নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Moruvaskor

মরুভাস্কর

Yet to be decided

মরুভাস্কর › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক মসলিন, জামদানী শাড়ি

২৬ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

ভিজিট করুন জামদানী পেইজ এ





জামদানী শাড়ী কি?

=============================================

জামদানী শাড়ী সম্পূর্ণ হাতে তৈরি রেশম এবং তুলার সুতার সংমিশ্রনে প্রস্তুত এক ধরনের শাড়ী যা মোঘল আমল থেকে এখনো সর্বজন সমাদৃত । জামদানী শাড়ীর ডিজাইন গুলো জ্যামিতিক, ওজনে হালকা এবং ব্যাবহারে অনেক আরামদায়ক হয়। তাই অভিজাত মহিলাদের কাছে এই শাড়ীর কদর অনেক। জামদানী শাড়ী ২ প্রকারঃ

১) হাফ সিল্ক জামদানী – যার আড়াআড়ি সুতাগুলো হয় রেশমের আর লম্বালম্বি সুতাগুলো তুলার হয়। ২) ফুল কটন জামদানী- যা সম্পূর্ণ তুলার সুতার তৈরি।







জামদানী শাড়ী কত প্রকার?

=============================================

জামদানী শাড়ী ২ প্রকার

১। হাফ সিল্ক জামদানী – যার আড়াআড়ি সুতাগুলো হয় রেশমের আর লম্বালম্বি সুতাগুলো তুলার হয়।

২। ফুল কটন জামদানী- যা সম্পূর্ণ তুলার সুতার তৈরি।





কিভাবে জামদানী ব্যাবহার করবেন?

=======================

অনেকের মনে করেন জামদানী শাড়ী কেবল একবার ব্যাবহার করা যায়। কিন্তু তা ভুল ধারনা। হাফ সিল্ক জামদানী “কাটা ওয়াশ” করে বারবার ব্যবহার করা যায়। “কাটা ওয়াশ” এর জন্য খরচ হয় ২০০/৩০০ টাকা । আমরা শাড়ীর কাটা ওয়াশও করে থাকি। ফুল কটন জামদানী শাড়ী সাধারণ কাপরের মত ধোয়া যায়।



ভিজিট করুন জামদানী পেইজ



কিভাবে নকল জামদানী চিনবেন?

========================================

অতি দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, বাজারে নকল জামদানী শাড়ীতে ভরা। মার্কেটে নকল জামদানী শাড়ীকে বলা হয়- সিল্ক জামদানী অথবা টাঙ্গাইল জামদানী । যার দাম ১০০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকা । আসলে এসব জামদানী শাড়ী মেশিনে প্রস্তুত হয়, হাতে নয়। এগুলো নাইলন সুতায় তৈরি হয়। একবার ব্যাবহারের পর এই শাড়ীর সুতা ফেসে যায়। আর এসব শাড়ীর পরতে আরামদায়ক হয়না। এসব শাড়ীর উল্টো পিঠে দেখবেন কাটা কাটা সুতা, ডিজাইনগুলো নিখুঁত

নয়। আর আসল জামদানী শাড়ীর উল্টো পিঠে ডিজাইনগুলো নিখুঁত হয়।





সস্তার জামদানী শাড়ী কিনবেন না?

=========================================

বাজারে ২০০০/৩০০০ টাকায় জামদানী শাড়ী পাওয়া যায়, যা কিনা সিল্কের পরিবর্তে নাইলন সুতায় তৈরি হয়। অতএব নাইলন সুতার শাড়ী সহজেই ফেসে যায়। এসব শাড়ীর আঁচলের দিকে বেশি কাজ থাকে আর বডিতে ধীরে ধীরে ডিজাইনের ঘনত্ব কমতে থাকে এবং শুরুর দিকে ৩ হাত ফাকা থাকে ।

অন্যদিকে আসল জামদানী শাড়ীর আঁচল থেকে সম্পূর্ণ বডিতে একই ঘনত্বের ডিজাইন থাকে। সুতরাং সস্তায় জামদানী কিনে পস্তাবেন না। একবারের বেশি ব্যবহার করতে পারবেন না। কারন এসব শাড়ী “কাটা ওয়াশ” করা যায় না।



ভিজিট করুন জামদানী পেইজ





মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:২৭

চাঁদের বাড়ি বলেছেন: জি, শখের জামদানি যখন পরতেই হবে তবে আসলটি নয় কেন? ধন্যবাদ আপনার সুন্দর পোষ্টের জন্য। তবে নকল শাড়ি চিনার ভিডিও দিতে পারলে ভাল হত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.