নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বর্তমান পরিস্থিতে আমাদের দেশে খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো ছাড়া আর কোন উপায় নেই। রাশিয়া -ইউক্রেন যুদ্ধ খাদ্য নিরাপত্তা হুমকির দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং বৈদেশিক মুদ্রার সংকটের কারনে খাদ্যদ্রব্য আমদানী কঠিন থেকে কঠিনতর হবে। সুতরাং খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকতে আল্লাহর উপর ভরসার পাশাপাশি নিজের দেশে মাটিকে ব্যবহার করে খাদ্য উৎপাদন বাড়াতে হবে। শুধু গানের কথায় নয় বাস্তবেই আমাদের দেশের মাটি খাঁটি সোনার চেয়ে খাঁটি। আল্লাহর অশেষ রহমত যে আমাদের দেশের বেশির ভাগ জমি সমতল, চাষযোগ্য এবং উর্বর। আমরা যদি কৃষি কাজকে উৎসাহ দেই, কৃষিজাত পণ্যের সঠিক মূল্য দেই তবে দেশের খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে ফলে আমরাও আল্লাহর কৃপায় বেঁচে যেতে পারি।
আসুন রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণীর কবিতাটি পড়ি, কৃষকদের মূল্যায়ন করি , সবাই মিলে কৃষি কাজ করি, সুন্দর জীবন গড়ি।
চাষী – রাজিয়া খাতুন চৌধুরাণী
সব সাধকের বড় সাধক আমার দেশের চাষা,
দেশ মাতারই মুক্তিকামী, দেশের সে যে আশা।
দধীচি কি তাহার চেয়ে সাধক ছিল বড়?
পুণ্য অত হবে নাক সব করিলে জড়।
মুক্তিকামী মহাসাধক মুক্ত করে দেশ,
সবারই সে অন্ন জোগায় নাইক গর্ব লেশ।
ব্রত তাহার পরের হিত, সুখ নাহি চায় নিজে,
রৌদ্র দাহে শুকায় তনু, মেঘের জলে ভিজে।
আমার দেশের মাটির ছেলে, নমি বারংবার
তোমায় দেখে চূর্ণ হউক সবার অহংকার।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৫:০৬
সোনাগাজী বলেছেন:
আপনি নিশ্চয় চাচ্ছেন যে, ব্লগারেরাও চাষ শুরু করুক, কিংবা চাষের পক্ষে কিছু পদক্ষেপ নিক; আপনার জমি কি পরিমাণ আছে? আপনি শুরু করতে পারবেন?
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ১০:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: খাদ্য উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব না।
৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০২২ দুপুর ১২:১৭
বিটপি বলেছেন: আজকাল গ্রামে গেলে চাষাবাদের জমি প্রায় চোখেই পড়েনা। এক একজন বিয়ে শাদী করে ৫/১০ টা করে বাচ্চা পয়দা করে - এদের থাকার বন্দোবস্ত করার করার কৃষিজমির উপর ঘরবাড়ি বানাতে হয়। এভাবে কৃষিজমি কমে যাচ্ছে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০২২ বিকাল ৪:২৫
ফুয়াদের বাপ বলেছেন: আমাদের জনসংখ্যা বেশি তাই খাদ্য চাহিদাও বেশি। অভ্যান্তরীন খাদ্য চাহিদার বড় একটা অংশ আসে ভারত থেকে। পৃথিবীব্যাপি খাদ্যসংকট সৃষ্টি হচ্ছে। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন পন্যর দাম হুঁহুঁ করে বাড়ছে। চাহিদার সাথে যোগান প্রবাহ ঠিক না থাকলে বাজার অস্থির হয়ে যাবে। অতি গরিব/গরিব বেঁচে থাকতে অন্যায় পথ (চুরি/ডাকাতি) শুরু করবে, মধ্যেবিত্ত সঞ্চয় ভেঙ্গে খাবে, উচ্চমধ্যেবিত্ত সঞ্চয় করা বাদ দিয়ে কোন রকম বেঁচে থাকবে...
এমতাবস্থায় নিজেদের উৎপাদন বৃদ্ধির বিকল্প নাই।