নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব ভাস্কর্য ভাঙ্গলে শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধের কি হবে?

০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৩৬


যখন বলা হচ্ছে- শুধু বঙ্গবন্ধু বা জিয়াউর রহমানের নয় দেশ থেকে সব ভাস্কর্যই ভাঙ্গা হবে। এর মানে বুঝতে আমাদের অসুবিধা হয় না। এটা স্পষ্ট হয়ে উঠে এই বক্তব্যের নেপথ্যের উদ্দেশ্য। ভাষাআন্দোলন ও স্বাধীনতা যুদ্ধের পরাজিত শক্তির ডিসেম্বর এলে আর কষ্টের সীমা থাকে না। ডিসেম্বর পেরুলেই জানুয়ারীর পরে আসে ফেব্রুয়ারি এর পরেই মার্চ। কষ্টগুলো ভীষণ থেকে ভীষণতম হয়ে উঠে। এ সময়ে যখন দেশের কোটি কোটি মানুষ স্মরণ করে ভাষা শহীদদের এবং একাত্তরের স্বাধীনতার জন্য আত্মোৎসগীকৃত প্রাণকে তখন তাদের সকল রোষ গিয়ে পড়ে ঐ ইট-পাথরের ভাস্কর্যের উপর। তারা মনে করে ভাস্কর্য না থাকলে মানুষ শ্রদ্ধা জানানোর জায়গা পাবে না, ফুল দেয়ার সুযোগ পাবে না। কিন্তু শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধ ভাঙ্গার কথাতো সরাসরি বলা যায় না তাই তারা নিয়েছে ভিন্ন কৌশল। যে গভীর ষড়যন্ত্রের কথা আমরা বলছিলাম তাদের শেষ বক্তব্যে উঠে এসেছে সে কথাই। সমস্ত ভাস্কর্যই তারা ভাঙ্গতে চায়- শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধতো সমস্তর বাইরে নয়।

মাঝের মিনারটি আনতমস্তকে স্নেহময়ী মাতা এবং ছোট অবয়ব চারটিকে সন্তান ধরেই শহীদ মিনার তৈরি করা হয়েছে। যেহেতু একজন নারী ও তার চার সন্তানের বিমূর্ত প্রতিকৃতি তাই তারা এটাকে ছাড়বে কেন? তাদের আন্দোলনটাইতো এটি ভাঙ্গার জন্য। বায়ান্ন ও একাত্তরের পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতেই তারা শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধ ভাঙ্গতে চান- এটা বুঝতে না পারার কিছু নেই। স্মৃতিসৌধও একাত্তরের শহীদদের স্মরণে নির্মিত একটি স্মারক ভাস্কর্য। দুটির সাথেই সম্পর্ক রয়েছে মানুষের তথা শহীদদের। এই ভাস্কর্য দুটি ভাঙ্গার স্বপ্ন সুদীর্ঘকাল দেখে আসছে তারা। আজ আরো কাছে চলে এসেছে। সারা দেশ থেকে যদি সকল শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধ ভেঙ্গে ফেলতে পারে তাহলে মানুষ ভাষা-বিরোধী ও স্বাধীনতা-বিরোধীদের ঘৃণ্য কর্মকাণ্ডের কথা স্মরণ করার সুযোগ পাবে না। মানুষকে ভুলিয়ে দিতে পারবে ভাষা আন্দোলনের কথা, স্বাধীনতা সংগ্রামের কথা।

তারা দীর্ঘকাল বলে আসছিল- শহীদ মিনারে ফুল দেয়ার বিরুদ্ধে। তাদের কথা মানুষ পাত্তা দেয়নি। মানুষ বিজয় দিবস, ভাষা দিবস ও স্বাধীনতা দিবস এলেই ছুটে যায় শহীদ মিনারে, স্মৃতি সৌধে ফুল হাতে। তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হয় না। তারা যদি সফল হয় তবে তাদের মূল লক্ষ্য পূরণ করবেই। সেই সাথে দেশ হয়ে উঠবে আইএস অথবা আফগানিস্তানের মতো। ধ্বংসস্তূপ, বর্বরতা, নৃশংসতা, অমানবিকতা ছাড়া আর কিছু থাকবে না। সমস্ত মানবিক দিক, সমস্ত সুকুমার বৃত্তি, সমস্ত সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড শেষ হয়ে, হয়ে উঠবে বিরাণভূমি। শেষ হবে পাখিদের গান, শিশুদের হাসি, তারুণ্যের উল্লাস। বলাৎকার হবে জাতীয় ক্রীড়া, খুন হবে উৎসব, তলোয়ারের ঝনঝন হবে জাতীয় সংগীত।

এখনই কথা বলুন! নইলে এমন দিন আসবে যখন কথা বলার কথা ভাবতেও পারবেন না।

মন্তব্য ৩৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


ওরা উইপোকার মতো, আগুনে ঝাপ না দিলে শান্তি নেই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:০৯

মুজিব রহমান বলেছেন: প্রতিরোধের আগুনতো জ্বালিয়ে রাখতে হবে।

২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:২৬

আহমেদ জী এস বলেছেন: মুজিব রহমান,



একটা প্রবচন আছে - "ছোটলোক ( গরীব অর্থে ) এর পয়সা হইলে কুত্তা পালে।"
আমাদের সকল রাজনৈতিক দলগুলো গরীবি দশা থেকে উঠে এসেছে বলে জজবা দেখাতে সবাই-ই কুত্তা পুষেছে এক এক সময়। সেই কুত্তা মাথায় উঠে ঘেউ ঘেউ তো করবেই ! শেষমেশ কামড় দিলে জলাতঙ্ক ..................



০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১১

মুজিব রহমান বলেছেন: কুকুর পাগল হয়ে গেলে মাথায় ডান্ডা মেরেই ঠান্ডা করতে হয়। ওরা কতটা মাথায় চেপে বসলে আজ- স্মৃতিসৌধ-শহীদ মিনার ভাঙার স্বপ্ন দেখে! পরেরটা খেয়ে, পরেরটা চেয়ে নিয়ে আজ পরকেই কতল করতে চাচ্ছে।

৩| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৪৬

শাহ আজিজ বলেছেন: পাকিস্তান আর ধর্ম প্রকল্প রাজনিতিকদের মাথা থেকে নামে না বলেই এরা সাহস পায় । আসলেই কি চাই তাদের এটা স্পষ্ট নয় । নতুন রাষ্ট্র গঠন ? সম্ভব না । অতএব গৃহযুদ্ধ ।





হে জনাব পালাবার পথ থাকবে না । নিজেদের খোঁড়া গর্তে নিজেরাই দাফন হবে ।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৫

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা দেখে ওয়াজে লোক এসে তাদের কথা শুনে আর লাফায়? জুম্মার দিন বায়তুল মোকাররমে ওরা জড়ো হয় মিছিল করার অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে। তাতেই মনে করে বসে আসে দেশের সব মানুষই ওদের কথায় নেচে উঠবে। এ পর্যন্ত মধু দার কান ভাঙ্গতে সক্ষম হয়েছে। অবাক হই- ওরা চলে পরের টাকায়, বাঁচে পরেরটা খেয়ে। অথচ আজ ওরাই ধ্বংস করতে চাচ্ছে আমাদের সংস্কৃতি। কঠোরভাবেই দমন করতে হবে।

৪| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫০

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: বিএনপি জামাত শিবিরকে সাথে নিয়েই সরকার পরিচালনা করেছে আর এরা হল হেফাজত বান্ধব।দেশকে গণতান্ত্রিক আধুনিক রাষ্ট্র করার পরিকল্পনা কারো নেই।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৬

মুজিব রহমান বলেছেন: আমাদের গণতান্ত্রিক আধুনিক রাষ্ট্রের কথাই ভাবতে হবে। আমরা গণতন্ত্রের ট্রেন লাইনচ্যুত করেছি। আবার ট্রেন লাইনে তুলতে হবে।

৫| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:০৭

জিকোব্লগ বলেছেন:



ঢাকা ভার্সিটি এলাকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সহ সকল
ভাস্কর্য ভেঙে জঙ্গিদের ইচ্ছানুসারে দেশ চালানো হোক!
এই জঙ্গিরাই মুক্তিযুদ্ধের সময় ফতোয়া দিয়েছিল, যারা
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে লড়াই করছে তারা সবাই কাফের।
সামু ব্লগেও শিক্ষিত জঙ্গিদের উৎপাত চোখে পড়ার মত।
সব মানুষকে জঙ্গিদের উৎপাত থেকে আল্লাহ্ রক্ষা করুন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:১৯

মুজিব রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।
আমরা কথা বলি না বলেই ওরা ভেবে বসেছে দেশের মানুষ ওদের পছন্দ করে, ওদের কথায় ভাস্কর্য ভাঙ্গার জন্য লেগে পড়বে। ওরা রাতের বেলা চোরের মতো হয়তো দু-একটা ভাঙবে তবে ওদের প্রতিহত করতে হবে। জঙ্গিরা মানবতার শত্রু, পরান্নভোজী। ওরা অন্যেরটা খেয়ে, পরে আজ ভাব নিচ্ছে।

৬| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:২১

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: সব ভাস্কর্য ভাঙ্গলে শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধের কি হবে?
মোল্লাদের এতে আপত্তে নেই। তাদের আপত্তি প্রাণীর আকৃতি নিয়ে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:২২

মুজিব রহমান বলেছেন: শহীদ মিনারওতো একজন মা আর তার চার সন্তানের প্রতিকৃতি! দেশে হাজারো ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড ঘটছে- বলাৎকার হচ্ছে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি, ঘুষ-দুর্নীতিতে এখনো শীর্ষদের কাতারে, ধর্ষণ-মাদকে আমরা নাজেহাল। সেসব নিয়ে কথা নেই; ওরা আছে ভাস্কর্য নিয়ে। ওরা ফুল দেয়ার বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখছে দীর্ঘদিন। ফুল দেয়া হয় শহীদ মিনারে-স্মৃতিসৌধে। ফলে সুযোগ পেলে সবার আগেই ভাঙ্গবে শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধই।

৭| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: হেফাজতের কথার কোনো দাম নাই দেশের মানুষের কাছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩১

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা মধুদার কান ভেঙেছে। এর আগে বাউল ও জাস্টিসিয়া ভাস্কর্য সরিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে। বলাকার পা ভেঙ্গেছে। এগুলো সহ্য করা না হলে আজ পরান্নভোজীরা এতোটা বাড়তে পারতো না।

৮| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১২:২৪

স্প্যানকড বলেছেন: ইট পাথর নিয়া এত চিন্তা! এ দেশ কোন পথে যাচ্ছে? সুস্থ কোন পথে কেউ হাঁটেনি তাই এই হাল। শুধু ক্ষমতায় যাওয়ার খেলায় শত্রুকে গলায় নিছে। এখন গলার কাঁটা হইছে না পারছে নামাতে, না পারছে গিলতে। তবে টাকা লগ্নি হচ্ছে লাভবান হচ্ছে কেউ। বলির পাঠা সাদাসিধা জনগন! ছিঃ!

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৪

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরা এই প্রক্রিয়ায় যেতে চায়- শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে ফুল দেয়া বন্ধ করতে। ওগুলোই ভাঙতে চায় যাতে মানুষ ওদের অতীত অপকর্ম ভুলে যায়। গণতন্ত্র নিয়ে কথা নেই, বলাৎকার-ধর্ষণ নিয়ে কথা নেই, ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা নেই। যেনো দেশের একমাত্র সমস্যা ভাস্কর্য। পরান্নভোজীরা মানুষেরটা খেতে খেতে আজ তাদেরই খেতে চাচ্ছে।

৯| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১:৫০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: আওয়ামী লীগ হেফাজতকে আগে মাথায় তুলেছে মনে করেছে জামায়াতের বিকল্প দাড় করাবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৬

মুজিব রহমান বলেছেন: আমরা চেয়েছিলাম দেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা তৈরি হোক যাতে কথা বলা যায়। আমাদের কথা বলার সুযোগ বন্ধ করে ওদের সুযোগ দিয়ে ধর্মের নামে। ওরা আজ আমাদের সংস্কৃতিই শেষ করে দিতে চাচেট্ছ।

১০| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ ভোর ৬:৩০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: রুশ বাহিনীকে ঠেকাতে একসময় মার্কিনিরা লাদেন ও তালেবানকে দুধ কলা দিয়ে পুষেছিল - পরবর্তীতে সেই তালেবানই গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়ায় যুক্তরাষ্ট্রের।

শেখ হাসিনা জামাত-বিএনপি ঠেকাতে হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষছেন। এখন মনে হয়ে গলার কাঁটা বের করা সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৮:৩৭

মুজিব রহমান বলেছেন: আখেরে ধর্মান্ধ দলগুলো আওয়ামী লীগের বন্ধু হয় না। ওরাও গকুলে বেড়ে উঠেছে।

১১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১০:৪০

মরুর ধুলি বলেছেন: বেশী আতঙ্ক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। বেশী বুঝাও জ্ঞানের অপরিপক্কতার নিদর্শন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

মুজিব রহমান বলেছেন: জানার পরিধি বেশি থাকার কোন ক্ষতি নেই। আতঙ্কগ্রস্থ নই, প্রতিরোধেরই প্রস্তুতি।

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: আজ জুম্মার নামাজের পর হয়তো ওরা বায়তুল মোকাররমে জড়ো হবে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৫

মুজিব রহমান বলেছেন: মানুষ ওদের সাথে থাকবে না।

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১২:৫৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:

দেশ চলে সংবিধান দিয়ে।
সংবিধান এখনো স্থগিত হয়নি।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:০৬

মুজিব রহমান বলেছেন: ওরাতো আইনের তোয়াক্কা করতে চায় না।

১৪| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০২০ বিকাল ৫:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: এসব হুজুরেরা জাতির জন্য বোঝা। এদের জ্ঞান সীমাবদ্ধ।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৪

মুজিব রহমান বলেছেন: ঠিক বলেছেন। এরা চূড়ান্ত কূপমুন্ডুক! আবার অসহনশীল।

১৫| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৭

এমেরিকা বলেছেন: শহীদ মিনার বা স্মৃতিসৌধ কোন প্রাণীর অবয়ব নয়। তাই এগুলোর ব্যাপারে মোল্লাদের কোন আপত্তি নেই। বঙ্গবদ্ধুর নিচের ভাস্কর্যটি তৈরির ক্ষেত্রে ইসলামী বিধি বিধান মানা হয়েছে বলে মোল্লারা এটি নির্মাণে কোনরকম বাধা দেয়নি।

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৫

মুজিব রহমান বলেছেন: এটার মানে কি তা কি মোল্লারা বুঝতে পেরেছিল?

১৬| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ৯:২৮

এমেরিকা বলেছেন: উপরের কমেন্টে বঙ্গবন্ধু বানান ভুল হয়েছিল। ঠিক করার সুযোগ নেই বিধায় সংশোধনী দিলাম।

১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

এমেরিকা বলেছেন: এটার মানে কি মোল্লাদের বোঝার কোন প্রয়োজন নেই। তারা দেখবে ভাস্কর্য দেখতে মূর্তির মত কিনা ! যদি প্রাণীর অবয়ব হয়, তবে তা থাকবে মন্দিরে - রাস্তাঘাটে না। প্রাণীর অবয়ব নাই এরকম কোন ভাস্কর্য তৈরিতে তারা কোন আপত্তি করবেনা।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০২০ রাত ১০:১৯

মুজিব রহমান বলেছেন: তারা কি আপনাকে বলেছে?
ওরাতো বলছে সব ভাস্কর্যই ভাঙা হবে। ওরা সব ভাস্কর্যের বিরুদ্ধে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.