নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগবাড়িতে সুস্বাগতম !!! যখন যা ঘটে, যা ভাবি তা নিয়ে লিখি। লেখার বিষয়বস্তু একান্তই আমার। তাই ব্লগ কপি করে নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার আগে একবার ভাবুন এই লেখা আপনার নিজের মস্তিস্কপ্রসূত নয়।

মিজানুর রহমান মিলন

জয় হোক মানবতার ও মুক্তিকামী মানষের যারা নব্য উপনিবেশবাদের বলির পাঠা হতে চায় না ।

মিজানুর রহমান মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিনা ট্রাজিডি অব্যবস্থাপনার ফলে দুর্ঘটনা নাকি অপহরণের জন্যই মিনা ট্রাজিডি ?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০১


প্রথম দিকে সৌদি আরব নিহতের সংখ্যা নিয়ে শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চাইলেও সৌদি আরবের ডিপুটি স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন নিহতের সংখ্যা ৪,১৭৩ ! বেসরকারী হিসাবমতে নি:সন্দেহে এ সংখ্যা আরো কয়েকগুণ বেশি হবে । ঘটনার পরিক্রমায় যা দেখা যাচ্ছে তা হল সৌদি আরব যেমন মার্কিন ও ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের গোলাম তেমনি দুই তিনটি মুসলমান প্রধান দেশ বাদে বাদবাকি সবাই সৌদি আরবের গোলাম ! সবদেশেরই কমবেশি হাজী মারা গেছে অথচ ইরান, ইন্দোনেশিয়া বাদে আর কোনো দেশের তেমন কোনো প্রতিবাদ নেই ! ধর্মান্ধ ও মুর্খরা যেমন সৌদি আরবের সমালোচনাকে পাপ বলে জ্ঞান করে তেমনি এদের সরকার প্রধানদের অবস্থাও তাই ! তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এর-দোকান তো বলেই দিয়েছেন, মিনা ট্রাজিডি নিয়ে যারা সৌদি আরবের সমালোচনা করতেছে তাদের প্রতি তাঁর কোনো সহানুভুতি নেই ! দালাল কাকে আর বলে ! এত বিপুল সংখ্যক প্রাণহানিতে তাঁর অন্তর কাঁদল না কাথচ এই ব্যক্তি মাছের মায়ের পুত্র শোক করতে সিদ্ধহস্ত ।


সৌদি আরবের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে নিহতের সংখ্যা ৪,১৭৩ উল্লেখ করা হয়।

সৌদি আরবে নিহত ও আহত হাজিদের মধ্যে সম্ভবত ইরানি হাজিদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি আবার বাংলাদেশের মত অন্য কোনো দেশেরও নিহতের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি হতে পারে। আমি হতে পারে এবং সম্ভবত শব্দ এজন্যই ব্যবহার করেছি কারণ এপর্যন্ত নিহত ও আহতের প্রকৃত সংখ্যা জানা যায়নি ! তবে যতটুকু জানা গিয়েছে তাতে ইরানি হাজীর নিহতের সংখ্যাই সর্বাধিক ! পাকিস্তানের সাবেক ধর্মমন্ত্রী হামিদ সাঈদ কাজেমি তাঁর নিজ দেশের সরকারের সমালোচনা করে বলেছেন, সরকার পাকিস্তানী নিহত নাগরিকের সংখ্যা গোপন করে প্রকাশ করেছে। অন্যদিকে সৌদি আরবের ’আরব নিউজ’ জানিয়েছে, সৌদি কর্তৃপক্ষ ৭৪ হাজার কবর খনন করেছে !!! মিনার এই বিয়োগান্তক ঘটনার সময় ৭৪ হাজার কবর খনন কি জন্য সৌদি আরব তার কোনো ব্যাখ্যা দেয়নি ! তাই বলছি মিনা ট্রাজেডিতে নিহতের প্রকৃত সংখ্যা হয়তো কোনোদিন জানা নাও যেতে পারে !

ইরানের সবচেয়ে প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর হওয়ার যথেষ্ট কারণ আছে। প্রথমত ইরান ও সৌদির রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অবস্থান পরষ্পর বিপরীত মেরুতে। দ্বিতীয়ত আদর্শগত ভিন্নতা, তৃতীয়ত ইরানই একমাত্র মুসলিম প্রধান দেশ যে দেশটি ইসলামি প্রজাতন্ত্র হওয়ার পরেও মার্কিন ও ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের কঠোর বিরোধী অন্যদিকে সৌদি আরব মার্কিন ও ইউরোপীয় সাম্রাজ্যবাদের গোলাম, চতুর্থত সাম্প্রতিক ক্রেন দুর্ঘটনাসহ মিনা ট্রাজিডিতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ দেশটি হল ইরান। নিহতের শুধু সংখ্যাগত দিক দিয়ে নয় ইরানের কয়েকজন সিনিওর কর্মকর্তা, বিজ্ঞানী ও উচু পর্যায়ের কুটৈনীতিকও নিহত ও নিখোঁজের তালিকায় আছেন। ক্রেন দুর্ঘটনায় ইরানের একজন মহাকাশ বিজ্ঞানী নিহত হন ! মিনা ট্রাজিডির নিখোঁজের মধ্যে লেবাননে নিয়োজিত ইরানের সাবেক রাস্ট্রদূত গজনফার রোকনাবাদীও আছেন । জঙ্গী গোষ্ঠী আইএসআইএলকে ঠেকাতে যার ভূমিকা ছিল অনন্য ! এই তুখোড় ও জাদরেল কুটনীতিক রোকনাবাদীকে নিয়ে ইরান ও সৌদির বাকযুদ্ধ চরম পর্যায়ে পৌছেছে। ইরান সরকারের মুখাত্র সৌদি আরবকে আমেরিকার ফাই পরমাশ খাটা চাকর ( Lackey) হিসাবে অভিহিত করেছেন । নিহত ও আহতের তালিকায় এই জাঁদরেল কুটনীতিককে পাওয়া যায়নি । সৌদি আরব দাবি করছে তিনি হজ্ব করতে মক্কায় আসেননি অথবা যদি হজ্ব করতে এসে থাকলেও তাহলে অবৈধভাবে এসেছিলেন । ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তিনি অবৈধভাবে হজ্ব করতে যাননি। তিনি একজন কুটনীতিক। তিনি তাঁর পাসপোর্ট ব্যবহার করেই হজ্ব করতে গেছেন। ইরানি মিডিয়া রোকনাবাদীর পাসপোর্টের ছবিসহ সৌদি কর্তৃপক্ষকে দেওয়া সকল কাগজপত্রের ছবিও প্রকাশ করেছে।মূলত সৌদি আরবের কথা ডাহা মিথ্যা ছাড়া কিছুই নয়।

ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির পররাস্ট্র উপদেষ্টা ও সাবেক পররাস্ট্রমন্ত্রী আলি আকবর বেলায়াতি অব্যবস্থাপনার ফলে সৌদি আরবের এ দুর্ঘটনাকে দুর্ঘটনা নয় বরং সৌদি-ইসরায়েলী ষড়যন্ত্র বলে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন! ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রোহানিসহ ইরানের অন্যান্য সিনিওর কর্মকর্তাগণও একই সন্দেহ ব্যক্ত করেছেন। তাদের প্রশ্ন হল অব্যবস্থাপনার ফলে যদি দুর্ঘটনা হয়ে থাকে তাহলে ইরানের সিনিওর কুটনীতিকসহ ইরানি সরকারী সিনিওর কর্মকর্তাগণের কোনো খোঁজ নেই কেন ? উল্লেখ্য যে কয়েকজন ইরানি সিনিওর কর্মকর্তা এবার হজ্ব করতে গিয়েছিলেন তারা সবাই নিখোঁজ !!! এটা কি বিষ্ময়কর নয় ? একই অভিযোগ করেছে ইরাকও । তাদেরও কয়েকজন কর্মকর্তা নিখোঁজ ! ধারণা করা হচ্ছে দুর্ঘটনার অন্তরালে সৌদি আরব এসকল কর্মকর্তাদের কিডন্যাপ করে ইসরায়েলের হাতে তুলে দিয়েছে অথবা নিজেরাই গুম করেছে ইরানি ও ইরাকি এসব কর্মকর্তা ছিল মধ্যপ্রাচ্যে সৌদি আরবের শয়তানী নীতির বিরুদ্ধে । হজ্ব মৌসুমে কিডন্যাপ করে ইসরায়েলের হাতে ইরানী কর্মকর্তা তুলে দেওয়া সৌদি আরবের নতুন কিছু নয়। ইরানের সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহা্ম্মদ খাতামির ডিপুটি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হজ্ব করতে যেয়ে আজ পর্যন্ত নিখোঁজ রয়েছেন ! ইরানের বিপ্লবের পর থেকে হজ্ব করতে যেয়ে প্রচুর ইরানি কর্মকর্তা নিখোঁজ রয়েছেন । লেবাননের প্রখ্যাত শিয়া আলেম মুসা সদর গাদ্দাফির আমন্ত্রণে লিবিয়া সফরে গেলে সঙ্গী সাথিসহ নিখোঁজ হন যার খোঁজ আজ পর্যন্ত পাওয়া যায়নি ! কথা হল: দুর্ঘটনা বা ঘটনা যাই ঘটুক ইরানি সরকারী কর্মকর্তাদের কোনো খোঁজ পাওয়া যাবে না কেন ? আর সৌদি আরবও এ নিয়ে শাক দিয়ে মাছ চেষ্টা করছে কেন ? ঠাকুর ঘরে কে রে ? কলা আমি খাইনি-তাই নয় কি ?

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৯

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ৭৪ হাজার কবরে কি ঢুকানো হবে?

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:২২

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: সৌদি সরকার তো এর আগে বলেছিল ৭০০ কিছু বেশি এখন সেটা ৪০০০ এর উপরে গেছে !! আর এটা নিশ্চিত থাকেন সরকারী হিসাবে তার চেয়ে অনেক বেশি হবে। কোন দেশের কত মারা গেছে সৌদি সরকার এখনও তা জানায়নি !

২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২

নতুন বলেছেন: সৌদি আরবের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে নিহতের সংখ্যা ৪,১৭৩ উল্লেখ করা হয়।

সাইটের ঠিকানাটা দেবেন প্লিজ?

মনে হয়না সংখ্যাটা এতো বেশি।

৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: ওয়েব সাইটের স্কান কপি দেওয়া হয়েছে। সৌদি সরকার গতকাল তা পাবলিশ করে একটু পরেই মুছে দিয়েছে। তবে ওয়েট করুণ এর চেয়ে আরো বেশি সংখ্যা জানবেন সৌদির বরাত দিয়ে।

৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫২

ছাসা ডোনার বলেছেন: আসলে সৌদি বাদশাহ হলো জালিম এরা সবাই ইহুদী এবং আমেরিকা পশ্চিমাদের চামচা,তাই ঐ দেশে কারও বাক স্বাধীনতা নাই। তাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললেই কল্লা কেটে দেওয়া হয়। একটু ভেবে দেখেন সিরিয়ার সরনার্থীরা ইউরোপে যাচ্ছে কিন্তু সৌদীতে কেন যাচ্ছে না । তাদের কে তো কোন সাহায্য করছে না। কারন আমেরিকা-ইউরোপীয়রা তাদের কৃতিত্ব দেখানোর জন্য সৌদি বাদশাহদের চুপ থাকতে বলেছে। রাজপরিবার ইউরোপে বেড়াতে গেলে যে যায়গায় তাদের থাকতে দেয় আশে পাশের সব বনদ্ধ করে দেয়। ওরা তো যায় টাকা উড়াতে আর মাগীবাজী করতে।কোথায় মুসলমানদের ভ্রাতৃত্ব? এরাই সৃস্টি করেছে জংগী সংগঠন আই এস এরা ইসলামের কলন্ক এরাই মুসলমানদের সবাইকে টেরোরিস্ট হিসাবে পরিচয় করাচ্ছে। তাই সবাই ফিরে আসুন আসল ইসলামের পথে ছেড়ে দিন এদের চামচামি। আল্লাহ সবাইকে ঈমানদান করুন।

৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫

Md SaRower HosSain বলেছেন: সাইটের ঠিকানাটা দেবেন প্লিজ?

৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: ওয়েব সাইটের স্কান কপি দেওয়া হয়েছে। সৌদি সরকার গতকাল তা পাবলিশ করে একটু পরেই মুছে দিয়েছে। তবে ওয়েট করুণ এর চেয়ে আরো বেশি সংখ্যা জানবেন সৌদির বরাত দিয়ে।

সাইটের ঠিকানা তো আর মুছে নাই। আর এইটা যে মিথ্যা বানানো না তা কিভাবে বুঝতে পারবো? সরকারী সাইটের তথ্য যখন তখন মুঝে না।

যেহেতু আপনার ব্লগের তথ্যের রেফারেন্স নাই তাই এই ব্লগের তথ্য নিভ`যোগ্য না।

০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন: স্ক্রিনশটে তো লিংক দেওয়া আছে। উপরে নীল কালিতে মার্ক করা। ডাউনলোড করে বড় করেন পাবেন। আর আমি নিচে সৌদি হেলথ মিনিস্ট্রির টুইটার বার্তার সিক্রনশট দিচ্ছি। তবে কথা হল এত লোক মারা যাওয়ার পরেও যখন এরকম মন্তব্য করেন তখন আর বলার কিছু থাকে না । হায় রে সৌদি প্রেম ! মানুষের বিবেক বুদ্ধি সব লোপ করে দিয়েছে !

৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২১

মিজানুর রহমান মিলন বলেছেন:

৭| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: স্ক্রিনশটে তো লিংক দেওয়া আছে। উপরে নীল কালিতে মার্ক করা। ডাউনলোড করে বড় করেন পাবেন। আর আমি নিচে সৌদি হেলথ মিনিস্ট্রির টুইটার বার্তার সিক্রনশট দিচ্ছি। তবে কথা হল এত লোক মারা যাওয়ার পরেও যখন এরকম মন্তব্য করেন তখন আর বলার কিছু থাকে না । হায় রে সৌদি প্রেম ! মানুষের বিবেক বুদ্ধি সব লোপ করে দিয়েছে !

ভাই আমি ঐ সাইটের লিংক চাইতেছি কারন ঐ নীল কালিতে মাক` করাটা পড়া যাইতেছেনা।

সৌদি প্রেম আমার কখনোই ছিলো না... সংখ্যাটা অতিরন্জিত মনে হয়েছে তাই জিঙ্গাসা করেছি।

৮| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩

নতুন বলেছেন:

ভাই আমি আরবি পড়তে পারিনা ... এই ছবিতে ১৪৩৬ কি হাজীদের সংখ্যা বঝিয়েছেন Hamad Alazavila
@ HamadAlDhewalia ???

৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

ঢাকাবাসী বলেছেন: আদতে সংখ্যাটি অনেক বড়, কয়েক হাজার। তবে কিছু অন্ধ সৌদী পেইড দালালদের কাছে কখনোই কয়েকশ র বেশী খুন হয় নাই। মিনিমাম ১০ লাখ লোকের স্ট্যামপিডে চার পাচ হাজার মারা যাওয়া কোন ব্যাপার না!

১০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইরান সরকারের মুখাত্র সৌদি আরবকে আমেরিকার ফাই পরমাশ খাটা চাকর ( Lackey) হিসাবে অভিহিত করেছেন ।

খুব খারাপ বলে নি।

কারণ সউদের বংশধররা ইসলাম এবং কোরআনের বিরুদ্ধে দাড়িয়ে ইহুদী নাসারাদের চামচামী করতেছে স্রেফ রাজতন্ত্র টিকিয়ে রাখতে। যা ইসলামে হারাম।

এতবড় দূর্ঘটনার সত্যাসত্য ধামাচাপা দিতে যেই মিথ্যাচার তারা করতেছে- দুনিয়াতে না হয় কিছূ মানুষকে কিছূদিন বিভ্রান্ত রাখতে পারবে- আখেরাতে আল্লাহর কাছে কি জবাব দিবে????
সেখানেতো আর তার ইহুদী চামচা দোস্তরা সেভ করতে যাবে না-!
হারামী সরকার ইয়েমেনে হামলা করে
মিশরে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকার উৎখাতে বিলিয়ন ডলার দেয়
আর ইসরাইলকে একটা ফু দেয় না!

ধ্বংস হোক সউদ পরিবার ও তার দোসররা!
পবিত্র ভূমি মুক্তি পাক অপবিত্র চামচা, গোলাম, বেঈমানদের হাত থেকে।

১১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

থিওরি বলেছেন: হায় রে সৌদি প্রেম ! মানুষের বিবেক বুদ্ধি সব লোপ করে দিয়েছে !
রাত পোহাবার কত দেরি??

১২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: বাংলার কিছু সৌদি দালাল নয়া হাদিসের আমদানি করেছে আর তা হলো " আরবদের কোন সমালচোনা করা যাবেনা " এটা বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আরব আর বাকি মুসলমানদের মাঝে পার্থক্য করে গেছেন এটা মরে গেলেও আমি বিশ্বাস করি না। সব মুসলমানই সমান হোক সে আরব হোক সে ভারতীয় হোক সে আফ্রিকান।

১৩| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬

নিয়ামুল ইসলাম বলেছেন: বাংলার কিছু সৌদি দালাল নয়া হাদিসের আমদানি করেছে আর তা হলো " আরবদের কোন সমালচোনা করা যাবেনা " এটা বিশ্বাস করার কোন কারন নেই। আমার নবী হযরত মুহাম্মদ সাঃ আরব আর বাকি মুসলমানদের মাঝে পার্থক্য করে গেছেন এটা মরে গেলেও আমি বিশ্বাস করি না। সব মুসলমানই সমান হোক সে আরব হোক সে ভারতীয় হোক সে আফ্রিকান।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.