নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হারানো সত্ত্বা https://www.youtube.com/channel/UC0KzULq05noDm_sAQsoYlnQ

মৌমিতা আহমেদ মৌ

আমি খুঁজে বেড়াই নিজেকে হাজারো মানুষের ভিড়ে।

মৌমিতা আহমেদ মৌ › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রতিদিনের আজইরা প্যাঁচাল-১

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

ফেরত আসলাম। দিন দিন অসামাজিক জীবে পরিনত হয়ে যাচ্ছি। এর হাত থেকে রক্ষা পেতে হলেও, আর যে জন্যে হলেই হোক, ফিরে আসতে হল। ফিকশন আমি লিখতে পারব না, কারন আমার নিজের জীবনে ফিকশনের উপরে যদি কিছু থাকত, তা হয়ে যাইতেছে , তাই প্রতিদিনের আজাইরা প্যাঁচাল পারব বলে ভাবতেছি।
দেশ নাকি এগিয়ে যাইতেছে, বাংলাদেশের গুণগানে সবাই মুখর। কিন্তু মানুষের জীবনের প্যারা কমে নাই। আর নারী জাতির প্যারার প্যাচাল তো জীবনেও শেষ হবে না। আমি স্বীকার করছি যে আমি বিশাল রকমের ফেমিনিস্ট, তাই যারা মেয়েদের গুণগান সহ্য করতে পারেন না , তারা আগেই এই লেখা হইতে বিদায় হন, খুশী হব। কষ্ট করে পড়ে আমার মুন্ডুপাত না করলেও চলবে।
আমার সম্পর্কে যারা জানেন, তাদের বলা লাগবে না যে আমি ৪ বছর ( অফিশিয়ালি, কিন্তু আনঅফিশিয়ালি ৫ বছর ) ধরে নানাবিধ মানসিক অত্যাচার সহ্য করে পুরকৌশল বিভাগে অধ্যয়ন করেছি, একটি পাবলিক (পুরাই পাবলিক!!! /:) ) বিশ্ববিদ্যালয় (স্কুলের থেকেও বেশি খারাপ অবস্থা ছিল যার) থেকে। তো বাসায় আসলাম বনবাস কাটিয়ে, ঘর আমার শুন্য, যার জন্য কাটলাম জেল সেই মানুষ হাওয়া (অথবা মাটি)। কি করব ভাবার মতো মাথার অবস্থা নাই। কিছুদিন কাটালাম ঘুমিয়ে, তারপর বিসিএসের জন্য ফরম পূরন করলাম, মানুষটার ইচ্ছা ছিল আমি এই পরীক্ষাটা দিব। যাই হোক, ওই পড়া আমাকে দিয়ে হবে না, তাও একটা দেওয়া আর কি!!!
শুরু করলাম প্রাইভেট জব এর জন্য দুনিয়ার এই জব সেই জব সাইটে আইডি বানানো । তারপর সারাদিন বসে চাকরি খুঁজি। সকাল, বিকাল চাকরি খুঁজি। এক লাইনে খোঁজার বারোটা বেজে যায়। "Only males are allowed to apply." :-P । আরেহ মিয়া, আমি কি না জেনে না শুনে এই পড়া পরেছি, নাকি না বুঝে চাকরিতে অ্যাপলাই করতেছি ? যদি আমি সাইটে গিয়ে ৮ ঘণ্টা দাঁড়াতে পারি, তাহলে আপনার সমস্যাটা কোথায় এটাই বোধগম্য হয় না!!!! ১০০ টা চাকরির মধ্যে ১ টা তে অ্যাপলাই করে বসে থাকি। জুনিয়র ভাই বোনের ফেসবুকে নক দিয়ে জিজ্ঞাসা করে, "আপু, আপনি চাকরির চেষ্টা করেন না।" আমি বলি, "না, আমি আসলে রেস্ট নিতেছি!" বাইরে যাওয়ার কথা বলে অনেকে, কিন্তু ঘরে আমার অনেক বাঁধন , কিছু কাজ শেষ হয়ে গেলে হয়তো আর এই দেশে থাকার কথা চিন্তা করব না, কারন মায়া আর আমার নাই!!! /:)
দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। নারী পুরুষ সমান অধিকার। তাও রাস্তায় হয়রানি হয় কে? সমাজের প্রতি পদে দোষের ভার বহন করে কে? সন্তানের সব খারাপ দিকের জন্য দায়ি কে? অফিসে কম কাজ করে কে? "ওরা" আমার দিকে তাকিয়ে অশ্লীল ভংগি করে, কিন্তু দোষ কার? আমি রেপ হই, দোষ আমার জামাকাপড়ের!!!!! /:)
মাঝে মাঝে একটা কথা আমি প্রায়ই বলি, "যে জাতি মেয়ে মানুষের সম্মান দিতে শিখবে না, তার উন্নতি সম্ভব না"। ইউরোপ, আমেরিকায় দৌড় মারেন আপনি??? কেন জানেন??? কারন ওইখানে মানুষ নিজের চরকায় তেল দেয় আর মানুষের দিকে কম তাকায়। মেয়ে মানুষের জামাকাপড়ের মাপ দিয়ে রেপ কে ডিফাইন করে না, অথবা ঘরের বউকে মেরে বলে না "আমার বউ আমি মারছি!!! কে কি বলবি বল!!!" মেয়েরা সেখানে কার পার্সোনাল সম্পত্তি না। তারা মানুষ। বাবা-মায়ের কাধের বোঝা না, যার বিয়ে না দিতে পেরে বাবা মা আত্মহত্যা করে!!!!
সত্য তিতা, আর আমি খারাপ মানুষ! খারাপ মানুষের দিকে না তাকালেই হয়!!!! X( X( X(

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪১

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: সালাম জানালাম।।
খুব সুন্দর লাগল।।
প্রতিবাদটা মজার বটে।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভাই মেজাজের চুড়ান্ত অবস্হা!!! কি আর করা..... জন্মই যার আজন্ম ব্যর্থতা !!!

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: ব্যার্থতার মাঝেই নিজেকে খুজে নিন।।
মন খুলে বলুন"আল ইজ ওয়েল।"

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬

অগ্নি কল্লোল বলেছেন: আপনার পিকটা চমৎকার।।
চলন্ত ট্রেন না দাড়িয়ে থাকা।।

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৪

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: চলন্ত ট্রেনের.... পিকনিক ছিল, যদিও সেই টারও বারটা বাজছিল!!! আমার কপাল, আর মুরগির জীবন সমান...

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:৪৩

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রতিবাদটা ভালো লাগল। তবে মনের উপর কোন জেদ করবেন না। কেননা চাকুরীই কি সব! জীবনের প্রতিটি মুহুর্তকে উপভোগ করতে শিখুন তবেই মিলে আপনার জীবনের হিসাব।

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৮

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমি সেজন্য বিরক্ত না, আমার জীবনটা এত সহজ না। সহজ হ লে খুশি হতাম।

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৫২

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
তাইতো।সবকিছুতে বাড়াবাড়ি।যতটুকু বলা হয় আসলেই কি সে উন্নতি হইছে।সব অতিরঞ্জন!!! প্রকৃত মুক্তি ধারেকাছেও সমাজ আসতে পারে নাই!

৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৪২

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: হুমম..... :(

৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

বিজন রয় বলেছেন: ধৈর্য রাখুন।
++

১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৩১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। আমার ১৪ বছর বয়েসি এক ভাগ্নির ফেসবুক স্ট্যাটাস তুলে দিচ্ছি এখানে,
yes , ami karate shikhi ar eksho bar shikhbo . I love karate and i think learning karate is not a metter of laugh at all . only sh*t heads laugh at it . the girls in our class who laugh at learning karate doesn't know anything about the importance of karate on a life of a female . those kind of girls in our class actually think "Oh no karate is for boys , not for us ." ora ashole mone kore "rastay chhelera gaye ichhamoto haat dibe ar amra shudhu bachao bachao bole chithkar korbo ar amader shopner hero eshe amader bachabe ar amra fokirnir moto hattali dibo and we will leave happily ever after " . mathay to shudhu prem ar prem , tai karate like korle to hashbei . jottoshob low class gular low class monobhab .........

এভাবেই হবে জয়। শুভকামনা রইলো।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:৫৬

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমি আজকে রাস্তা দিয়ে আসার সময় আমার বোনকে বলছিলাম কিভাবে আত্মরক্ষা করতে হয়. বিশ্বাস করবেন কি না জানিনা, আমি প্রতিদিন রাস্তায় হাটার সময় মনে মনে ভাবি সামনে পিছনে কেউ কোন আঘাত করলে মেরে কিভাবে তক্তা বানিয়ে দিব। আমার বোন মাঝে মাঝে হাসে এজন্য। কিন্তু আমার মাথাতে খালি ওইটাই ঘুরে!!!

১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: জীবনে সবকিছু সহজভাবে আসেনা পরিশ্রম দিয়ে সহজ করে নিতে হয়।আর আপনি যখন নারী তাই পরিবেশের কারণে আপনাকে আরো বেশি কঠিন পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হবে ।

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভাই, আর কতও!!! এমন না যে খালি এই একব্জায়গায়, সব খানেই তো এক অবস্থা। বাসে যাবে? লড়াই। হাটবে? লড়াই। চাকরিতে, ঘরে, সমাজে, ঘুমের মধ্যে প্রযন্ত লড়াই!!!

১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: "Only males are allowed to apply." --- এটার সাথে চাকুরীর এপ্লাইয়ের সুবাদে পরিচিত একটা ফর্মের নাম জব সাইটে। অসহ্য লাগে

০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ৩:০৫

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: আমার কথা হল, এত ঝক্কি নিয়ে পড়লাম আর ফিল্ডএ দাড়াতেই যদি না পারি পড়লাম কেন?? বেগম রোকেয়া ভুল করে এ জাতিকে ভুল পথে নিয়ে গিয়েছিলেন!!!

১৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:০৫

ভারসাম্য বলেছেন: দেশে সিভিল ইঞ্জিনীয়রদের জব মার্কেট মনে হয় বেশ কিছুটা সংকুচিত হয়ে এসেছে দুই-তিন বছর আগের তুলনায়। তার উপর "শুধুমাত্র পুরুষদের জন্য প্রযোজ্য" কথাটা শুনে আরও খারাপ লাগলো। জানতাম না ব্যাপারটা। নিজে জবের ট্রাই করতে পারি নি তেমন, তাই জানি না হয়তো। আমি ভাবতাম মেয়েদের অগ্রাধিকার দেয়া হয়।

যাই হোক, যত দিন জব না পাচ্ছেন, ভাল কোন ট্যুশনি বা ইঞ্জিনীয়ারিং কোচিং-এ ক্লাস নেয়ার কথা ভেবে দেখতে পারেন। সময়টা হয়তো বেশ অসহনীয়, কিন্তু পূর্ণ সমাধান খুব সহসাই নাও হতে পারে। এখনই সমাধান না হলেও সময়টা সহনীয় হয়ে আসুক এই কামনা রাখছি।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৫৫

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ভাই, টাকার অভাব নাই। নাহ, বাপের টাকা না, সেকেন্ড ইয়ার থেকেই ফ্রিল্যানসিং করি। এমনও হয় যে ১০/১৫ দিন ২ ঘন্টা কাজ করেই পকেটে চলে আসে ২০/২৫ হাজার টাকা! আর পড়াতে আমার যা ভালো লাগে কি বলবো! কিন্তু সিজিপিএ খারাপ তাই টিচার হতে পারবো না, আর আসলে টিচিং প্রফেশনটা একটু বোরিং ও! আমার ভালো লাগে একটু চ্যালেঞ্জিং কিছু, এজন্যই তো সিভিলে পড়েছিলাম, কারণ মেয়েরা কম পড়ে এখানে!!! এখন মনে হচ্ছে স্রোতের বিপরীতে না যাওয়াই ভালো ছিল!! :(

১৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:১৪

ভারসাম্য বলেছেন: আমি কিন্তু আমার মন্তব্যের কোথাও টাকার কথা উল্লেখ করি নি। :)

যাই হোক, আমি আপনার প্রোফাইলে ইন্সট্যাগ্রাম আইডি দেখে ওটা ইন্সটল করে ব্যবহার করে দেখলাম একটু। আগে ইন্সট্যাগ্রামের কথা অনেক শুনলেও, আজই প্রথম ব্যাবহার করলাম। ভাল লাগে নাই তেমন। আপনাদের ছবি-ভিডিও না, ওই অ্যাপটা। অবশ্য খুব কম জিনিসই ভাল লাগে আজকাল। এটা শুনে আবার আমাকে দুঃখবাদী ভাবাটা ভুল হবে। আমি শান্তিবাদী। :D

শুভকামনা।

০৭ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ২:২১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: ব্যাপার না, সবার যে সব ভালো লাগবে এমন তো কোনো কথা নাই!! আমার ও অনেক কিছু ভালো লাগে না, আবার অনেক কিছু লাগে!! :#)

১৫| ২৫ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫

রঙ তুলি ক্যানভাস বলেছেন: পোস্ট পড়ে বুঝলাম আপনি আর আমি একই গোত্রীয় :P , এবং সেটা ২টা ক্ষেত্রে একই, যাইহোক, স্রোতের বিপরীতে চলা অনেক কঠিন, অনেক স্ট্রং হতে হয়,অনেক এফিশিয়েন্সি থাকা লাগে..ধৈর্য রাখা লাগে তাই মাঝে মাঝেই মনে হয় স্রোতের বিপরীতে চলার ডিশিসনটা ভুল ছিল কিনা আমার..এত ফ্রাস্টেশন জেকে ধরে...
আর আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে মেয়েদের জন্য আসলেই সাইট সুইটেবল না..অধিকাংশ ফাউন্ডেশন ঢালাই হয় রাতে, দিন নাই , রাত নাই কন্সট্রাকশন চলতে থাকে, পরিবার যদি কোনভাবে এলাও ও করে , নিরাপত্তা এর নিশ্চয়তা কই???? চারদিকে যে অবস্থা.. আমরা মুখে খুব বলি মেয়েরা এগিয়ে যাচ্ছে, এই সুবিধা দিচ্ছি, অই সুবিধা পাচ্ছে্‌, এটা করছে, ওটা পারছে...কিন্তু সবার আগে যেটা দরকার সেটা হল মানসিকতার পরিবর্তন। এখনো মেয়েরা আসলে সমাজের বিধি নিষেধ এর খাঁচায় বন্দি, পার্থক্য এটা যে এখন খাঁচার গন্ডিটা বড় হয়েছে..খাঁচা ভেঙ্গে বের হবার যোগ্যতা রাখলেও ভয় রয়ে যায় খাঁচার বাইরে ওঁত পেতে থাকা শিকারী পশুর.. তাই তো অনেক অনেক মেয়ে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও নিজেদেরকে একটা গন্ডির মধ্যেই আবদ্ধ রেখে দেয়..

২৭ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪১

মৌমিতা আহমেদ মৌ বলেছেন: হুম! জানি। অনেক আগেই দেশপ্রেম ছুটে গেছে এইজন্য! এখন খালি সুযোগ পাইলেই এমন কোথাও যাব যেখানে মেয়েদের বাংলাদেশের চেয়ে বেশি সম্মান করে! আমি জানি সব দেশে সব কালেই নারী জাতি অবাঞ্ছিত, তাও যদি আরেকটু বেশি পাই। যাই হোক, সেটাও ভাগ্যের ব্যাপার আর আমার ভাগ্য বেশি ভালো না। দোয়া করবেন যাতে এমন কোনো সুযোগ পাই যাতে আত্মসম্মানের সাথে বাঁচতে পারি!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.