![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
২৪ জানুয়ারি ১৯৮৮। চট্টগ্রামের লালদীঘির ময়দানের ডাকা হলো আওয়ামী লীগের সমাবেশ। স্বৈরাচার হু.মো এরশাদ সরকারের বাধা উপেক্ষা করে শেখ হাসিনা গেলেন সমাবেশে। এই সমাবেশ বানচাল করতে শেখ হাসিনার গাড়িবহরে চালানো হলো নির্বিচারে গুলি। নিহত হলেন কমপক্ষে ২৪ নেতাকর্মী। এরা প্রায় সবাই-ই নেত্রীর প্রাণ রক্ষা করতে গিয়ে জীবন উৎসর্গ করেন। এ মামলায় গত ৫ বছরে নাকি একজন সাক্ষীও হাজির করতে পারেনি পুলিশ! অন্যদিকে, সেই স্বৈরাচারই আজ গণতন্ত্রের উদ্ধারকারী! সেই স্বৈরাচারই আজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত সহকারী। আজ শনিবার সেই নৃশংস হত্যাযজ্ঞের ২৫ বছর পূর্ণ হলো।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
মিলন মাযহার বলেছেন: হরতাল, অবরোধ, গাড়ি পোড়ানো ও পুড়িয়ে মানুষ হত্যা করা খুবই নিন্দনীয় কাজ। অতীতে এ কাজ আওয়ামী লীগ করেছে বলে মনেই হচ্ছে না!
২| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
নিলু বলেছেন: কারন কি হতে পারে ? আমার মনে হয় , কোথায়ও গলদ আছে বোধ হয় ,
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
মিলন মাযহার বলেছেন: ওই যে সব সম্ভবের দেশ !
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৫
রাফা বলেছেন: হুমম এখন ভেবে দেখুন তারপরও হাসিনা গণতন্ত্রের নামে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেন নাই।
খালেদা জিয়ার শাসনামলেও ২১শে আগষ্টের মত ঘটনা ঘটেছিলো।তখনও উনি মানুষ পুড়িয়ে মারার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চান নাই।
এখানেই হলো গণতন্ত্র লড়াইয়ের পার্থক্য।