![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ্রমজীবি মানুষের চোখের এক ফোঁটা জল মুছে দেয়া আমার নিরন্তর প্রয়াস....
প্রধানমন্ত্রীর জনপ্রশাসন-বিষয়ক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম বলেছেন, "সংসদ ভেঙে দিয়ে ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।"
মঙ্গলবার বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল আইকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, "সেক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী সংসদ ভেঙে দিতে রাষ্ট্রপতিকে অনুরোধ জানাবেন।"
"তাহলে সংবিধান সংশোধন করার প্রয়োজন হবে না এবং বিএনপির সাথে সংলাপেরও প্রয়োজনীয়তা থাকবে না" বলে মন্তব্য করেন তিনি।...
ঈদের পর সংবাদ সম্মেলন অথবা জাতির উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণের মধ্য দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পুরো বিষয়টি স্পষ্ট করবেন বলেও জানান এইচ টি ইমাম।
তিনি বলেন, "অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময় লেভেল প্লেইং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় সরকার। গণপ্রতনিধিত্ব আইন অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাসহ তার দলের ১০ জন নেতা কী কী সুবিধা পাবেন, তা ঠিক করা হবে। একই সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াসহ তার দলের ১০ নেতাকে।"
তবে এসব নিয়ে আলোচনা হতে হবে সংসদে, এ কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বলেন, "আইন অনুযায়ী, তফসিল ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত সংসদের অধিবেশন চলতে পারে।"
সংসদে এসে সব কিছুর সমাধান করতে বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৬:৫৪
জগ বলেছেন: মরন কামড় দেবার অপেক্ষায় আওয়ামীলীগ! সবাই সাবধান হোন
==========================================
লাগামহীন অপশাসন, বেশুমার দুর্নীতি ও লুটতরাজ, ভারতের নগ্ন তোষামুদি, একের পর এক দেশবিরোধী গনবিরোধী চুক্তি, প্রশাসন আইনবিভাগে ন্যাক্কারজনক দলীয়করন, গুম-খুন-ধর্ষণ, বাক-স্বাধিনতা হরন, বিরোধী দল-মতকে নৃশংস দমনপীড়ন, ৬ মে'র গনহত্যা, ছাত্রলীগের চাঁদাবাজি টেন্ডারবাজি ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম, যুদ্ধাপরাধী বিচার প্রহসন, দ্রব্যমূল্যের নাভিশ্বাস উঠা উর্ধ্বগতি, ইত্যাদি হাজারো ইস্যুতে আওয়ামীলীগ চুড়ান্তভাবে এখন গনবিচ্ছিন্ন। সাধারণ জনগন ফুঁসে উঠছে অযোগ্য অপদার্থ নেতা-মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে।
এমতাবস্থায়, অত্যন্ত বিশ্বস্ত এবং সরকারের অন্দরমহলে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ থাকা একটি সুত্র নিশ্চিত করেছে যে, নৌকার তলায় পানি না পেলেও, জনগনের রক্তের উপর দিয়ে হলেও নৌকা ভাসাতে বদ্ধ পরিকর জননেত্রী শেখ হাসিনা। আর তার নৌকার পালে ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটির সমর্থনের বাতাস পাবার জন্যে এক প্রাসাদ ষড়যন্ত্র আঁটছে ডিজিএফআই-এর সহযোগিতায়।
বলে রাখি, সম্প্রতি জাতিসংঘের সাধারন অধিবেশন চলাকালে এক বিশেষ বৈঠকে মনমোহন সিং বাংলাদেশে "সর্বদলীয়" নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে মত দেয়ার সাথে সাথে হাসিনার প্রতি আন্তর্জাতিক সমর্থনও প্রায় শূন্যের কোঠায় গিয়ে ঠেকেছে। এদিকে দেশের অভ্যন্তরেও ৫ সিটি ইলেকশনে ভরাডুবির পরপরই আওয়ামীলীগ নৈতিক পরাজয় মেনে নিয়েছে। রাজনৈতিক আদর্শচ্যুত দেউলিয়া এই দলটি টের পাচ্ছে যে ব্যাপক কারচুপি করেও সম্ভবত আগামী জাতির নির্বাচনে শেষরক্ষা হবে কিনা সন্দেহ। তাই সরকারের এই শেষ বেলায় ছলে-বলে-কৌশলে তারা ভারত তথা ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিটির আস্থা অর্জনে দৃঢ়সংকল্প।
আওয়ামী রাজনীতির মুলতঃ তিনটি তুরুপের তাসের মধ্যে "স্বাধিনতার চেতনা" ও "যুদ্ধাপরাধী বিচার" নিজেদের অতিচালাকিতেই এখন সুপারফ্লপ। সুতরাং সেই পুরানো জুজু "জঙ্গীবাদ"-ই শেষ ভরসা তাদের।
পরিচয় গোপন রাখার শর্তে সুত্রটি জানিয়েছে, নিকট অতীতে বাংলাদেশে ধরা পরা একটি ইন্টারন্যাশনাল টেররিস্ট গ্রুপের মেম্বারদের যোগসাজশে একটি বিশেষ গোয়েন্দা সংস্থা সেই গ্রুপের সাথে গোপন সমঝতায় পৌঁছেছে। ইশারা পাওয়া মাত্রই তারা সাড়া দেশে ব্যাপক ধ্বংসলীলা চালাবে। এরই মধ্যে সেই গোয়েন্দা সংস্থা তাদের অর্থ, অস্ত্র, ও লজিস্টিক সাপোর্ট দেয়া শুরু করেছে। ধারনা করা হচ্ছে আগামী ৬/৭ দিনের মধ্যেই দু'পক্ষ বসে হামলার স্ট্রাটেজিক ও ট্যাক্টিক্যাল দিকগুলো ফাইনাল করবে।
লক্ষ্য একটাই। 'প্রচার' ও 'প্রমাণ' করা যে "ধর্মীয় মৌলবাদের ছায়ায় বাংলাদেশ জঙ্গীদের অভয়ারণ্য। এদের শক্তহাতে দমন করা একমাত্র আওয়ামীলীগের পক্ষেই সম্ভব।"
একটু খেয়াল করলেই দেখবেন, 'প্রচার' অলরেডি শুরু হয়ে গেছে। সম্প্রতি চিটাগাং লালখান বাজারের একটি মাদ্রাসায় সাধারণ বৈদ্যুতিক আগুনের ঘটনায় তদন্তের মাঝপথে এসে হঠাৎ গ্রিনেইড আবিষ্কার তারই ইঙ্গিত বহন করে। এই ইস্যুতে সরকারের বিভিন্ন উইংএর বিপরীতধর্মী বক্তব্যতেই স্পষ্ট যে এটা একটা সাজানো নাটক। এরকম আরও কিছু নাটক এবং ধরপাকড় নিকট ভবিষ্যতে আরও দেখা যাবে।
খেয়াল আছে মিল্কি হত্যায় কি ড্রেস ব্যাবহার করা হয়েছিল? টুপি পাঞ্জাবী।
ওয়েল, জঙ্গীবাদ 'প্রমাণ' করার জন্যে, যে কোন মূল্যেই হোক, লাশ চাই, রক্ত, আগুন, বোমাবাজি চাই। সুত্রমতে, আওয়ামী প্ল্যানটা এরকম যে বিরোধীপক্ষকে ইরিটেট করার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়া হবে। অযথা ধরপাকড়, গুলি চালিয়ে একটা ক্যাওয়াস বাধানোর জন্যে কন্টিনিউয়াস উস্কানি দিয়ে যাওয়া হবে। দরকার হলে আগাম ঘোষণা দিয়ে কাদের মোল্লার ফাঁসি কার্যকর করা হবে ১৯-২৩ অক্টোবর তারিখের মধ্যে যে কোন দিন। এতে জামায়াত-শিবির রাজপথে নেমে আসবে, এবং সেই সুযোগে তাদের সাথে মিশে গিয়ে ঐ টেররিস্ট গ্রুপের সদস্যরা ব্যাপক ধ্বংসাত্মক কার্যকলাপ চালাবে। আর যদি ফাঁসি নিয়ে যুৎসই কোন জ্বালাও-পোড়াও না ঘটে, ছাত্রলীগ ও ঐ টেররিস্ট গ্রুপ নিজেরাই টুপি-পাঞ্জাবি পড়ে দেশব্যাপী চোরাগোপ্তা সন্ত্রাসী হামলা চালাবে। এদিকে ২৪ অক্টোবরের পরপর জামায়াত-শিবির ব্যাপক শোডাউনে নামতে পারে, এমন একটা খবর বাতাসে ভাসছে। রাজপথে নেমে আসতে পারে হেফাযতে ইসলামও। এসব ইভেন্টকেও আওয়ামীরা ক্যামোফ্লাজড এটাকের জন্যে ইউজ করতে পারে। এবং অবশ্যই এবারের পুজায় বিভিন্ন মণ্ডপ ও মন্দিরে আক্রমণ হবার আশংকাও উড়িয়ে দেয়া যায় না।
দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে গত সপ্তাহেই এ ব্যাপারে জানানো হয়েছে। তিনি এ ব্যাপারে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে আলাপ করে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে নির্দেশ দিয়েছেন।
আপনাদের সবার প্রতি অনুরোধ থাকবে এই খবরটা জনে জনে জানিয়ে দিন। সম্ভব হলে লেখাটা শেয়ার করুন। সবাই যেন সতর্ক ও সাবধান থাকতে পারেন।