নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হারানো সত্ত্বা https://www.youtube.com/channel/UC0KzULq05noDm_sAQsoYlnQ

মৌমিতা আহমেদ মৌ

আমি খুঁজে বেড়াই নিজেকে হাজারো মানুষের ভিড়ে।

মৌমিতা আহমেদ মৌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

" দেখেছি তার কালো হরিণ চোখ ১১"

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৪২

সায়েম দাঁড়িয়েছিল রিমার সামনে। কিন্তু রিমা ওর ভালোবাসার মূল্য দিতে পারেনি। "সায়েম, আমার বাবা-মা কখনও তোকে মেনে নিবে না। ওরা জানলে খুব কষ্ট পাবে। আমি তোকে শুধুই বন্ধু হিসেবেই চাই।" রিমার এই কথাগুলোই যথেষ্ট ছিল সায়েমের ভিতরের সবটুকু ভেংগে দিতে। ও পারেনি সহ্য করতে। নিজেকে কিছুতেই সামলাতে পারেনি ও। মিতুর সাথে তখনই ওর যোগাযোগটা আরো বেড়ে যায়। মিতুকে আঁকড়ে একটু নিজের জগতটা ভুলতে চায় সায়েম। কিন্তু হয়তো ভাগ্য সহায় ছিল না মিতুর। রিমা ফিরে আসে। আর পাল্টে যায় সায়েমের জগতটাও। বুঝেই পায় না কি করবে ও?? কি করবে?? এখন মিতুকে কি বলবে? দু একবার বলার চেষ্টা করে ও। তারপর হাল ছেড়ে দেয় ও। মিতুকে কোনো কথা বলার প্রয়োজনীয়তা মনে করে না ও। চলে যায় নিশ্চুপে ওর ভালোবাসার কাছে।

হঠাৎ করেই সায়েমের সাথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় মিতুর। ওর মোবাইলটা মাঝে মাঝে একটা বোঝা লাগে ওর। যার জন্য বাসায় এতটা ফাইট করে ও মোবাইল নিয়েছে সেই মানুষটাই তার কোনো খোঁজ নেয় না। এমন মানুষকে আর কি বলবে ও?? নিজেকে বুঝাতে পারে না কি এমন করেছিল সে যে এতটা কষ্ট পেল ও? কাকে বলবে? কি বলবে?

সায়েম কি আর ফিরেছিল মিতুর কাছে?? হ্যা, ফিরেছিল। ছয় মাস পরে ফিরেছিল তো ও। রিমার বাসায় জানাজানি হয়ে গিয়েছিল ওদের ভালোবাসার কথাটা। রিমার ভাই রিমাকে আর ওকে ডেকে সাফ জানিয়ে দিয়েছিল এটা ওরা কখনও মেনে নিবে না। রিমার সাথে ওর ভালোবাসার মৃত্যু ওখানেই। হতাশাগ্রস্ত এক যুবক নেশার ঘোরে আর সিগারেটের ধুয়ায় হঠাৎ খুঁজে পেল একটা নাম্বার। বড় পরিচিত একটা নাম্বার। মায়াবতী একটা মেয়ের নাম্বার। তার মায়ায় বেঁধে রাখতে পারেনি একটা হতভাগা ছেলেকে। হ্যা, মিতু। মিতুই তো ......

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:৫৬

খেয়া ঘাট বলেছেন: তারপরের অপেক্ষায়............

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১৯

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১

নূর আদনান বলেছেন: আজকে কয়েকটি পার্ব একসাথে পড়লাম.........
পরের পর্বের অপেক্ষায়....................

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২০

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪৯

চানাচুর বলেছেন: আমি তো ভেবেছিলাম এটাই প্রথম পর্ব। যাই হোক, পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ চানাচুর :)

৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল লাগল।

৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ। :)

৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:০২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। সায়েম আর রীমা। রীমা আমার সবচেয়ে ফেভারিট ভাবি। আমার বন্ধু ইউসুফ (যাকে নিয়ে পোস্ট আছে আমার তার বউ)এই গল্প পড়লে হার্টফিল খাবে ;) । মজা করলাম।

ভাল হয়েছে।

৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৯

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ধন্যবাদ। সামনের পর্ব পড়লে বুঝবেন যে রিমা সায়েমেরও ভাবী। হাহাহাহাহা। :)

৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২১

জেমস বন্ড বলেছেন: ইটাই পড়লাম , চালিয়ে যান শেষ হলে একেবারে লিংক এড করে দিবেন সব এক সাথে পড়ে ফেলবো ।

শুভকামনা ।।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৩২

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ওকে। :-P B-))

৮| ০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৩

ডরোথী সুমী বলেছেন: মিতুর মত মেয়েরা বোধহয় সবসময় কষ্ট পায়। ওদের আসলে কেউ বোঝেনা।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: হুমম। কেউ বুঝেনা। কারণ ওরা তো আর দশটা মেয়ের মত ন্যাকা গলায় ছেলে পটায় না। পার্লারে মাসে দুইবার গিয়ে রূপচর্চা করে না। প্রতি সপ্তাহে নতুন জামা পড়ে মানুষের নজর কাড়তে চায় না। ওরা হয় উড়োধুরো। মাথার চুলটা কোনোমতে বেঁধেই দৌড় দেয় কলেজে অথবা ভার্সিটিতে। নেতার ভাষনে দশটা ভুল ধরে দেয় পাল্লা ছেলেদের সাথে। বাবা মার ছেলে হয়ে সব দায়িত্ব কাঁধে নেয়। মিতুরাই কষ্ট বেশি পায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.