নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

দেশের জন্য ভালবাসা

কলম সৈনিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলা আর দেশের জন্য কিছু কাজ করা এই অঙ্গীকার নিয়েই পথ চলা....

মঞ্জুর হোসেন

নিজের বিবেক যা কিছু সত্য বলে তা অকপটে স্বীকার করা এবং লিখে অন্যকে জানানোই আমার অঙ্গীকার

মঞ্জুর হোসেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম’র কেন্দ্রীয় সভাপতি শামা ওবায়েদের গাড়িবহরে ছাত্রলীগের হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে –জিয়া সেনা কেন্দ্রীয় কমিটি

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৩৫

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মদলের সভাপতি শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকুর গাড়িবহরে হামলা চালিয়েছে ছাত্রলীগ। এতে সাতজন আহত হয়েছে। গত শনিবার সন্ধ্যায় শামা ওবায়েদের নির্বাচনী এলাকা সালথায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা হামলা চালিয়ে গাড়ি বহরের একটি মোটরসাইকেল গুড়িয়ে দেয়। এ সময় হামলাকারীরা মোটরসাইকেল আরোহীদের বেদমভাবে পিটিয়ে আহত করে। আহতদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।



এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে আজ এক বিবৃতি দিয়েছেন জিয়া সেনা কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আবদুর রহমান তপন ও সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মঞ্জুর হোসেন ঈসা।



নেতৃবৃন্দ বিবৃতিতে বলেন, গতনির্বাচনে ডিজিটাল কারচুপিতে বর্তমান সরকার দলীয় উপনেতা সাজেদা চৌধুরির কাছে এই তরুন মেধাবী নেতৃত্ব এবং বিএনপির সাবেক সফল মহাসচিব কেএম ওবায়দুর রহমানের যোগ্য উত্তরসুরী শ্যামা ওবায়েদ পরাজিত হন। কিন্তু তিনি এলাকার জনগনের সাথে গত চার বছরে সুখে দুখে সময় দিয়ে আসছেন। এবং অসহায় নির্যাতিত মানুষের পাশে দাড়িয়েছেন।



বর্তমানে তিনি তার নির্বাচনী এলাকায় অনেকবেশী জনপ্রিয় আর নন্দিত। আর এই কারনেই ইর্ষান্বিত হয়ে সরকার দলীয় উপনেতা সাজেদা চৌধুরীর ইন্ধনে ছাত্রলীগের সোনার ছেলেরা শ্যামা ওবায়েদকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিত ভাবে হামলা করেছিলো। এই হামলায় মারাত্মক জখম হয়ে হাসপাতালে ৭জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। তার কর্মী বাহিনীরা তাকে নিরাপদ দুরত্বে সরিয়ে না দিলে সেদিন যে কোন অঘটন ঘটে যেতে পারতো।



নেতৃবৃন্দ বলেন, শুধু সালতাতেই নয়, শ্যামা ওবায়েদের নেতৃত্বে সারা বাংলাদেশের জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম এখন একটি সুসংগঠিত দল। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের নিয়ে সারা বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় জেলায় জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম জেলা কমিটি, থানা কমিটি এমনকি ইউনিয়ন কমিটি ও গঠন হয়েছে। ঢাকাতেও শক্তিশালী কমিটি গঠন হয়েছে। এছাড়াও সীমান্তে হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম রাজপথে প্রতিবাদ আন্দোলন করে থাকে।



কাটাতারে ফেলানীকে হত্যা করার পর সর্ব প্রথম মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্ম থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতিবাদ করেছিল, সেই থেকে ৭ই জানুয়ারী ফেলানী দিবস পালনেরও আহব্বান জানিয়েছে অন্যান্য সংগঠনের পাশাপাশি এই্ সংগঠনটি। সেই কারনেই জাতীয় ভাবেও বর্তমান সরকারের রোষানলে পড়েছে শ্যামা ওবায়েদ।



নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সেদিন যারা হামলা চালিয়েছিলো্ সেই ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের গ্রেফতার করে রিমান্ডে আনলে অনেক অজানা তথ্য বের হয়ে আসবে।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৩

এস বাসার বলেছেন: ছবিটা কার? আফাইতো দেখি পুরাই :P

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৭

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: উনার ভাগ্য ভালো। কুত্তালীগ ধর্ষন তো আর করে নাই।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১০

বাঘা তেতুল বলেছেন: শালার ছাত্রলীগ ওরে না ধরে ওর মাকে ধরলনা কেন?ওর মা নাকি তিনজন মানুষ দিয়ে বাংলাদেশ গড়বে..

৪| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

রয়েল বেঙ্গল টাইগার বলেছেন: ইরাম খুপসুরত :P :P :P নেতৃত্বই তো দরকার!!
তিনাদের চুল তো সাদা অয়া গেছে গা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.