![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
০১.
গোয়েন্দা (বড়) কর্মকর্তা বলেন, পয়লা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ও আশপাশে চার স্তরের নিরাপত্তা ছিল। কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি । ‘কোনো ভিকটিম বা নারী এখনও পুলিশের কাছে এসে কোনো ধরনের অভিযোগ করেনি। কেউ নিগৃহীত হয়েছেন, এমন কারও অভিযোগ পায়নি পুলিশ। আগের কয়েকটি ঘটনার ছবি বিকৃত করে পহেলা বৈশাখের ছবি বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। এগুলো কারা করছে, তাও গোয়েন্দা পুলিশ তদন্ত করে দেখবে। এরপরই নারীদের যৌন হয়রানির ঘটনার পর শাহবাগ থানার এক উপপরিদর্শককে (এসআই) প্রত্যাহার করা হয়, যিনি ঘটনার সময় ওই এলাকায় নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন। উপপরিদর্শককে (এসআই) প্রত্যাহার করা হলো কেনো?
০২.
পুলিশের মহা-পরিদর্শক (আইজিপি)বলেছেন, ‘তিন-চারটা ছেলে দুষ্টামি করছে ! আচ্ছা, জনাব মহাকর্মকর্তা বলুনতো, ইহা যদিচ দুষ্টুমি পর্যায়ভুক্ত তয় নারী কোন পর্যায়ভুক্ত লাঞ্ছনার শিকার হলে তাকে যৌন নিপীড়ন, যৌন সন্ত্রাস বলা যাবে?
০৩.
পয়লা বৈশাখে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেটে নারীদের শ্লীলতাহানির ঘটনা জামায়াত-শিবির ঘটিয়েছে বলে দাবি করেছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপি। তিনি বলেন, বাংলাদেশের পহেলা বৈশাখ উদযাপন হোক এটা জামায়াত-শিবির চায় না। তারা বলেন এটা একটা বিজাতীয় সংস্কৃতি। জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। আরে তামাশা কারে কয়! সারাদেশ জানলো বটে তিনি কিছুই জানলেন না! ঘটনার সময়ই যে, কয়েকজনকে যৌন হয়রানির দায়ে হাতেনাতে ধরে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছিল তাদের ছেড়ে দেয়া হলো কেনো? আরো অনেকের ছবিসহ নাম পরিচয় ঘটনার পর থেকেই বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে এমন কি এখনো হচ্ছে। এদের ব্যাপারে এতটা উদাসীন কেনো প্রশাসন? সে জবাবটা কে দেবে?
০৪.
দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাকে উদ্দেশ্য করে বিকাশ সাংসদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য মাহমুদ-উস-সামাদ চৌধুরী বলেন, “আমি যদি বড় কিছু হতাম তাহলে জাফর ইকবালকে কোর্ট পয়েন্টে ধরে এনে চাবুক মারতাম”। সেলুকাস, সত্যিই কি বিচিত্র এই দেশের সাংসদ ও পুলিশ! সরকার তুমিও অনেক সুইট ....
©somewhere in net ltd.