![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাতাসে শুনছি, আকাশে নাকি ভরা পূর্ণিমা
তাকানোর সময় কোথা ব্যস্ততা কাটে না
কাজ শেষে গভীর ঘুমে মিলে যাবে দেহ
এসে কেউ বলবে না, চলো দেখি ঝলমলে আলো।
অজানা গন্তব্যের পথে সমাজ। শিশু সন্তানরা আজ বাবা-মাদের স্বপ্ন পূরণের যন্ত্রে পরিণত হচ্ছে। একটি ভালো স্কুলে ভর্তি, ভালো রেজাল্ট আর ভালো কোনো প্রতিষ্ঠান (মেডিকেল, ইঞ্জিনিয়ারিং, বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি) এ...
: কি খবর কবি
কি লিখছেন কি ভাবছেন পড়ছেন কি
ভাবনার জগতটা নাড়িয়ে বলেনতো সবই।
: কি আর বলার
একা সুযোগ নেই পথ চলার
সে আছে, চলে তার খবরদারি।
আপনিই আছেন বেশ নিজেতে নিরুদ্দেশ
আত্মমগ্নতা ভাবনার...
তুমি আপাদমস্তক তাকালেও নেই কোনো দোষ
আমি তাকিয়েছি কেবলই একবার
তাতেই তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে কর মনের খোঁজ।
তোমার কি দোষ জানি
এমন জ্বালাই সইতে হয় রোজ।
ভাবলাম দ্বিতীয় বার তাকিয়ে দেখি
মন বললো- ওতে...
কর্মক্লান্ত নারীকে দেখেছ
দিনভর কাজের চাপে
শেষ বিকেলের আগেই
অবসন্ন শরীরটা তার
শয্যায় নুয়ে পড়তে চায়
আলতো ঘুমের আশায়।
তবুও কাজ শেষে ঘরে ফিরে
ফুরসত মেলে না বিশ্রামের
পরিজনদের প্রতিও আছে কর্তব্য!
সবার...
চুল সাজিয়ে ভিন্ন সাজে চোখে দিয়ে মাশকারা
পলক ফেলে ডাকছো কাছে সঙ্গে আছে ইশারা
বর্ণিলতায় রাঙিয়ে ঠোঁট চঞ্চলতায় কাঁপাচ্ছো
বুক দুরু দুরু পুরষ মনে শিহরণ জাগাচ্ছো।
বাহারি পোশাক হরেক সাজ নিত্য নতুন আমদানি
হাতে...
রবীন্দ্রগবেষক নই...যা লিখেছি তা অনলাইন থেকে সংগৃহীত বিষয়টা আমি বলেই দিয়েছি...সে সংগ্রহে ভুল থাকলে কিছু করার নেই...আর শেষ কবিতাটা নিয়ে আমি এজন্য দৃঢ়চেতা যে, একজন খ্যাতিমান আবৃত্তিকার এটা শুনিয়ে...
কবির লেখা শেষ কবিতাটি সম্পর্কে নিশ্চিত হলেও প্রথম কবিতা নিয়ে শংশয় আছে। রবীন্দ্রবিশেষজ্ঞের মতে ১৮৭২ সালের কোনো এক সময়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভানুসিংহ ছদ্মনামে প্রথম কবিতা প্রকাশ করেন। কবিতাটি হলো-
‘মরণরে...
চরম শীতেও যখন উত্তপ্ত থাকে মন
বাসনার স্রোতে ভাটা ফেলে সময়ের গুঞ্জন।
কাগজের টুকরোতে লেখার আখরে
আধিপত্য আর কর্তৃত্ব চাইনি কখনও
যদি ধারণা আর কল্পনা বাদ দিয়ে
হৃদয়টা আরেকটু বড় করে
তাকাও এ মনের দিকে...
পথের ধারে দাঁড়িয়ে মনের সীমানা ছাড়িয়ে
অপরূপ রূপবতী লাস্যময়ীর দিকে তাকিয়ে
বিমোহিত বিমুগ্ধ বন্ধু ভেবেছ কি বেশি কিছু?
তোমারও আগে পথে যেতে নিজেরই অজান্তে
অসংখ্য পুরুষকে মুগ্ধ করেছে সে হাবিবাহ।
কত তরুণ নিশির স্বপনে...
ছোটবেলায় আব্বু যখন কোনো লুঙ্গি কিনে দিতো...তখন ছুটোছুটিতে সে লুঙ্গি টিকতো না...দেখা যেতো ওই লুঙ্গিখানা পরিধানরত অবস্থাতেই ফুটবলে লাথি মারা হতো...পুকুরে লাফ মারা হতো...আর সদ্যপরিহিত সেই নতুন লুঙ্গি মাঝ...
বউকে সুধালাম উঠেছ
সকালের সূর্য দেখেছ
বউ বললো; উঠেছি
আর আজ সকালে
আকাশে সূর্যের দেখা মেলেনি।
কুয়াশায় ঢাকা ছিল সব।
নিজে ওঠনি সকালে
তবে আমার ওপর
স্বামী স্বামী ভাব দেখালে
পড়ছিলাম বসে কবিতাটা
কাল রাতে যেটা দিয়েছিলে।
এই সেরেছে! ওটাতো...
ছোট ভাইটার দাঁতের বিষ। সারারাইত নিন্দির দেয় নাই। মাও-বাফো করি চেঁছাইছে আর কান্দিছে। মনের দুঃখ মনত থিয়া শুতিছিনু।
সকালে উঠিয়া অর বিষ কেনে বেলা আরো বাড়ি গেইল। মেজাজটা কি যে...
তারুণ্যের দোষে দুষ্ট
তাইতো রমণীর মুখপানে
চাওয়া হয় প্রতিদিন
কি যেন পাওয়ার নেশায়।
পার্লার আর কৃত্রিম
আবরণের রূপসীদের দেখে
মন হয় বিব্রত, বিরক্তিও প্রচ্ছন্ন।
ইট পাথরের শহরে চাঁদের আলো
মুখে মেখে সামনে দাঁড়ায়নি কোনো...
মন হারালাম গহীন বনে
কোন সে কোণে আনমনে
বন্ধ চোখে খুঁজি এখন সবখানে
সাড়া মেলে হৃদয়েরই মাঝখানে।
মনের বনে চালিয়ে অভিযান
মিললো তবে প্রিয়ার মুখখান
ক্ষণিক পরে তাকিয়ে দেখি ভাই
এখানেতো মুখের অভাব নাই।
কারো চোখ টানা-টানা
কারো...
©somewhere in net ltd.