নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আয়েশ করে, আলসেমিতে...

অলসদের দিয়ে কী আর হয়। আলসেমি ছাড়া!

মুনির হাসান

অলস লোক। নানা কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকার খায়েশ কিন্তু করতে পারি না!

মুনির হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রোগ্রামিং আড্ডা

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০০

প্রোগ্রামিং কেন করতে হবে তা নিয়ে অনেক মতবাদ আছে।
তবে, প্রোগ্রামার হতে না চাইলেও কোডিং করার একটা অভিজ্ঞতা সবার থাকা দরকার বলে আমি মনে করি। এটার পেছনে আমার দুইটা যুক্তিও আছে যা কারো কারো কাছে খেলো মনে হতে পারে।
এক নম্বর হল প্রবলেম সলভিং-এর দক্ষতা। এখানে একটা এপ্রোচ হল বড় সমস্যাকে ছোট ছোট সমস্যাতে ভাগ করে তারপর সমাধান করা। ঠিক এই কাজটার দক্ষতা বাড়ে কোডিং শিখলে। কারণ কোডিং মানেই হল মডিউল, ফাংশন ইত্যাদি।
দুই নম্বরটা এক নম্বরের সঙ্গে সম্পর্কিত। কোডিং-এ ভাল হতে হলে এলগরিদম জানতে হয়। আর সেটা জানা হয়ে গেলে ছোট ছোট সমাধান জোড়া দিয়ে কেমন করে বড় একটা কিছু করা যায় তার একটা চর্চ্চাও হয়।

এই দুইটা কারনে এখন বিশ্বব্যাপী কোডিং-এর প্রতি নজর দেওয়া হচ্ছে। আমরাও এমন একটা কিছু করতে চাচ্ছি। আর এজন্য গতবারের চেয়ে বড় আকারে এবারের কম্পিউটার বিজ্ঞান শিক্ষা সপ্তাহ পালনের উদ্যোগ নিয়েছি। সপ্তাহটা পালিত হবে ৭-১৫ ডিসেম্বর। তবে, প্রস্তুতি মূলক কর্মকাণ্ড শুরু হবে কালকে থেকে।

বিস্তারিত এখানে দেখা যাবে

এই আয়োজনের প্রথম প্রোগ্রামিং আড্ডাটা হবে শনিবার, ২১ নভেম্বর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের ক্লাসরুম বিকেল চারটা থেকে ৬টা।

সেখানে প্রোগ্রামিং কেমন করে শুরু করতে হবে আর কেমন করে আগাতে হবে তা নিয়ে একটা আড্ডা হবে। তাহমিদ রাফি আড্ডাটা সঞ্চালন করবে। এছাড়া অন্যরাও থাকবে।

যোগ দেওয়ার জন্য কেবল হাজির হলেই হবে। কোন রেজিস্ট্রেশন ইত্যাদি লাগবে না।

কাজে আগ্রহীরা যোগ দিতে পারবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ।

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৮

চলন বিল বলেছেন: কিন্তু বুঝলাম না প্রোগ্রামিং কেন করতে হবে?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১২

মুনির হাসান বলেছেন: দু:খিত যে আমি আমার যুক্তি দুইটা বড় করে লিখি নাই।
কোডিং করলে আপনার একটা বড় লাভ হবে সমস্যাকে ভাঙ্গতে শেখা। কারণ কোডিং-এ ঔটাই করা হয়। এই গুনটা আপনার ব্যক্তি জীবনের নানান সমস্যার সমাধানে খুবই কাজে লাগে।
দুই নম্বর হল আপনি ছোট ছোট অনেক জিনিষ জানেন। সেটাকে জোড়া দিয়ে যে একটা বড় কিছু করা যায় তারও একটা প্র্যাকটিস হয়ে যায় কোডিং করলে।
এজন্য এখন আমরা বলি প্রোগ্রামার হও বা না হও, কোডিংটা করো কিছুদিন।

ঠিক এরকম কারনে স্কুলে বাচ্চাদের গণিত করার কথা বলতে শুরু করেছিলাম ১৫ বছর আগে।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪২

আরজু পনি বলেছেন:

ফেসবুকে আপনার লেখা, স্ট্যাটাস মিস করছি ।
আজই ব্লগে একটা পোস্ট দিয়ে দুঃখ করছিলাম যে আপনি ফেসবুকের মতো ব্লগে তেমন সক্রিয় নন ।
দেখে ভালো লাগছে ।
:)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫

মুনির হাসান বলেছেন: আমি এখন আমার নিজের সাইটেই আজকাল বেশি লিখি। এক নম্বর কারণ হল নিজের ইচ্ছেমত লেখা যায়। দুই নম্বর হল কারো মাতব্বরী নাই!
ফেসবুকেও আজকাল বেশি নিজের সাইটের লেখা শেয়ার করি।
তবে, ফেসবুকে আমাকে সরব থাকতেই হয় কারণ আমার বিভিন্ন দোকানের লোকেদের ওখানে সহজে পাওয়া যায়।

ধন্যবাদ

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

দীপংকর চক্রবর্ত্তী বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, আপনি কি আসলেই আসল মুনীর স্যার।

আর ঢাকায় থাকলে অবশ্যই জয়েন করতাম। প্রোগ্রামিং জগতে একদম নতুন ভাবে যাত্রা শুরু করেছি! :)

২৪ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩

মুনির হাসান বলেছেন: আমার নাম মুনির হাসান।
অনেকেই আমাকে স্যার ডাকে।
তুমি যে কোন আসল স্যারকে খুঁজছো তা কেমন করে বলবো?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.