১| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:০০

রাজীব নুর বলেছেন: মোদী ধর্মীয় উন্মাদ।

২| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:০৩

মা.হাসান বলেছেন: মেরা নাম্বার কব অায়েগা?

দুশ্চিন্তার কিছু নাই, পশ্চিমবঙ্গে ও এনআরসি চালু করা হবে। মুসলমানদেরকে বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেওয়া হবে।

৩| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


মুসলমানদের গরু থেকে দুরে সরে যেতে হবে, না প্রাণও হারাবে; হিন্দুদের দেবতা নিয়ে হেলাফেলা করা ঠিক হবে না

৪| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


রবি ঠাকুর , নেতাজি , মহাত্মা গান্ধী , আম্বেদকর , বিদ্যাসাগর , রাজা রামমোহন রায়েরা নিশ্চয় গরুর মুত্র পান করতেন না; এখন, সময় বদলে গেছে; তদুপরি, গরু হচ্ছে দেবতা; মুসলামানেরা ওদের দেশে থেকে, ওদের দেবতা খাওয়ার কি দরকার?

৫| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:২৭

কালো যাদুকর বলেছেন: Brazil is projected to be the largest beef exporter in the world in 2018 followed by India,

https://beef2live.com/story-world-beef-exports-ranking-countries-0-10690

মন্তব্য কি দরকার আছে?

৬| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ৯:৪৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: কুসংস্কারাচ্ছন্ন ধর্মান্ধ মানুষ অতি ভয়ঙ্কর। সে যে ধর্মেরই হোক।

৭| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: "সবার উপর মানুষ সত্য, তাহার উপর নাই" চন্ডীদাসের বাণী আজ নিরবে কাঁদে।

মোদি সরকার ক্রমাগতভাবে উগ্রবাদীদের সাপোর্ট করে যাচ্ছে। খুবই দুঃখজনক। আর জনগণও কি কম। তারাও তো মোদিকে সমর্থন করছে। এককভাবে ৩০৩সিট তো এমনিই পায় নি...

ওপার বাংলাতেও একই হাল। বিজেপি যে ১৮টা আসন পাবে, স্বপ্নেও ভাবি নি। মমতাদির ২২সদস্য ১৮টা উগ্রের কাছে টিকতে পারবে কিনা সন্দেহ। ভারতের মুসলিমদের জন্য সামনে এক কঠিন সময় অপেক্ষা করছে।

আমার মনে হয় মুসলিমদের গরু থেকে বেরিয়ে আসা দরকার। খাওয়া বা পালন দুটোই বাদ দিক। ছাগল, ভেড়া, মহিষসহ আরো অনেক প্রাণীজ আমিষ আছে।

৮| ২৫ শে মে, ২০১৯ রাত ১১:০৮

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: একবিংশ শতাব্দীতে এসেও মানুষ যদি এতোটা কুসংস্কারাচ্ছন্ন, ধর্মান্ধ, উগ্র হয়; নিজেদের শ্রেষ্ঠ বলি কীভাবে?


পুনশ্চঃ সবাই শ্রেষ্ঠ নয়, কেউ কেউ শ্রেষ্ঠ।
ভারতে শুধু অহিংস গান্ধিজী নয়, বরং নাথুরামের মত সহিংস উগ্রবাদীও আছে। আজ তো নুথারামের সমর্থকদের পাল্লাই ভারী. ...
‘‘নাথুরাম গডসে দেশপ্রেমিক ছিলেন, দেশপ্রেমিক আছেন এবং দেশপ্রেমিকই থাকবেন।’’...বিজেপিপ্রার্থী এবং মালেগাঁও বিস্ফোরণকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত প্রজ্ঞা ঠাকুরের মন্তব্য

৯| ২৬ শে মে, ২০১৯ ভোর ৪:২২

মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: মোদী সরকার আসার পর ভারতে ধর্ম রাজনীতি শুরু হয়ে গেছে। পূর্বে আগে কম ছিলো এখন দিন দিন এটা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

১০| ২৬ শে মে, ২০১৯ ভোর ৫:১১

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: কথায় আছে পাগলকে সাঁকো নাড়ানোর কথা বলতে নেই | ভারতে ধর্মীয় পাগলের সংখ্যা আশাতীতভাবে বেড়ে গেছে গরু/ছাগলদের সঙ্গে সমানুপাতে | এই সকল ধর্মীয় পাগলগুলো গরু নিয়ে নানান ছূতো খুঁজবে এবং সুযোগ পেলেই গরুখোরদের কচুকাঁটা করবে | আবার এই উদ্মাদগুলো নিজ দেশের বাইরে গেলে গরু/ছাগল সবই খায় এবং নিজের কাজ বাঁচাতে গরুখোর স্থানীয়দের পায়ে চুমো খেতেও কার্পণ্য করে না |

আমার মনে ভারতের এই উন্মাদনার যুগে সকল অবস্থায় মুসলমানদের গরু খাওয়া বন্ধ করে দেয়াই উচিত - গরু ছাড়া খাওয়ার মতো আরো কোনো প্রাণী কি নেই ? আর কেউ যদি গরু না খেয়ে থাকতে না পারলে গরুর দেশ থেকে দেশান্তরীই হয়ে যাওয়া উচিত |

১১| ২৬ শে মে, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হিন্দু মৌলবাদের উত্থান আরো মৌলবাদীতার বিকাশকে বাধ্যতায় ফেলে দিচ্ছে!
অস্তিত্বের সংকটে বাকীরাও যদি অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে কঠৌর হয়- সংঘাত অনিবার্য! পরিণতি ন' জন্যতে!

১৯৪৭ এর বিভাজন নিয়ে কেউ কেউ উষ্মা প্রকাশ করেছেন আগে পরে। তাদের জন্য সবক দিতেই বুঝি মোদীর উত্থান!
বৃটিশের কূটচালে সাম্প্রদায়িকতার যে বিষবাষ্পের বীজ বপন করে গেছে- তা থেকে বেরিয়ে আসতে যে ঔদার্য আর জ্ঞান প্রয়োজন তা খূবই সীমিত মানুষের মাঝে বিরাজে। আম মানুষ ধর্মের উন্মাদনাতেই ভাসে!
আর সেই স্রোতে ভেসেই বজরিং উত্থান!

কালের গতি নাকি কেউ থামাতে পারেনা! ঢেউয়ের মতো তা কালে কালে প্রকাশে!
উত্থানের পরই থাকে পতন!
একন শুধু সে সময়ের অপেক্ষা!