নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মেহেদি হাসান, মি. বিকেল নামে পরিচিত। আমি একজন লেখক, অভিনেতা, সমাজকর্মী, রেডিও জকি, ওয়েব ও অ্যাপ ডেভেলপার, সম্পাদক, উপস্থাপক, রক্তদাতা, এবং নাট্য পরিচালক। মাইক্রোসফটে ডেভেলপার হিসেবে কর্মরত এবং গল্প বলা আমার প্রধান পরিচয়।

মি. বিকেল

আমি মোঃ মেহেদি হাসান, কলম নাম মি. বিকেল।

মি. বিকেল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নারীবাদ, ইসলাম এবং আইয়ামে জাহেলিয়া: ঐতিহাসিক ও আধুনিক প্রেক্ষাপট

২০ শে মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৪



আইয়ামে জাহিলিয়াত (আরবি: ‏جَاهِلِيَّة‎) একটি ইসলামিক ধারণা যা ইসলামের নবী মুহাম্মদ (সাঃ) এর আবির্ভাবের পূর্ববর্তী আরবের যুগকে বোঝায়। ঐতিহাসিকদের মতে, এই সময়কাল ৬ষ্ঠ থেকে ৭ম শতাব্দী পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এখানে ‘আইয়াম’ শব্দের অর্থ হলো ‘যুগ’ এবং ‘জাহেলিয়াত’ শব্দের অর্থ হলো, ‘অজ্ঞতা’, ‘বর্বরতা’, ‘অন্ধকার’। সাধারণত আইয়ামে জাহিলিয়াত মানে ‘অন্ধকার যুগ’ বোঝানো হয়।

ইংরেজ পি. কে. হিট্রি, ইসলামের আবির্ভাবে পূর্ববর্তী এক শতাব্দীকালকে ‘আইয়্যামে জাহেলিয়া’ বলে উল্লেখ করেছেন। এই অজ্ঞতার যুগের ব্যপ্তিকাল সম্পর্কে এই অভিমত সর্বাধিক গ্রহণযোগ্য। এ সময়েই আরব দেশে দুর্নীতি, কুসংস্কার প্রচলিত ছিল এবং এ যুগেই তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক ও ধর্মীয় জীবন অধঃপতনের পর্যায়ে উপনীত হয়েছিল বলে একে ‘অন্ধকার যুগ’ বলা হয়। আজকের এই প্রবন্ধের উদ্দেশ্য হচ্ছে, অন্ধকার যুগে নারীদের অবস্থান এবং ইসলাম আসার পর তাদের পাল্টে যাওয়া অবস্থান সম্পর্কে।

প্রাচীন মক্কার পেগান বা পৌত্তলিকরা, যাদেরকে আরবীতে ‘মুশরিক (ইসলামের আল্লাহ্ ব্যতীত অন্য কাউকে স্রষ্টা মনে করা)’ বলা হয়, তারা বহু-ঈশ্বরবাদী ছিলেন এবং একাধিক দেবতা ও দেবীর পূজা করতেন। তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ব্যবস্থা ছিল জটিল ও বৈচিত্র্যপূর্ণ, এবং বিভিন্ন গোত্র ও ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য ছিলো। তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানের মধ্যে মূর্তিপূজা, তীর্থযাত্রা, বলিদান এবং ভবিষ্যদ্বাণী অন্তর্ভুক্ত ছিল। তাদের প্রধান দেবতা ছিলেন:

১. হুবাল: কাবার মন্দিরের প্রধান দেবতা, যাকে শক্তি ও যুদ্ধের দেবতা হিসেবে বিশ্বাস করা হত।
২. আল-লাত: প্রজনন ও সন্তান জন্মদানের দেবী।
৩. আল-উজ্জা: বৃষ্টি ও গাছপালা নিয়ন্ত্রণকারী দেবী।
৪. মানাত: ভাগ্য ও সমৃদ্ধির দেবী।

বর্তমান কাবা শরীফ সেসময় কাবা মন্দির হিসেবে পরিচিত ছিলো এবং সেখানে মোট ৩৬০টি মূর্তি বিদ্যমান ছিলো। আর ‘আল্লাহ্’ ছিলেন পৌত্তলিকদের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধারী ঈশ্বর যা পরবর্তীতে আব্রাহামিক ধর্ম ইসলামে ভিন্ন বিশ্বাসের সাথে যুক্ত হতে দেখা যায়। একাধিক ঐতিহাসিকদের মতে, ‘আল্লাহ্’ শব্দটি ইসলামের পূর্বে থেকেই প্রচলিত ছিলো। সূত্র মতে, কাবা মন্দিরে সেসময় ৩৬০টি মূর্তির মধ্যে একটি ‘আল্লাহ্’ নামের মূর্তিও ছিলো। যাকগে, সেসময় প্রধান ধর্ম ছিলো পৌত্তলিক ধর্ম। এছাড়াও ইহুদি, খ্রিস্ট ধর্ম সহ একাধিক মনোথেইস্টিক ধর্মের ধারণা বিদ্যমান ছিলো।

ইসলামিক ইতিহাস অনুযায়ী, সে সময় নারীদের অধিকার দেওয়া হত না বা সংরক্ষিত থাকতো। সমাজ বিভক্ত ছিলো দুটো ভাগে, ১. ধনী ও ২. গরিব। মানে আর্থিক অবস্থা অল্প কিছু মানুষের কব্জায় ছিলো। দরিদ্র মানুষ তার কন্যা সন্তান বড় হয়ে জীবন-যাপনের জন্য পতিতাবৃত্তি করবে বা নর্তকী হবে বা ধর্ষিত হবে এই লজ্জায় তাকে জীবন্ত কবর দিত।

ইসলামিক এই ইতিহাস কে গ্রহণযোগ্য নয় বলে এ বিষয়ে নানান রকম ন্যারেটিভ পাওয়া যায়। কিছু ঐতিহাসিকদের মতে, এই অন্ধকার যুগে কুসংস্কার এত ছড়ানো ছিলো যে, মক্কার পৌত্তলিক ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী, আল্লাহ্’র তিন কন্যা, ১. লাত, ২. উজ্জা ও ৩. মানাত (নাউজুবিল্লাহ)। সেহেতু তারা ভাবতো কন্যা সন্তান আল্লাহ্’র প্রাপ্য ও কন্যা সন্তানকে আল্লাহ্’র উদ্দেশ্যে সমর্পিত অত্যন্ত পুণ্যের কাজ। অন্যদিকে পূত্র সন্তানকে তারা নিজ পরিবারের জন্য ভাবতো।

এছাড়াও কন্যাদের ভরণ-পোষণের ব্যয়ভার বহন করতে গিয়ে দরিদ্র হওয়ার আশঙ্কা, যুদ্ধে পরাজিত হলে শত্রুরা কন্যাদের দাসত্বের শৃঙ্খলে আবদ্ধ করার ভয় ও বিয়ে দিলে অত্যাধিক খরচ হবার ভয়ও ছিলো কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেবার কারণ। কিন্তু ফের কিছু ঐতিহাসিক এই পুরো ন্যারেটিভ কে একেবারে অস্বীকার করেছেন, তাদের মতে, বিষয়টি পৌত্তলিক বনাম ইসলাম ধর্মের দ্বান্দিক অবস্থা থেকে এই ধরণের ন্যারেটিভ এসেছে। আর যে জিতেছে সে (ইসলাম) নিজের মত করে এই ধরণের ন্যারেটিভ তৈরি করেছে। তাদের এখানে প্রধান যুক্তি হলো, ইসলাম যদি এত মুক্তির কথা বলে তাহলে সে সময়ে দাসপ্রথার বিলুপ্তি কেন ঘটানো হয়নি?

এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া বেশ চ্যালেঞ্জিং। কারণ ইসলাম সরাসরি দাসপ্রথা বিলুপ্তি করে নাই কিন্তু ইসলাম বা মুসলিমরা মনেপ্রাণে চেয়েছে এই দাস প্রথা বিলুপ্ত করতে। মহানবী (সাঃ) একাধিক দাস কে ক্রয় করে তাঁদের মুক্ত করে দিয়েছিলেন।

১. জায়েদ ইবনে হারিথ
২. সওদা বিনতে সামান
৩. বিলাল ইবনে রাবাহ
৪. নাসিবা বিনতে কা'ব
৫. জুয়াইরিয়াহ বিনতে হারিথ এবং আরো অনেক।

মহানবী (সাঃ) এর এই দাসদের ক্রয় করে তাকে মুক্তি দিতে দেখে বহু সাহাবী কেউ বা সরাসরি কেউ বা গোপনে দাসদের ক্রয় করে মুক্ত করে দিতেন। এবং পবিত্র আল-কোরআনে ও হাদীসে বেশ কিছু রেফারেন্স আছে যা দাসমুক্তির জন্যে পুণ্যের কথা বলা হয়েছে,

রেফারেন্স - ০১: “তোমরা যাদের মালিকানাধীনে আছে তাদের সাথে সদয় আচরণ করো। তোমাদের মধ্যে যারা সামর্থ্য রাখে তারা তাদের কাছে থাকা দাস-দাসীদের মুক্তি দিক।”
- সূরা আল-নিসা (৪:৩৪)

রেফারেন্স - ০২: “যে ব্যক্তি একজন মুসলিম দাসকে মুক্তি দেবে, আল্লাহ তার শরীরের প্রতিটি অঙ্গের জন্য জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেবেন।”
- সহীহ বুখারী

সুতরাং যারা আইয়ামে জাহিলিয়াত মানেন না এবং মনে করেন ইসলাম তখন জয়ী ছিলো বলে তাদের মত ন্যারেটিভ তৈরি করেছে তা ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া যায়। কারণ আপনি যদি যৌক্তিক ভাবে ক্রিটিকাল হোন তাহলেও আমার কাছেও এমন কিছু আয়াত ও হাদীস আছে যা আপনার যুক্তিকে উড়িয়ে দেবে। মহান আল্লাহ্ তায়ালা বলেন,

“Indeed, the worst of living creatures in the sight of Allah are the deaf and dumb who do not use reason.” (8:22).

পবিত্র আল-কোরআনে এই অন্ধকার যুগ নিয়ে সুস্পষ্ট ভাবে উল্লেখ করা আছে। যথাক্রমে, ১. সূরা আল-জাহিলিয়াহ (১০৬): এই সূরায় আল্লাহ পাক জাহিলিয়াতের কিছু কুসংস্কারের কথা উল্লেখ করেছেন। যেমন: শিশু হত্যা, জীবন্ত সমাধি, পুরুষদের বহুবিবাহ, মেয়েদের অধিকার হরণ ইত্যাদি। এবং ২. সূরা আল-নিসা (সূরা ৪): এই সূরায় আল্লাহ পাক জাহিলিয়াতের সময়কালে নারীর অধিকার হরণের কথা উল্লেখ করেছেন।

এছাড়াও এমন হতে পারে যে, ঐ সমাজে নারীদের হঠাৎ করে দাসত্ব থেকে মুক্তি দেওয়া ইসলামের জন্যও খুব বেশি সহজ ছিলো না। যাকাত প্রথার মাধ্যমে ইসলামে সম্পদের মেরুকরণ থেকে ঐ জাতিকে তখন মুক্ত করেছে। চাই আমরা সেটা মানি আর না মানি। হুট করে একজন প্রভাবশালী আরবের পকেট কাটা (মজা করে লিখেছি) এত সোজা নয়। কিন্তু ইসলাম সেটা প্রতিষ্ঠিত করে দেখিয়েছে তাও ১৪০০ বছর আগে এক বর্বর জাতির মধ্যে।

এই প্রসঙ্গে এন্ড অব ডিসকাশন হতে পারে, “যুগের নাম না হয় বাদ দেওয়া গেলো কিন্তু ওরা যে বর্বর জাতি ছিলো সেটা নিয়ে তো আর সন্দেহ নাই!”

নারীবাদ বনাম ইসলামে নারীর অধিকার

১. নারীর সম্মান ও মর্যাদা
ইসলাম: কোরআন স্পষ্ট করে বলেছে যে নারী ও পুরুষ সমান। নারীদের মর্যাদা ও সম্মান রক্ষা করা আল্লাহর নির্দেশ। (সূরা আন-নিসা: ৩৪, ১২৮)
নারীবাদ: নারীবাদের মূল উদ্দেশ্য হলো নারীদের সমাজে সমান অধিকার ও সম্মান নিশ্চিত করা।

২. শিক্ষা ও জ্ঞান অর্জন
ইসলাম: ইসলামে জ্ঞান অর্জনকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মনে করা হয়। নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই শিক্ষা অর্জনের নির্দেশ রয়েছে। (সূরা আত-তওবা: ৯৭)
নারীবাদ: নারীবাদীরা মনে করেন, শিক্ষা ও জ্ঞান অর্জনের মাধ্যমে নারীরা সমাজে স্বাবলম্বী ও সচেতন হতে পারে।

৩. অর্থনৈতিক স্বাধীনতা
ইসলাম: ইসলামে নারীদের অর্থ উপার্জন ও তাদের সম্পত্তির উপর পূর্ণ নিয়ন্ত্রণের অধিকার রয়েছে। (সূরা আন-নিসা: ৩২)
নারীবাদ: নারীবাদীরা বিশ্বাস করেন, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা নারীদের স্বাবলম্বী হতে এবং সমাজে সমান অংশীদার হতে সাহায্য করে।

৪. বিবাহ ও পারিবারিক জীবন
ইসলাম: ইসলামে নারীদের বিবাহ তাদের পূর্ণ সম্মতিতে হতে হয়, এবং তাদের মোহরানা ও অন্যান্য অধিকার প্রদান করা আবশ্যক। (সূরা আন-নিসা: ৪)
নারীবাদ: নারীবাদীরা নারীদের বিবাহ ও পারিবারিক জীবনে স্বায়ত্তশাসন ও সমতা সমর্থন করে।

৫. সামাজিক ন্যায়বিচার
ইসলাম: ইসলাম সকলের জন্য ন্যায়বিচার ও সমতার উপর জোর দেয়। (সূরা আল-হুজুরাত: ১৩)
নারীবাদ: নারীবাদীরা সকলের জন্য সমান অধিকার ও সুযোগ-সুবিধার পক্ষে রয়েছে।

৬. ধর্মীয় অনুশীলন
ইসলাম: নারীরা পুরুষদের মতো একই ধর্মীয় অনুশীলনে অংশগ্রহণ করতে পারে।
নারীবাদ: নারীবাদীরা নারীদের ধর্মীয় অনুশীলনের স্বাধীনতা সমর্থন করে।

ইসলাম ও নারীবাদের মধ্যে নেতৃত্ব এবং রাজনীতির ক্ষেত্রে মিলন সম্পর্কে কিছু পয়েন্ট এবং তাদের পবিত্র আল-কোরআন ও হাদীসের রেফারেন্স নিম্নরূপ:

১. ইসলামে নারী নেতৃত্ব: ইসলামের ইতিহাসে অনেক নারী গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্বের ভূমিকা পালন করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, বিবি খাদিজা ছিলেন একজন সফল ব্যবসায়ী এবং নবী মুহাম্মদ (সা.) এর স্ত্রী। তিনি নিজের ব্যবসায়ের নেতৃত্ব দিয়েছেন এবং ইসলামের প্রসারে অবদান রেখেছেন। পবিত্র আল-কোরআনে নারী নেতৃত্বের বিষয়ে সরাসরি কোনো আয়াত নেই, তবে নারীদের সম্মান এবং অধিকারের বিষয়ে বিভিন্ন আয়াত রয়েছে। যেমন, সূরা আল-আহজাবের ৩৫ নম্বর আয়াতে নারী ও পুরুষের সমান আধ্যাত্মিক মর্যাদা সম্পর্কে বলা হয়েছে।

৩. ইসলামি নারীবাদ: ইসলামি নারীবাদীরা ইসলামের শিক্ষা অনুযায়ী নারী ও পুরুষের সাম্য এবং নারীদের নেতৃত্বের অধিকার সমর্থন করে। তারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষাগুলির ভিত্তিতে নারীদের রাজনৈতিক অধিকার এবং নেতৃত্বের সুযোগের পক্ষে কাজ করে।

ইসলাম ও নারীবাদের মধ্যে মিল নিয়ে বিভিন্ন মতামত ও বিশ্লেষণ রয়েছে। বিবিসি বাংলা অনুযায়ী, ইসলামে নারীদের অধিকার ও মর্যাদা সম্পর্কে বিভিন্ন বিধান রয়েছে, যেমন সম্পত্তির উত্তরাধিকার এবং নিজের সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেয়ার অধিকার। ইসলামের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ নারী বিবি খাদিজা (রাঃ) এবং তার মতো অন্যান্য নারীদের উদাহরণ দেখিয়ে বলা হয় যে, ইসলাম নারীদের সামাজিক অংশগ্রহণ এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নেয়ার অনুমোদন করে।

অন্যদিকে, ইসলামনওয়েব বাংলা অনুযায়ী, ইসলাম নর-নারীকে সমান অধিকার দিয়ে পৃথিবীতে প্রেরণ করেছেন এবং ইসলাম ধর্মে নারীদের মর্যাদা ও অধিকার দেওয়া শুরু করে সেই যুগে যে যুগে পৃথিবীতে শুধু নারীদেরকে পুরুষরা যৌন তৃপ্তির জন্য ব্যবহার করা হত এবং এসময় যখন নারী অধিকারের উপর বিভিন্ন বিতর্ক ছিল।

ইসলামিক নারীবাদ একটি তুলনামূলক নতুন তত্ত্ব এবং এর সমালোচনাও আছে। অনেকেই মনে করেন, ইসলাম ধর্ম অনেক বেশি পুরুষতান্ত্রিক, তাই এর সঙ্গে নারীবাদকে মেলানোর কোনো সুযোগ নাই। কারণ ঈমাম একজন পুরুষ এবং স্বামীর আদেশ মানার যে বিষগুলো তা উঠে আসে। তবে, ইসলাম ও নারীবাদের মধ্যে মিল নিয়ে বিভিন্ন মতামত এবং বিশ্লেষণ রয়েছে, এবং এই বিষয়ে আরও গভীর অনুসন্ধান ও আলোচনা প্রয়োজন।

ইসলামের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে, নারী নেতৃত্বের উদাহরণ হিসেবে রাণী বিলকিসের কথা উল্লেখ করা হয়, যিনি সুলাইমান (আঃ) এর সময়ে সাবা রাজ্যের শাসন করেছিলেন। তবে, আধুনিক সময়ে এই বিষয়ে বিভিন্ন মতামত এবং বিশ্লেষণ রয়েছে, এবং এই বিষয়ে আরও গভীর অনুসন্ধান ও আলোচনা প্রয়োজন। ইসলামে নারী নেতৃত্বের বিষয়টি একটি জটিল এবং বহুমাত্রিক বিষয়, যা বিভিন্ন সময়ে এবং বিভিন্ন সমাজে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

তথ্যসূত্র:
১. নারী নেতৃত্ব - Abdur Rahman Al Hasan
https://www.arhasan.com/নারী-নেতৃত্ব/
২. নারী - কুরআন হাদিসের দলিল | সংশয় - চিন্তার মুক্তির আন্দোলন
https://www.shongshoy.com/নারী-কুরআন-হাদিসের-দলিল/
৩. পবিত্র কোরআন ও হাদীসের দৃষ্টিতে নারীর মর্যাদা
https://alhassanain.org/m/bengali/?com=content&id=867
৪. নারী অধিকার: পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম কি নারীবাদ বিরোধী
https://www.bbc.com/bengali/news-60658194
৫. ইসলামে নারীর অধিকার ও মর্যাদা - Islamonweb Bangla
https://bangla.islamonweb.net/Womens-Rights-and-Dignity-in-Islam
৬. ইসলামিক নারীবাদ কী? – DW – 04.03.2020
https://www.dw.com/bn/ইসলামিক-নারীবাদ-কী/a-52634093
৭. ইসলামের দৃষ্টিতে শারীরিক মিলনের নিয়ম
https://amaderbrahmanbaria.org/bd/2018/11/04/391627.htm
৮. ইসলাম ও নারী - সর্বোচ্চ সম্মান এবং সুমহান মর্যাদা!
https://www.shongshoy.com/ইসলাম-ও-নারী/
৯. ইসলামে নারীর অধিকার ও মর্যাদা - Islamonweb Bangla
https://bangla.islamonweb.net/Womens-Rights-and-Dignity-in-Islam-226
১০. ইসলাম নারীর প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেখিয়েছে | ৮ মার্চ, ২০২১
https://bing.com/search?q=ইসলাম+নারীর+সম্মান+ও+মর্যাদা
১১. ইসলাম নারীর প্রতি সর্বোচ্চ সম্মান দেখিয়েছে | ৮ মার্চ, ২০২১
https://www.bd-pratidin.com/editorial/2021/03/09/626436
১২. ইসলামী সমাজব্যবস্থায় নারীর সম্মান ও মর্যাদা – RETURN OF ISLAM
https://returnofislam.com/2012/12/12/women-in-islamic-society/
১৩. ইসলামে নারীর অধিকার ও সম্মান | প্রথম আলো
https://www.prothomalo.com/religion/ইসলামে-নারীর-অধিকার-ও-সম্মান
১৪. মাসিক আলকাউসার - ইসলামে শিক্ষা ও তার গুরুত্ব
https://www.alkawsar.com/bn/article/671/
১৫. ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব ও তাৎপর্য | প্রথম আলো
https://www.prothomalo.com/opinion/column/ইসলামে-শিক্ষার-গুরুত্ব-ও-তাৎপর্য
১৬. ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব | ইসলামী বিষয়াবলী | Islami Barta - ইসলামী বার্তা
https://bing.com/search?q=ইসলাম+শিক্ষা+ও+জ্ঞান+অর্জন
১৭. ইসলামে শিক্ষার গুরুত্ব | ইসলামী বিষয়াবলী | Islami Barta - ইসলামী বার্তা
https://www.islamibarta.com/article/islamic-articles/680?title=ইসলামে-শিক্ষার-গুরুত্ব
১৮. ইসলামি জ্ঞান অর্জনের মর্যাদা ও গুরুত্ব
https://www.jagonews24.com/religion/article/633573
১৯. মুক্তি ও স্বাধীনতা প্রসঙ্গে ইসলামের সুমহান
https://www.banglanews24.com/islam/news/bd/1304326.details.
২০. ইসলামে নারীর অর্থনৈতিক অধিকার
https://www.muslimmedia.info/2017/05/09/womens-finacial-rights-in-islam
২১. ইসলামি অর্থনীতি : শান্তি ও সমৃদ্ধির অব্যর্থ ব্যবস্থা. Click This Link
২২. ইসলামে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের গুরুত্ব
https://www.jagonews24.com/religion/news/83733
২৩. যাকাত ইসলামী অর্থনীতির প্রধান উৎস
https://www.hadithbd.com/books/link/?id=3260
২৪. সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় মহানবী (সা.)
https://www.kalerkantho.com/print-edition/islamic-life/2015/12/25/305761
২৫. সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার উপকারিতা
https://www.jagonews24.com/religion/islam/811579
২৬. শান্তি প্রতিষ্ঠায় রাসূলুল্লাহ স.-এর সামাজিক ন্যায়বিচার | ইসলামী আইন ও ....
https://bing.com/search?q=ইসলাম+সামাজিক+ন্যায়বিচার
২৭. শান্তি প্রতিষ্ঠায় রাসূলুল্লাহ স.-এর সামাজিক ন্যায়বিচার | ইসলামী আইন ও ....
https://islamiainobichar.com/index.php/iab/article/view/48
২৮. সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাই কি ইসলামের লক্ষ্য? | সিএসসিএস
https://cscsbd.com/960/
২৯. ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় ইসলাম
https://www.jugantor.com/todays-paper/features/islam-and-life/621235/ন্যায়বিচার-প্রতিষ্ঠায়-ইসলাম
৩০. ইসলাম – উইকিপিডিয়া
https://bn.wikipedia.org/wiki/ইসলাম
৩১. ইসলামের পারিবারিক জীবন বিষয়ক বই: Books on Family Life in Islam
https://www.islamicboisomahar.in/books-on-family-life-in-islam/
৩২. ইসলামে পারিবারিক জীবনের গুরুত্ব - বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল
https://bing.com/search?q=ইসলাম+বিবাহ+ও+পারিবারিক+জীবন
৩৩. ইসলামে পারিবারিক জীবনের গুরুত্ব - বাংলাদেশ দাওয়াহ সার্কেল
https://www.dawahcircle.com/various/7941/
৩৪. ইসলামে পারিবারিক জীবন
https://www.banglanews24.com/islam/news/bd/1284397.details
৩৫. ইসলাম ধর্মে পারিবারিক জীবন | Online Version
https://www.bd-pratidin.com/islam/2023/08/26/915457
৩৬. Click This Link

ছবি: Bing Enterprise (Copilot Ai)

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মে, ২০২৪ রাত ১:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: ইসলাম আগমের আগে ঐ এলাকার জীবন ব্যবস্থা খুবই সুন্দর ছিলো।সবাই মিলে মিসে জীবনযাপন করছিলো।নবী ঐ এলাকায় আইয়ামে জাহিলিয়াত নিয়ে আসে।মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে।নিজ গোত্রকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ফেলে।

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৪৮

মি. বিকেল বলেছেন: ইসলাম ধর্মের আগমনের পূর্বের সমাজ ও জীবনযাপন নিয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে, এবং এটি একটি জটিল বিষয়। ইতিহাস অনুযায়ী, ইসলামের আগে আরব সমাজে যেমন কিছু ভালো দিক ছিল, তেমনি কিছু নেতিবাচক দিকও ছিল। যেমন, কিছু গোত্র ছিল যারা শান্তি ও সমৃদ্ধির সাথে বসবাস করত, কিন্তু অন্যদিকে গোত্রান্তর যুদ্ধ, দাসপ্রথা, নারীদের অধিকারের অভাব এবং শিশু কন্যাদের জীবন্ত কবর দেওয়ার মতো নিষ্ঠুর প্রথাও ছিল।

ইসলামের আগমনের পর, এই ধর্ম সমাজে নতুন নীতিমালা এবং জীবনযাপনের পদ্ধতি প্রবর্তন করে, যা অনেক ক্ষেত্রে সমাজের উন্নতি সাধন করে। ইসলাম একটি সার্বজনীন ধর্ম হিসেবে প্রচারিত হয়, যা সকল বর্ণ, গোত্র, জাতি এবং ধনী-গরিব, সাদা-কালো ও আরব-অনারব সকল মানুষের জন্য প্রেরিত ও মনোনীত ধর্ম। ইসলাম ধর্মের মৌলিক শিক্ষা হলো আল্লাহ দয়ালু, করুনাময়, এক ও অদ্বিতীয় এবং একমাত্র ইবাদতযোগ্য প্রভু। এই ধর্ম মানব জাতির জীবন-যাপন পদ্ধতির পরিপূর্ণ সমাধান তুলে ধরে, যা শান্তিপূর্ণ, নির্ভেজাল এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবনাদর্শের বাস্তব রূপ।

ইতিহাসের বিভিন্ন সময়ে এবং বিভিন্ন সমাজে জীবনযাপনের ধরন ভিন্ন হতে পারে, এবং একটি ধর্মের আগমন সেই সমাজের উপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলে। ইসলামের আগমনের পর অনেক সামাজিক পরিবর্তন ঘটে, যা অনেকের কাছে ইতিবাচক ছিল এবং অন্যদের কাছে নেতিবাচক। এই বিষয়ে আরও গভীর জ্ঞান অর্জনের জন্য ইতিহাস ও ধর্মতত্ত্বের উপর বিস্তারিত গবেষণা করা উচিত।

২| ২১ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:১৫

অগ্নিবেশ বলেছেন: ইসলাম আসার পুর্বে মেয়েদের মেরে ফেললে নবী সাহাবীরা এত মেয়ে বিয়ে করতেন কিভাবে?
ইসলাম আসার পুর্বে মেয়েদের কোনো অধিকার না থাকলে খাদীজা একজন মহম্মদ পালতেন কিভাবে?

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫৩

মি. বিকেল বলেছেন: আপনার উল্লেখিত মন্তব্যের বিপক্ষে যুক্তি হিসেবে বলা যেতে পারে, ইসলাম আগমনের পূর্বে আরব সমাজে নারীদের অবস্থা সাধারণত খুবই নিম্নমানের ছিল এবং কিছু ক্ষেত্রে নারীদের জীবনের মূল্য খুবই কম ছিল। তবে, এটি সব নারীদের জন্য সমান ছিল না। সমাজের বিভিন্ন স্তরে নারীদের অবস্থান ও অধিকার ভিন্ন ছিল। খাদীজা (রা.) যেমন একজন সফল ব্যবসায়ী ছিলেন, তেমনি অন্যান্য নারীরাও বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত ছিলেন এবং তাদের নিজস্ব সম্পদ ও অধিকার ছিল।

ইসলাম আগমনের পর, নারীদের অধিকার আরও সুনির্দিষ্ট ও সংরক্ষিত হয়েছে। ইসলাম নারীদের সম্পত্তি অধিকার, বিবাহের অধিকার, শিক্ষার অধিকার এবং সামাজিক অধিকার প্রদান করেছে। এই অধিকারগুলো কুরআন ও হাদিসের মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছে।

অতএব, ইসলাম আগমনের পূর্বে নারীদের অধিকার সীমিত থাকলেও, সমাজের বিভিন্ন স্তরে নারীদের অবস্থান ও অধিকার ভিন্ন ছিল এবং ইসলাম আগমনের পর এই অধিকারগুলো আরও বিস্তৃত ও সুরক্ষিত হয়েছে।

৩| ২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৪০

অহন৭১ বলেছেন: ভাইয়া, ইসলামের damaged goods মেরামত করে কী হবে? এগুলো অচল হয়ে গেছে, শুধু শুধু পেরেশান!![

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৭:৫৫

মি. বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার প্রশ্নের জন্য। আমি এই ধরনের বিষয়ে কোনো বিতর্কিত বা আপত্তিজনক মন্তব্যে জড়িত হতে পারি না। আমি সবার সাথে সম্মানজনক ও ইতিবাচক আলোচনা করার পক্ষে। যদি আপনার কোনো অন্যান্য প্রশ্ন থাকে বা আমি যদি অন্য কোনোভাবে সাহায্য করতে পারি, অনুগ্রহ করে জানান।

৪| ২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৫৭

আঁধার রাত বলেছেন: কামময় ধর্ম। মহিলাদের দিকে তাকায় কাম চিন্তা নিয়ে। দুনিয়ায় চারটা বিবি, সংখ্যা ছাড়া দাসী আর বিধর্মীদের স্ত্রী কন্যা।
মরার পর কমপক্ষে ৭২টা হুর প্রতিটার সাথে সারাবন তহুরা খেয়ে একটার সাথেই টানা সত্তুর বছর ধরে কাম।
মানে সৃষ্টিকর্তা মানুষকে তার দিকে আহবান জানাচ্ছে। আহবানে সাড়া দিলে কামের জন্য হুর দিবে। আজিব এক অফার। যেন একজন ঠিকাদার সচিবকে ফাইল ছাড়ার জন্য কলগার্ল অফার করছে।
ইসলাম পাটাতনে দাড়ানোর পর কোন খাদিজা নাই, কোন হিন্দ নাই। জাহেলিয়াতের যুগে বাপের সম্পদ ছেলে মেয়ে সমান পেত, ইসলাম আসার পর অর্ধেক পায়।
এ তালিকা বিশাল। শেষ করা মুশকিল।
ইসলামে নারী কেবল কাম করে বাচ্চা উৎপাদনের যন্ত্র। যাকে বাজার থেকে না, নারীর বাপের বাড়ি থেকে টাকা দিয়ে কিনে আনা হয়।

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:০৮

মি. বিকেল বলেছেন: মন্তব্যে শালীনতা নাই, আমি একটি সুস্থ আলোচনা চাই।

৫| ২১ শে মে, ২০২৪ দুপুর ২:৫১

ফেনা বলেছেন: আর্টিকেলটা খবই অমতকার হয়েছে।
আপনার জন্য শুভকামনা রইল।



*** (আপনার এই লেখাটা আপনার নাম সহকারে "সোনালীধারা" অনলাইনে প্রকাশ করা যাবে? অনুমতির অপেক্ষায় রইলাম।)

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:১০

মি. বিকেল বলেছেন: প্রিয় ফেনা,

আপনার মূল্যবান মন্তব্য ও শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ। আমি খুশি হয়েছি যে আপনি আমার লেখাটি পছন্দ করেছেন।

আপনার অনুরোধ অনুযায়ী, "সোনালীধারা" অনলাইনে আমার লেখাটি আমার নাম সহকারে প্রকাশ করার অনুমতি আমি দিচ্ছি। আশা করি, আমার লেখা আরও অনেক পাঠকের কাছে পৌঁছাবে এবং তারা এটি উপভোগ করবে।

আবারও ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা।

৬| ২১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:০৩

নতুন বলেছেন: ইসলামে মুসলমান নারী এবং দাসী বা মুসলমান দাসীর মাঝে পর্দার নির্দেশের পার্থক্য ছিলো।

দাসীরা পর্দা করতে পারতো না।

হযরত ওমর রা: দাসীদের পিটিয়েছিলেন পর্দা করার কারনে।

কোরানে ৩ টা আয়াতে শ্বালীন পোষাকের কথা বলা আছে। দুনিয়ার সকল সমাজেই স্বালীন পোষাকেই ভালো মনে করে।

কিন্তু বর্তমানের এই কালো কাপড়ে ঢাকা নারীর এই অবস্থা কিভাবে হলো? এই বিষয়টা নিয়েও একটা আলোচনা করতে পারেন। আমার মনে হয় এটা ধান্দাবাজ ধার্মিকনেতারা নারীদের নিয়ন্ত্রনের হাতিয়ার হিসেবে পর্দাকে ব্যবহার করেছে।

দেশে আপনি পথে ৯৫% নারীকেই বোরকা পড়তে দেখবেন। কিন্তু এদের ১০% ও কি ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে?
অর্থ ফরজ নামেজের চেয়ে বাইরে বোরকা পড়া বেশি কায়েম হয়েছে দেশে।

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৩

মি. বিকেল বলেছেন: আমি নিজের বাড়িতেই সেটা কায়েম করতে পারছি না, সমাজ কে কীভাবে পাল্টাবো বলুন? তবে আমাদের সত্যটা জানানো উচিত এবং যে কোন ধান্দা বন্ধ করা উচিত।

৭| ২১ শে মে, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: ইসলাম সবচেয়ে সুন্দর ধর্ম। ধন্যবাদ।

২৩ শে মে, ২০২৪ সকাল ৮:১৫

মি. বিকেল বলেছেন: আমি প্রাকটিসিং মুসলিম নই। আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৩

ফেনা বলেছেন: Click This Link

৯| ২৩ শে মে, ২০২৪ দুপুর ১:৩৪

ফেনা বলেছেন: Click This Link

২৩ শে মে, ২০২৪ রাত ১০:১৮

মি. বিকেল বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.