নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাবতে ভীষণ রকম ভালোবাসি

সাহিনুর

আমার মনের আকাশে কেনো মেঘ আসে বারে বার ! সে মেঘ সাদা নই কালো রং মাখে বারে বার !

সাহিনুর › বিস্তারিত পোস্টঃ

# ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ২০০ বছর মূর্তি ভাঙ্গা হলো #ধিক্কার জানাই এমন নোংরা রাজনীতিকে , ছি! ।

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১:৩৩


আজ দিন টা মনে রাখবে পুরো বাঙালী জাতি একটি কালো দিন হিসাবে ,..
কেন বলছি সেটা এবার বলি ...
বিকালের দিকে আজ bjp রাজনৈতিক দলের বিশাল বড় একটি রোড শো আয়োজিত হয়েছিল , টিক তখন কলকাতার কলেজ স্ট্রিট এর কাছে বিদ্যাসাগর কলেজ এর একদল ছাত্রছাত্রী রা হাতে কালো পতাকা নিয়ে #GoBackModi#GoBackAmit# স্লো গান দেই ।
এই শুনে bjp সমর্থকরা ক্ষেপে গিয়ে তাদের উপর জলের বোতল , জুত , ইট দিয়ে আক্রমন করে ,এর কিছুক্ষণের মধ্যে ভহাভয় রূপ ধারণ করে এই আক্রমন ।
এই অশিক্ষিত বর্বর অন্ধভক্ত কিছু কুলাঙ্গার রা কলেজ এর ভিতরে ডুকে ভাংচুর শুরু করে ।
কষ্টের সাথে লিখতে হচ্ছে , ওই কলেজ এর মধ্যে থাকা ২০০ বছরের পুরানো মহান ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের মূর্তি ও ভাঙ্গা হয়েছে , চুরমুর করে দিয়েছে তাঁর মূর্তি ,আজ আঘাতে ক্ষতবিক্ষত আমাদের বর্ণপরিচয় এর স্রষ্টা,এটা শুধু আমার তোমার নয় পুরো বাঙালী জাতির অপমান । পুরো জাতির অপমান ।কোনো ভাবেই এই অরাজকতা মেনে নেওয়া যাই না।
তিনি আমাদের বাঙালিদের জন্য এনেছিলে শিক্ষার আলো, যাতে আমরা বুঝি আমরা শিক্ষিত হতে পারি , আমরা যার হাত ধরে হাঁটতে শিখেছি আজ তার মূর্তি ও তার ভাবধারাকে মাটিতে লুটিয়ে দিতে একবার ও দিধাবোধ করলো না ।
ছি ছি ।
ভাষা হারিয়ে ফেলেছি আমি কি বল এদেরকে । কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে আমাদের দেশের রাজনীতি ।
এটা যদি রাজনীতির প্রভাব হয় তবে চাই না আমাদের এমন রাজনীতি ।
চাই না এমন সরকার ।
যারা ভোটে জিতার আগে এমন হিংস্র হতে পারে , চিন্তা করতেও ভয় করছে যে , তারা যদি ভোটে জিতে ক্ষমতায় আসে তাহলে তারপর কি হবে ?
যে এই মূর্তিটি ভাঙ্গলো তার কি একটু হাত কাঁপলো না ।
আমরা কি এই মহান মানুষটিকে এইভাবে তার মহান কাজের প্রতিদান দেব ?
আরও বিস্তারিত জানতে এই লিংক যান - #https://www.youtube.com/watch?v=tDE4nJ8kd84&list=PLkphWBBTNcqJtQEEohLpfyeMshw5zxdTi&index=3&t=164 বা আজকের news দেখুন ইউটুবে এদের চিন্তা ভাবনা কি লেভেলের সেটা একবার ভাবুন

মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ২:২৫

বলেছেন: ধিক্কার জানানোর ভাষা নেই।

১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৫৯

সাহিনুর বলেছেন: এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে যে হিন্দিভাষীরা এসে আমাদের বাঙ্গালীদের মেরুদন্ড , আমাদের সংস্কৃতি সবকিছু এলোমেলো , অপমানিত করে চলে গেল আর বাঙালির হয়ে কিছু মীরজাফর তাদের কে সাহায্য করলো ।

২| ১৫ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:০৭

ইব্‌রাহীম আই কে বলেছেন: বিদ্যাসাগর আজ যেখানে পলিটিক্সের শিকার-
মানবতাহীন মানুষদের সেখানে জানাই তীব্র ধিক্কার।

যার মাঝে মানবতা নেই, তাকে ধিক্কার জানানোও ব্যর্থ!

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০১

সাহিনুর বলেছেন: এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে যে হিন্দিভাষীরা এসে আমাদের বাঙ্গালীদের মেরুদন্ড , আমাদের সংস্কৃতি সবকিছু এলোমেলো , অপমানিত করে চলে গেল আর বাঙালির হয়ে কিছু মীরজাফর তাদের কে সাহায্য করলো ।
আজ ভারতের সংবিধার , ভারতের সংস্কৃতি মৃতুর মুখে আর এই সরকার তার জন্য দ্বায়ী ।

৩| ১৫ ই মে, ২০১৯ ভোর ৪:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিজেপি সনাতন ধর্মকে ও রাজনীতিকে কলুষিত করছে

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩

সাহিনুর বলেছেন: মিছিলে বেশির ভাগ ছিল অবাঙালি তাদের আর বাংলা সংস্কৃতির উপর কি টান থাকবে, মূর্তির সাথে সাথে অকর্থ্য় ভাষায় গালিগালাজ করে গেছে আমাদের মা বোনকে নিয়ে , এগুলি সত্যি মেনে নেওয়া যাই না

৪| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:২০

ঢাবিয়ান বলেছেন: মোদীর আইডল এখন আমাদের সরকার। শুতরাং ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে তারা যা ইচ্ছা তাই করবে।

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১২

সাহিনুর বলেছেন: কিন্তু এটা তো মেনে নেওয়া যায় না। আজ প্রতিবাদ হবে সর্বস্তর থেকে , যারা বাঙালী তারা এই প্রতিবাদে অংশ গ্রহণ করুন সোশ্যাল মিডিয়া মার্ধ্যমে কিংবা সশরীরে ।

৫| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৮:৫৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পোষ্টটি দেওয়ার জন্য। গতকাল দেখলাম গুজরাট দাঙ্গার এক টুকরো ঝলকানি। বেচারা বিজেপিকে এতটা শক্তি প্রদর্শন করতে হত না। আধুনিক ভারতের রূপকার বীর্যশালী, 56 ইঞ্চি বুকের পাটার অধিকারী মোদীজি, অমিত শাহের নেতৃত্বে উত্তর ভারতের তাবড় তাবড় রাজ্যে বিজেপি শাসন ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও পশ্চিমবঙ্গের নখ বিঁধতে না পারার যন্ত্রণা তাদের ছিলই। এহেন জাতীয়তাবোধ হীন অনুন্নত ক্ষয়িষ্ণু বাঙালি জাতিকে আঙ্গুল বেঁকিয়ে ঘি তোলার মতো একটু শায়েস্তা করা ছাড়া ওনাদের আর বিকল্প কোন পথ ছিল না । গতকাল অমিত শাহরা তারই স্বার্থক প্রতিফলন ঘটালেন।এটা অস্বীকার করার উপায় নেই যে মোদিজীর ভারতে বিদ্যাসাগর রামমোহনরা অপাংক্তেয়। এক হিসেবে ব্যাকডেটেড বৈকি। আর হবে নাই বা কেন, রাজা রামমোহন রায় তো ছিলেন আবার আন্তর্জাতিকতাবাদ বিশ্বাসী। এখন জাতীয়তাবাদের জোয়ার চলছে। স্বাধীনতার পর থেকে শ্যামাপ্রসাদ, দিনদয়াল উপাধ্যায়ের মত তাবড় তাবড় নেতারা দীর্ঘদিন উপেক্ষিত থেকে গেছেন। কাজেই বিদ্যাসাগর, রামমোহন, নেতাজির মূর্তি ভেঙে গেছে বলে কুম্ভীরাশ্রু প্রদর্শন না করে আসুন আমরা সবাই মিলে মোড়ে মোড়ে দিনদয়াল, শ্যামাপ্রসাদের মূর্তি গড়ে এক আদর্শ নয়া জাতীয়তাবাদী ভারতবর্ষ গড়ে তুলি।

অস্বীকার করার উপায় নেই যে বিজেপি অনেক সংগ্রাম করে পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রদায়িক সংস্কৃতি চালু করতে পেরেছে। মোদিজী দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলে আশা করব পশ্চিমবঙ্গের রন্ধে রন্ধে এহেনো সংস্কৃতির প্রসার ঘটাবেন।। আমরা নয়া ন্যৎসি বাদের অনুকরণে ভারতবর্ষে মোদীজির নেতৃত্বে নয়া উগ্র হিন্দু জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠা শুধু স্বপ্ন নয়, বাস্তব প্রয়োগও দেখতে চাই। আসুন আমরা সবাই মিলে মোদীজির হাত শক্ত করি। নিন্দুকরা অবশ্য ধর্ষণ দাঙ্গার যুক্তি দেখালেও আমরা মডেল করে পশ্চিমবঙ্গকে গুজরাট বানানোর জন্য অঙ্গিকার বদ্ধ হই। ইনকিলাব জিন্দাবাদের মত কোন বিদেশী স্লোগান নয়, এক্কেবারে পৌরাণিক ঢঙে 'জয় শ্রীরাম' ধ্বনি আকাশ বাতাস মুখরিত করে তুলে যথার্থ রাম ভূমি হিসেবে দেশকে গড়ে তুলি।

১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

সাহিনুর বলেছেন: আপনি কি এটা ব্যঙ্গ করে লিখেছেন নাকি,,,এটাই আপনার মনে চলছে ।

৬| ১৫ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: সাহিনুর,




একটি আগাগোড়া চুড়ান্ত সাম্প্রদায়িক দলের কাছ থেকে এর চে' ভালো কিছু আশা করার নেই।

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৩

সাহিনুর বলেছেন: এটা ভাবতেই খারাপ লাগছে যে হিন্দিভাষীরা এসে আমাদের বাঙ্গালীদের মেরুদন্ড , আমাদের সংস্কৃতি সবকিছু এলোমেলো , অপমানিত করে চলে গেল আর বাঙালির হয়ে কিছু মীরজাফর তাদের কে সাহায্য করলো ।
ওদেরকে আর কি দোষ দেব আহমেদ জি আমাদের বাঙালিদের মর্ধ্যেই আছে মীরজাফর । অপরের মন্তব্যটি পড়লে বুঝবেন ।

৭| ১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২০

মনিরা সুলতানা বলেছেন: সব খানেই আজ সহিষ্ণুতার বড্ড অভাব।
নিন্দা জানাই।

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৫

সাহিনুর বলেছেন: শিক্ষা মানুষের মেরুদন্ড আর যারা শিইখার উপর আঘাত করে তাদের ধ্বংস অনিবার্য্য । খুব ই খারাপ একটি দিন ইতিহাসের পাতায় লেখা হবে ।

৮| ১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

নীল আকাশ বলেছেন: সাহিনুর আপনি পদাতিক দা'র মন্তব্যের মূল সুর বুঝতে পারেন নি। উনি ব্যংগ করে / মোক করে উপরের মন্তব্য লিখেছেন।

আধুনিক ভারতের রূপকার বীর্যশালী, 56 ইঞ্চি বুকের পাটার অধিকারী মোদীজি, অমিত শাহের নেতৃত্বে উত্তর ভারতের তাবড় তাবড় রাজ্যে বিজেপি শাসন ক্ষমতা প্রতিষ্ঠা করতে পারলেও পশ্চিমবঙ্গের নখ বিঁধতে না পারার যন্ত্রণা তাদের ছিলই। এহেন জাতীয়তাবোধ হীন অনুন্নত ক্ষয়িষ্ণু বাঙালি জাতিকে আঙ্গুল বেঁকিয়ে ঘি তোলার মতো একটু শায়েস্তা করা ছাড়া ওনাদের আর বিকল্প কোন পথ ছিল না । গতকাল অমিত শাহরা তারই স্বার্থক প্রতিফলন ঘটালেন - কতটা হৃদয় বেদনা বিদুর হলে এই রকম লেখা আসে সেটা আমি অনুভব করতে পারছি।

এটা অতিশয় জঘন্য কাজ হয়েছে। তবে খুব দু:খের বিষয় হলো এই বিজিপিকেই ভারতে অনেক অনেক লোক ভালোবেসে ভোট দেয়। সেইসব লোকজনের মানসিকতা কেমন ভেবে দেখুন??

ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৩

সাহিনুর বলেছেন: যদি তাই হয় তাহলে তো আমার ক্ষমা চাওয়া উচিৎ উনার কাছে । প্রথম লেখা গুলো পড়ে আমিও তাই ভেবেছিলা যে উনি এইসব ব্যঙ্গ করে লিখেছেন অনেক কষ্টে কিন্তু শেষের দিকে এসে ঠিক হিসাব তা মিলাতে পারলাম না ।
উনি অন্য ভারতবর্ষ গড়ার ডাক দিয়েছেন । ভারতকে রাম ভূমি বানানোর স্বপ্ন দেখছেন । নীল আকাশ ভাইয়া আপনি উনার শেষের লাইন গুলো পড়লে বুঝতে পারবেন । আম্মার এহেন মন্তব্যের কারণ ।
পড়ে দয়া করে জানাবেন ,
ধন্যবাদ ।

৯| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।

১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

সাহিনুর বলেছেন: দুঃখজনক সাথে গভীর হতাশাজনক ও বটে,,রাজীব ভাইয়া আপনার কি হয় পদাতিক মহাসয়ের মন্তব্যের মাধ্যমে । আমি কি কিছু ভুল ভাবলাম উনাকে ।

১০| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:০৮

নীল আকাশ বলেছেন: আমি ঠিকই বলেছি। উনি ভালোই ব্যঙ্গ করে লিখেছেন। উনার সাথে আমার খুবই ভালো সম্পর্ক। উনাকে আমি চিনি, বেশ ভালো ভাবেই চিনি। আমি নিশ্চিত উনি ব্যঙ্গ করে লিখেছেন। উনি এই মনোবৃত্তির লোক নন।
উনি অন্য ভারতবর্ষ গড়ার ডাক দিয়েছেন । ভারতকে রাম ভূমি বানানোর স্বপ্ন দেখছেন। - চরম ক্ষিপ্ত হয়ে এইগুলি বলেছেন উনি।
উনি এখানে ফিরে আসবেন। তারপর দেখবেন আমি ঠিক বলেছি কিনা???
ধন্যবাদ।

১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২২

সাহিনুর বলেছেন: যদি এমনটি হয় তাহলে অত্যন্ত লজ্জার বিষয়।
উনার কাছে আমি ক্ষমা চাইব ,। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ নীল জি । আমার ভুল ধারনাটি কিছুটা পরিস্কার করার জন্য ।

১১| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:২৯

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: দুঃখজনক।

১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৩:৫০

সাহিনুর বলেছেন: মেঘ প্রিয় সত্যিই কল্পনা করা যায় না,,,এইভাবে বাঙালির সংস্কৃতি ধ্বংস হচ্ছে

১২| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:৫৪

মা.হাসান বলেছেন: ইহা আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র। আইএসআইএর এজেন্টরা (আোথবা বাংলাদেশের বিএনপির এজেন্টরা) মূর্তী ভেঙ্গে বিজেপির নামে দোষ দিচ্ছে। তা ছাড়া কেই এই বিদ্যাসাগর? বিধবা বিবাহের চল করে তিনি সনাতন ধর্মকে কলঙ্কিত করেছেন।

ভারতের অন্যান্য অঞ্চলে যেখানে গেরুয়ার জয় জয়কার সেখানে পশ্চিম বঙ্গে গেরুয়া বিরোধিতার মূল কারণ যবনদের সংখ্যাধিক্য। নির্বাচনের পর এই সমস্ত ন্যাড়াদের বঙ্গোপসাগরে নিক্ষেপ করা হবে।

ভারত বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। সন্ত্রাসবাদ দমন, মৌলবাদের উত্থান রোধ, ট্রান্সশিপমেন্ট, বিদ্যুত করিডোর, নদী ও সমুদ্রবন্দর ব্যবহার সহ অসংখ্য বিষয়ে ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক পৃথিবীর সকলের কাছে মডেল। সর্বশেষ বাংলাদেশের গত ডিসেম্বরের নির্বাচন সর্বাত্মক সুন্দর হওয়ার জন্য ভারতের পরামর্শ ও অন্যান্য সহযোগিতার জন্য আমরা চির ঋণী। শক্তিশালী মোদি সরকার ভারতে বারে বারে দরকার, অন্তত ২০৪১ সাল পর্যন্ত দরকার। প্রয়োজনে আমরা আমাদের নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচনী অভিজ্ঞতা শেয়ার করিতে প্রস্তুত।

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০০

সাহিনুর বলেছেন: শক্তিশালী মোদি সরকার ভারতে বারে বারে দরকার, অন্তত ২০৪১ সাল পর্যন্ত দরকার। প্রয়োজনে আমরা আমাদের নির্বাচন কমিশন ও নির্বাচনী অভিজ্ঞতা শেয়ার করিতে প্রস্তুত।
আপনি কি মহাশয় ক্ষেপেছেন নাকি , ৫ বছরে পুরো ভারতবর্ষ ভেঙ্গে দুটুকর করেছে আর আপনি চান ২০৪১ সাল পর্যন্ত ।

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৮

সাহিনুর বলেছেন: উনিই পৃথিবীর একমাত্র মহামানব , যিনি দুবার জন্মগ্রহণ করেছিলেন। প্রথমবার ২৯ ,শে আগষ্ট ১৯৪৯ সালে,দ্বিতীয়বার ১৭ ই সেপ্টেম্বর ১৯৫০
সালে।

৬ বছর বয়স থেকেই উনি চা বিক্রি করেছেন।।
২০১৪ সালের আগের তথ্য অনুযায়ী নাগপুরে
RSS দপ্তরের সামনে। ২০১৪ সালের পরের তথ্য
অনুযায়ী বড়নগর রেল ষ্টেশনে।

উনি ২০১৪ সালের আগের তথ্য অনুযায়ী, অবিবাহিত ছিলেন,, ২০১৪ সাল থেকে
বিবাহিত হলেন। অথচ ওনার পরিবারের লোকজনের মতে, উনি ১৮ বছর বয়সে বিয়ে
করেন, ২০ বছর বয়সে ঘরসংসার ত্যাগ করে
পলায়ন করেন।

ভাই প্রহ্লাদ মোদীর বয়ান অনুযায়ী, গৃহত্যাগ
করার সময়, পারিবারিক সোনার গহনা চুরি
করে পালিয়ে যান। শোকে পিতার মৃত্যু হয়।
এই চুরির বিরুদ্ধে বড়নগর থানায় FIR করা
হয়েছিল।

উনি ২০ বছরে গৃহত্যাগ করেছেন, এবং ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত নাগপুরে ভিক্ষা করেছেন।অথচ দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণীর পড়াশোনা বড়নগর ইন্টার স্কুলে সম্পন্ন করেছেন।

উনি MA ফাষ্ট ক্লাস, BA থার্ড ক্লাস ,, অথচ
ওনার পারিবারিক সূত্র অনুযায়ী, উনি অষ্টম
শ্রেণীতে ফেল করে, পড়াশোনাকে গুডবাই
জানিয়েছেন।

গ্রাজুয়েট না করেই , উনি "ইন্টায়ার পলিটিক্স
সায়েন্স" এ মাষ্টার ডিগ্রী অর্জন করেছেন,,
গুজরাত ইউনিভার্সিটি থেকে।।

"ইন্টায়ার পলিটিক্স সায়েন্স" নিয়ে পড়াশোনা
করা, পৃথিবীর এক এবং একমাত্র ব্যাক্তি উনি।

উনি নিজেই পড়েছেন, নিজেই ডিগ্রী অর্জন
করেছেন। ওনাকে পড়িয়েছিলেন এমন প্রফেসর এবং ওনার সহপাঠী, আজো জনসমক্ষে এসেছেন, এমন কোনো প্রমাণ, কেউ দিতে
পারেননি।

দেশে কম্পিউটার আসার আগেই, ওনার ডিগ্রি
কম্পিউটার প্রিন্ট হয়ে গেছে।

ওনার ডিগ্রীর প্রিন্টিং এর ডেট রবিবার। উনি
পৃথিবীর একমাত্র ইউনিভার্সিটি থেকে ডিগ্রি
অর্জন করেছেন,, যেটা রবিবারেও খোলা
থাকতো।

১৩| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: @সাহিনুর। আপনার প্রথম প্রতিমন্তব্য দেখে বুঝেছিলাম যে আপনার ব্লগে আমার মতো বিজেপি মাইন্ডেড লোকের আর আসার প্রয়োজন নেই। হা হা হা...
ব্লগাররাও মুক্তমনের অধিকারী হবেন এমনটাই স্বাভাবিক। ঘুরেফিরে সেই একটি কথাই বলতে হয়, 'মতান্তর যদিও বা মনান্তর কখনো না।'
একজন শিক্ষিত লোকের অস্ত্র তার কলম।
প্রিয় নীল আকাশ ভাই এর সৌজন্যে আপনি যে কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছেন যে এটা ব্যঙ্গাত্মকভাবে লেখা সেটাই যথেষ্ট।
আপনাকে তাহলে সরাসরি বলতে হয়,
সম্প্রীতি নামক শব্দটি এই মুহূর্তে ভারত থেকে ভারত মহাসাগরের অতল গহবরে তলিয়ে গেছে। আগে স্কুল-কলেজে একে অপরকে জিজ্ঞেস করা হত, তোমার নাম কি? বাবা কি করেন? বর্তমানে কোশ্চেনের ফ্রেমটা চেঞ্জ হয়ে গেছে। এখন খুল্লামখুল্লা ভাবে জিজ্ঞেস করা হয়, তোমার ধর্ম কি? সবচেয়ে আশ্চর্যের পশ্চিমবঙ্গের একশ্রেণীর শিক্ষিত বিদ্বজন, বিজেপি নামক এই সাম্প্রদায়িক দলটির হয়ে ওকালতি করেন। গুজরাট দাঙ্গা বাঁধিয়ে মোদীজি প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। দুই হাতকে রক্তে করেছেন রঞ্জিত। ওরা অমর্ত্য সেনকেও ছেড়ে কথা বলেন না। মোদিজীর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ, যিনি বিকম পার্ট ওয়ান বা বি এ পার্ট ওয়ান ঠিক করতে পারেন না সেই স্মৃতি ইরানি পেলেন কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রী বা মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের মতো গুরু দায়িত্ব। অমৃতসর/হার্ভার্ড/কেমব্রিজের অর্থনীতির অধ্যাপক মনমোহন সিংয়ের পর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তিনিও অতি কষ্টে জোগাড় করেছেন আমেদাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকের ডিগ্রী( স্নাতকোত্তর নয়)। সুতরাং স্বাধীনতার পর ভারতবর্ষে শিক্ষাদীক্ষার দিক দিয়ে বিজেপির নেতা মন্ত্রীদের শিক্ষাদীক্ষার বহর সর্বনিম্ন। আর এ কারণেই তারা বর্বর। জাতির শত্রু। দেশের শত্রু। প্রতিবেশী রাষ্ট্রের কাছে শত্রু।ধর্ম ও হিন্দুত্ব ছাড়া তাদের আর কোন এজেন্ডা নাই। প্রতি পাঁচ বছরে ভোটের আগে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এর মত একবার পাকিস্তানকে ঘা দিয়ে হিন্দুত্বকে সুড়সুড়ি দেওয়া ছাড়া অন্য কোন রাস্তা নেই। আমি আপনি তাদেরকে খারাপ বললেও তারা যে ম্যান্ডেট পাওয়ার নিয়ে এসেছেন। কাজেই এখন আমাদের নিন্দা প্রস্তাব বা ছি ছি বললেও তারা পিছপা হবেন না। তারা যেখানে এখনো গুজরাট করতে পারেনি অনতিবিলম্বে মোদি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে সেখানে গুজরাটের দাঙ্গা বাঁধিয়ে ছাড়বেন।

তাদেরকে সমালোচনা করে এখন কোন ছাড়। সঙ্গে যদি একটু সংখ্যালঘু তকমা থাকে তাহলে রাত দিন পাকিস্তানি পাকিস্তানি বলে বলে জীবন ওষ্ঠাগত করার ব্যবস্থা। গতকালই দেখলাম আরএসএস কমল হাসানকে জিহ্বা ছিড়ে ফেলার কথা বলেছে কথা বলেছে। উনার অপরাধ নাথুরাম গডসেকে ভারতের প্রথম উগ্রপন্থী বলা। একজন বর্বরের কাছ থেকে ধ্বংস, ভাঙ্গা, হরতাল, অগ্নিসংযোগ ছাড়া আর কিই বা আশা করা যায়? মহাপুরুষদের মহত্ত্বকে যারা চেনেই না তারা তাদের কৃত্তিকে ভূলুণ্ঠিত করবে- এটাই তো স্বাভাবিক। ওরা যদি ওনাদের সঠিক মূল্যায়ন করতেন তাহলে তো ওরা মানুষ হোত। sorry ভারতবর্ষ এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে আছে এই বর্বরদের হাতে, মানুষের হাতে নয়।
আর তাদের যথাযোগ্য দোসর হয়েছে বামফ্রন্টের একটি বৃহৎ অংশ। এই দুটি শক্তি মিলেই রাজ্যে বিজেপির এত বার বড়ন্তি।
এবার আমি আমার মন্তব্যের সমর্থনে বলি,
আমার উপরের কমেন্টটি এহেনো রাম+বাম সমর্থক একজন স্বপ্ন দেখিয়ের।

ধন্যবাদ আপনাকে। ব্লগে আগামীতে এরকম অনেক ব্যঙ্গাত্মক কমেন্ট পাবেন।

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:১০

সাহিনুর বলেছেন: আমি প্রথমে আপনার কাছে ক্ষমা চাই দয়া করে ছোট ভাই হিসাবে ক্ষমা করে দেবেন । আসলে প্রথমে আপনার লেখা গুলো পড়ে আমার ও তাই মনে হয়েছিল কিন্তু শেষের দিকে কেমন যেন একটা অন্য রকম মনে হচ্ছিল কথা গুলে পড়ে ।
বার বার পড়ার পর ও সেই একই জিনিস মনে হওয়ার ফলাফল আমার প্রথম মন্তব্য ,তার জন্য আমি অত্যন্ত দুঃক্ষিত এবং লজ্জিত ।
আশা করি আমাকে প্রথমবার একটা সুযোগ দেবেন ক্ষমা করে ।

১৪| ১৫ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৭

মা.হাসান বলেছেন: উপরের ১৩ নম্বর মন্তব্যে ব্লগার পদাতিক চৌধুরী মোদিজির শিক্ষা নিয়ে যা বলেছেন তার সুতীব্র প্রতিবাদ জানাই। ঐশ্বরিক শক্তি যার আছে তার এসব পচা শিক্ষা লাগে না। মহান মোদিজি ঐশ্বরিক শক্তিতে বলিয়ান হয়ে ১৯৮৮ সালে ডিজিটাল ক্যামেরায় ছবি তুলে ইমেইল করেছেন। কোন আবহাওয়ায় রাডার কেমন কাজ করবে কি করবে না তাও তিনি আগাম বলে দিতে পারেন। ইসেস সার মনমোহন সিং কি এসব পারেন? অন্য কোন নেতা এগুলো পারেন? মোদিতন্ত্রের জয় হোক।

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:১৩

সাহিনুর বলেছেন: ১৯৮৮সাল , রাজীব গান্ধীর নেতৃত্বাধীন কংগ্ৰেস সরকারের চরম অত্যাচারী , দুর্নীতিগ্ৰস্ত শাসন চলছে , চারিদিকে শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার , ঠিক তখনি এগিয়ে এলেন গুজরাটের ঘাঞ্চী সম্প্রদায়ের এক ছোট্টো ছেলে , যে সকাল সাড়ে ৫টায় উঠে রেডিওয় রবীন্দ্রসংগীত শুনে , চা বিক্রি করতেন , তারপর ঝোলা নিয়ে ভিক্ষাবৃত্তি সম্পূর্ণ করে , বিকালে ডিজিটাল ক্যামেরায় শুটিং করে সন্ধ‍্যাবেলা মেল করতেন , এরপর আবার রাতে দিল্লী ইউনিভার্সিটিতে এসে নাইটে ক্লাস করে , আবার ক্লাস করে বাড়ি ফিরে এসে চৌকিদারের কাজ করতে বেরিয়ে পড়তেন , আজ সেই ব্যক্তিটি কে জানিস , একজন বিখ্যাত ঐতিহাসিক , বিখ্যাত গনিতজ্ঞ , বিখ্যাত বৈজ্ঞানিক তথা দেশের একনিষ্ঠ সেবক , যিনি এই পৃথিবীতে দুইবার জন্মগ্ৰহন করেছেন, তিনি হলেন শ্রী শ্রী নরেন্দ্রভাই দামোদরদাস মোদিজী। শুধুমাত্র বিরোধীরা বলবে , মিথ্যা কথা , তাদের পাকিস্তানে পাঠিয়ে দাও , ভক্তরা বলে ওঠো 'জয় শ্রী রাম, বাঃ মোদিজী বাঃ'...................। এগুলো মন দিয়ে পরেন ।
আর কোনো কিছু না জেনে মাতালের মত বকবক করবেন না দয়া করে । এই ফেকু মদির জন্য পুরো ভারতবর্ষ এখন অপমানিত হয়ে মাথা নিচু করে থাকতে হচ্ছে ।

১৫| ১৫ ই মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৮

সুমন কর বলেছেন: দুঃখজনক !!

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:১৯

সাহিনুর বলেছেন: সত্যি খুব খারাপ একটা ব্যাপার। আর কি কি যে দেখতে হবে ... কে জানে ?

১৬| ১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:২৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: উপরের 14 নম্বর কমেন্টের পরিপেক্ষিতে আসা। এই রে! ভেবেছিলাম চুপি চুপি কমেন্টটি করে চলে যাব। কিন্তু আপনি এসে পড়েছেন? না না কোনো বিতর্কে যাব না। আপনার মত মোদী ভক্ত এভাবে এসে প্রতিবাদ করাতে আমি কৃতকর্মের জন্য ক্ষমাপ্রার্থী। হ্যাঁ! স্যার আমি আমার ভুল বুঝতে পেরেছি। সহমত আপনার সঙ্গে যে মোদীজি ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী। একজন গণতন্ত্রপ্রেমী মানুষ বলেই ওনার নেহাত ভোট উৎসব কমানোর বন্দোবস্ত। এমনিতেই ভোট না করাতেও পারতেন। কারণ মেশিনের ভোট সব ওনার ই। গতবার 272 টা না কটা আসন পেয়েছিলেন। তখন ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হন নি। এবার অবশ্য উনি স্বর্গীয় মহিমান্বিত হয়ে সেই বিরল ক্ষমতার অধিকারী হয়েছেন। বিরোধীদের 50-60 টি আসন দিয়ে বাকি সব নিজেই নেবেন বলেই আমার দৃঢ় বিশ্বাস। উনার গায়ের একটি কোট বিক্রি হয় 10 হাজার কোটি টাকায়। বাস্তবে একজন মাটির মানুষ বলেই নিজেকে চাওয়ালি বলে থাকেন। এমনিতে ওনার ওঠাবসা কিংফিশার, নিরব মোদি, থেকে শুরু করে আম্বানি, মিত্তালদের মত বরেণ্য শিল্পপতিদের সঙ্গে। কিন্তু অমায়িক মানুষটি আচার-আচরণে একেবারেই বুঝতে দেন না যে ওনার ওঠাবসার লেভেল কতটা উচ্চমার্গের। নিন্দুকরা অবশ্য বলেন উনি 300 দিন বিদেশে থাকেন। আপনার সঙ্গে সহমত যে দেশের প্রধানমন্ত্রীর তো বাইরেই থাকতে হয়। বিদেশে না থাকলে গরিবদের জন্য ব্যবস্থাপনা করবেনই বা কি করে? ।কোন মিথ্যা, কলঙ্ক ওনার গায়ের লাগবে না, দেবতাদের সোনার সরাসরি লিংক আছে।
ওনার ডান হাত অমিত শাহজি আর একজন মাটির মানুষ। দেশের একজন স্বনামধন্য হিরে ব্যবসায়ী হয়েও উনি হরিজনদের বাড়িতে পাঁচ বছরের মধ্যে অন্তত একদিন কলাপাতায় আতিথেয়তা গ্রহণ করে প্রমাণ করতে পারেন যে উনি সব শ্রেণীর মানুষের হাতের খাবার খেতে অভ্যস্ত। নিন্দুকরা অবশ্য ওনার হরিজন প্রেমের তত্ত্বটিকে অস্পৃশ্যতা জিইয়ে রাখার তকমা বলে অভিহিত করলেও উনি তাদেরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করেন।

আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে ই মেইল নামক বস্তুটি চালু হয়েছিল বিশ্বজুড়ে 1991 সালে আর ভারতে 1995 সালে।কিন্তু মোদীজি ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী হওয়াই 1988 সালের ই মেইল করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারি বাজপেয়িজিকে।
শুধু তাই নয়,ঐশ্বরিক ক্ষমতার অধিকারী মোদীজি 1987/88 সালে প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরার ব্যবহারও করেছিলেন। কিন্তু তথ্য বলছে ফুজি প্রথম ডিজিটাল ক্যামেরা বাজারে ছাড়ে 1989 সালে। পরে অ্যাপেল কোম্পানির সৌজন্যে 1994 সালে ডিজিটাল ক্যামেরা বাজারে জনপ্রিয় হয়।
সুতরাং গুরুদেব ( মা. হাসান ভাই) এমনও ঐশ্বরিক প্রতিভার অধিকারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে উপরোক্ত কোন কথায় যদি নতুন করে সামান্যতম আঘাত পান তাহলে অগ্রিম ক্ষমাপ্রার্থী। জয় মোদিজির জয় হোক। 2050 সাল পর্যন্ত যেন উনাকে দিল্লীশ্বরের ভূমিকায় দেখতে পারি, উনি যেন ওনার ঐশ্বরিক ক্ষমতায় তারই ব্যবস্থা করেন।


১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:২৮

সাহিনুর বলেছেন: পদাতিক স্যার ,আপনি মেঘের আড়ালে প্লেন থাকলে সেটা রাডারে ধরা পড়বে না,,, এই মহান বৈজ্ঞানিক তথ্যটি ও আমাদের ফেকু শিক্ষিত অমহান কুলাঙ্গার বৈজ্ঞানিক মোদী জি দিয়েছেন , এটা যোগ করতে পারতেন , আমার মনে হয় মোদিকে যারা সমর্থন করেন তাদের শুধু মাত্র একটাই কারণ , যে মোদী মুসলিমদের বিরুদ্ধে । ১৪ no এ যিনি মন্তব্য করছেন সেটাই বুঝতে পারছিনা,,,

১৭| ১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১০:২০

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: আমি ধিক্কার জানাতে পারলাম না।এটা ঈশ্বর চন্দ্রের জন্য ভালো হয়েছে।
মূর্তি দিয়ে মানুষের স্মৃতি ধরে রাখা যায় না স্মৃতি ধরে রাখতে হলে তার অবদান কে ধরে রাখতে হয়।আজ কয়জনেই বা বিদ্যাসাগরের স্মৃতি ধরে রেখেছে তার অমর কীর্তি কলাপ গুলো হৃদয়ে লালন করছে?

১৫ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:৩৪

সাহিনুর বলেছেন: সেটা আলাদা একটা বিষয় আর এটা অন্য আর একটি বিষয় দয়া করে দুটোকে এক করে ফেলবেন না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.