![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জয় হোক মানবতার ও মুক্তিকামী মানষের যারা নব্য উপনিবেশবাদের বলির পাঠা হতে চায় না ।
প্রযুক্তির সহজ লভ্যতায় ফেসবুক সব শ্রেণীর মানুষ ইউজ করে। তাই এখানে বিকারগ্রস্থ, উন্মাদ, ভাল, মন্দ, শ্লীলভাষী ও অশ্লীলভাষী, শিক্ষিত, অশিক্ষিত, জ্ঞানী, মুর্খ ও স্বঘোষিত শিক্ষিতসহ সব শ্রেণীরই মানুষ পাবেন । একাডেমিকগত কম শিক্ষিত হওয়া যেমন দোষের কিছু নয় তেমনি উচ্চ শিক্ষিত হওয়াও গৌরবের কিছুই নেই যদি আপনার মুখের ভাষা অত্যন্ত নোংরা হয় । এই অনলাইনে ব্যক্তিগতভাবে আমরা কতজন কতজনকে চিনি ? বন্ধু লিস্টে থাকতে হলে আপনি কত্ত বড় শিক্ষিত, উচ্চশিক্ষিত , কোথায় কি করেণ, কোথায় থাকেন তা জানার চেয়ে শতগুণে গুরুত্বপূর্ণ আপনার ফেসবুকীয় ব্যবহার ! আপনার পরিচিতি ও মূল্যায়ন আমার কাছে আপনার ভাষা, শব্দ চয়ন, কমেন্ট, স্টাটাস, লাইক, শালীনতাবোধ ও পরিমিতবোধ দেখে । এরকমও জানি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও বউকে পেটান, বৃদ্ধ বাবা-মায়ের খোঁজ খবর নেন না , আবার অক্ষরজ্ঞানহীন এমনও আছে যিনি বাবা-মাকে মাথায় তুলে রাখেন! তো কোন ব্যক্তি সম্মান পাবার যোগ্য ?
যাইহোক, ফেসবুকেও প্রচুর উন্মাদ ও বিকারগ্রস্থ মানুষ আছেন যাদের মানসিক চিকিৎসার প্রয়োজন,কিন্তু যে জানে না যে সে জানেই না তাকে জানাবেন বা বোঝাবেন কিভাবে ? এই উন্মাদরা বন্ধু লিস্টে ঘাপটি মেরে থাকে, কোনোদিন তার নিজের লেখা কোনো স্টাটাস পাবেন না, অন্যের পোস্টে তার লাইক, কমেন্ট তো নেইই ! তার টাইমলাইন ভিজিট করে তার নিজের লেখা একটি বাক্যও পাবেন না কিন্তু হঠাৎ করে কি মনে করে উন্মাদের মত কোনো এক পোস্টে এসে বায়ু দুষণ !ভাষার কোনো শ্লীলতা জ্ঞান নেই, অশ্লীলতায় ভরপুর ! পোস্ট থেকে কোনো বাক্য যদি কপি করে সেটাও বিকৃত করে-পোস্টের বিষয়বস্তু অনুধাবন না করে ভাসাভাসাভাবে পড়ে প্রসঙ্গহীন কমেন্ট করে !!! কমেন্টে ভাবখানা এমন, ফেসবুকে, ব্লগে কি সব বাল-ছাল লেখেন, আমার গবেষণামূলক আর্টিকেল ও সাক্ষাৎকার তো মিয়া বিবিসি, সিএনএন, ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল, এপি, ওয়াশিংটন পোস্ট, রয়টার্স, সিনহুয়াতে পাবলিশ হয়-তাই ফেসবুকে ও ব্লগে কিছু লিখিনা ! ঐ একটি কমেন্টেই শেষ ! ঐ কমেন্টটি ছিল তার বহু বছরের সাধনা- প্রসব বেদনায় অস্থির ছিলেন, তাই তা প্রসব করেই নিশ্চিন্তে নাক ডেকে ঘুম পাড়েন ! এরপর তাকে মেনশন করে শতটা কমেন্ট করলেও তাকে আর খুঁজে পাওয়া যায় না, এমনকি ইলেকট্রন মাইক্রোসকোপ দিয়েও না ! কত্ত বড় ইতর ও অভদ্র যে তাকে বারবার মেনশন করলেও আর কোনো জবাব দেয় না ! তার বার্তাটা এমন-যা বাবা, আবার দুই বছর পর দেখা হবে তবে দুই বছর নয়-এসব ব্যক্তিকে চিরকাল না দেখাটাই উত্তম
১৬ ই জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫২
মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ফেসবুক অভিজ্ঞতায় এরকম কয়েকজনকে পেয়েছি। সর্বশেষ একজনকে পেলাম এই তো কয়েকদিন আগে। পরে পরপর কয়েকটা কমেন্ট তাকে তিন চার দিন ধরে মেনশন করে আর খুঁজে পায়নি ! এই হলো অবস্থা ! ধন্যবাদ ভাই ।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৬
ইমরুল_কায়েস বলেছেন: ইতর গুলোর বৈশিষ্ট হল এরা একাধিক নিক পালে। কোনটাতে সাহিত্যিক, কোনটাতে রাজনীতিবিদ এটা কোন খারাপ বিষয় না তবে সবচেয়ে খারাপ বিষয় যেটা তাহল একটা নিক পালে মানুষকে গালাগালি করার জন্য। আসল নিক দিয়ে এরা কখনও গালি দেবেনা কারন তাহলে ভেতরের আসল ব্যাপারটা সবাই জেনে যাবে। সত্যি বলতে কি এদের সাহস নেই মুখোমুখি হওয়ার। এরা জন্মেও ইতর মরেও ইতর এদের প্রতি তীব্র করুণা মিশ্রিত ঘৃনা। এরা মানুষ তো দূরে থাক কোনদিন গৃহপালিত চারপেয়েও হবে না।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৮
ইমতিয়াজ ১৩ বলেছেন: পোষ্টের চেয়ে মন্তব্য বেশী ...................................
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: ওই ইতর বন্ধুটি দেখেন গিয়ে পরিচিত কারোই ফেক আইডি... যার কাজ ধরনের আক্রমণ...!
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে স্বশিক্ষা বলে একটা কথা আছে। কাকে উদ্দেশ্য করে লিখেছেন জানিনা।তবে সব খারাপই পরিত্যাজ্য।