![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েটির নাম ছিল আশা। শ্যাম বরণ ছিল। দেখতেও ছিল মিষ্টি। একসাথে কত লুকোচুরি, গোল্লাছুট, দাঁড়িবান্ধা খেলেছি…কোনো এক ছুটিতে সে আমাদের এক প্রতিবেশী তার আত্মীয়ের বাসায় বেরাতে এসেছিল…
তখন কেবল প্রেমোপলব্ধি...
ঢাক-ঢোল পিটিয়ে পুরো পৃথিবীকে জানিয়ে যে সম্পর্কের ভিত্তি রচিত হয় সে সম্পর্কের তিক্ততা দেখে মনটা কেমন যেন হয়ে যায়। পৃথিবীর কোন ‘অমর প্রেমকাহিনী’ বিয়ে পর্যন্ত না গড়িয়ে পূর্ণতা পেয়েছে...
তাহার পিছে হাঁটিয়াছি কত না পথ...সম্মুখে গিয়া চাহিয়া দেখি একি বিপদ...
ইহারাও পুরুষ বটে! বাঙালি তুমি আর কত বিবর্তিত হইবে...
মাঝে মাঝে অত্র এলাকায় ইহার দেখে মেলে...হাঁটিবার ধরণ দেখিয়া অনেক পুরুষকে...
গত বছর এই রমজানেই ঘটে বিপত্তি... রাজধানীর মোতালেব প্লাজার পাশের ফুটপাতে দাঁড়িয়ে এক লোক তার ছোট ভাইকে বলছিলেন, দুধ একটা ছোট একটা বড়…বেচারা আর ‘নিবি’ শব্দটা...উচ্চারণ করতে পারেন নাই!
ব্যাস...
পৃথিবীতে এই একটা জিনিস কোনো সময় থেমে থাকে না, তা হল প্রেম...আহা রমজানেও কি আসে যায় শরীরে হিজাব জড়িয়ে কিংবা দাড়ি রেখে শুকনো মুখে সে প্রেম...
শুভেচ্ছা নিও। কেমন আছ তুমি? শীত গেল সেই কবে, গরমও পিছু ছাড়ছে না। আকাশে মেঘের ঘনঘটা দেখে বৃষ্টির পরিবর্তে তোমার কথা মনে পড়ে যায়! একপশলা বৃষ্টি যদি ভাগ্যের আকাশকে...
ফেসবুকের ছবিতে কি লাবণ্যময়ীই না মনে হয়েছিল...খোলা চুল...মিষ্টি হাসি...(বাকিটা নাইবা বললাম)...সর্বোপরি মায়াবতী মনে হচ্ছিল...তাই দিলাম হাতটা বাড়িয়ে...তার ভূমিকা ধরি মাছ নাই ছুঁই পানির মত...
সামনে কিছুটা এগুনোর সুযোগ পেলাম...ইনবক্সে ফোন...
আজ সূর্য আর বৃষ্টি যখন একসাথে খেলা করছিল তখন একটা রঙিন ছাতা মেলে তুমি আমার সামনে দাঁড়ালে। আমি প্রথমেই আড়চোখে তাকিয়ে নিয়েছিলাম!
কারণ, তুমিই বলেছিলে তোমার অবজ্ঞা ও তাচ্ছিল্যের পরও...
পাসওয়ার্ড সংক্রান্ত জটিলতা ও স্মৃতি শক্তির দুর্বলতায় আমি আমার প্রিয় ব্লগটি খুইয়ে বসেছিলাম। ধন্যবাদ সামু কর্তৃপক্ষকে আন্তরিকতা সহ বিষয়টা দেখে তার সমাধান দেয়ার জন্য।
একাধিকবার ফোন এবং মেইলে যোগাযোগ করায় আমি...
একটা মেয়েকে কতবেশি সমাজের ভদ্রবেশী শয়তানদের হয়রানির শিকার হতে হয় তা সেই মেয়েটির অবস্থানে না দাঁড়ালে কল্পনাই করা যায় না। অথচ তারা সেই মেয়েটার কাছেরই লোক, ভিনগ্রহের কোনো এলিয়েন...
বিষয়টি নিয়ে লেখাটা অনুচিত তারপরও যারা কলম যোদ্ধা তাদের সব বিষয়েই কথা বলা উচিত। আমার বাঙালি পরিবার প্রথায় পচন ধরছে আর আমি কল্পিত প্রিয়ার বঙ্কিম অবয়ব নিয়ে কাব্য রচনা...
ঘুমোতে যাওয়ার আগে
পরদিনের পরিকল্পনা ঠিকই হয়
কালের সোনালি খাতায়
নিজের নামটি যেন লেখা রয়
সেভাবেই অনেক গুছিয়ে করেছি রুটিন
ভাবনার উৎকর্ষে সুন্দরতম সাজিয়ে।
পরদিন সকালে চোখ খুলতে খুলতেই
আগের সে ভাবনাগুলো...
যেহেতু বাল্যকাল থেকে যৌবনের শুরুটা গ্রামেই কেটেছে তাই গ্রামের বৈশাখী ইমেজ বেশ মনে আছে...আর বড় হয়েছি এমন এলাকায় যে এলাকায় সনাতন ধর্মাবলম্বীরাই বেশি। মা কোনো কোনো সময় বাংলা দিন...
এসো ভিজিয়ে দাও রিমি-ঝিমি তালে-তালে
উপচে থাকো কিছুটা সময় নর্দমা খালে-বিলে
ঝরছে ঘাম লাগছে তৃষ্ণা তবু আকাশপানে দৃষ্টি
আসবে কখন শীতল ছোঁয়ায় মন ভেজানো বৃষ্টি?
ব্লগার রাজীবকে চিনতাম না...তার হত্যাকাণ্ডের পর জানলাম তিনি কি লিখতেন! তেমনিভাবে পর্যায়ক্রমে অভিজিত রায়েরও হত্যার খবর জানার পরে জানলাম তার মতাদর্শ...বেশির ভাগ হত্যার শিকার ব্লগারের ক্ষেত্রেই দেখছি তারা নিরেশ্বরবাদে...
©somewhere in net ltd.