![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিস্থিতি যাই হোকনা কেন আমি নিজেকে খুশী ও প্রফুল্ল একজন মানব হিসেবে বিবেচনা করি। কারন আমি শিখেছি, মানুষের বৃহৎ পরিসরে দুঃখ ও অখুশির বড় কারন পরিস্থিতি নয় বরং স্বভাব।
মনুষ্য সভ্যতার বিকাশ যেইদিন থেকে শুরু হইয়াছে সেই হইতেই এই আজব প্রানী তাহাদের প্রয়োজনীয় সকল বস্তু অবিরত গ্রাস করিয়া চলিতেছে। সেই ধারায় একবিংশ শতাব্দিতে আসিয়া আমরা তড়িৎ-এর বড় অভাব বোধ করিতে লাগিলাম। তাই আমরা বরাবরের মত এবার হইলাম দাদাদের শরনাপন্ন ।
কহিলাম ডাকিয়াঃ মোদের যে তড়িৎ-এর বড় অভাব দেখা দিয়েছে কিছু কর মোদের লাগি।
দাদা হাসিয়া কহিলঃ কি বলছিস বাছা!! মোরা যে সেই জন্যই আছি,তোরা শুধু বসে বসে মারবি মাছি।
আমরা গর্ভে গর্ভবর্তী হইয়া কহিলাম তাহলেই বাচি।
দাদারা কহিলেন দেখ তোদের এই সুন্দরবন কোন কাজে লাগিবে না।কারন এখানে সদা ব্যঘ্রের বসবাস আর ব্যঘ্রের পোদ দিয়ে তো ত্ড়িৎ বাহির হইবে না মনে রাখ কুছ পানে কি লিয়ে কুছ খোনা পারেগা বিধায় আমরা হয়ে গেলাম রাজি। তাই তোদের এখানেই হইবে সপ্ন পুরন সাথে আমাদের ও।
আমি কিছু না বুঝিয়া শুধালাম কি হে দাদা আমাদের সপ্ন পুরন বুঝিলাম তবে আপনাদের টা বুঝিয়া উঠিতে পারিতেছি না।
দাদা কহিলঃ ওহে! পাগলা এই দূর মূল্যের বাজারে কে তোদের এত ভাল পরামর্শ দিবে? তাই ইহা হইতে যা লাভ হইবে সেটার অর্ধেক টা আমাদের বাকি তোদের আর ইহা বানাইতে যাহা লাগিবে সেটা ও দেবে আমাদের এক্রিম বেঙ্ক আর বেঙ্ক এর কাছে সেই টাকা ও তোরাই শুধাবি।
আমাদের আম জনতা যখন বুঝিল তাহাদের পশ্চাদদেশে দাদারা কত বড় বাশ বৃক্ষের অনু প্রবেশ ঘটিয়েছে। তাই তাহারা গর্জে উঠিল না ইহা আমরা মানিয়া লইতে পারিতেছি না । তবে পরক্ষনেই শুনিল তাহাদের জননি নাকি হুমকি দিয়েছে তাহারা যদি সত্যি অবাধ্য হই তবে তাহাদের আইয়ামে জাহেলিয়া যুগে ফিরিয়া যাইতে হইবে মানে সব তড়িৎ কেন্দ্র বন্ধ করিয়া দিবে ফলে হারিকেন হইবে তাহাদের শেষ অবলম্বন।
আমি এত দিনে বুঝিলাম বাঙ্গালি জাতির আজি ষোল কলা পুর্ন হইল। দাদারা দিল পশ্চাদদেশে বাশ আর জননি হাতে তুলে দিল হারিকেন!!
২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৯
ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: ভালো লিখেছেন !!!
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩০
মিঃ আতিক বলেছেন: শুধু ক্ষমতার লোভ; এরা যে জাতি কে শেষ পর্যন্ত কোথায় নিয়ে যায়