![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মিছিল-সমাবেশ করতে দিচ্ছে না—এই অভিযোগে গত কয়েক দিন রাজপথে ভাঙচুর চালিয়েছেন জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা। গত শনিবার নারায়ণগঞ্জে ছাত্রশিবিরের কর্মীদের অতর্কিত হামলায় পুলিশের ১২ জন সদস্য গুরুতর আহত হন। এর আগে অস্ত্র কেড়ে নিয়ে পুলিশকে পেটায় ছাত্রশিবির। অথচ আজ ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা ঢাকা ও সিলেটে পুলিশকে ফুল উপহার দিয়েছেন। যে শিবির এত দিন পুলিশ পেটাত, সেই শিবির আজ পুলিশকে রজনীগন্ধা ফুল উপহার দিল।
ঢাকা: আজ জামায়াতের সমাবেশ ছিল রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে। সমাবেশ চলার সময় পল্টনে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের হাতে রজনীগন্ধার স্টিক তুলে দেন শিবিরের কর্মীরা।
সিলেট: বিকেলে রেজেস্ট্রি মাঠে জামায়াতের সমাবেশ চলছিল। চারদিকে ছিল পুলিশের বেষ্টনী। সমাবেশ শেষে মিছিল শুরুর আগে জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীরা পুলিশ সদস্যদের হাতে তুলে দেন রজনীগন্ধা ফুল। সিলেটে জামায়াত-শিবিরের হরতালের সমর্থনে সমাবেশ ও মিছিল শুরুর আনুষ্ঠানিকতা ছিল এমনই।
জামায়াত-শিবিরের মিছিল কিংবা সমাবেশে সিলেটে এত দিন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনাই দেখেছে নগরবাসী। আজ উল্টো চিত্র দেখে অনেকে বিস্মিত হয়েছেন। ‘জামায়াত কিতা মিলি গেল নি?’ এমন প্রশ্নও করেছেন কেউ কেউ। বেলা তিনটায় সমাবেশ শুরু হলে কর্তব্যরত পুলিশের প্রতি বিশেষ নজর ছিল জামায়াত-শিবিরের নেতা-কর্মীদের। সমাবেশ শেষে মিছিল শুরু হলে পথের মোড়ে মোড়ে পুলিশকে রজনীগন্ধা ফুল দেওয়ার কাজে ব্যস্ত থাকতে দেখা গেছে শিবিরের একদল কর্মীকে। পুলিশকেও অনেকটা বিচলিত হয়ে ফুল নিতে দেখা গেছে।
ফুল হাতে কোর্ট পয়েন্টে কর্তব্যরত এক পুলিশ সদস্য বলেন, ‘ভাই, ফুল হাতে ধরিয়ে দিল, না রেখে কি পারি!’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আতাউর রহমান প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘পুলিশ সেখানে কর্তব্য পালন করেছে। কে ফুল দিল, আর কে ঢিল ছুড়ল, তা আমাদের দেখার বিষয় নয়। আমরা দায়িত্ব পালন করেছি।’
পুলিশের হাতে ফুল দেওয়া নিয়ে নগর জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ফখরুল ইসলাম প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, ‘আজ আমরা পুলিশের আচরণে সন্তুষ্ট ছিলাম। আমরা শান্তি চাই। এ জন্য ফুল দিয়ে স্বাগত জানালাম। পুলিশ এ রকম ভূমিকায় থাকলে কোনো সহিংসতা নয়, শান্তিপূর্ণভাবে তাঁদের দায়িত্ব পালনে সহযোগিতা করা হবে।’
Click This Link
২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৭
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ।বাংলাদেশের স্বাধীনতার শত্রু গনহত্যাকারী রাজাকার বাহিনীর কয়েকটা কেন্দ্রীয় লিডারকে বাচাতে স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মগ্রহনকারী সন্তান শিবির রাজপথে নামে , এর থেকে কি আর বড় কষ্ট কিছু হতে পারে !!!!!!!
শিবিরেরা বিশ্বাস করতে চায় না-ধৃত ব্যাক্তিরা অরিজিনাল আলবদর- রাজাকার ।আরে গাধা ছেলেপেলের দল- ধৃত ব্যাক্তিরা তো শুধু রাজাকার বাহিনীর একজন সাধারন সদস্যই না বরং রাজাকার-আলবদর-দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, "অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর "এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে , তারা ৭১ এ নিশ্পাপ শিশু । অথচ এরা তো ছিল, গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।কেননা ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
+
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২
বিডি ফুল বলেছেন:
যারা সেনা বাহিনীকে মারে তারা কারা?
৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: এক ধরনের আলগা ভন্ডামি
৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩০
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: ভন্ডামিকে হাস্যকর পর্যায়ে নিয়ে গেল মোনাফিকের দল জামাত শিবির।
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৬
খুব সাধারন একজন বলেছেন: ত্রিশ লাখ মারবে। পিটিয়ে মারবে। তারপর ফুল দিবে। তারপরই পুড়িয়ে মারবে। ভোদাইয়ের মত আমরা শুধু চেয়ে চেয়ে দেখব।
বিডি ফুল,
আওয়ামীলীগ কোটি খারাপ।
আপ্নে জামাত? এইটা হল প্রশ্ন।
বুকে সততার বল আছে? ঈমানদার? মুসলমান হয়ে থাকলে বলেন তো!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২২
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ভালা করসে তয়, ইসলামী শাষন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠা ছাড়া সমাজে কখনো প্রকৃত শান্তি মেলে নি , শান্তি মিলবেও না ।তবে তার অর্থ এই নয় যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে তাদের মুক্তির জন্য রাজপথে ত্রাস করতে হবে , হামলা করতে হবে সাধারন মানুষের উপর, তাদের যানবাহনের উপর । ৭১ এ নির্বিচারে নারী –শিশু- নিরীহ সাধারন মানুষের হত্যাকারী গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কয়েকটা কেন্দ্রীয় লিডারকে বাচাতে আজ শিবির যে পথে নামছে এটা সম্পূর্নভাবে একটা জঘন্য ভূল পদক্ষেপ ।তাদের উচিৎ এই পথ থেকে সরে এসে ইসলমী শাষন ব্যবস্হা প্রতিষ্ঠার জন্য প্রয়োজনীয় কাজটি নিবিষ্ঠ মনে ধাপে ধাপে বাস্তবায়ন করে যাওয়া ।