বর্তমান বিশ্বের কুখ্যাত শয়তান

০৯ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

দিনের পর দিন মুসলিম বিশ্ব শান্তির ভারসাম্য হারিয়ে ফেলছে এবং একদিন তার পরিমাপ হবে আরো ভ্যাপক । অভ্যন্তরীণ কোন্দল, হানাহানি, বিভেদ আরো প্রকট ভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং আরো পাবে, তারই নমুনা দুই কোরিয়ার সমাজোতা । বর্তমানে ইসলামের শত্রু কে ? এক কথায় ডোনাল্ড ট্রাম্প, আর এই ডোনাল্ড ট্রাম্প-ই হবে এই দুই কোরিয়ার মধ্যে সমাজোতার গুরু বা মাস্তান । সুতরাং, সেখানে মুসলিম বিশ্ব কতটুকো শান্তি আশা করতে পারে ?
বিশ্বাষঘাতক মিখাইল গর্বাচভের পেরেস্ত্রোইকার মাধ্যমে বিশ্ব শান্তির ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে । অক্টোবর বিপ্লবের পতন ঘটিয়ে শুরু হয় জাতিগত বিরোধ ।গর্বাচভ পেরেস্ত্রোইকার মাধ্যমে শুধু সোভিয়েত ইউনিয়ন কে-ই খন্ড বিখন্ড করে নাই, খন্ড বিখন্ড করেছে ইসলামী বিশ্বের একাত্বতা, যার নেপথ্যে ছিলো আর এক বিশ্বাষঘাতক বেন লা দেন । সমাজোতা, বন্ধুত্বতা কে না চায়, আমিও চাই, আমার শ্লোগান "আর রক্ত নয়, চাই শান্তি" !
চাই পাক-ভারতের স্থায়ী সমাজোতা । ভারত বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র, তাই, চাই বাংলাদেশের সাথে ভারতের স্থায়ী বন্ধুত্ব স্থাপন এবং মুক্ত বাজার ব্যবস্থার দ্রুত উন্নয়ন, যার লাভবান হবে বাংলাদেশ-ই, ভারত বাংলাদেশের জন সংখ্যা হারে, ভারত যদি বাংলাদের কাছে বিক্রি করে দশটি শাড়ি, আর বাংলাদেশ ভারতের কাছে বিক্রি করবে একশত ইলিশ, এটা একটা ইদাহরন মাত্র, তবে বাস্তবও তাই হবে ।
"আর রক্ত নয়, চাই শান্তি" ! চাই সিরিয়ার যুদ্ধ অবসান ঘটিয়ে নারী শিশু সহ সিরীয় জনগণের জীবনের নিরাপত্তা । চাই ইয়েমেনের সাথে সৌদি আরবের দ্বন্দ্ব অবসান ঘটিয়ে ভাতৃ সুলভ মনোভাব এবং অবসান ঘটুক নারী শিশুর অকাল মৃত্যু ।
শুধু মুসলিম বিশ্বেই নয়, অশান্তি ছড়িয়ে পড়ছে ইউরোপেও, মস্তিষ্ক বিকৃতি এবং মানসিক রোগে আক্রান্ত হাতে গনা কিছু ইসলামী সন্ত্রাসীরা ইউরোপের বিভিন্ন দেশে আত্মঘাতী আক্রমন চালিয়ে হত্যা করছে নিরীহ জনগণ, তাঁদের মধ্যে নারী শিশু-ও বাদ পড়েনি, এই নিরীহ জনগণের অকাল মৃত্যুর জন্য দ্বায়ী ইসলামী সন্ত্রাসীদের বিচার এবং পতন ঘটিয়ে চাই ইসলামী সন্ত্রাসী বিহীন এক শক্তিশালী ইউরোপীয় ইউনিয়ন । চাই, আর যেন কোন শার্লী ইসলামী সন্ত্রাসী দ্বারা অকালে প্রান না হারায় ।

০ টি +০/-০