নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ব্লগটি আমার ডাইরির পাতা বলা যেতে পারে। অবসর সময়ে টুকটাক অনেক কিছুই লিখে ফেলি। মাথায় যা আসে তাই। আর সেগুলোই এই ব্লগের পাতায় প্রকাশ করা।

মাহদী সাব্বির

আমি একজন ফ্যাশন ডিজাইন স্টুডেন্ট। পাশাপাশি টুকটাক লেখালেখির চেষ্টা করি। রাজধানী ঢাকাতে আমার আপাতত বসবাস।

মাহদী সাব্বির › বিস্তারিত পোস্টঃ

জয় আন্ডার গ্রাউন্ডের জয়

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

আন্ডার গ্রাউন্ডের কিছু মানুষের সাথে মোটামুটি পরিচয় থাকার কারণে অনেক কিছুই আমি জানি এবং দেখি। টাকার জন্য মানুষ কত নিচে নামতে পারে তার বাস্তবিক সব উদাহরণের সাথেই আমার পরিচয় হয় এখানে।

কুমিল্লা কিংবা চট্রগ্রাম থেকে ইয়াবা ৫০ থেকে ৭০ টাকা দরে কিনে ঢাকায় এনে তা ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি করে এমন মানুষের অভাব নাই এই সেক্টরে। এমন কোনো দিন নাই যে চট্রগ্রাম-ঢাকা হাই-ওয়ে রোডে ইয়াবা চালান হয়না। বাস্তবিক অর্থে এটা হতেই থাকবে।

কয়েকদিন আগে মেডিকেলের যে ভর্তি পরীক্ষা হয়েছিল সেটার প্রশ্ন ফাঁস হয় ৮ থেকে ১৫ লাখ টাকা দরে। মজার ব্যাপার হচ্ছে এই প্রশ্ন ফাঁসের মূল হোতা কিন্তু আমাদের দেশের একজন গণ্য-মান্য সাংসদ। প্রশ্ন ফাঁস করেই ঊনি কয়েকশ কোটি টাকা নিজের ঊর্বর পকেটে ভরছেন।
কিছু দিন পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা। আর এটার প্রশ্ন বিক্রি হচ্ছে ৫ থেকে ৮ লাখ টাকা দরে। জগন্নাথ, জাহাঙ্গীরনগর এক কথায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় মানেই হল প্রশ্ন বিক্রি আর মন্ত্রী মহাশয়ের ঊর্বর পকেট আরো ঊর্বর করা। আর এইসব কিছুই কিন্তু হচ্ছে আমার চোখের সামনে। আপনি আমি চাইলেই এইসব থামাতে পারবনা। এইসব হতেই থাকবে।

সব মানুষ দেশের জন্য যুদ্ধ করেনি, কিছু মানুষ গা বাঁচিয়ে নিজের জন্য যুদ্ধ করেছে। পাকিদের শোষণ তাদের ভালো লাগেনি। কারণ এতে তাদের অনুর্বর পকেট ঊর্বর হচ্ছিলনা। নতুন দেশ গঠন করলে তোহ নিজেরাই শোষণ করতে পারবে, আর অনুর্বর পকেটও ঊর্বর করতে পারবে। ক্ষতি কি?

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কলাকাতর হোটেল ফুর্তিকারীলা যখন চেতনার হোলসেলার তখন জহির রায়হানরা নিখোজ হয়ে যায়ই!!
সাথে নিখোজ হয়- বিবেক আত্ম মর্যাদা, দায়- দায়িত্ব... সব সব!!!

পাকি লুটেরা বিদায় হয়েছে বটে দেশি লুটেরারা ঝাকিয়ে বসেছে! তারচে বেশি শোষনের দাওয়াই নিয়ে! আত্মঘাতি সে পথ!
শিক্ষা নিয়ে ৭২-এর চেয়ার টেবিল পাশ সময়ের পর বিগত ৪০ বছরে এমনটি কল্পনাও করা যায় নি।

এহসানুল হক মিলনের শিক্ষামন্ত্রীত্বের সু-সময়কেই বরং ঘুম ভাঙ্গা স্বপ্ন মনে হয়।

দেশ ও ভবিষ্যত প্রজন্মের গোড়া ধ্বংস করে দেওয়া এ প্রবণতা বন্ধ হোক।

২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:০২

বিপরীত বাক বলেছেন: দেশ ও ভবিষ্যত প্রজন্মের গোড়া আগে থেকেই মানে আপনাদের সময় থেকে পচে যাচ্ছিল বাট কিছুই করেন নি।। তাই বর্তমান সময়ে আপনাদের সময়ে পচা গোড়া গুলো ঠুস ঠুস করে ধ্বসে যাচ্ছে।।। এখন মাথা চাপড়ে আর কি করবেন।।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.