নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন অতি সাধারণ মানুষ...একটু লিখতে ভালোবাসি...এই যা...ব্লগে নিজের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক...তবে সা হো স এটাই আমার পুরো নামের সংক্ষেপ। \n\nসবার ব্লগিং হোক সুন্দর ও আনন্দময়।

গুরুর শিষ্য

একজন অতি সাধারণ মানুষ

গুরুর শিষ্য › বিস্তারিত পোস্টঃ

বউয়ের সাথে প্রথম রাত (গল্প)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১২



বাসর রাত। সবার জীবনে এই রাতটি নাকি অনেক স্বপ্নের, অনেক আশার। ওসব ভাবনার নিকুচি করে ‘বাসরীয়’ বাসনা নিয়ে সাজানো বাসর ঘরে ঢুকলাম। আহা! নতুন বউ কত না প্রশান্তি নিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা করছে।

দরজা খোলাই ছিল। ভেতরে প্রবেশের পরই লাগিয়ে দিলাম। মনে অন্যরকম অনুভূতি। নিজের ঘরটা নিজেই চিনতে পারছি না। যা সুন্দর করে সাজানো! ওরা পারে বটে- গাঁদাফুল দিয়ে সাজালেও গোলাপের সংখ্যা কম নয়, রজনীগন্ধাও আছে। তবে গোলাপের ঘ্রাণটাই প্রকট। ভ্রমর আসতে পারে বৈকি! মনে মনে হাসলাম- নিজেইতো ভ্রমর।

মন থেকে কিছুতেই এই ছটফটানি ভাবটা দূর করতে পারছি না। একবার ভাবলাম বাতিটা নিভিয়েই বিছানায় যাই! পরে চিন্তা করে দেখলাম- নাহ, দরকার নেই। মন বললো- ভদ্রতাই বংশের পরিচয়। পরিণয় বা প্রেমঘটিত বিয়ে হলে বোধকরি এতটা উত্তেজনা থাকতো না।

বিছানাটার দিকে তাকিয়ে আরো বেশি অবাক হলাম। পুরোটা ফুল দিয়ে ঢেকেছে ওরা। এমনকি বিছানায় প্রবেশের জন্যই ফুল দিয়ে আরেকটা দরজা বানিয়েছে। ভেতরে কে আছে বোঝার উপায় নেই।

বিছানার পাশে গিয়ে নতুন বউকে মধুর সুরে ডাকলাম- জেসমিন, জেসমিন।

কোন সাড়া নেই। ভাবছি ঝট করে নির্লজ্জের মতো বিছানায় উঠে পড়া ঠিক হবে না। দুলাভাই যা শিখিয়ে দিয়েছেন সেই টিপস অনুযায়ী জেনেছি- বাসর ঘরে নববধূ স্বামীকে সালাম করে।

তাই আর বিছানায় ওঠা সমীচীন মনে করলাম না। ও নেমে এসে সালাম করবেই। আর আমিও থাক, থাক বলে ওর শরীর স্পর্শ করবো। বাকি কাজের প্রস্তুতি ওভাবেই নেব।

নাহ, তবুও বের হয় না। আর কত প্রতীক্ষা- সারাদিনের ক্লান্তি নিয়ে বোধকরি বউ আমার বাসর ঘরেই ঘুমিয়ে পড়েছে।

আশাভঙ্গ হয়ে বিছানায় উঠলাম। ওমা একি! আমার বউ গেল কই? বিছানায় কেউ নেই। এক্কেবারে ফাঁকা। হায় হায়রে পালাবিতো বিয়ের আগে পালা। কবুল বলে আমায় কুরবানি করে পালালি কেন? এ মুখ আমি কোথায় দেখাব?

এখন কি করব কিছুই ভেবে পাচ্ছি না। বিছানায় একটু হেলান দিয়ে মায়ের উপর মেজাজটা ভীষণ বিগড়ে গেল। সব দোষ মায়ের। মা আমাকে বাড়িতে ডেকে আনলো ছোট চাচার বিয়ের কথা বলে। বাড়ি এসে সকল আত্মীয়-স্বজনকে দেখে খুশি হলাম। রাতে লম্বা সফর করে এসেছি তাই একটা টানা ঘুম দিয়েছিলাম। বাড়িতে কি হচ্ছে না হচ্ছে তার খোঁজ রাখিনি।

দুপুরে ঘুম থেকে উঠে সে কি খেলাম। পরে যখন সবাই এসে বললো- চল গায়ে হলুদ দিতে হবে। দুপুরে গায়ে হলুদ, রাতেই বিয়ের পর্ব শেষ।

বললাম- যাও তোমরা আমি যাব না। যার বিয়ে সেই চাচা কই? আসার পরে তো দেখলাম না। চাচীর ছবিটাও দেখালো না।

সবাই হাসতে শুরু করলো- কারণটা বুঝলাম না। পরে বুঝলাম বিয়ে আর কারো নয়, আমারই! প্রেমপ্রস্তাবে বহুবার ব্যর্থ হয়ে পণ করেছিলাম- কোনদিন বিয়ে করবো না। মা আমার সেই পণ রক্ষা করতে দিল না। সর্বনাশটা করেই ছাড়লো। বউয়ের ছবিটা পর্যন্ত দেখিনি। কেবল নামটা জেনেছি- জেসমিন।

বিয়ের পর্বেও দেখা হয়নি। সেই অদেখা জেসমিন বাসর রাতে আমাকে ছেড়ে পালালো। কি অপরাধ ছিলো আমার?

এমন সময় দরজা খোলার আওয়াজ পেলাম। নিজে যে দরজা লাগিয়েছিলাম- সেই দরজা খুলছে কিভাবে বুঝলাম না। ওহ, ভুলেই গিয়েছিলাম- বিভীষণের মত ঘুমাই বলে মা আমার দরজার লক নষ্ট করে দিয়েছে। শব্দ শুনে ধরপর করে বিছানা থেকে উঠলাম। নামতে গিয়ে পায়ের সাথে কাপড়ের মত কি যেন লাগলো- তা লাথি মেরে ফেলে দিলাম।

দরজায় যাওয়ার আগে দেখি মা দরজা খুলে দাঁড়িয়েছে। মায়ের মুখে হাসি।

আমার পিত্তি জ্বলে গেলো। নিজেও উপহাসের হাসি হেসে বললাম- দিয়েছতো বিয়ে, এবার সামলাও। কত বার বললাম- কয়েকটা বছর দেরি করে বিয়ে করি।

মা রেগে বললো, ত্রিশতো পার করেছিস। চল্লিশও পার করবি নাকি। মা জেসমিন- একে কিভাবে শায়েস্তা করতে হবে তার সবইতো তোমায় বুঝিয়েছি। যেমনি বুনো ওল তেমনি বাঘা তেঁতুল হতে হবে। এসো এদিকে এসো। পেছন থেকে সামনে এলো জেসমিন।

মায়ের গালিতেও মনটা ভরে গেলো। যাক, বউ আমার পালায়নি। সে আছে, সে আছে। জেসমিনকে দেখে আরো মুগ্ধ হলাম। মায়ের পছন্দে বহুগুনে জিতেছি। ভালো আঁচলেই মা আমাকে বেঁধে দিয়েছে। দু’চোখ ভরে দেখার মত বউ জেসমিন। অবাক হয়ে ওর দিকে তাকিয়েছিলাম। মা’ই ঘোমটাটা সরিয়ে দিয়েছিল।

কিন্তু একি, বউ আমার রাগছে কেন? মনে হয় যেনো ফোঁস ফোঁস করছে। মাকে উদ্দেশ্য করে সে বললো- মা ঠিকই বলেছেন, আপনার ছেলের কোন কাণ্ডজ্ঞান নেই। দেখুন অবস্থা।

মা ওর কথা শুনে খেয়াল করলো এবং ভীষণ চটে গেল।

মা আর বউয়ের রাগের কারণটা আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না।

মা বললো- তুই বেখেয়ালি কাণ্ডজ্ঞানহীন এটা জানি কিন্তু বেহায়া এটা আজ বুঝলাম। বউয়ের সামনে বিনা কাপড়ে দাঁড়া। তাই বলে মায়ের সামনে এলি পাজামা ছাড়া! বেশরম।

এতক্ষণে খেয়াল করলাম। পড়নে পাজামা নেই। উপরে শেরওয়ানি ভেতরে অন্তর্বাস! আসলে বিছানা থেকে নামার সময় উটকো কাপড় ভেবে যেটা লাথি মেরে ফেলেছি সেটা পাজামাই ছিল! এটা পড়ার অভ্যাস নেই। বিয়ের কারণেই পড়া। যাহোক কিছুক্ষণ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলাম।

চেতনা আসতেই যেদিকে তা ফেলেছিলাম সেদিকে দিলাম ছুট। তাড়াহুড়ো করে পড়তে গিয়ে পাজামার ফিতের খেই হারিয়েছি। এক অংশ বাইরে অপর অংশটি একেবারে ভেতরে চলে গেছে।

তাই হাত দিয়ে পাজামা আঁকড়ে ধরে আলনার দিকে হাঁটা দিলাম। সেখানে রাখা নতুন একটা লুঙ্গি হাতে নিলাম। পড়তে গিয়ে দেখি- সেলাইবিহীন! সব কাজ মায়ের- নতুন বউ এনে দিয়েছে, ঘরটা নতুন করে সাজিয়ে দিয়েছে, পুরনো কিছুই রাখেনি। একটা পুরনো ছেঁড়া লুঙ্গিও যদি পেতাম বাসর ঘরে ইজ্জতটা রক্ষা হতো! যাহোক শেরওয়ানির নিচে ওটাই পড়ে নিলাম। মন্দ লাগছে না!

ওদিকে মা আর বউ’র সে কি আনন্দ! মনে হয় কোনো কৌতুক অভিনেতার অভিনয় দেখছে আর হেসে লুটোপুটি খাচ্ছে। হাসির শব্দে পুরো বাড়ির লোকজন আসতে শুরু করেছে। মা বিষয়টা খেয়াল করে জেসমিনকে বললো- সামলাও মা আমার এ পাগল ছেলেটাকে। দরজা লাগিয়ে দাও বলে মা চলে গেল।

জেসমিন ছিটকিনি দিয়ে ঠিক-ঠাক মতই দরজা লাগালো। বন্ধ দরজা, সে আর আমি অনুভূতি চরমে।

সে আমার দিকে এগিয়ে এলো- আমি স্থির দাঁড়িয়ে আছি। কোন নড়াচড়া নেই। ও কাছে আসতেই বললাম- না, থাক থাক।

ও বললো- থাকবে কেন? দিন মোবাইল দিন। যেন ধমকালো।

ঠিকই বুঝেছি এ মেয়ে সুবিধার না! যে কিনা বাসর রাতে স্বামীকে একা ফেলে শাশুড়ির সঙ্গে শলাপরামর্শ করতে যায়- সে আর যাই হোক ভালো নয়।

এত ভাবার সময় দিল না। নিয়ে নিল। এরপর আমার হাত ধরে বিছানার দিকে টেনে নিল, আমি ওতেই মহাখুশি। মনটা কেমন যেন দোল দিয়ে উঠলো। বিছানায় ও আর আমি পাশাপাশি। তারপরও আমার দিকে তার মনোযোগ নেই। মোবাইলে কি যেন খুঁজছে। পেলোও বটে- এক নারীর মেসেজ।লেখা- ‘ভাই চলে আসেন। কোনো সমস্যা নেই’।

সেটা আমায় দেখালো। আমি বুঝিয়ে বললাম- আমার কলিগ। অফিসে একদিন দেরি করেছিলাম তাই ওকে ফোন দিয়ে বলেছিলাম- বস যখন অন্যদিকে মন দেবে তখন জানাবে। ও সময়-সুযোগ মত এটা জানিয়েছিল।

জিজ্ঞেস করলো- বিবাহিতা না অবিবাহিতা।

বিবাহিতা জবাব দিলাম।

কেসটা কি পরকীয়া?

ছিঃ ছিঃ তুমি এসব কি বল? একটু রেগে গেলাম পাত্তাই দিল না।

বললো- আপনার ল্যাপটপটা অন করুন। খুব নাকি ফেসবুকিং আর ব্লগিং করেন। দু’টোরই পাসওয়ার্ড দিন।

আমি রেগেই ছিলাম। একটু আগে যে কামনায় উসখুশ করছিলাম তা যেন হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। তারপরও কোনো কথা না বলে টেবিল থেকে ল্যাপটপটা নিয়ে পাসওয়ার্ড, মেইল ও নিক সব কাগজে লিখে দিলাম।

ও প্রথমে ফেসবুকে ঢুকে প্রোফাইলটা বিবাহিত বানিয়ে দিল। ম্যারিড উইথ জেসমিন...এরপর ব্লগে কি যেন ঘাটাঘাটি করলো। ফেসবুকে কার কার সঙ্গে যেন চ্যাট করলো।

এসব দেখে মনে মনে যদিও রেগে গিয়েছিলাম তবুও ওর মুখের দিকে তাকিয়ে রাগটা কেন যেন কমে গেলো। এভাবে নিজের জায়গায় কোন মানবীকে দেখিনি কখনো। মুগ্ধতা বেশিক্ষণ রইলো না- আমার সেই কলিগ ভদ্রমহিলা এই রাতে ফোন দিয়ে বসলো।

ও বললো- রিসিভ করছেন না কেন?

ফোন রিসিভ করতেই ওপাশ থেকে সেই ভদ্রমহিলা বললেন, আপনার সঙ্গে কথা নেই। ভাবীকে দিন, এখনই ঊনার সাথে চ্যাট করলাম।

ফোন নিয়ে ও কথা বললো। কুশলাদি বিনিময় করে ফোন রেখে দিয়ে বললো- ফোন অফ করুন।

ল্যাপটপও নিজেই বন্ধ করলো।

এরপর আমাকে জিজ্ঞেস করলো- এতদিন বিয়ে করতে চাননি কেন?

আর আবেগ সংবরণ করতে পারলাম না। হু হু করে কেঁদে উঠলাম। কেঁদে কেঁদে বললাম, জেসমিন সত্যি বলছি। কেউ আমাকে ভালোবাসেনি বলে বিয়ে করিনি। ভেবেছিলাম ভালবেসেই বিয়ে করবো। কিন্তু হয়নি। বার বার প্রত্যাখ্যাত হয়েছি। কেঁদে ওর বুক ভিজিয়েই দিয়েছি। আবেগের চোটে ভুলেই গিয়েছি- কোন নারীর বুকে মুখ রেখে কাঁদছি।

ও আমার বিব্রতকর অবস্থা বুঝে নিজে থেকে লাইট অফ করে বললো; এমন মানুষকে কেউ ভালো না বেসে পারে। দেখবেন আমি সারাজীবন ভালোবাসবো।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:১৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: :) :D B-) ;) :-/ =p~ =p~ =p~

সেইরাম বাসর রাইতের গপ্প.. বউয়ের বুকে মূখ গুইজে কান্দন =p~ =p~ =p~=p~ =p~ =p~=p~ =p~ =p~=p~ =p~

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৪

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২০

আশিক ইলাহি বলেছেন: মজা পাইলাম ভাইয়া!!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৫

গুরুর শিষ্য বলেছেন: মজা করেই লিখেছি...ধন্যবাদ

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:২৫

স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে হাসতেই হলো। খুব ভালো হয়েছে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: হাসলে মন ভালো হয় হাসেন...একটু থেমে থেমে হাসবেন কিন্তু

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৩২

কিরমানী লিটন বলেছেন: স্পর্শিয়া বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে হাসতেই হলো। খুব ভালো হয়েছে। :-/ :) :-P :``>> !:#P :P

সতত শুভকামনা ...

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

গুরুর শিষ্য বলেছেন: কপি পেস্ট?...তারপরও ধন্যবাদ...

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

নকটারনাল বলেছেন: আপনার লেখা পড়ে আমার বুক ধক ধক করছে ! :P :P :P

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৮

গুরুর শিষ্য বলেছেন: এক গ্লাস পানি খান...

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:২৪

নাইট রাইটার বলেছেন: খুবই আমোদজনক :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ রাতের লেখককে পাশে পেয়ে ভালো লাগছে...

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:৫৬

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: কাল্পনিক বলে মনে হলো আমার কাছে। বাসর রাতেই আগে পরিচয় না থাকা একটা মেয়ের এতটা একটিভনেস আমার মনে ধরেনি। আপনার হঠাৎ বিয়ে, দরজার হুক খোলা থাকা, পায়জামা পড়ে যাওয়া - এগুলো বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়। জানি না। ব্যক্তিগত মতামত। ধন্যবাদ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০০

গুরুর শিষ্য বলেছেন: তালসমেত গাছ আপনারই...গল্প লিখেছি...কোনো সংবাদ বা সত্য কোনো স্মৃতিচারণ করিনি...

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৪

Sadikur Rahman Raju বলেছেন: কিছুটা মিথ্যার আশ্রয় নেয়াটা খুব বেশি খারাপ না। যাই হোক খুব ভাল লাগল,আশা করি future এ কাজে লাগবে।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০১

গুরুর শিষ্য বলেছেন: গল্প সত্যাশ্রয়ী হওয়া কঠিন...জীবনতো আর গল্প না...

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৩১

ফিরোজ সাহেব বলেছেন: এক কথায় অসাধারণ

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ভালো লাগলো...

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৩

নতুন বলেছেন: গল্প নাকি সত্যি??

যাই হোক ভাল লাগছে।

আর সত্যি হলে তো খুবই ভাল।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৪

গুরুর শিষ্য বলেছেন: কি কমু লেখক আবিয়াইত্তা...

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৩৪

সুমন কর বলেছেন: যাক বাবা !! আজ একটু হাসা গেল.... =p~ =p~

রম্য গল্প হিসেবে বর্ণনা রসালো হয়েছে।

+।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২৮

গুরুর শিষ্য বলেছেন: যাক হাসাতে পেরে ভালোই লাগলো...

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬

আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অনেকদিন পর মন খুলে হাসলাম।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:২৯

গুরুর শিষ্য বলেছেন: মন খুলে হাসার কথায় আমারও মন ভরে উঠলো...

১৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:১৭

ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: গুরুর শিষ্যের এই অবস্থা?? হায় হায় হায়... ... গুরুর না জানি কি অবস্থা... ... নাকি এই সেই গুরু প্রাপ্তির প্রথম রাত??? =p~ =p~

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৩০

গুরুর শিষ্য বলেছেন: দূর গুরুর ছবি দেখেও আপনি তাঁকে চেনেননি...দুঃখজনক...সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ...

১৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ ভোর ৬:৪৬

পপি সরকার বলেছেন: ভাল হয়েছে

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১০

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ

১৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ৭:০৪

কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: ভায়া তুমি ভারি বোকা
কাঁদলে গুজে মুখটি;
বাসর রাতে বেড়াল মারা
হলোনা আর কাজটি।

ভালোবাসার জ্বালা এবার
বুঝবে তুমি হারে হারে;
সিন্দাবাদের ভূতের মতন
চাপবে বউ আপনা ঘাড়ে।

বাসরে চায় পাসওয়ার্ড!!
আলট্রা মর্ডান শিক্ষিত;
ভায়া তুমি ডেথ কেস
জীবিত না বিবাহিত।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

গুরুর শিষ্য বলেছেন: অবিবাহিত...

১৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৭

ফজলুল গনি মজুমদার বলেছেন: Excellent.........

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ

১৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ২:৩০

বাংলার জামিনদার বলেছেন: পুরাই মজারু হইছে। তার প্যান্ট ভিজানো অবস্থা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

গুরুর শিষ্য বলেছেন: শরমের কথা ধন্যবাদ...

১৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৭

গেম চেঞ্জার বলেছেন: অসাধারণ হৈছে!! প্রিয়তে নিতে মুঞ্চাইলো।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৫

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই...

১৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪১

তারছেড়া লিমন বলেছেন: মা বললো- তুই বেখেয়ালি কাণ্ডজ্ঞানহীন এটা জানি কিন্তু বেহায়া এটা আজ বুঝলাম। বউয়ের সামনে বিনা কাপড়ে দাঁড়া। তাই বলে মায়ের সামনে এলি পাজামা ছাড়া! বেশরম।

এতক্ষণে খেয়াল করলাম। পড়নে পাজামা নেই। উপরে শেরওয়ানি ভেতরে অন্তর্বাস! আসলে বিছানা থেকে নামার সময় উটকো কাপড় ভেবে যেটা লাথি মেরে ফেলেছি সেটা পাজামাই ছিল! এটা পড়ার অভ্যাস নেই। বিয়ের কারণেই পড়া। যাহোক কিছুক্ষণ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গিয়েছিলাম।
;) ;);) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) ;) পুরো মাখন।।।।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: কথা সাবধানেই কইছি তাড়ছিঁড়া ভাই...

২০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আহারে ! আর কত অন্যের বাসর রাতের গল্প পড়বো ! :((

আম্মাআআআআআআআআ !

বিয়া করতে মুঞ্চায় ! :P

btw,ভালোলাগা দিয়ে গেলাম !

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: আমিও বিয়া করি নাই আসেন এক লগে কান্দি...

২১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১১:৫১

গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: আপনি একজায়গায় বলেছেন আপনি অবিবাহিত । একজন অবিবাহিত মানুষ কিভাবে এতোটা প্রাণবন্ত করে বাঁশর ঘরের গল্প বলে ? সত্যিই সীমাহীন কল্পনাশক্তি আপনার ।

চমৎকার গল্প । :)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৩১

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ

২২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫

পাহাড়ের ছেলে বলেছেন: আগামী ডিসেম্বরে বিয়ে।আপনার এই গল্প পড়ে এখন থেকেই টেনশন হচ্ছে।

ভালো লেগেছে।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯

গুরুর শিষ্য বলেছেন: অগ্রিম শুভ বিবাহ...

২৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৮

আমরা কেমন আছি বলেছেন:
অসাধারন ।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: B-)

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০৬

রুদ্র জাহেদ বলেছেন: মজা পেলুম ভাই, অনেক মজা পেলুম।বউয়ের সাথে প্রথথম রাতের এই আখ্যান পড়ে।
দারুন হয়েছে গল্প

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ...

২৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

ভবোঘুরে বাউল বলেছেন: অস্থির হইছে ব্রো। পরবর্তীর অপেক্ষায়...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: এইটার পরে লাইট অফ... B-)

২৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


আবেগে কাইন্দালাইচি :D

১২ ই নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ভাবনার বিষয় :D

২৭| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: জম্পেস হইছে। ধন্যবাদ

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৬

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও...

২৮| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

নির্লিপ্ততা বলেছেন: ব্যাপক বিনোদন...হা হা হা

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৭

গুরুর শিষ্য বলেছেন: ধন্যবাদ :)

২৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

সজিব হাওলাদার বলেছেন: শেষ পর্যন্ত বউয়ের সালাম কি কপালে জুটেছিল ?

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

গুরুর শিষ্য বলেছেন: কি জানি...

৩০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫১

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ঠাঠা পোস্ট

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৮

গুরুর শিষ্য বলেছেন: B-) ধন্যবাদ...

৩১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৬

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: B:-) :-B B:-/ =p~

৩২| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

আসিফামি বলেছেন: ভালো একটা গল্প। ভালো হয়েছে। পড়ার মতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.