![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্কর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য কর। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা। (আল ময়েদা:২) তার কথা অপেক্ষা উত্তম কথা আর কার, যে আল্লাহর দিকে দাওয়াত দেয়, সত্কর্ম করে এবং বলে, আমি একজন আজ্ঞাবহ (মুসলিম)। (আল কুরআন ৪১:৩৩) কেউ হেদায়েতের দিকে আহবান করলে যতজন তার অনুসরণ করবে প্রত্যেকের সমান সওয়াবের অধিকারী সে হবে, তবে যারা অনুসরণ করেছে তাদের সওয়াবে কোন কমতি হবেনা (সহীহ্ মুসলিম: ২৬৭৪)
সৌদি আরবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীমকে জামায়াতে ইসলামীর লোকজন মেরে ফেলতে চেয়েছিল বলে দাবি করেছেন তিনি। সৌদি থেকে ফেরার পর শনিবার শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে দেয়া বক্তব্যে তিনি এমন দাবি করেন। সৌদি আরবে এক মাস ১১ দিন কারাভোগ করে দেশে ফিরেন ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির। তিনি চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করীমের
ছোট ভাই। গত ২৭ মে রিয়াদের একটি ইসলামী মাহফিল থেকে মুফতি
ফয়জুলকে আটক করে সৌদি পুলিশ। তার সঙ্গে
আরো তিনজন ওই
মাহফিল থেকে আটক হন। তার বিরুদ্ধে ধর্মীয়
উস্কানিসহ
১১টি অভিযোগ আনা হয় বলে জানা গেছে। তবে
এ সব অভিযোগ
প্রমাণিত না হওয়ায় ৭ জুলাই সৌদি সরকার তাকে মুক্তি
দেয়। বিমানবন্দরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মুফতি
ফয়জুল বলেন,
‘তথাকথিত লা মাযহাবী এবং জামায়াতের কতিপয় লোক
আমাকে মেরে ফেলার চক্রান্ত করেছিল এবং
আমাকে
গোয়েন্দা দিয়ে গ্রেপ্তার করিয়ে দীর্ঘদিন
আটকে
রেখেছিল।’ তিনি দাবি করেন, ‘আল্লাহর অশেষ
রহমতে সব চক্রান্ত
মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সৌদি ধর্মমন্ত্রী ক্ষমা ও দুঃখ
প্রকাশ করেন এবং আমাকে রাষ্ট্রীয়
মেহমানধারীসহ
ওমরাহ করার ব্যবস্থা করেন। সৌদি সরকারের পক্ষ
থেকে
আমাকে যতদিন ইচ্ছা থাকার জন্য অনুরোধ করেন।’
এ সময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য
প্রিন্সিপাল মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী,
মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমদ, অধ্যাপক
আশরাফ
আলী আকন, যুগ্ম-মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান,
মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত
ছিলেন।
১১ জুলাই,২০১৫ নিউজ ডেস্ক আরটিএনএন ঢাকা:
সৌদি আরবে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ ফয়জুল করীমকে জামায়াতে ইসলামীর লোকজন মেরে ফেলতে চেয়েছিল বলে দাবি করেছেন তিনি। সৌদি থেকে ফেরার পর শনিবার শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে দেয়া বক্তব্যে তিনি এমন দাবি করেন। সৌদি আরবে এক মাস ১১ দিন কারাভোগ করে দেশে ফিরেন ইসলামী আন্দোলনের সিনিয়র নায়েবে আমির। তিনি চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করীমের
ছোট ভাই। গত ২৭ মে রিয়াদের একটি ইসলামী মাহফিল থেকে মুফতি
ফয়জুলকে আটক করে সৌদি পুলিশ। তার সঙ্গে
আরো তিনজন ওই
মাহফিল থেকে আটক হন। তার বিরুদ্ধে ধর্মীয়
উস্কানিসহ
১১টি অভিযোগ আনা হয় বলে জানা গেছে। তবে
এ সব অভিযোগ
প্রমাণিত না হওয়ায় ৭ জুলাই সৌদি সরকার তাকে মুক্তি
দেয়। বিমানবন্দরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মুফতি
ফয়জুল বলেন,
‘তথাকথিত লা মাযহাবী এবং জামায়াতের কতিপয় লোক
আমাকে মেরে ফেলার চক্রান্ত করেছিল এবং
আমাকে
গোয়েন্দা দিয়ে গ্রেপ্তার করিয়ে দীর্ঘদিন
আটকে
রেখেছিল।’ তিনি দাবি করেন, ‘আল্লাহর অশেষ
রহমতে সব চক্রান্ত
মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় সৌদি ধর্মমন্ত্রী ক্ষমা ও দুঃখ
প্রকাশ করেন এবং আমাকে রাষ্ট্রীয়
মেহমানধারীসহ
ওমরাহ করার ব্যবস্থা করেন। সৌদি সরকারের পক্ষ
থেকে
আমাকে যতদিন ইচ্ছা থাকার জন্য অনুরোধ করেন।’
এ সময় ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য
প্রিন্সিপাল মাওলানা মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল-মাদানী,
মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমদ, অধ্যাপক
আশরাফ
আলী আকন, যুগ্ম-মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান,
মাওলানা এটিএম হেমায়েত উদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত
ছিলেন।
১১ জুলাই, ২০১৫ নিউজ ডেস্ক আরটিএনএন ঢাকা:
©somewhere in net ltd.