![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
সৌদি আরবে ফয়জুল করীম সাহেব দাঃবাঃ গ্রেফতার হয়েছেন, তো সমস্যাটা কোথায়?? আর
অবাক হওয়ারও বা কি আছে?? এখানে এব্যাপারে অবাক তারাই হতে পারে যারা সৌদি সম্পর্কে কাবা ঘর ছাড়া অন্য কোন জ্ঞান রাখে না! আমি সৌদির ব্যাপারে কিছু তথ্য দিচ্ছি, গত মাস ছয়েক আগে মিশরের এক ইসলামী স্কলার সৌদিতে গিয়ে হয়রানীর শিকার হয়েছেন। ২০১০/১১ এর দিকে পাকিস্তানের তাকি ওসমানী সাহেব সৌদি গিয়ে হয়রানীর শিকার হয়েছেন।
হাটহাজারী মাদ্রাসার কয়েকজন উস্তাদই সৌদি গিয়ে পুলিশের ঝামেলায় পড়েছেন। চট্টগ্রামের ড. আ ফ ম খালিদ সাহেবের ভাইকে যখন সৌদি পুলিশ গ্রেফতার পরবর্তি নিষিদ্ধ
করেছিলো তখন তিনি স্বচোখে দেখে এসেছিলেন সৌদি কারাগারে গ্রেফতার থাকা হাজারো হ্বক্কানী আলেম। বিশ্ব বরেণ্য মুফাস্সির আল্লামা ইউসুফ কারযাবী সাহেব সৌদিতে নিষিদ্ধ। সৌদি সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলা হাজারো আলেমকে সৌদি জেলখানায় আটকে রেখেছে পরিবারতন্ত্রের বেড়াজালে আটকে থাকা সৌদি সরকার। বর্তমান বিশ্বে মুসলমানদের ঘরের
শত্রু বলতে সৌদিকেই মিন করতে পারেন.. কেবল শত্রুই নয়! বরং সৌদি সরকার ইসলামের জাগরণের পথে যতটা অন্তরায় অনেক কাফের রাষ্ট্রও ততটা অন্তরায় নয়। এরা মুসলীম দেশগুলোতে আমেরিকা ফ্রান্সের হামলায় অর্থ সরবরাহ করে। আমেরিকার সাথে জোট বাঁধে আর মুসলমান মারে। এমনকি মুসলমানদের তির্থকেন্দ্র কাবা ঘরকেও তারা বিনোদন স্পট ঠাওরে রাষ্ট্রের অর্থবৃদ্ধির প্রচেষ্টা করে। প্রতি বছর হজ্ব ওমরায় তাদের যে পরিমান আর্থিক প্রবৃদ্ধী হয় তার দশভাগের একভাগও তারা কাবা ঘরের পেছনে খরচা করে না। এক একজন যুবরাজ আর রাষ্ট্রাধীপতির কেবল সৌদিতেই নয় বৃটেন রাশিয়াতে পর্যন্ত নর্তকী টাইপের রক্ষী থাকে। এগুলো হলো তাদের কালো কাজের অল্প কিছু শ্বেতপত্র। আরব বসন্তের পর এরা এতটা ভীত অবস্থায় আছে যে কেউ সকালে ঘুম থেকে উঠে জোড়ে আড়মোড়া ভাঙ্গলেও ভয় পেয়ে কামান দাগানো শুরু করে। আর আহলে হাদীস সম্প্রদায়??? সৌদির ভিখারী হলো এরাই!! এই কুকুর দলের কাজই হলো ফেত্নাবাজি আর ঘেউ ঘেউ করা। তবে শেষ রক্ষা হবে না এটা মনে রেখো হে দালালেরা... মিশর, তিউনিশিয়া, লিবিয়া, সিরিয়া এসব দেশ থেকে সৌদি শিক্ষাটা নেয়নি তবে ইতিহাস তাকে শিক্ষাটা দেবে দ্যাটস আ রাইট থিংক.. কোথায় যেন একটা লেখা দেখেছিলাম, সৌদিতে যদি কাবা ঘর না হতো, প্রিয় নবীর রওজা না হতো, অসংখ্য সাহাবির পদচারনা না থাকতো তবে বর্তমান সৌদিকে ইসরাইল ভাবতে মোটেও দ্বিধা করতাম না।
২| ৩১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ইসলামেল নাম নিয়ে ইসলামের লেবাস নিয়ে তারা সবচে বেশী ক্ষতি করছে।
অথচ স্পষ্ট রাসুল সা: বলে গেছেন কোন অনারবের উপর আরবের আরবের উপর অনারবের অধিক মর্যাদা নেই তাকওযা ব্যতিত!
আর তাকওয়াতো তারা কারবালা থেকেই ছেড়ে এসেছে- এখন তো নাম নেবারও প্রয়োজন বোধ করেনা! নাউজুবিল্লাহ!
নিশ্চয়ই আল্লাহ তাদের প্রাপ্য শাস্তি দুনিয়ার লাঞ্চনা তাদের ভোগ করাবে- তাঁর প্রদত্ত নির্দিষ্ট সময় শেস হওয়া মাত্রই।
শেষ রক্ষা হবে না এটা মনে রেখো হে দালালেরা... মিশর, তিউনিশিয়া, লিবিয়া, সিরিয়া এসব দেশ থেকে সৌদি শিক্ষাটা নেয়নি তবে ইতিহাস তাকে শিক্ষাটা দেবে দ্যাটস আ রাইট থিংক..
+++++++++
৩| ৩১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৯
তৌফিক মাসুদ বলেছেন: আসলে এগুলো সবই আহলে হাদিসের কাজ। ওরাই সৌদির রাজতন্ত্রে বসে নতুন নতুন নিয়ম বানাচ্ছে। এমন কি মদীনা বিশ্ববিদ্যালয় তেও ওদের মত অনুসারে পড়ানো হচ্ছে। আমাদের দেশেই ওরাই জে এমবি বানিয়ে বোমা ফাটিয়ে দেশের শান্তিপূর্ণ ইমেজের বারোটা বাজিয়েছে। এখন যারাই ওদের বিরুদ্ধে কথা বলবে, তাদেরই উপরে ক্ষমতা প্রয়োগ করবে।
বাংলাদেশে তাদের স্বপ্ন বাস্তব হবেনা। কারণ আমরা মনে প্রাণে হানাফী কিংবা মাজহাবি। তবলীগ জামাতের ভাইদের উপর তাদের অত্যাচার কাফেরদের চেয়েও বেশি। ওদের নিয়ন্ত্রিত মসজিদ গুলোতে ঢুকতেই দেয়া হয়না।
৪| ০১ লা জুন, ২০১৫ রাত ১২:২৬
ভয়ংকর বিশু বলেছেন: তুমি ইসরাইলকে খারাপ মনে করলে কিচ্ছু আসে যায় না। ইসরাইল একাই তোমার পুরা আরব শেষ করে দিতে পারে। তুমি লেখালেখি না করে বড় হুজুরের সেবা কর, সেটাই তোমাকে মানাবে ভালো ।
৫| ০১ লা জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৪
খায়রুল ইসলাম নাদিম বলেছেন: তবুও আরবকে এত ছোট করে দেখা ঠিক নয় ।আল্লাহর রাসূল নিষেধ করেছেন ।
৬| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
মঈনুদ্দিন অারিফ মিরসরায়ী বলেছেন: যাযাকাল্লাহ
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০১
শিশির খান ১৪ বলেছেন: যতো দিন ওদের তেল আছে ততোদিন ওদের রাজা শক্ত অবস্তান ধরে রাখবে এতে কোনো সন্দেহ নাই। রাজা যা চায় তাই করবে এটাই তো রাজত্ব। তবে ইসলাম তো গণতন্ত্রের কথা বলে রাজার শাসন ইসলাম ধর্মে বর্জন করতে বলা হয়েছে কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন ওদের সাথে সম্পর্ক খারাপ করলে তো আমাদের লোকসান। আমরা হার ভাঙ্গা পরিশ্রম করে ওদের দেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে আশি তা দিয়ে কত সংসার চলে আবার তেলের দাম বারায় দিলে তো আমরা দুর্ভিক্ষে না খায়া মারা যাবো ওদের সাথে আমরা পারবো না এটা মেনে দেখেও না দেখার ভান কইরা চলাই উত্তম।