নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

হ্যাপী নিউইয়ার

মামুন ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়নামতি প্রত্নস্থলের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্থাপনা

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৬


ময়নামতি রাণীর কুঠির

ময়নামতি প্রত্নস্থলের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য স্থাপনা হলো:

কোটিলা মুড়া
কুমিল্লার ময়নামতি সেনানিবাস এলাকার একটি প্রত্নস্থান। ঢাকা কুমিল্লা মহাসড়ক থেকে প্রায় দুই মাইল দক্ষিণে এবং শালবন বিহার থেকে প্রায় তিন মাইল উত্তরে এর অবস্থান। লালমাই পাহারের গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নস্থাপনাগুলোর মধ্যে কোটিলা মুড়া অন্যতম। এই স্থানের মাটি খনন করার পর এখানে তিনটি স্তুপ আবিষ্কৃত হয়। ধারনা করা হয় এই তিনটি স্তুপ, বৌদ্ধ দর্শণের ত্রি-রত্ন, বুদ্ধ, ধর্ম এবং সঙ্ঘ এর প্রতীক।

এই স্থাপনাটি দর্শনার্থীদের জন্য সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত উন্মুক্ত থাকে।আব্বাসীয় খলিফা মুতাসিম বিল্লাহর ১২৮২ - ১২৫৮ সময়কার একটি অন্যতম নিদর্শন কোটিলা মুড়া। স্থাপনাটির কার্যকাল ছিল সাত শতক থেকে তের শতক পর্যন্ত।
চারকোনা ভিত্তির উপর নির্মিত হয়েছিল গোলাকার গম্বুজ। এই গম্বুজের উপর আছে হার্মিক ও চূঁড়া। কেন্দ্রীয় স্তুপার মাঝে একটি গোলাকৃতি কক্ষ আছে। এই কেন্দ্রীয় কক্ষের চারপাশে পোড়া ইটের তৈরী ছোট ছোট আটটি কক্ষ তৈরী করা হয়েছিল। ইটের তৈরী অন্য স্তুপার মাঝে একটি গর্ত আবিষ্কৃত হয়েছে যার মধ্য থেকে মাটির তৈরী সিল এবং স্বর্ণমুদ্রা উদ্ধার করা হয়েছে। তাছাড়াও এখানে সাত আট শতকের দুটি পাথরের মূর্তি, প্রচুর অদগ্ধ সীলমোহর ও নিবেদন স্তূপ পাওয়া গিয়েছে, যেগুলি শালবন বৌদ্ধ বিহার জাদুঘরে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

ইটাখোলা মুড়া
ইটাখোলা মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার ময়নামতী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক সৌধস্থল।এটি কুমিল্লা সদর উপজেলার হতে পশ্চিম দিকে ৮ কিলোমিটার দূরে কোটবাড়ি সড়কের ওপারে রূপবান মুড়ার উল্টোদিকে অবস্থিত।এই প্রত্নস্থান পাহাড়ের গায়ের তিনটি স্তরে বিদ্যমান। প্রাচীনকাল থেকেই এই স্থানটি ইট পোড়ানোর খনি হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সেজন্যই এর এরকম নামকরণ করা হয়েছে।

ইটাখোলা মুড়ায় বেশ কয়েকবার খননকাজ চালিয়ে বড় বড় কিছু বৌদ্ধস্তূপ এবং সেসব স্তূপ থেকে ৪২ মিটার উত্তরে সংলগ্ন একটি বৌদ্ধ মঠেরও সন্ধান পাওয়া গেছে। ধারণা করা হয় এই প্রত্নস্থানটিকে পাঁচটি সাংস্কৃতিক যুগ অতিক্রম করতে হয়েছে। পূর্ববর্তী তিন সাংস্কৃতিক কালপর্যায়ের নির্দশনগুলো পরবর্তীকালের ধ্বংসাবশেষের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে। সেজন্য সব নিদর্শনগুলো উদ্ধার করা সহজ হচ্ছেনা।

এই স্থানের মূল আকর্ষণ বিস্তীর্ণ স্তূপ কমপ্লেক্স। ১৩.১ বর্গমিটার ভিতের উপর অবস্থিত এই স্তূপটি নিরেটভাবে নির্মিত। স্তূপের পূর্ব বা সম্মুখভাগের মধ্যস্থলে একটি ক্ষুদ্র পীঠস্থান রয়েছে যার আকৃতি ২.৪ মি. এবং ২.১ মি.।

রূপবান মুড়া

রূপবান মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি প্রত্নত্ত্বাতিক স্থান।এটি চট্টগ্রাম বিভাগের কুমিল্লা জেলার বার্ড নামক স্থানে অবস্থিত। নব্বই দশকের দিকে এটি খনন করা হয়।এটি খনন করার পরে ৩৪.১৪ মি × ২৫ মি (১১২.০ ফু × ৮২.০ ফু) পরিমাপের একটি বিহার এবং ২৮.৯৬ মি × ২৮.৯৬ মি (৯৫.০ ফু × ৯৫.০ ফু) পরিমাপের মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ এখানে পাওয়া যায়। তাছাড়া মুড়োটির পূর্ব পাশের প্রকৌষ্ঠ থেকে বেলে পাথরের কারুকাজ করা বৃহদাকার ১টি বৌদ্ধ মূর্তি পাওয়া যায়। ধারনা করা হয় মূর্তিটি ৭ম থেকে ১২শ শতাব্দীর।
চারপত্র মুড়া
চারপত্র মুড়া বাংলাদেশের কুমিল্লা জেলার একটি প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনস্থল। গবেষকদের মতানুসারে এটি বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন পুরাকীর্তি স্থল পাহাড়পুর বিহারের পরই এর স্থান।এটি কুমিল্লা সেনানিবাসের মধ্যস্থলে এবং লালমাই শৈলশিরার উত্তরাংশে ময়নামতীর অবস্থিত।খনন করার ফলে এই মুড়া থেকে একটি ক্ষুদ্র হিন্দু পীঠস্থান বা মন্দিরের ৪৫.৭ মিঃ × ১৬.৮ মিঃ অস্তিত্ব পাওয়া যায়।

শালবন বিহার, কুমিল্লা
শালবন বৌদ্ধ বিহার বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। কুমিল্লা জেলার লালমাই ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনাগুলোর একটি এই বৌদ্ধ বিহার । এটি ১২শ প্রত্নতাত্ত্বিক এলাকা হিসেবে চিহ্নিত।

কুমিল্লার ময়নামতিতে খননকৃত সব প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনের মধ্যে শালবন বিহার অন্যতম প্রধান। কোটবাড়িতে বার্ডের কাছে লালমাই পাহাড়ের মাঝামাঝি এলাকায় এই বিহারটির অবস্থান। বিহারটির আশপাশে এক সময় শাল,গজারির ঘন বন ছিল বলে এই বিহারটির নামকরণ হয়েছিল শালবন বিহার। এর সন্নিহিত গ্রামটির নাম শালবনপুর। এখনো ছোট একটি বন আছে সেখানে। এই বিহারটি পাহাড়পুর বৌদ্ধ বিহারের মতো হলেও আকারে ছোট।ধারণা করা হয় যে খৃস্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেববংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এই বৌদ্ধ বিহারটি নির্মাণ করেন। শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ এবং পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়। খৃস্টীয় অষ্টম শতাব্দীর মধ্যে তৃতীয় পর্যায়ে কেন্দ্রীয় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় এবং বিহারটির সার্বিক সংস্কার হয় বলে অনুমান করা হয়। চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ এবং সংস্কার কাজ সম্পন্ন হয় নবম দশম শতাব্দীতে।আকারে এটি চৌকো। শালবন বিহারের প্রতিটি বাহু ১৬৭.৭ মিটার দীর্ঘ। বিহারের চার দিকের দেয়াল পাঁচ মিটার পুরু। কক্ষগুলো বিহারের চার দিকের বেষ্টনী দেয়াল পিঠ করে নির্মিত। বিহারে ঢোকা বা বের হওয়ার মাত্র একটাই পথ ছিল। এই পথ বা দরজাটি উত্তর ব্লকের ঠিক মাঝামাঝি স্থানে রয়েছে। প্রতিটি কক্ষের মাঝে ১.৫ মিটার চওড়া দেওয়াল রয়েছে। বিহার অঙ্গনের ঠিক মাঝে ছিল কেন্দ্রীয় মন্দির।

বিহারে সর্বমোট ১৫৫টি কক্ষ আছে। কক্ষের সামনে ৮.৫ ফুট চওড়া টানা বারান্দা এবং এর শেষ প্রান্তে অনুচ্চ দেওয়াল। প্রতিটি কক্ষের দেওয়ালে তিনটি করে কুলুঙ্গি রয়েছে। কুলুঙ্গিতে দেবদেবীর মূর্তি, তেলের প্রদীপ ইত্যাদি রাখা হতো। এই কক্ষগুলোতে বৌদ্ধ ভিক্ষুরা থাকতেন। সেখানে বিদ্যাশিক্ষা এবং ধর্মচর্চা করতেন।বিহারের বাইরে প্রবেশদ্বারের পাশে দক্ষিণ,পূর্ব কোণে একটি হলঘর রয়েছে। চার দিকের দেওয়াল এবং সামনে চারটি বিশাল গোলাকার স্তম্ভের ওপর নির্মিত সে হলঘরটি ভিক্ষুদের খাবার ঘর ছিল বলে ধারণা করা হয়। হলঘরের মাপ ১০ মিটার গুণন ২০ মিটার। হলঘরের চার দিকে ইটের চওড়া রাস্তা রয়েছে।প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, অসংখ্য পোড়া মাটির ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ এবং মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে। সেগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে।

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ১১:৪৮

ফরিদ আহমদ চৌধুরী বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৫০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ফরিদ আহমদ চৌধুরী ভাই ।

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩০

জুন বলেছেন: ময়নামতীর অমুল্য প্রত্নতাত্মিক সম্পদকে নিয়ে বেশ তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্ট মামুন ইসলাম । ভালোলাগলো দেখে ।
যথাযোগ্য কতৃপক্ষের হাতে পরে সুন্দরভাবে সংরক্ষিত হোক সেই প্রত্যাশা রইলো । বাগেরহাটের খানজাহান আলী নির্মিত ষাট গম্বুজ মসজিদের মত চুনকাম যেন না করা হয় ।
+

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১:৫২

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ জুন আপু।

৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১২:৩১

সিনবাদ জাহাজি বলেছেন: সুন্দর
ভালো লাগলো অনেক

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১১

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: সুন্দর পোস্ট, শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১২

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ ধ্রুবক আলো।

৫| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: অনেক সুন্দর আর সাবলীল বর্ণনা। একবার ঘুরে আসতে হয়।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর মাঝে মাঝে ঘুরে দেখা প্রয়োজন।

৬| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৪১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট। তবে ব্রাহ্মন বাড়িয়া নিজ বাড়ি কুমিল্লা শ্বশুর বাড়ি হওয়াতে বেশ কয়বারি যাওয়া আছে । আপনার পোষ্টটি সবাইকে কুমিল্লার প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের দারণা দিবে। ধন্যবাদ।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৮

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর মাঝে মাঝে ঘুরে দেখা প্রয়োজন।

৭| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৩

নাইম রাজ বলেছেন: অসাধারন তথ্য সমৃদ্ধ পোস্ট।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৮

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৮| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ বিকাল ৫:০২

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: তথ্য সমৃদ্ধ সুন্দর পোস্ট। কুমিল্লা এখনও যাওয়া হয়নি, একবার সে সুযোগ হলে ময়নামতি ঘুরে আসব।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:১৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর মাঝে মাঝে ঘুরে দেখা প্রয়োজন।

৯| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ১১:৩০

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: দারুন তথ্য সমৃদ্ধ ও সুন্দর একটা পোস্ট।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২১

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১০| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:০২

নতুন বিচারক বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট লিখেছেন।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: বিচারক ভাইয়ের চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

১১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ঘর পালানো রোগটা বাড়িয়ে দেয় এমন পোষ্ট...........ভালোলাগা জানিয়ে গেলাম ভাই।

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।আমাদের দেশটা অনেক সুন্দর মাঝে মাঝে ঘুরে দেখা প্রয়োজন।

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৭:১১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ২:২৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: :-B

১৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

blogermassud বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম।

১৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:২৮

:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: বেশ তথ্যপূণ্য পোস্ট। :)
সময় পেলে যেতে হবে।

১৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৭ দুপুর ১:৩৬

মানবী বলেছেন: "রূপবান মুড়া" - খুব ইন্টারেস্টিং নাম! এই নামকরনের ইতিহাস জানতে ইচ্ছে করছে।

তথ্য সমৃদ্ধ শ্রমসাধ্য সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ মামুন ইসলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.