নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাহিত্যিকদের দ্বন্দ্ব বিতর্ক

১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৪

বিতার্কিকদের একটি শ্লোগান হল, ‘তর্কে দ্বন্দ্ব আর বিতর্কে বন্ধুত্ব’। আমাদের বহুসংখ্যক লেখকদের মধ্যে সরাসরি তর্ক না হলেও তারা মিডিয়ার মাধ্যমে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়তেন মাঝেমধ্যে। এটা যে শুধু জাতীয় পর্যায়ে হচ্ছে তা নয় স্থানীয়ভাবেও হচ্ছে অহরহ। ইতিবাচক হউক কিংবা নেতিবাচক, লেখকদের এই দ্বন্দ্ব লেখার উপর প্রভাবতো পড়বেই। আড্ডা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বাংলাদেশে শামসুর রাহমান, আল মাহমুদ, শহীদ কাদরীরা বিউটি বোডিং এ যে আড্ডা দিতন তার ফল হল, আড্ডাকারীদের প্রায় সকলেই লেশের প্রধান প্রধান লেখকে পরিনত হয়েছেন। আড্ডায় পারস্পারিক মতবিনিময় পরস্পরকে সমৃদ্ধ করে। ফরাসী রেনেসার সময় শিল্পীরা আড্ডা দিতেন। আড্ডা †লখকদের সমৃদ্ধ করে। আড্ডায় মত বিনিময় হয়, বিতর্ক হয় এতে বন্ধুত্ব বাড়ে। আমৃত্যু শামসুর রাহমানের বন্ধু ছিলেন শহীদ কাদরী।
কালের পরিক্রমায় বিউটি বোর্ডিং এর লেখকরা বিচ্ছিন্ন হয়েছেন। এর মধ্যে নিজেরাও ভিন্নপথে চলে গেছেন। শামসুর রাহমান ও আল মাহমুদ দুজনই একদা প্রগতিশীল ছিলেন। পরবর্তীতে আল মাহমুদ প্রবল ধর্ম বিশ্বাসের দিকে ঝুঁকে পড়েছেন। আরেকটি আড্ডা হয়েছে অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের বাড়িতে। এখানে হুমায়ূন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলনরা আড্ডা দিতেন। তারা আড্ডা দিতে দিতে মদ্যপানও করতেন। এর মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ও হুমায়ুন আজাদ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। অবশ্য আক্রমনটা একপাক্ষিকই ছিল। হুমায়ূন আজাদ বাংলা ভাষায় নতুন একটি শব্দ প্রবেশ করান। সেটি হল ‘অপন্যাস’। তিনি হুমায়ূন আহমেদ এবং ইমদাদুল হকের উপন্যাসকে বলতেন, অপন্যাস। হুমায়ূন আহমেদ হুমায়ুন আজাদের মানসিক বিকৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ‘পাকসার জমিন সাদবাদ’ উপন্যাসটির জন্য। হুমায়ূন আজাদ অবশ্য দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন, আহমদ ছফা, তছলিমা নাসরিনসহ অনেকের সাথেই। অনেক লেখককেই তিনি মূর্খ বলতেন। অনেক প্রখ্যাত পণ্ডিতের পাণ্ডিত্য নিয়েই প্রশ্ন তুলতেন। তাই অনেকেই ভয়ে থাকতেন, কার কখন লেখক ভাব খসে পড়ে। সৈয়দ শামসুল হকও হুমায়ূনের লেখার সাহিত্যমূল্য নিয়ে একদা প্রশ্ন তুলতেন। সৈয়দ হকের সাথে একবার রাস্তায় দেখা হওয়ার পর হুমায়ূন আহমেদকে বলেন, সাহিত্য টাহিত্য কিছু লিখছেন কিনা? হুমায়ূন বলেন, ‘এইসব দিনরাত্রী’ লিখছি। সৈয়দ হক একই প্রশ্ন আবারো করলে হুমায়ূন আহমেদ বুঝতে পারেন সৈয়দ হক টিভি সিরিয়াল ‘এইসব দিনরাত্রী’ সাহিত্য নয় বলেই বোঝাতে চাচ্ছেন। মাসিক বিচিত্রায় তারা দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছিলেন। অবশ্য দুজনই দুজনার ছোটগল্পের প্রশংসা করেছেন বিভিন্ন সময়। মিডিয়ার মাধ্যমেই আহমদ ছফা ও হুমায়ুন আজাদ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। হুমায়ুন আজাদ আহমদ ছফাকে গুরুত্ব দিতেন না। তুচ্ছতাচ্ছিল্ল করতেন। আহমদ ছফাও দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতেন। তিনি হুমায়ুন আজাদকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘শুকরের নতুন দাঁত গজালে, বাপের পাছায় কামড় দিয়ে পরীক্ষা করে শক্ত হয়েছে কিনা।’ হুমায়ুন আজাদ অনেককে আক্রমণ করে ক্ষতবিক্ষত করলেও কেউ এরকম জবাব দিতে পারেনি। তিনি ড. মুহম্মদ শহিদুল্লাহ সম্পর্কে বলেছিলেন, তিনি খারাপ ছাত্র ছিলেন, পরে যে-জ্ঞানচর্চা করেছেন, তা খুবই তুচ্ছ। অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকও একই ধরনের। মুহম্মদ শহীদুল্লাহর ব্যাকরণ বইট প্রথম †থকে †শষ পর্যন্ত ভুল; এর ভাষা ও ব্যাকরণবোধই ভুল। জিল্লুর রহমান সিদ্দিকীকে বলেছেন, তিনি নিজে কোন গবেষণা করেননি, গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজ করেননি। সবসময় তোষামোদ করে বেড়ান। আজাদ নজরুলকেও আক্রমণ করে বলেছেন, তিনি প্রকৃত কবি নন, তিনি একজন বড়ো পদ্যকার, এবং তিনি প্রকৃতপক্ষে বিদ্রোহীও নন, তিনি ব্রিটিশবিরোধী; তাঁর পদ্যের বড়ো অংশ প্রতিক্রিয়াশীলতার জয়গানে মুখরিত। আরো অনেককে তিনি আক্রমন করেছেন। অনেক তথাকথিত জ্ঞানীকে মূর্খ হিসাবে প্রমাণ করেছেন। অবশ্য হুমায়ূন আজাদ নিজেকে সমাজের সাথে খাপ না খাওয়া মানুষই বলতেন। অর্থাৎ মিসফিট। আহমদ ছফা আর ফরহাদ মাজহারের মধ্যে দীর্ঘকাল সুসম্পর্ক ছিল। পরস্পরের মধ্যে সন্দেহও ছিল। ছফা মনে করতেন, ফরহাদের ভিতরটা পরিষ্কার নয়। এজন্য ফরহাদ সেরকম জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। আমাদের নারী লেখিকাদের মধ্যে পারষ্পরিক দ্বন্দ্ব সংঘাতটা কম ছিল। একমাত্র তসলিমা নাসরিন ছাড়া অন্যরা সেই অর্থে ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পাননি। অবশ্য রোমেনা আফাজ সাময়িক জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন। রোমেনা আফাজের সময় অন্য কোন জনপ্রিয় নারী লেখিকাও ছিল না। তবে তুলনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন দুই নারীই। তসলিমার সাথে বেগম রোকেয়ার তুলনাটা মনে হয় দীর্ঘদিন থাকবে। কে বেশি ভূমিকা রেখেছে নারী জাগরণে, কে বেশি প্রগতিশীল? এখানে অবশ্য বিতার্কিকদের ভাগটা আস্তিক-নাস্তিকে বিভক্ত। আস্তিকরা বেশিরভাগ বেগম রোকেয়ার পক্ষে আর নাস্তিকরা তসলিমার পক্ষে। সারাদেশে নাস্তিক নগণ্য হলেও ব্লগে কিন্তু নাস্তিকের সংখ্যা আনুপাতিক হারে অনেক বেশি। এখানে ব্লগের বিতর্কটাই বলা হচ্ছে। ব্লগারদের নিয়ে সামপ্রতিক ব্যাপক বিতর্ক হচ্ছে। ব্লগারগণ প্রকৃতপক্ষিলি। লেখক নন। তারা সিংহভাগ বড়জোর মন্তব্যকারী। অনেকে দৈনিক পত্রিকা কপি করে পেস্ট করেন। সামান্য কয়েকজনই বড় ও মৌলিক লেখা পোস্ট করেন। বিষয়টা পর্দার আড়ালেই ছিল। কয়েকজন ব্লগারের ধর্মবিদ্বেষ নিয়ে দেশে তুলকালাম কাণ্ড ঘটে যাচ্ছে। এতে ব্লগার শব্দটা ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। ব্লগিংটা বিতর্কিত হয়েছে রাজনৈতিক কারণে। অভিজিৎ রায় অবশ্য ভালো লেখক ছিলেন।
পশ্চিমবঙচিলেন।লেখকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকট। সেটা বর্তমানকার লেখকদের মধ্যেও আবার প্রয়াত লেখকদের মধ্যেও। সুধীন্দ্র নাথ দত্ত জীবনানন্দ দাশকে কবি হিসাবেই মেনে নিতে চাননি। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সাহিত্য আড্ডা নিয়ে, হয়রানীর অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। আগের লেখকদের মধ্যে বঙ্কিম, বিদ্যাসাগরকে মূর্খ বলতে দ্বিধা করেননি। বিদ্যাসাগরকে তেমন লেখক বলেও মানতে চাননি। বিদ্যাসাগর নাকি কোন মৌলিক রচনা লেখেননি। ‘সীতার বনবাস’ পড়ে তিনি বলেছিলেন, এতো কান্নার জোলাপ। তারাশাঙ্করের মতে, বিমল মিত্র মস্ত লেখক নন; ইতিহাসে হাতটা মন্দ না হলেও সমকালকে তেমন ম্যানেজ করতে পারেন না। বিমল মিত্রের রীতিমতো দুশ্চিন্তা তারাশঙ্করের গল্প ছাত্রপাঠ্য হয়েছে; বাঙালিদের একটা প্রজন্ম ভুল বাঙলা শিখবে। লোকটা বাঙলা জানে না।
বিশ্ব সাহিত্যে এই পরশ্রীকাতরতা বা দ্বন্দ্বও অনেক। অ্যাডাম স্মিথ আধুনিক ইকনমিক্সের জন্মদাতা। বার বছরের সাধনায় এককানা জম্পেস বই লিখলেন ‘ওয়েলথ অফ নেশনস’ ইনি যখন পণ্ডিতদের আড্ডা চক্রের সভ্য হলেন তখন বসওয়েলের মনে কি দুঃখ, তিনি বললেন এই আড্ডা চক্রের আর ইজ্জত রইল না। যদু মধু সবাই এখানকার সভ্য হতে চলেছে। ইংরেজি কবি গিবনস সম্পর্কে কবি কোলরিজ বলেছেন, ওর ইংরেজি স্টাইল এতো খারাপ যে কহতব্য নয়। হেমিংওয়ে সম্পর্কে একজন সমকালীন লেখক বলেছেন, ওর স্টাইল আবার স্টাইল নাকি! উনিতো বুকে পরচুলা পরে ঘুরেন। জেমস জয়েস সম্পর্কে ভার্জিনিয়া উলফ বলেছেন, অপরিপক্ক স্কুলের ছাত্রের লেখা, সারাক্ষণ যে, মুখের ব্রণ টিপসে। কবি কীটস সম্পর্কে লর্ড বায়রনের উক্তি- ‘লেকের ব্যাঙ’। সামপ্রতিক পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বই হ্যারি পটার সিরিজ। পৃথিবীর বরেণ্য লেখক ও সমালোচকগণ হ্যারি পটারের লেখিকা জে কে রাউলিংকে সুসাহিত্যিক বলতে রাজি নন।
লেখকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের অন্যতম কারণ হয়তো জনপ্রিয়তা। একজন জনপ্রিয় হলে অন্যরা তাকে টেনে নামাতে চান। আবারো এটাও সত্য সাময়িক জনপ্রিয়রা প্রায়শই হারিয়ে যান। নোবেল পাওয়ার পরেই রবীন্দ্রনাথ তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। এখনো তিনি জনপ্রিয়। তবে সব জনপ্রিয়রাই মানসম্মত নন। জে কে রাউলিং বা আমাদের হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে এ ধরনের আলোচনা হয়ে থাকে।
রাজনীতিবীদদের নিয়ে দ্বন্দ্বটা স্বাভাবিক। এই দ্বন্দ্বের ভিতর দিয়েই তারা চলতে থাকেন। এক দলের বিরুদ্ধে বলেই আরেক দল ক্ষমতায় যায়। দলের ভিতরও দ্বন্দ্বটা প্রকট থাকে। একজনকে ল্যাং মেরেই আরেকজন উপরে উঠে যায়। বাংলাদেশে শেখ হাসিনা এবং খালেদা জিয়ার মধ্যে দ্বন্দ্বটা শুধু দল ভিত্তিকই নয়। তাদের দ্বন্দ্বটা অনেকটা ব্যক্তি বিদ্বেষের মতো। সাহিত্যিকরা শুধু জনপ্রিয়তার দৌড়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্যই দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন না। এসব ক্ষেত্রে মতভেদটাই প্রধান। দেশের অনেক লেখকই ভিন্ন মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নন। দলকানা বুদ্ধিজীবী ও †লখকদের অধিকাংশই একটি দলের প্রতি অনুগত। ছোট দলের প্রতি কেউ ঝুকে পড়লেই তাকে আর লেখক গণ্য করা হয় না। অবশ্য †দশের রাজনৈতিক দল যেমন আওয়ামীলীগ এবং এন্টি আওয়ামীলীগ এই দুই শিবিরে বিভক্ত। লেখকরাও একইভাবে এই দুই শিবিরে বিভক্ত। দেশের সব লেখকই এই দুই শিবিরে বিভক্ত। পৃথিবীর বহু বরেণ্য লেখকই রাজনীতির ধারে কাছে ঘেষতেন না। আমাদের এখানে দল করলে আর্থিক সুবিধা ও পুরষ্কার পাওয়া যায়। এই রাজনৈতিক মতভেদের কারণেই বাংলাদেশের নজরুল পরবর্তী প্রধান দুই লেখক শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদকে দুই শিবিরে ফেলে দেয়া হয়েছিল। ফলে এক সময়কার বিউটি বোডিং এর দুই বন্ধুর মধ্যে বন্ধুত্ব আর থাকেনি। এই দুই মহৎ কবিই নিপাট ভদ্রলোক। তারা অন্যকে আক্রমণ করতেন না। তাদের মধ্যেকার সম্ভাব্য দ্বন্দ্বটাও তাই প্রকাশ্যে আশেনি। সামপ্রতি বাংলা সাহিত্যে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে জনপ্রিয়তা পাওয়া কবিদের মধ্যে কয়েকজনের দ্বন্দ্বটা প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে। আবু হাসান শাহরিয়ার, রাজু আলাউদ্দিন, শাহিন রেজা ইত্যাদি লেখকরাও একজন আরেকজনের উপর আক্রমণ করছেন। অনেক সময় একই প্রজন্ম আবার ভিন্ন প্রজন্ম পরস্পরকে আক্রমণ করছেন। সমপ্রতি নির্মলেন্দু গুণ পুরষ্কার চেয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিলে অনেক লেখকই তীব্র সমালোচনা করেন কিন্তু তিনি এর বদৌলতে ঠিকই বাগিয়ে নেন স্বাধীনতা পদক। আমি মুন্সীগঞ্জেও দেখেছি এ প্রজন্মের একজন আরেকজনকে তীব্র অশালীন আক্রমণ করার কদিন পরেই আবার গলায়গলায় সম্পর্ক রাখতে।
লেখকদের মধ্যেকার এই দ্বন্দ্ব বিতর্ক টিকে থাকুক। এই দ্বন্দ্ব বিতর্কের মধ্যে দিয়েই সৃষ্টি হউক মহান মহান সাহিত্য।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২২

প্রামানিক বলেছেন: পুরোটাই পড়লাম। খুব ভাল লিখেছেন। ভাল লাগল। ধন্যবাদ

২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনার সাথে মোটামুটি একমত। তবে, গালাগালি, ঝগড়া, তর্ক, বিতর্ক, আলোচনার পার্থক্য সম্পর্কে সচেতন থাকতেই হবে। নাহলে আপনি যেমন ইতিবাচক পরিণতির কথা বলছেন তা না হয়ে কোপাকুপি-গোলাগুলিও হয়ে যেতে পারে।

৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:১৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঝগড়া তর্ক করে আর যাই হোক সাহিত্য হয় না। এরা যা করেছেন, করছেন, তা তর্কই, বিতর্ক নয়! কোলাব্যাঙের লাফালাফির মতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.