![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নিজের বিবেক যা কিছু সত্য বলে তা অকপটে স্বীকার করা এবং লিখে অন্যকে জানানোই আমার অঙ্গীকার
বছরের শুরুতেই ঠাকুরগাঁও সীমান্তে ভারতীয় সামীন্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ’র গুলিতে দুই বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন। ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার বুজরুক ও মোলানী সীমান্তে মঙ্গলবার ভোরে বিএসএফ’র গুলিতে ওই দুই বাংলাদেশী গরু ব্যবসায়ী নিহত হন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো ছয়জন। নিহতরা হলেন মুক্তার আলম (২৮) ও তরিকুল ইসলাম (২৮)। আহতরা হলেন নুরুল ইসলাম (৩২), আমজাদ (২৫), সামাদ (২৯) ও রাজু (২৩)। এদের মধ্যে রাজু মোলানী সীমান্তের । বিজিবি সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার ভোর রাত ৪টার দিকে বাংলাদেশী গরু ব্যবসায়ীরা সীমান্তের কাছে গেলে বুজরুক সীমান্তের ৩৬১/৪ এস এলাকায় ভারতের বররা বিএসএফ তাদের ওপর গুলি চালায়। এতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। আহতদের মধ্যে নুরুল ইসলাম এখন ভারতে রয়েছেন বলে জানা গেছে। অন্যদিকে মোলানী সীমান্তের ৩৬৬ মেইন পিলার এলাকায় রাজু আহত হন। দিনাজপুর-২ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়নের অপস অফিসার মেজর মোন্তাছির মামুন সিদ্দিক নতুন বার্তার কাছে নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, এ ব্যাপারে দুপুরের মধ্যে পতাকা বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে। উল্লেখ্য, বিদায়ী বছর ২০১২ সালে বিএসএফ’র গুলি ও নির্যাতনে ৩৫ বাংলাদেশী নিহত হয়েছেন।
১লা জানুয়ারি ২০১৩ইং এক বিবৃতিতে বাংলাদেশ জাতীয় মানবাধিকার সমিতির উপদেষ্টা ব্যারিস্টার হায়দার আলী ও সংগঠনের চেয়ারম্যান মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন নতুন বছরের ১ম সূর্যোদয়ের সাথে সাথে আমরা যখন সামনে এগিয়ে যাব তখনই ভারতের সীমান্তে আবারো বিএসএফ’র নৃশংসগুলিতে দুইজন বাংলাদেশীকে তারা হত্যা করে প্রমাণ করল তাদের কাছে নির্দিষ্ট কোন আনন্দ-উৎসবের দিন নেই। সীমান্তে বাঙালি দেখলেই তাদের হত্যা করার মধ্য দিয়ে তারা উৎসব পালন করে। ২০১২ সালে সীমান্তবর্তী এলাকায় সারাদেশে ৩৫ জনের অধিক বাংলাদেশী নাগরিককে হত্যা করে সারাবিশ্বে যখন এ বিষয়ে ঝড় উঠেছে তখন তারা বিবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাতকারে বলেছেন আগামীতে সীমান্তে বাংলাদেশী কোন নাগরিককে গুলি করে হত্যা করব না। লঙ্কাবোমা দিয়ে সীমান্তে বাংলাদেশীদেরকে প্রতিহত করব। বিভিন্ন অনুসন্ধানে জানা গেছে এই লঙ্কাবোমা বুলেটের চেয়েও ভয়াবহ আর বিষাক্ত। কোন নাগরিকের চোখে যদি এই লঙ্কাবোমার ক্ষুদ্র পিন স্পর্শ করে তাহলে সে জীবনের তরে অন্ধ শুধু নয় বেঁচে থেকেও মৃত্যুর মত মানবেতর জীবন-যাপন করবে। তাদের এই আগ্রাসনী কর্মকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন আমাদের সরকার নতজানু সরকার বলেই এই ব্যাপারে বর্তমান পররাষ্ট্র মন্ত্রী কোন জোরালো প্রতিবাদ করে না। আমরা এই হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং যারা এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছে আন্তর্জাতিক আদালতে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবী করি।
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: অধীনতামূলক মিত্রতার (তাবেদারীর) খেসারত । । ।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
আঁধার রাত বলেছেন: যায় কেন ওদের ডান্ডার সামনে। এত মরে তবু যায় গরু আনতে
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২৬
এস এইচ খান বলেছেন: ইন্ডিয়া আমাগো তেল ছাড়া ...টকি মারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতে মারতে মারতে মারতে মারতেমারতে মারতে মারতে মারতে বংঙ্গোপ সাগরে ফেললেও কিচ্ছু কমু না কেননা ওরা আমাগোডা মারবে! আর আমরা রাজাকারগোডা মারুম!!
কই গেলিরে ভাদা ভাকুররা! আয়, দাদাগো একটু খাটি সরিষার তেল দিয়া পেছলা কইরা দে