| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখকের কথা- বিসমিল্লাহির রাহমানির রহিম। মাঝে মাঝে হারিয়ে যায় কোনো এক অপার্থিব ভাবনায়। আস্টে পিষ্টে ঘিরে রাখে মহা সুমদ্র। আমি কি? কোথা থেকে এলাম? কোথায় যাবো? আর এই পৃথিবীতে কেন এই মানব বিচরন। কেন এত মারামারি, কাটাকাটি, খুন ছিনতাই, ধর্ষন, হত্যা, গোলোযোগ। কেন মানুষের ভিতর এত লোভ, লালসা, স্বার্থ, অহংকার, মিথ্যাচার, হিংসা? কিসের এই মেকি পথচলা? সব কিছু যেন এলোমেলো হয়ে যায় এই নিষ্টুর ভাবনা গুলো। প্রতিনিয়ত মানুষ পাপের দিকে ধাবিত। কিন্ত পাপ কি? জন্ম বড় হওয়া, বিয়ে, ছেলেমেয়ে, বার্ধক্য তারপর চলে যাওয়া, এইতো ছোট্ট একটা সময়। এই সময়টা আমরা এতটা হিংস্র হয়ে যায় কিছুদিনের জন্য বেচে থাকার তাগিদে। কিন্ত আমরা সবাই জানি চলে যেতে হবে একদিন, চিরস্থায়ী নয় এই বেচে থাকা বলি আমরা যে জীবনটাকে। যদি চলেই যেতে হয় তবে কেন এই হিংস্র পথ চলা? আমরা কি সুন্দর ভাবে আমাদের বিকাশ ঘটাতে পারিনা? আমরা কি মিলে মিশে জীবনটাকে সাজিয়ে নিতে পারিনা ছোট্ট সময়ে। মানুষ যেন কুকুর শেয়াল হয়ে গেছে। কে কার চেয়ে বড়, কাকে দাবিয়ে রাখা যাবে, কাকে ঠকিয়ে কত বড় হওয়া যায় এসব নিয়ে যেন পৃথিবী এক জঞ্জালে পরিনত হয়েছে। বিশ্বাস হারিয়ে গেছে কোনো অতলে, যার কোনো তল খুজে পাওয়া যাবেনা। অথচ মানুষ ইচ্ছে করলে পারতো পৃথিবীকে সু সোভিতভাবে তৈরী করে বসবাস করতে। কিন্ত তা কেন পারলোনা মানুষ? মানুষ কেন এত হিংস্র হলো? ভাবনা গুলো কুরে কুরে খায়।
ধর্ম এখন ব্যকডেটেড। ধর্মের কথা শুনলেই মানুষ যেন তেলে বেগুনে জ্বলে উঠে। ধুর ধর্ম বলে কিছু আছে নাকি? আমি এই করলাম , আমি ওই করলাম আমি ই ধর্ম। মানুষ যত উচ্চ শিক্ষিত হচ্ছে ততই যেন ধর্ম হয়ে যাচ্ছে ম্লান। বর্তমানে ধর্ম যেন একটা ব্যবসায় রুপ নিয়েছে। সব মিলিয়ে হারিয়ে যায় মানুষ সৃষ্টির রহস্যের মাঝে। আর তখনি মনে পড়ে একটা ধর্মের গল্প। আমাদের বাড়ির পাশে বিবিজানের মা। আমরা খালা বলেই ছোট্ট বেলা থেকে ডাকি। আমরা খুব রিজার্ভ পরিবারের মেয়ে। তাইই চার দেয়াল ই ছিল আমাদের একমাত্র বিচরন ভুমি। আর মাঝে মাঝে সুযোগ হতো বাড়ির পাশের পরশি খালার বাড়িতে যাওয়া। তখন উনি অনেক হাদিসের গল্প শোনাতেন। সেই শোনা গল্পের আদলেই আমি আমার গল্পটা লিখছি।
প্রথম অধ্যায়
মানুষ সৃষ্টির ইতিহাস বড়ই বিচিত্র। বর্তমান সভ্যতার গ্যাড়াকলে আজ ফিরে যায় সেই অতিতের রহস্যময় পৃথিবীর মায়াকাননে। তখন বিজ্ঞান ছিলনা। ছিলনা কোনো সভ্যতা। ছিলনা বর্তমান যুগের চমকপ্রদ ঐতিহ্য, ভার্চুয়াল জগত বা বিজ্ঞানের বৈপ্লবিক কর্মকান্ড। তাহলে কি ছিল? মানুষ কিভাবে আসলো এই পৃথিবীতে। কিভাবে প্রথম মানুষের পৃথিবীতে আগমন। সেই মুরগী আর ডিমের গল্প এর মতন। মুরগী আগে নাকি ডিম আগে। তেমনি মানুষ থেকে যদি মানুষ সৃষ্টি হয় তাহলে প্রথম মানুষ কিভাবে আসলো এই পৃথিবীতে? কেও কি ভেবে দেখেছে? আমি আজ ইসলামী দৃষ্টিতে সেই গল্প ই লিখবো।
মানব সৃষ্টির গল্প উত্থাপন করলে আমাদের ফিরতে হবে ধর্মের অন্তরালে। ধর্ম কি? ধর্ম হলো "বিশ্বাস" । মানুষ সৃষ্টির রহস্য কোনো বিজ্ঞানে লেখা নেই। নেই কোনো সভ্যতায়, নেই কোনো সামাজিক ইতিহাসে। মানুষ সৃষ্টির রহস্য একমাত্র উন্মোচন করে ধর্ম।
পৃথিবীতে নানাভেদে মানুষ বসবাস করছে। হিন্দু, খৃষ্টিয়ান, মুস্লিম, বৌদ্ধ, ইয়াহুদি, ইত্যাদি বিভিন্ন জাতিতে আজ বিভক্ত। আপনি সব ধর্মের মানুষের কাছে একটিবার জিজ্ঞাসা করুন তো পৃথিবীতে প্রথম মানুষ সৃস্টির ইতিহাস? সবাই একই গল্প বলবে, আর তা ধর্মগ্রন্থ এ রচিত। শুধু পার্থক্য পাওয়া যাবে ভিন্ন ভিন্ন যুক্তিতে, ভিন্ন ভিন্ন আদলে, ভিন্ন ভিন্ন নামে। কিন্ত সারাংশ সারমর্ম এক।
আমি আজ মুসলিম ধর্মে বর্নিত মানুষ সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন করবো। যা ধর্মগ্রন্থের ই একটা অংশ। মুসলিম বিশ্বের একমাত্র সৃষ্টিকর্তা একজন। সৃষ্টিকর্তার কোনো আকার নেই, তিনি নিরাকার। তিনি সাত আসমান উপরে আরশে অবস্থান করছেন (কিন্ত আমার ধারনা তিনি কোনো সাত আসমান উপরে নয়, প্রতিটা মানুষের অন্তরে বিরাজমান)।সৃষ্টিকর্তাকে ১০০ নামে ডাকা হয় যার একটি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন। বাংলাভাষায় এই নামটি ই বেশি প্রচলিত।
মানুষ সৃষ্টির রহস্য উন্মোচন করতে হলে শুরুতে জ্বিনদের কথা বলতে হবে। তারপর মানুষ সৃষ্টি।
জ্বিন জাতি
আল্লাহ একদা বললেন পৃথিবীতে জ্বিনজাতি সৃষ্টি হোক। আর তখন জ্বিন জাতি সৃষ্টি হয়ে গেল। আল্লাহতায়ালা জ্বিনেদের সৃষ্টি করেছিলেন আগুন দিয়ে। পৃথিবীতে জ্বিনেরা বসবাস করতে লাগলো। মানব জাতির মতন ই উথ্যান পতনের খেলায় জ্বিনেরা পৃথিবীতে বিচরন করতে লাগলো। তারপর পাপ পুণ্যের খেলায় পৃথিবীতে পাপের দাড়িপাল্লার দিকটা ভারি হয়ে নীচে নেমে গেল, আর তখন তা ধংসের প্রয়োজন হলো।
এইখানে বলে রাখা দরকার সাত আসমান উপরে আল্লাহ এর নির্দেশিত কিছু ভক্ত আছে যাদের আমরা মুসলিম ভাষায় বলি ফেরেশতা। (আমার বিশ্বাস এরাও মানব শরীরে বসবাস করে)। এরা নুরের সৃষ্টি। আমাদের মানুষের চোখ দিয়ে তাদের দেখার ক্ষমতা নেই। তবে অন্তরচক্ষু খুলে গেলে তাদের দেখা সম্ভব। যেমনভাবে নবীরাসুল পীর আওলিয়াগন দেখতে পেতেন। ফেরেশতাগণ সব সময় আল্লাহ এর হুকুম আদেশ, নিশেধ মানতে প্রস্তুত থাকেন। আর আল্লাহ এর জিকির আরাধনায় মগ্ন থাকেন সর্বক্ষন।
ফিরে আসি আগের কথায়। আল্লাহ জ্বিনদের পাপ পুণ্যের প্রতিদানে তাদের ধংস করার সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেরেশতাদের হুকুম দিলেন পৃথিবী হতে জ্বিনদের ধংস করে এসো। হুকুম পালনে ফেরেশতাগণ সকল ছোট্ট বড় জ্বিনদের মারতে লাগলেন। এভাবে সবাইকে মারতে মারতে তারা একটি শিশু জ্বিনকে দেখতে পেলেন।
অসম্ভব রুপের অধিকারি, মায়াবি শিশু জ্বিনকে দেখে ফেরেশতাগণ তাকে মারতে পারলোনা। ফেরেশতারা তখন শিশু জ্বিনকে জীবিত অবস্থায় আল্লাহ এর নিকট হাজির করে আল্লাহ এর নিকট প্রার্থনা করলেন যে এই অবুঝ নিষ্পাপ শিশুটিকে দয়া করে মেরে ফেলার হুকুম না দিয়ে আমাদের দিন আমরা একে লালন পালন করে আপনার দাসত্বে নিযুক্ত করবো। আমরা এই শিশুর মায়ার বাধনে পড়ে গেছি।
আল্লাহ ফেরেশতাদের প্রার্থনা মঞ্জুর করলেন এবং ফেরেশতাদের নিকটে শিশুটিকে রাখার অনুমতি দিলেন। অনুমতি পেয়ে ফেরেশতারা শিশু জ্বিনকে তাদের নিকটে নিয়ে গেলেন এবং তার নাম রাখলেন "আজাজিল"।
ফেরেশতাদের জিম্বায় শিশু আজাজিল বড় হতে লাগলো পরম আদর যত্ন স্নেহ মমতায়। ফেরেশতারা আজাজিলকে আল্লাহ এর আনুগত্য করা জিকির করা শেখাতে লাগলেন। তাকে সকল নিয়ম কানুন, আদেশ নিশেধ প্রার্থনা করা আল্লাহ এর আরাধনা করা সকল বিষয় শেখাতে লাগলেন। শিশু আজাজিল ছিল যেমন সুন্দর তেমন বুদ্ধিদীপ্ত।
আজাজিল যত বড় হতে লাগলো তত আল্লাহ এর প্রতি তার আরাধনা আর মেধার গুনে ফেরেশতাকুলে সকলের মধ্যমনি হয়ে উঠতে লাগলো। এমনকি আল্লাহ তার প্রতি সন্তষ্ট হয়ে প্রিয়পাত্র হিসেবে স্বিকৃতি দিলেন। আজাজিল বেশির ভাগ সময় আল্লাহ এর সেজদায় লিপ্ত থাকতেন। আর বাকি সময় ফেরেশতাদের সমস্যা শুনে সমাধান করে দিতেন। তার বুদ্ধিদীপ্ত সমাধান আর আল্লাহ এর প্রতি তার সর্বাধিক আনুগত্য দেখে ফেরেশতারা তাকে সর্দার এর মর্যাদা দিলেন। জ্বিন আজাজিল হয়ে গেল ফেরেশতাদের সর্দার। সকলের সেরা আল্লাহ এর সর্বাধিক প্রিয়পাত্র। আল্লাহ আজাজিলকে ফেরেশতাদের সর্দার হিসেবে স্বিকৃতি দিলেন।
দিন যায়। মাস যায়। বছর যেয়ে কাল কাটতে থাকে এভাবে। একদিন এক ফেরেশতা আরশের গায়ে একটা লেখা দেখতে পায়। লেখাটি ছিল "ফেরেশতাকুলের একজন আল্লাহ এর অভিশপ্ত হবে" ফেরেশতাকুলে হৈচৈ পড়ে যায়। ভয়ে অস্থির হয়ে সবাই সর্দার আজাজিলের নিকট ছুটে আসে। আজাজিল ফেরেশতাকুলের এমন ভয় পাওয়া দেখে জানতে চাই কি হয়েছে? ফেরেশতারা আরশের গায়ে লেখাটা সর্দারকে জানায়। আর আকুতি করে যে তাদের যেন অভিশপ্ত হতে না হয়, আর তাদের সর্দার আজাজিল যদি আল্লাহ এর নিকট প্রার্থনা করে আল্লাহ অবশ্যই তার কথা শুনবেন। কারন আল্লাহ এর সবচেয়ে প্রিয়পাত্র হলো আজাজিল।
ফেরেশতাদের ভীতভূষন দেখে আজাজিল সেজদায় পড়লেন। এবং আল্লাহ এর নিকট মুক্তি চাইলেন সকল ফেরেশতাদের জন্য। কিন্তু নিজের জন্য মুক্তি চাইলেননা কারন তিনি ছিলেন ফেরেশতাদের সর্দার আল্লাহ এর প্রিয়পাত্র। তিনি নিজের এই অভিশপ্ত থেকে মুক্তি চাইতে ভুলে গেলেন বা প্রয়োজনবোধ করলেন না।
চলবে
মানুষ সৃষ্টির রহস্য
২|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৬
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। ধন্যবাদ
৩|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সাথে রইলাম !
৪|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আপনার লেখায় মৌলিক তথ্যগত কিছূ ভূল আছে
<< যাদের আমরা মুসলিম ভাষায় বলি "ফেরেস্থা" শব্দটা ফেরেশতা হবে (আমার বিশ্বাস এরাও মানব শরীরে বসবাস করে)। এরাও আগুনের সৃষ্টি।
@ এরা আগুনের নয় নূরের সৃস্টি!
<< শিশু জ্বিনকে তাদের নিকটে নিয়ে গেলেন এবং তার নাম রাখলেন "ইবলিশ"।
@ ঐ জ্বিনের নাম রাখা হয়েছিল আজাজিল। পরে যখন আল্লাহর অবাধ্য হয় তখন নাম হয় ইবলীশ।
লিখতে থাকুন। কিন্তু এইরকম বিষয়গুরোতে আরো আলোচনা ও জানাশোনা করে নিলে ভাল হয়।
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:২০
মিমমা সুলতানা মিতা বলেছেন: ধন্যবাদ ভুল গুলো শুধরে দেয়ার জন্য। আমি মুসলিম হলেও সেভাবে ইসলাম ধর্মে এতটা দক্ষতা বা জানা নেই। তবে চলার পথে ছোট্টবেলার শোনা গল্প গুলো সৃতির পাতায় এনে লিখতে ইচ্ছে করলো কারন ভবিষ্যতের অনেকে শুধু ভবিষ্যত না বর্তমানেও অনেকে এসব গল্প জানেনা বলে আমার বিশ্বাস। অতিতের হারিয়ে যাওয়া গল্প ই লেখার চেষ্টা করছি। তবে এভাবে ভুল ধরে শুধরে দিলে সত্যি আমি খুব খুশি হবো।
৫|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:১৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: ব্যাস্ততার জন্য পড়ার সময় খুব কম।
প্রিয় করে রাখলাম সময় করে পড়ে নেব।
৬|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫
নতুন বলেছেন: আল্লাহ একদা বললেন পৃথিবীতে জ্বিনজাতি সৃষ্টি হোক। আর তখন জ্বিন জাতি সৃষ্টি হয়ে গেল।
পৃথিবিতে আল্লাহ তার প্রতিনিধি পাঠাবেন এটা কোরানে আছে.... কিন্তু ``আল্লাহ একদা বললেন পৃথিবীতে জ্বিনজাতি সৃষ্টি হোক। আর তখন জ্বিন জাতি সৃষ্টি হয়ে গেল।`` এটা কোথা থেকে নিয়েছেন?
এরা নুরের সৃষ্টি। আমাদের মানুষের চোখ দিয়ে তাদের দেখার ক্ষমতা নেই। তবে অন্তরচক্ষু খুলে গেলে তাদের দেখা সম্ভব। যেমনভাবে নবীরাসুল পীর আওলিয়াগন দেখতে পেতেন।
নবী/রাসুলরা অন্তর চোখদিয়ে দেখতে পেতেন? না কি আল্লাহের হুকুমে যখন ফেরেশতা মানুষ বা অন্য রুপ ধারন করাতে তারা দেখতে পেতেন?
আর পীর আওলিয়াগন ফেরেশতা দেখতে পারে এটা কোথায় পেলেন? কোরান/হাদিসে অবশ্যই এর উ্ল্লেখ নাই।
অসম্ভব রুপের অধিকারি, মায়াবি শিশু জ্বিনকে দেখে ফেরেশতাগণ তাকে মারতে পারলোনা। ফেরেশতারা তখন শিশু জ্বিনকে জীবিত অবস্থায় আল্লাহ এর নিকট হাজির করে আল্লাহ এর নিকট প্রার্থনা করলেন যে এই অবুঝ নিষ্পাপ শিশুটিকে দয়া করে মেরে ফেলার হুকুম না দিয়ে আমাদের দিন আমরা একে লালন পালন করে আপনার দাসত্বে নিযুক্ত করবো। আমরা এই শিশুর মায়ার বাধনে পড়ে গেছি।
ফেরেশতারা আল্লাহের হুকুম অমান্য করে জ্বীনের একটি শিশুকে জীবিত রাখলো?
এবং আল্লাহ এর নিকট মুক্তি চাইলেন সকল ফেরেশতাদের জন্য। কিন্তু নিজের জন্য মুক্তি চাইলেননা কারন তিনি ছিলেন ফেরেশতাদের সর্দার আল্লাহ এর প্রিয়পাত্র। তিনি নিজের এই অভিশপ্ত থেকে মুক্তি চাইতে ভুলে গেলেন বা প্রয়োজনবোধ করলেন না।
এটা কি হাস্যকর নয় কি?? - এটা কি কোরানে আছে??
৭|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভুল ভাবনা
৮|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৭
নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: অনেক ভুল ভ্রান্তি ও মনগড়া কাহীনি দিয়ে আপনার এই লেখা।
ধর্ম নিয়ে কিছু বলতে বা লিখতে হলে আগে ধর্মীয় জ্ঞান অর্জন উচিৎ।
আশা করি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
৯|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩৪
ধমনী বলেছেন: এ ধরণের পোস্টের ক্ষেত্রে তথ্য নির্ভুল হওয়া বাঞ্ছনীয়। তা না হলে বিভ্রান্তি ছড়াবে।
১০|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৮
HARUNUR-RASHID বলেছেন: হ. জেনে শুনেই পোস্ট করা উচিৎ।
১১|
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
বিজন রয় বলেছেন: ভাল লিখেছেন।
++++
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০৩
অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আমরাও ভুলে যাই ।