির উপর বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক বন্যপ্রাণী, প্রকৃতি হতে হারিয়ে যেতে থাকে। বন্যপ্রাণী প্রাকৃতিক পরিবেশ খাদ্যচক্র ও জীব বৈচিত্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। আর তাই মানুষের অস্তিত্বের জন্য বনপ্রাণীর ভুমিকা অপরিসীম। উচু-নিচু টিলা সমৃদ্ধ চির সবুজ বন্ঞ্চালের জীব ও বন্য প্রাণীর আবাসস্থল উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষা, গবেষণা, ইকো ট্যুরিজম ও চিত্ত বিনোদনের সুযোগ সৃষ্টির জন্য ১৯৯৮-৯৯ আর্থিক সাল হতে সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু।
প্রকৃতি ও পরিবেশ সংক্ষণ এবং পর্যটন উন্নয়ন দুইটি বিষয় কিভাবে সমস্বয় করা হয়, সাফারি পার্ক স্থাপনের ফলে ঐ এলাকায় কোন না কোন প্রভাব বিস্তার করেছে। কিন্তু তা বাস্তব অর্থে কতটুকু সঠিক তা জানার লক্ষে গবেষণা কর্মটি সহযোগিতা করবে। এই গবেষণা কর্মের মাধ্যমে সাফারি পার্কের পার্শ্ববর্তী এলাকার সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অবস্থা জানা যাবে। জীবকিা পরিবর্তনে পার্ক কী ভুমিকা রাখছে তা জানা যাবে। পার্কে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর কর্মসস্থান সৃষ্টিতে কি ভূমিকা পালন করে তা জানা যাবে। একই সাথে পুর্নবাসিত পরিবারগুলোর বর্তমান অবস্থা জানতে সহায়ক হবে। পরিবেশগত পরিবর্তনে জনপদের দৈনন্দিন আচরণ পরিবর্তন ও খাপ খাইয়ে নেয়ার প্রবণতা গুলো অনুধাবন করা সহজ হবে। পরবর্তীতে কোন পার্ক বা স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে সমন্বয় করে একটি জনবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণের সহায়ক হবে। শিক্ষাবিদ, রাজনীতিক, সাধারণ শিক্ষার্থী এবং নীতি নির্ধারকগণও উপকৃত হবেন। প্রাথমিক তথ্য হিসেবে বন বিভাগ ও সাফারী পার্ক কর্তৃপক্ষ, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন গবেষনা পত্রটি প্রাথমিক নতি হিসেবে প্রয়োজনে সংরক্ষণ করতে পারবে।
অপরকিল্পতি ইকুট্যুরজিম স্থানীয় প্রাকৃতকি পরবিশে ও সংস্কৃিেতক ধ্বংস কর।ে অপ্রত্যাশতি র্পাশ্ব প্রতক্রিয়িার কারণে সম্ভাবনাময়ী র্অথনতৈকি দকি ধস নামার সাথে সাথে প্রাকৃতকি সম্পদ সংরক্ষণ,জনপদরে স্বাভাবকি জীবনযাত্রার উপর র্দীঘ ময়োদী প্রভাব পড়।ে অধকিাংশ সাহত্যি,পত্রকিা রপর্েিাট ইকুট্যুরজিম উন্নয়ন ও প্রভাব সর্ম্পকতি আলোচনার পাশাপাশি সংশ্লষ্টি জনপদরে উপর যনে ক্ষতরি সম্মুখীন না হয় সদেকিটি প্রাধান্য পাচ্ছ।
র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা েেবড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।ে র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে িেদয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য িেদয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হেিসেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক।ে উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিেিতিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।ে
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা িেঠক থাকব।ে
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর েেথক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বকি্রি করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।ে
র্পাকরে যাত্রা শুরু েেথক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমেিবশ বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বেেড় যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর।র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দেিয় র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দেিয় স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর।ে এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিেেব ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক। উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিেিত স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠেিক থাকব।
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থেেক ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্িির করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।
র্পাকরে যাত্রা শুরু থেেক ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবিেশ বরিাজ কর,তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।

র্পযটন ব্যবসা উন্নয়নরে সাথে সাথে স্থানীয় কুটরি শল্পিরে কাঁচামাল রপ্তানি হওয়ার সম্ভবনা বড়েে যায়। ফলে স্থানীয় জনসংখ্যার উপর র্পযটন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাব বস্তিার কর। র্পযটকদরে প্রতি স্থানীয়দরে আচার ব্যবহাররে মধ্যে দয়িে র্পযটন উন্নয়ন নর্ভির করে । র্পযটকদরে র্দীঘময়োদী প্রভাব সৃষ্টি করণরে মধ্য দয়িে স্থানীয়রা র্অথনতৈকি সফলতা র্অজন কর। এই সুবধিা মূলত মুষ্টমিয়ে কছিু সংখ্যক লোক গ্রহণ করতে পার।
র্অথনতৈকি প্রভাব বা উন্নয়নরে চত্রিটি মোটামোটভিাবে পরলিক্ষতি হলওে সামাজকি ও পরবিশেগত প্রভাব যখন স্থানীয়দরে কাছে নতেবিাচক হসিবেে ধরা দয়ে তখন র্পযটন কে তাদরে জন্য অভশিাপ বলে গণ্য করতে থাক। উড়ীবু তাঁর ওৎৎরফবী গড়ফবষ দাবি করে য,ে এই পরস্থিতিতিে স্থানীয়দরে আচরন “ ঊঁঢ়যড়ৎরধ ঃড় ধহঃধমড়হরংস” এ রুপ নয়ে। ফলে তারা র্পযটকদরে সাথে নতেবিাচক মনোভাব প্রকাশ করাত পাশাপাশি বরিুদ্ধাচরণ পোষণ কর।
ইকুট্যুরজিম উন্নয়নরে উল্লখেযোগ্য ইতবিাচক প্রভাব বরিাজ করলওে স্থানীয় র্পযায়ে র্কাযকর নতেবিাচক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। র্পযটন উন্নয়নে র্অথনতৈকি সুবধিা প্রধান করলওে সামাজকি , সংস্কৃতকি, প্রাকৃতকি পরবিশেরে উপর চ্যালঞ্জে ছুড়ে দয়ে। অনকোংশ র্অথনতৈকি সুবধিা র্অজতি হলওে সামাজকি ভাঙ্গন রোধে স্থানীয়দরে কাছে চ্যালঞ্জে হয়ে দাঁড়ায়। ফলে স্থানীয়রা একটি পরকিল্পতি, র্দীঘময়োদী ও গঠনমূলক র্পযটন র্কাযক্রম দখেতে চায়, যার দরুণ তারা তাদরে র্আথ-সামাজকি অবস্থা ঠকিে থাকব।
সাফারি র্পাক প্রতষ্ঠিা হওয়ার পর থকেে ডুলহাজারায় উল্লখেযোগ্য হারে র্পযটন বকিাশ লাভ করতে দয়ো যায়। বশিষে করে শীতকাল ও গ্রীষ্মকালে র্পাকে ঢুকার জন্য র্দীঘ লাইন ধরে টকিটি সংগ্রহ করতে হয়। এমনকি র্পাকংি করার জন্য জায়গা সংকুলান হয় না। ফলে স্থানীয়রা ভাসমান দোকান ও ফল বক্রিি করে র্অথনতৈকিভাবে লাভবান হয়। হোটলে মালকি, দোকানদার,রক্সিা, অটোরক্সিার মালকিরা এই সময়টাকে সুযোগরে সদ্ব্যবহার করতে ব্যস্ত থাক।
র্পাকরে যাত্রা শুরু থকেে ঐ এলাকা ভাল মন্দরে প্রভাব কমবশেি বরিাজ কর,ে তা সামাজকি, সাংস্কৃতকি, অবকাঠামোগত,র্অথনতৈকি, শক্ষিাগত ইত্যাদি হতে পারে ।




মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.