নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে বোঝার আগেই মনের মধ্যে একটা চেতনা তাড়া করে ফিরতো। এই ঘুণে ধরা সমাজ ব্যবস্থাকে বদলাতে হবে, একটা বিপ্লব দরকার। কিন্তু কিভাবে?বিপ্লবের হাতিয়ার কি? অনেক ভেবেছি। একদিন মনের মধ্যে উঁকি দিয়ে উঠলো একটি শব্দ, বিপ্লবের হাতিয়ার \'কলম\'।

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল)

পৃথিবীতে ঘুরতে আসা কিছু দিনের পর্যটক

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রসঙ্গ বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে ধর্ষণ এবং প্রাসঙ্গিক আলোচনা। পর্ব -২

২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:১২

বর্তমানে দেশের এক শ্রেণীর যুব সমাজের নৈতিকতার অবক্ষয় চূড়ান্ত শিখরে।দেখা যায় এদের মাথার উপর বঙ্গবন্ধু, শেখ হাসিনা,এরশাদ, খালেদা জিয়া, জিয়াউর রহমানের ছবি, এই যুব সমাজ রাজপথে উল্লেখিত ব্যক্তিদের আদর্শ মেনে স্লোগান দেয়।যাদের মাথার উপর রাষ্ট্রের এতো বড় বড় ব্যক্তিবর্গের ছবি, যারা তাদের আদর্শ ,তাদেরতো সমাজের নিপীড়িত মানুষের সেবক হওয়ার কথা। অথচ এমন যুবকদের দেখা যায় নারী ধর্ষণ,মানুষ হত্যা সহ সমাজের অনৈতিক কাজের এমন কোন কর্ম নেই যে তাদের দ্বারা সংগঠিত হয় না।কেন এমন অনৈতিক কর্ম তাদের দ্বারা সংগঠিত হয়? রাষ্ট্রের আইন আদালতের তোয়াক্কা না করে কোথা থেকে তারা এমন অনৈতিক কাজের সাহস পায়?অনেকগুলো প্রশ্ন সামনে চলে আসে।

আমাদের দেশের সংবিধানে যে চারটি মূলনীতি উল্লেখ রয়েছে, অর্থাৎ জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা, মূলত এই চারটি নীতির একটিরও বাস্তবতা নেই। কাগজে কলমে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র বলা হলেও শাসন ব্যবস্থায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াগুলো বাস্তবে বিদ্যমান নয়।দেশে রাজনৈতিক বড় যে দলগুলো রয়েছে সেখানে প্রকৃত রাজনৈতিক আদর্শ চর্চা হয়না।কারণ গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় রাষ্ট্র ক্ষমতা অর্জনের জন্য জনগণের আস্থা অর্জন করতে হয় আপামর জনগণের স্বার্থে কাজ করার মধ্য দিয়ে।জনগণ যে দলকে তাদের পক্ষের শক্তি মনে করবে তাদেরকে স্বচ্ছ নির্বাচন প্রক্রিয়ায় ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্র ক্ষমতা অর্পণ করবে।আমাদের দেশে রাষ্ট্রীয় কোটি কোটি টাকা খরচের নির্বাচনী আনুষ্ঠানিকতা বিদ্যমান থাকলে জনগণের ভোট দেবার সুযোগ নাই।ভোট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় ব্যালট ডাকাতির মাধ্যমে।এই ব্যালট ডাকাতিতে যে দল পেশী শক্তি,অপকৌশল,অসততা, নীতিহীনতা,মিথ্যাবাদিতা ইত্যাদি ক্ষেত্রে যত এগিয়ে থাকবে রাষ্ট্র ক্ষমতা তার হাতে কুক্ষিগত হবে।এই বিষয় গুলো মাথায় রেখেই রাজনীতিতে বিনিয়োগকারী বড় বড় দলের নেতারা দেশের যুব সমাজের বৃহৎ একটি অংশকে তাদের ব্যবহারের স্বার্থে নীতিবিবর্জিত করে গড়ে তোলে।

আজ রাজনৈতিক পরিচয়ের যে ছেলেটিকে ধর্ষণের দায়ে ঘৃণা করছি, গালি দিচ্ছি তার শাস্তি চেয়ে রাস্তায় প্রতিবাদ সভার মাধ্যমে বিচার চাচ্ছি,… প্রশ্ন? কার কাছে বিচার প্রার্থনা করছি ? রাষ্ট্রের অধিপতির চেয়ারে বসা যাদের কাছে বিচার প্রার্থনা করছি, ঐ চেয়ারে বসা অধিপতি কি আমাদের? আমরা কি তাদের অধিপতি বানিয়েছি ? ঐ অধিপতির চেয়ার ছিনিয়ে আনতে দলের তৈরি নীতি বিবর্জিত যুবক ছেলেগুলোই ব্যালট ডাকাতিতে অংশ নেয় জীবন বাজী রেখে।এমন পরিশ্রমের অর্জনে যে রাষ্ট্র ক্ষমতা, সেই ক্ষমতার যথেচ্ছা ব্যবহারের স্বাদ কারই না জাগে।তাই রাষ্ট্র ক্ষমতা ছিনিয়ে আনার পর ওদের মনের মধ্যে বীরের অনুভূতি জেগে বসে।একটু আরাম আয়েস করা ওদের প্রাপ্য অধিকার বলে মনের মধ্যে উঁকি দেয়।দলের ক্ষমতার শক্তিতে বলিয়ান হয়ে ওরা মাদক ব্যবসা করে, চাঁদাবাজী করে,খুনখারাপি করে,কোন মেয়েকে ধর্ষণের ইচ্ছে জাগলে বন্য জানোয়ারের মত প্রকাশ্য দিবালোকে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়ে।ওরা মনে করে, দেশের সাধারণ মানুষ ওদের ক্ষমতার দাস। মধ্যযুগের দাসদের যেমন মুনিবের ক্ষমতার বৃত্তে আবদ্ধ হয়ে যথেচ্ছা ব্যবহার হতে হতো, তেমনি বাংলাদেশর মানুষ আজ বর্বর রাজনৈতিক শক্তির বৃত্তে বন্দী হয়ে পরাধীনতার শৃঙ্খলে দিন যাপন করছে।

একটি দেশের নিয়মতান্ত্রিক ও সুসভ্য রাজনৈতিক পরিবেশের উপর নির্ভর করে দেশের সামগ্রিক শৃঙ্খলা।এই ভিত্তির উপর নির্ভর করে সমাজের বিবর্তন।সেই বিবর্তনে গড়ে উঠতে পারে একটি সুসভ্য সমাজ ব্যবস্থা ও আপামর মানুষের উন্নত মানুসিকতা। অন্যথায় সমাজ ধাবিত হবে বর্বরতার দিকে। আমরা আজ আমাদের সমাজের বিবর্তনের যে প্রতিচ্ছবি দেখতে পাচ্ছি তাতে খুব সহজেই অনুমেয় কেমন রাজনৈতিক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আমরা অতিবাহিত করছি।

আমরা একটি রক্ষণশীল সমাজের মানুষ।পরিবার ও সমাজ নির্ভর আমাদের জীবন।যৌথ পরিবার ব্যবস্থা প্রায় বিলুপ্তির পথে।এক সময় যৌথ পরিবারের সম্পদ ও সকলের উপার্জন এক হাতে থাকত। পরিবারের সম্পদ রক্ষা, কাজকর্ম,পরিবারের সদস্য সংখ্যা বৃদ্ধি ইত্যাদি কারণে অনেক বেকার ছেলেকে বিবাহ দেয়া হতো।পরিবারের সামগ্রিক আয়ের উপর ভর করে ওই বেকার বিবাহত ছেলে স্বাবলম্বী হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত বিবাহিত দাম্পত্য জীবন কাটাতে পারতো…।যুগের বিবর্তনে এখন গড়ে উঠেছে একক পরিবার। আমাদের রাষ্ট্রীয় ও সমাজ ব্যবস্থায় নারী পুরুষের জৈবিক চাহিদা পূরণের এক মাত্র বৈধ পন্থা হচ্ছে বিবাহ।বিবাহ করতে হলে একজন পুরুষকে আর্থিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে হয়।অর্থাৎ বিবাহ করতে হলে পরিবার পরিচালনার আর্থিক সক্ষমতা তাকে অবশ্যই অর্জন করতে হবে।তা নাহলে সাধারণত একজন বেকার পুরুষ বড় শিক্ষাগত যোগ্যতা ও ভালোগুণের অধিকারী হলেও তার সঙ্গে আমাদের দেশের মেয়ে পরিবারগুলো বিবাহ দিতে সম্মত হয়না এবং এর যৌক্তিক কারণও রয়েছে। আমাদের দেশের জনসংখ্যা অনুপাতে দেশের কর্মসংস্থান একেবারেই অপ্রতুল।অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে রাষ্ট্র ক্ষমতা আঁকড়ে ধরা শাসকদের দেশের অর্থনীতির সমবণ্টন,বেকার সমস্যার মত ইত্যাদি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা ও প্রকল্প লক্ষণীয় নয়।যা রয়েছে তা লোক দেখানো। যে সব প্রকল্প হাতে নেয়া হয় সেগুলো মূলত মহৎ উদ্দেশ্যে নয় বরং ঐ প্রকল্পকে ভিত্তি সরকারের দায়িত্বশীলদের ব্যক্তিগত অর্থ লোটার মাধ্যম হিসেবে ব্যাবহারের জন্য।দেশের ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতাকালীন সময় জুড়ে ব্যস্ত থাকতে হয় ক্ষমতার মেয়াদ দীর্ঘ করার মাস্টার পরিকল্পনা নিয়ে এবং তাদের সময় কাটে রাষ্ট্র ক্ষমতা ব্যবহার করে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটের তাড়াহুড়ার মধ্যে।সৎ পথে সারা জীবন ব্যবসা ও চাকুরী করে এক কোটি টাকার মালিক হওয়ার হিসাব মেলানো যায়না অথচ শূন্য হাতে রাজনীতির করতে এসে বা রাজনীতির সংস্পর্শে গিয়ে এক থেকে দুই বছরের মধ্যে এক সময়ে অন্যের কাছে চেয়ে খাওয়া ভবঘুরের শত কোটি টাকার মালিক হওয়ার নজির আমাদের সমাজে ভূরি ভূরি।ক্ষমতার কল্যাণে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠনের জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতা ছাত্রজীবন থেকে কর্মজীবনে প্রবেশের আগেই হাজার কোটি টাকার মালিক হয়ে যায়।এই হল আমাদের দেশের জনকল্যাণমুখী রাজনৈতিক বাস্তবতা। এমন বাস্তবতায় সমাজে অর্থনৈতিক শ্রেণী বৈষম্য যেমন দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে,এর প্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে মানুষের উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও ভোগবাদী মানুসিকতা।ফলে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিরও আমূল পরিবর্তন এসেছে। আমাদের সমাজে এখন একজন মানুষের সামাজিক মূল্যায়ন তার শিক্ষা, সততা ও মানবিক গুণাবলীর উপর নির্ভর করেনা, নির্ভর করে আর্থিক মানদণ্ডে। সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনে ফলে বিবাহ-শাদীর ক্ষেত্রে একজন ছেলের শিক্ষা,সৎ উপার্জন ,মহৎ গুণাবলীর চেয়ে গুরুত্ব পায় তার দৃশ্যমান সম্পদের পরিমাণ।সেই সম্পদ কি উপায়ে উপার্জিত তা বিচার বিবেচনার প্রয়োজনীয়তা অধিকাংশ ক্ষেত্রে গুরুত্ব পায়না। ন্যায় অন্যায় বিবেচনাবোধ আমাদের সমাজ থেকে আজ বিলুপ্তির পথে হাঁটা ধরেছে।নীতি বিবর্জিত মানসিকতা ও উচ্চাকাঙ্ক্ষার ফলে সমাজে ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে পারিবারিক ও সামাজিক অপরাধ।এমন সামাজিক বাস্তবতায় দীর্ঘদিনের চলে আসা নিয়ম ও দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্ত আনা সময়ের দাবী বলে মনে করি। আমাদের দেশে নারী উচ্চশিক্ষার হার বেড়েছে।পুরুষদের পাশাপাশি শিক্ষাদীক্ষা, চাকুরী, ব্যবসা বাণিজ্য, শিল্প সংস্কৃতি ইত্যাদি ক্ষেত্রে নারীরা তাল মিলিয়ে এগিয়ে চলছে।পড়াশুনা শেষ করা অনেক নারীকেই এখন স্বাবলম্বী দেখা যায়।যা আমাদের সামাজিক অগ্রগতির বড় এক অর্জন এবং অনুপ্রেরণা। একজন মেয়ে আত্মনির্ভর বা স্বাবলম্বী হলে বিবাহের ক্ষেত্রে তার থেকে উচ্চ পদমর্যাদা বা বেশী যোগ্য ছেলে খুঁজতে হন্য হতে হয়। এমন ছেলে না পাওয়া গেলে বিবাহের সময় ক্ষেপণ করতে করতে অনেক সময় এমন নারীদের বিবাহের উপযুক্ত বয়স পেড়িয়ে যায়।মানুষের জৈবিক চাহিদা সহজাত।বিবাহের উপযুক্ত হওয়ার জন্য বা উপযুক্ত পাত্র পাত্রী পাওয়ার আশায় পেছনে যে সময় নারী পুরুষ অতিবাহিত করে সেই সময়টায় হয়তো তারা ব্যক্তিগত ভাবে জৈবিক কষ্ট স্বীকার করে জীবন যাপন করে, নতুবা গোপনে বিকল্প পন্থায় জৈবিক চাহিদা পূরণ করে। একটি বিবাহবদ্ধ শৃঙ্খল জীবন যাপনের জন্য যেহেতু একটি উপার্জনের উৎস দরকার এ ক্ষেত্রে প্রচলিত ধারা বা প্রথার ছেলের ভূমিকায় একজন মেয়ে যদি অবতীর্ণ হতে শুরু করে তাহলে সামাজিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কিছুটা হলেও প্রতিরোধ গড়ে তোলা যেতে পারে। অর্থাৎ, একটি শিক্ষিত স্বাবলম্বী মেয়ে তার চেয়ে যোগ্য ছেলে পাওয়ার আশায় জীবনের সীমিত সময়ের মূল্যবান দিনগুলোকে জলাঞ্জলি দিয়ে জৈবিক চাহিদার যে ত্যাগ স্বীকার করে, তা না করে একজন শিক্ষিত,সৎ ও চরিত্রবান বেকার ছেলেকে বিয়ে করে বিবাহিত সুশৃঙ্খল জীবন যাপনের মাধ্যমে জীবনর মূল্যবান সময়গুলো উপভোগ করতে পারে। একজন সুশিক্ষিত সৎ মানুষ আত্মমর্যাদা সম্পন্ন মানুষ হয়ে থাকে। এমন মানুষ সময়ের বাস্তবতায় কারো সহযোগিতা নিলেও সারা জীবন কারো উপর নির্ভরশীল হয় না। সে নিজে কিছু একটা করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টা করে।পৃথিবীতে কেউ স্বাবলম্বী হয়ে জন্মগ্রহণ করেনা।দীর্ঘ চেষ্টা ও অধ্যবসায়ের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হতে হয়, তবে সেই কঠিন পথে যদি কেউ একটু সহযোগিতার কোমল হাত বাড়িয়ে দেয় তবে পথটা আরও মসৃণ হয়ে যায়।

আমাদের দেশে যৌনতার ক্ষেত্রে রাষ্ট্রীয়,সামাজিক ও ধর্মীয় কঠোর বাধ্যবাধকতার বিপরীতে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর কর্মহীনতা ধর্ষণের মত সামাজিক অবক্ষয়ের সঙ্গে নিবিড় সংযোগ সৃষ্টি করছে তা অস্বীকার করার নয়।
প্রসঙ্গ বাংলাদেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে ধর্ষণ এবং প্রাসঙ্গিক আলোচনা। পর্ব -১
view this link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আগের আলোচনাও পড়েছি। এটাও পড়লাম। ভালো লিখেছেন।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১৮

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধন্যবাদ ।

২| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:০৩

মামুনুর রহমান খাঁন বলেছেন: মাঝি ছাড়া নৌকা যেমন গন্তব্যে পৌছাতে পারেনা, নেতাহীন জাতিও তেমনি এগিয়ে যেতে পারেনা। দূর্ভাগ্য যে, আমাদের কোন নেতা নেই।

২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৪৭

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: ধ্রুব সত্য সুন্দর ভাবে বলেছেন। ধন্যবাদ ...।।

৩| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১০:৫১

এইচ তালুকদার বলেছেন: প্রকৃত শিক্ষার অভাবে মানুষ অমানুষে পরিনত হচ্ছে

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:২৩

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: সেই প্রকৃত শিক্ষা দেবার প্রকৃত মানুষ দরকার। ধন্যবাদ ......

৪| ২৫ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ১১:১৫

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: রাজতন্ত্র নেই মানে গনতন্ত্র আছে।দেশে দেশে গনতন্ত্র বিভিন্ন রকমের।আমেরিকা,বৃটেন,চীন,রাশিয়া,ভারত হরেক রকমের গনতন্ত্র ।
আমাদের গনতন্ত্র হলো,নিয়ন্ত্রিত গনতন্ত্র।
অনিয়ন্ত্রিত গনতন্ত্রের দ্বারা যদি জামাতিরা ক্ষমতায় আসে সেটা কি জাতির জন্য ভাল হবে।যতদিন পারাযায় এভাবে চলুক,যখন পারা যাবে না তখন দেখা যাবে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০২০ রাত ৩:২৮

মুঃ গোলাম মোর্শেদ (উজ্জ্বল) বলেছেন: অনিয়মের উপর দাঁড়িয়ের অনিয়ম দূর করার নৈতিক সাহস ও শক্তির ঘাটতি থাকে, ফলে অনিয়ম বাড়া ছাড়া কমে না। সেটাই হচ্ছে ......

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.