নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তব জীবন

আমার জীবনটা একদম ভাঙাচুড়া, এ বন থেকে আমার তেম কোন চাওয়া পাওয়া নেই, নিজের চিন্তা করলে আমি বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হই তাই আমি নিজেকে টিকিয়ে রাখি সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা-ভাবনা করে, এবং অসয়মানুষের জন্য কিছু একটা করতে আমার মন সম সময় ব্যকুলতায় থাকে, শুধু পারিনা নি

এম এস ডি সাগর

আমি কাল্পনিকতা পছন্দ করিনা, আমি বাস্তবতাকে খুব বেশি পছন্দ করি

এম এস ডি সাগর › বিস্তারিত পোস্টঃ

পৃথিবীর বৈচিত্রময়ের কিছু কিছু মানুষের বাস্তব একটি চিত্র

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৫:০২

পৃথিবীটা অনেক বৈচিত্রময়। কিন্তু অনেকই শুধু এই বৈচিত্রময় শব্দটি শুনেছেন এর বেশি কিছু না। এই বৈচিত্রময়ের কিছু কিছু চিত্র কেউ দেখেনি বা শুনেও নি। সেই বৈচিত্রময়ের চিত্র গুলো যে কতোটা অভাক করতে পারে ও কতোটা কষ্টের হতে পারে সে কথা শুধু সেই চিত্র অংকনের ব্যক্তিই বলতে পারে। মা-বাবা ও তাদের সন্তান, এই সর্ম্পকটি পৃথিবীর মাঝে সব চেয়ে মধুর, ভালোবাসায় ভরা ডুবডুব ও সব চেয়ে শক্তিশালী বাধঁন হয়ে থাকে। কিন্তু বাস্তুবতায় কি সবার জীবনে এই রকম হয় ? না, কখনোই না, সবার জীবনে এই সর্ম্পকটা এরকম হয় না। আর যাদের জীবনে হয়না সে বুঝতে পারে বাস্তবতা কতো কঠিন । অনেক পরিবারে মা-বাবা আছে সন্তানদের ছোট থেকে অতি শাসন, অবহেলায় মধ্যে থাকতে হয় । তখন হয়তো তাদের এসবের জন্য এতটা দুঃখ হয়না কারণ সে সময় ছোট বলে তেমন বুঝতে শিখেনি যখন তারা আস্তে আস্তে বড় হয় তখনও তাদের অনেক অবহেলায়, শাসনে, অনাবিক আচরনে মধ্যে দিয়ে বড় হতে হয়। তখন যে তাদের কতটা কষ্ট আর কতটা দুঃখ সেটা কাউকে মুখ ফুটে বলতে পারে না। তারা তখন মনে করতে থাকে সেই ছোট বেলা কথা, সেখান থেকেই শুরু হয়ে এখন পর্যন্ত চলে আসছে তাদের উপর এতো নিষ্টুরতা। মা-বাবা থেকেও তারা নিঃসঙ্গতা ভুগতে হচ্ছে। অনেক সন্তানরা এসবে কারণে অন্ধকার জগতে পা দিচ্ছে, নস্ট করে দিচ্ছে তাদের জীবন, কারণ তারা আর এই বঞ্চনার জীবন চায় না। সবাই তো বলে বলে যার মা-বাবা আছে সেই নাকি পৃথিবীর সবচাইতে বড় লোক, আর যারা বাস্তবে এই নিষ্ঠুরতা ও নিঃসঙ্গতার মাঝে আছে তারা কি ? এখনো আমাদের এই বৈচিত্রময় পৃথিবীতে অনেক মা-বাবার স্বার্থপরতার চিত্র আছে আর এটা বাস্তব। এরকম পরিবারের সন্তানেরা পৃথিবীর যে শ্রেষ্ঠ ভালোবাসা, আদর, স্নেহ পাওয়া থেকে বঞ্চিত। আসলে তাদের জীবনের আর কি বা না পাওয়ার মতো বাকি থাকে আর কি বা পাওয়া মতো আশা থাকে হয়তো শুধু সেই সন্তানেরাই ভালো জানে। হয়তো তারা এখনো বুজতে পারেনি মা-বাবার ভালোবাসা কি জিনিস, আর তাদের সেটা বুঝার কথাও না। কেননা তারা মা-বাবা কাছে সেই কিছু পাইনি কখনো, এমনকি অনুভবও করতে পারেনি। মাঝে মাঝে যেন তাদের পক্ষ থেকে আমার প্রশ্ন জাগে- তাদের কি নিজের মা-বাবার ভালোবাসা পাওয়ার অধিকার নেই ? তারাও কি মা-বাবাকে ভালোবাসা ইচ্ছা জাগে না ? শুধু মা-বাবা হয়ে সন্তানদের জন্ম কে দিয়েছেন ? জন্ম যখন দিয়েছেন তাহলে কেনই বা মা-বাবার মতো মা-বাবা হতে পারলেন ? কে তাদের সন্তাদের ভালোবাসা, আদর,স্নেহ, থেকে বঞ্চিত করচ্ছেন ? এই সন্তানদের আসল দোষটা কোথায় ?
আছে কোন এই রকম মা-বাবার কাছে এইরকম প্রশ্নের উত্তর, হয়তো তারা সেই প্রশ্নের উত্তরটাও জানেন না। এই রকম মা-বাবাকে কোন কাতারে বা কোন পদে উপন্নিত করা যায় সেটাও হয়তো এখনো আবি®কৃত হয়নি আর থাকলে সেটা কোন সন্তানেরও মুখ দিয়ে আসবে না কারণ তাদের কাছে তারপর মা-বাবা অনেক..........
এরকম সন্তানের জীবন অনেকটাই রচনার মতো কিন্ত কিছুটা ভিন্ন, এ রচনা ভূমিকা ছাড়াই শুরু, নেই কোন উপসংহার আর তাই এ রচনা কখনো শেষ হয় না..... চলতেই থাকেই এই বৈচিত্রময় পৃথিবীতে নানা ধরনের চিত্র হয়ে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.