![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প ত আমরা সবাই-ই লিখি ।কেউ ভূতের গল্প,কেউ হাসি-কান্নার গল্প, কেউ শহুরে গল্প আবার কেউবা লিখি রাজনৈতিক গল্প ।কিন্তু কেউ গ্রামগঞ্জের হাসি ,কান্না বা রম্য লিখতে রাজি নয় ।গ্রামগঞ্জের গল্প শুনলে বা পড়লে মনটা বড়ই ভাল হয়ে যায় ।তুমি গ্রামে ছেলে বা মেয়ে,তুমি গ্রাম সম্পর্কে ভাল জান ।তুমি তোমার পরিচিত জনকে জিজ্ঞেস কর ত-ও ঢেঁকি চিনে কি-না?ঢেঁকি খায় না শরীরে দেয়? জিজ্ঞেস কর! ও কিছুই বলতে পারবে না ।আসলে ও জানেই না।গ্রাম সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকলে ত জানবে ।আগের কবি সাহিত্যিক,গল্পকাররা শহুরে স্টাইলিস্ট গল্প বা কবিতা লিখে খ্যাতির চূড়ায় উঠেন নি ।বরং তাদের সবকিছুতেই ছিল গ্রামগঞ্জের ভালোবাসা এবং ঐতিহ্য ।আজকালকার গল্প দেখলে মনে হয় জগতে প্রেম-ভালবাসা ছাড়া কিছুই নাই! ফেসবুকে ত আছেই!
গল্পের যে কি ধরন!পাঠকের কি মন!সাহিত্যের ঐ দিক দিয়ে মরণ! বারটার জায়গায় ২৪ টা বাজিয়ে দিচ্ছে এসব গল্পকার নামে অসাধু লোক।এদের গল্পকার বললে বাংলা সাহিত্যের অপমান করা হবে ।ফেসবুকে বিশাল বিশাল গল্পের পোস্ট!পাঠকের অবস্থা খারাপ! আচ্ছা,বয়স্ক পাঠকেরা তখন কি করবে?ব্লগ আর ফেসবুক গল্পের ইজ্জত মাইরা দিছে সাথে চোখেরও ।এতক্ষণ স্কীনে কার তাকিয়ে থাকতে মন চায়! আরে ভাই বা বোন! গল্পটা একটু ছোট কর! রস ঢুকিয়ে দে!মজা পাই!শান্তি লাগুক!
স্কীনে তাকায়া থাকতে কার এত মন চায়! আমাদেরো ত তোদের মত চোখ আছে!নাকি?ভালো গল্পকার হইলে পাঠক তরে ঘর থেইকা টাইন্যা-হেঁচরায়্যা বাইর করব! আর বলতে থাকব-হারামজাদা গল্প শোনা,দিলে ছান্তি লাগে না! আর এটাকেই বলে রম্য!
©somewhere in net ltd.