![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হতাশ মনকে প্রশ্ন করি
বলতো তুই ভাই
এদেশে কি আসলে
দেশপ্রেমিক নাই?
মন বলে আছেতো
থাকে তোর পাশেতো
তার কোনো প্রচার নেই
পাবারও আশা নেই।
নীরবে কাজ করে সে
কেবা চেনে তারে
মন ভরা দেশপ্রেম
বুকভরা আশা
কাজ করে গোপনে
নেই বাহবা কিংবা...
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে এখন সবাই কিছু না কিছু লিখতে পারে। বলা যেতে পারে এটা সময়ের বাধ্যবাধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্ট্যাটাসে নিজের সম্পর্কে দুটো কথাও লিখতে না পারাটা এখন নিতান্ত লজ্জাজনক!...
ভালোবাসার প্রথম দাবিই সমৃদ্ধি
যদি কিছু হও মিলবে আরো কিছু
যোগ আর গুণটাই মেলাতে চায় মানুষ
ভাগ আর বিয়োগে নারাজ সবাই।
তাইতো সময়টা পেরিয়ে
লাভ নেই মনের জানালা খুলে
উঁকি দেবে অনেকেই
ঝুঁকিটা নেবে...
আচমকা একটা শূন্যতা দিলো হৃদয়টাকে নাড়িয়ে
কখন আনমনে দিয়েছি হাত দুখানি বাড়িয়ে
বুঝিনি কখন মনের সীমানা গেলাম ছাড়িয়ে
ভাবছি ভালোবাসবো নিজের একগুয়েমি এড়িয়ে।
প্রতিদিনই দেখি আজও দেখলাম
দেখতে গিয়ে অল্প কিছু সময় নিলাম
আর একটু বেশি দৃষ্টিটা তীক্ষ্ণ করে
তাকিয়ে দেখি বুকের ভেতরের দিকে
দৃষ্টির গভীরতা আরেকটু বাড়ালাম
নাহ এবার ঠিকই দেখা যায়
ওইযে ওখানে অহংকার তার একটু কাছে...
ছোটভাইটা ভাইরাস জ্বর নিয়ে হাসপাতালে আছে...তার পেছনে দিন-রাত পরিশ্রম যাচ্ছে...অফিস অনলাইন কোনো কিছুই ভাববার সময় নেই...কয়েকদিন ঢাকার বাইরে...কাল দুপুরে বাসায় ফিরে খেয়ে একটু ঘুমাতে যাবো কয়েকটা দিন-রাত ঘুম ঠিকমত হচ্ছে...
জীবনে আদৌ কোনো শীতবস্ত্র পড়িধান করিয়াছি কি না ইয়াদ আইতাছে না...কার্যালয়ে শীতেও শীততাপ যন্ত্র চলিবে এমন ফরমান জারি হইলে ঘরে ফিরিবামাত্র খুঁজিতে আরম্ভ করিলাম। তবে কম্বলখানাই সম্বল- পরিধানযোগ্য কোনো শীতবস্ত্র...
সেই যে আঘাতটা পেলাম
এরপর কিছুটা বিবাগী আধা সন্ন্যাসী।
তারপর তুই এলি আচমকা ভীত হই
সেই কণ্ঠ সেই আপন স্বর!
সব শুনে বাড়িয়ে দিলি বন্ধুত্বের হাত
আরেক বিরক্তির অধ্যায় শুরু হলো।
সকালের খাওয়া থেকে রাত ঘুমাতে...
সেদিন এক ভদ্রমহিলা কলামে লিখেছেন- “বয়স- সুইট সিক্সটিন। যারে দেখি তারেই লাগে ভালো। প্রথম চিঠি এলো প্রেমের।
-ছেলেদের চিঠি! পড়োনা, ছিঁড়ে ফেল।
-কোনো ছেলের সাথে বেড়াতে যেওনা। নদীর ধারে বসোনা। কোনো...
ছোটবেলা থেকেই পাঠ্যপুস্তকের বাইরের বইয়ের দিকেই ঝোঁক বেশি ছিল। এজন্যই বোধকরি একাডেমিক জীবন উন্নত হয়নি। পরীক্ষার পূর্ব রাত্রিরে কি করেছো? কেউ জিজ্ঞেস করলে এখন বলে দেব- ও রাত্রে চিঠি লিখেছিলাম...
প্রতিদিন বউ পেটানো আবুল আজ বাজার থেকে ফিরেই বিছানায় শুয়ে পড়লো...মহাচিন্তায় পড়ে গেলো আবুলের বউ মনসুরা...সে কি দুঃশ্চিন্তা...এক সময় চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করলো...মেজাজ বিগড়ে গেলো আবুলের উঠে এসে মারলো...
ছি! ছি! এমন জঘন্য কাজ কিভাবে করলো মেয়েটা! নিজের মা-বাবাকে হত্যা কি জঘন্য! এসব কথা বলার কোন অধিকার আদৌ আমাদের আছে কি? আমরা কি একটুও ভেবে দেখেছি এমন ছেলে-মেয়ে গড়ে...
শীতল রজনী উত্তপ্ত কম্বল
কি আছে আর এইতো সম্বল!
এভাবেই কত শীতের রাত
কেঁপে হয়েছি কুপোকাত!
কত রাত কাটিয়েছি
উহু আহা করে
গরমও ধরেছে ঘুমিয়েও পড়েছি
এপাশ-ওপাশ ফিরে।
তবু করুণাময়ের করুণা দৃষ্টি
পড়েনিকো অভাগার পরে!
এ রাতগুলো নয় অন্য...
নির্জন রাতে নির্ঘুম চোখে
ভাবা হয়না কবিতা কিংবা গানের কলি
শুধু মনে হয় পৃথিবীজুড়ে কিছুই না থাক
সবকিছু হয়ে যাক খালি।
তবুও মন বলে সঙ্গোপনে
চলবি কি করে মানুষ বিহনে?
মনকে বলি- মনে নেই তোর
চাইলে বানাতে...
কয়েকদিন আগে বাসার একজন বললো; ‘আমার সেট চুরি গেছে।’ কেউ বিশ্বাস করলো না- বেচারা নতুন বিয়ে করেছে তো! আরও একটা কারণ আছে তা হল- ভদ্রলোকের অ্যান্ড্রয়েড সেট চোর ছুঁয়েও দেখেনি!...
©somewhere in net ltd.