নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি তেমন কোন লেখক বা কবি না আমি শুধু মনের অব্যক্ত কথাগুলো বলার চেষ্টা করি এই সাইট। আমার লেখায় যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার জন্য সকল ব্লগারকে এবং পাঠকে অনুরোধ করছি । ধন্যবাদ

মোঃ রুবেল জামির

তোমার অপেক্ষায়

মোঃ রুবেল জামির › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাঞ্চাতন

১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৪


* হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর ইচ্ছা পূরনের প্রতীক ।
* হযরত আলী (আঃ) আল্লাহ্‌র শক্তি ও বিচারের প্রতীক ।
* হযরত ফাতেমা ( সাঃ আঃ) আল্লাহ্‌র সংযম ও সৌন্দর্যের প্রতীক ।
* হযরত হাসান (আঃ) আল্লাহ্‌র শান্তির প্রতীক ।
* হযরত হোসাইন(আঃ) আল্লাহ্‌র সত্য ও ত্যাগের প্রতীক ।

হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ পাক বলেন- (আমি গুপ্ত ধনাগারে মহাশক্তি স্বরূপ গোপন ছিলাম । নিজেকে প্রকাশ করতে ইচ্ছা হলো তাই সৃষ্টির সৃজন করে প্রকাশিলাম ।)
আল্লাহ পাক যখন ইরাদা করলেন তখন আহাদ নাম ধারন করলেন ।
আহাদ হতে আহাম্মদ নাম প্রকাশিত ।
আহাম্মদ আহাদের দ্বিতীয় অবস্থা ।
((রাসুল (সাঃ) বলেছেন- " আনা আহমাদু বেলা মিম " । ' আমি মিম শুন্য আহাম্মদ অর্থাৎ যিনি আহাদ তিনি আহাম্মদ ' ।)) যেমন জল বরফ । আহাদ- আহাম্মদ, মুহাম্মদ ।
বাষ্প, জল, বরফ ।গঞ্জে মখফিতে তথা গোপন
ও অব্যক্ত অবস্থায় কেবল আমিত্ব নিয়ে স্বমহিমায় বিরাজিত ছিলেন জাত পাক আল্লাহ । ইশকে চেতন পেয়ে সৃষ্টির এরাদা হলো উদ্দেশ্য নিজেকে প্রকাশ করা ।
এই মুহূর্তে জাত পাক আল্লাহতে দুটো অবস্থাব্যাক্ত হলো- ইচ্ছা এবং ইচ্ছার কারন ।
দ্বিতীয় অবস্থা লীলার উদ্দেশ্যে সৃষ্ট এই বিশ্বমন্ডল, গাছপালা, পশু-পাখি, চন্দ্র- সূর্য, গ্রহ- তারা, জীন- ফেরেশতা ইত্যাদি কিন্তু এসব কারও মাঝে আল্লাহর গোপন ইরাদা ব্যক্ত হলো না ।
তিনি আপন জ্যোতিতে আপন ফেতরাত জামাল জালালের সমষ্টিভূতে প্রকাশ করলেন সৃষ্টির সেরা ফিল আরদে খলিফা আদম (আঃ) কে । তাঁকে নিজ সুরতে মোহাম্মদী ওজুদে বসানো হলো ।
প্রথম সৃষ্টি আহাম্মদী নূর পঞ্চ নূরের রূপ নিল । আহাম্মদ কেবল নাম ভাগে নিরাকারে অবস্থান নিল ।
জাত হতে গুন প্রকাশ হতে লাগল ।
সৃষ্টি হলো জাতি সেফাতি ।
নাম রহিম, করিম, ছাত্তার, জব্বার যথা গুণবাচক নাম যার অবস্থান নিরাকারে । শরীয়তহলো এই নাম ভাল নিরাকার ।
এটি বেলগায়েব তথা অদৃশ্য অসীম ।
গন্ধের মূল খুঁজলে গন্ধ পাওয়া যাবে আর ফুল বিনা গন্ধ পাওয়া যাবে না। আসলে খোলা ঘোমটা খুলে বলা কঠিন ।
নিরাকার আল্লাহতে সবাই বিশ্বাসী । কিন্তু সাকার আল্লাহতে বিশ্বাসী নেই বললেই চলে ।এটি খুবকঠিন ও সাহসী কাজ । নাম ভাগ নিরাকার অবস্থাই আছে এবং নামের বস্তর সন্ধান করলেই মওলার তথা আল্লাহ্‌র দিদার পাওয়া যায় ।
তাই গানে বলা হয়েছেঃ -
" ধনাগার হইতে যখন
আপনি পেলেন চেতন,
প্রকাশিতে ইচ্ছা হইল-
হইলসৃষ্টির আকিঞ্চন ।
সে যে মহাশক্তি ছিল
ছয় ভাগে বিভক্ত হইল,
নাম ভাগ নিরাকার
হইল পাঁচভাগে পাঞ্জাতন গড়ে ।
এই পাক পাঞ্জাতন অজুদে নিহিত আছে বেল গায়েব একিন, এলমুল একিন, আইনুল একিন, হক্কুল একিন, হুয়াল একিন । পঞ্চ অজুদে তথা পঞ্চ ভাগে শরীরে স্থিত আছে । লতিফাতান, ফানাতন, বাকাতন, নুরীতন, কেসিফতন তাতে আছে পঞ্চ প্রেম মেজাজী, সিদ্দিকী, কাসেফি, মাহবুবী ও হাকিকী । মোমকেনাল, মোমতেনাল এ ভাষায় পঞ্চ অজুদ বসে ৫ x ৫ = ২৫ হলো ।
**মাটি হতে ; হাড়, মাংস, ত্বক, রগ, পশম ।
**পানি হতে ; শুক্র, মজ্জা, মল ও মুত্র ।
**আগুন হতে ; ক্ষুধা, তৃষ্ণা, নিদ্রা, আলস্য, ভ্রান্তি ।
**বাতাস হতে ; ধারণ, চলন, সংকোচন, প্রসারন, ক্ষেপণ ।
**ছাফা হতে ; কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ ও লজ্জা । এই পঁচিশের মধ্যেআরও পঞ্চাশটি গুণ রয়েছে ।
পাঞ্চাতন। * হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) আল্লাহর ইচ্ছা পূরনের প্রতীক । * হযরত আলী (আঃ) আল্লাহ্‌র শক্তি ও বিচারের প্রতীক । * হযরত ফাতেমা ( সাঃ আঃ) আল্লাহ্‌র সংযম ও সৌন্দর্যের প্রতীক । * হযরত হাসান (আঃ) আল্লাহ্‌র শান্তির প্রতীক । * হযরত হোসাইন(আঃ) আল্লাহ্‌র সত্য ও ত্যাগের প্রতীক । হাদিসে কুদসিতে আল্লাহ পাক বলেন- (আমি গুপ্ত ধনাগারে মহাশক্তি স্বরূপ গোপন ছিলাম । নিজেকে প্রকাশ করতে ইচ্ছা হলো তাই সৃষ্টির সৃজন করে প্রকাশিলাম ।) আল্লাহ পাক যখন ইরাদা করলেন তখন আহাদ নাম ধারন করলেন । আহাদ হতে আহাম্মদ নাম প্রকাশিত । আহাম্মদ আহাদের দ্বিতীয় অবস্থা । ((রাসুল (সাঃ) বলেছেন- " আনা আহমাদু বেলা মিম " । ' আমি মিম শুন্য আহাম্মদ অর্থাৎ যিনি আহাদ তিনি আহাম্মদ ' ।)) যেমন জল বরফ । আহাদ- আহাম্মদ, মুহাম্মদ । বাষ্প, জল, বরফ ।গঞ্জে মখফিতে তথা গোপন ও অব্যক্ত অবস্থায় কেবল আমিত্ব নিয়ে স্বমহিমায় বিরাজিত ছিলেন জাত পাক আল্লাহ । ইশকে চেতন পেয়ে সৃষ্টির এরাদা হলো উদ্দেশ্য নিজেকে প্রকাশ করা । এই মুহূর্তে জাত পাক আল্লাহতে দুটো অবস্থাব্যাক্ত হলো- ইচ্ছা এবং ইচ্ছার কারন । দ্বিতীয় অবস্থা লীলার উদ্দেশ্যে সৃষ্ট এই বিশ্বমন্ডল, গাছপালা, পশু-পাখি, চন্দ্র- সূর্য, গ্রহ- তারা, জীন- ফেরেশতা ইত্যাদি কিন্তু এসব কারও মাঝে আল্লাহর গোপন ইরাদা ব্যক্ত হলো না । তিনি আপন জ্যোতিতে আপন ফেতরাত জামাল জালালের সমষ্টিভূতে প্রকাশ করলেন সৃষ্টির সেরা ফিল আরদে খলিফা আদম (আঃ) কে । তাঁকে নিজ সুরতে মোহাম্মদী ওজুদে বসানো হলো । প্রথম সৃষ্টি আহাম্মদী নূর পঞ্চ নূরের রূপ নিল । আহাম্মদ কেবল নাম ভাগে নিরাকারে অবস্থান নিল । জাত হতে গুন প্রকাশ হতে লাগল । সৃষ্টি হলো জাতি সেফাতি । নাম রহিম, করিম, ছাত্তার, জব্বার যথা গুণবাচক নাম যার অবস্থান নিরাকারে । শরীয়তহলো এই নাম ভাল নিরাকার । এটি বেলগায়েব তথাঅদৃশ্য অসীম । গন্ধের মূল খুঁজলে গন্ধ পাওয়া যাবে আর ফুল বিনা গন্ধ পাওয়া যাবে না। আসলে খোলা ঘোমটাখুলে বলা কঠিন । নিরাকার আল্লহতে সবাই বিশ্বাসী । কিন্তু সাকার আল্লাহতে বিশ্বাসী নেই বললেই চলে ।এটি খুবকঠিন ও সাহসী কাজ । নাম ভাগ নিরাকার অবস্থাই আছে এবং নামের বস্তর সন্ধান করলেই মওলার তথা আল্লাহ্‌র দিদার পাওয়া যায় । তাই গানে বলা হয়েছেঃ - " ধনাগার হইতে যখন আপনি পেলেন চেতন, প্রকাশিতে ইচ্ছা হইল- হইলসৃষ্টির আকিঞ্চন । সে যে মহাশক্তি ছিল ছয় ভাগে বিভক্ত হইল, নাম ভাগ নিরাকার হইল পাঁচভাগে পাঞ্জাতন গড়ে । এই পাক পাঞ্জাতন অজুদে নিহিত আছে বেল গায়েব একিন, এলমুল একিন, আইনুল একিন, হক্কুল একিন, হুয়াল একিন । পঞ্চ অজুদে তথা পঞ্চ ভাগে শরীরে স্থিত আছে । লতিফাতান, ফানাতন, বাকাতন, নুরীতন, কেসিফতন তাতে আছে পঞ্চ প্রেম মেজাজী, সিদ্দিকী, কাসেফি, মাহবুবী ও হাকিকী । মোমকেনাল, মোমতেনাল এ ভাষায় পঞ্চ অজুদ বসে ৫ x ৫ = ২৫ হলো । **মাটি হতে ; হাড়, মাংস, ত্বক, রগ, পশম । **পানি হতে ; শুক্র, মজ্জা, মল ও মুত্র । **আগুন হতে ; ক্ষুধা, তৃষ্ণা, নিদ্রা, আলস্য, ভ্রান্তি । **বাতাস হতে ; ধারণ, চলন, সংকোচন, প্রসারন, ক্ষেপণ । **ছাফা হতে ; কাম, ক্রোধ, লোভ, মোহ ও লজ্জা । এই পঁচিশের মধ্যে আরও পঞ্চাশটি গুণ রয়েছে ।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

মোঃ রুবেল জামির বলেছেন: আপনাদের ভাল লাগলে পড়তে পারেন কিন্তু খারাপ মন্তব্য করবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.