![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পানামার সবচেয়ে দুধর্ষ অপরাধী এবং রাজনৈতিক বন্দীদের থাকার জন্য কোয়েবা দ্বীপ কারাগার ব্যবহার করা হয়েছিল।
কারাগারটি ১৯১৯ সালে স্থাপিত হয়েছিল, মূল ভূখণ্ড থেকে নিরাপদ দূরত্বে। কথিত আছে ,সামরিক শাসনামলের সময় অনেক বন্দিকে হত্যা করে কোয়েবা দ্বীপজুড়ে চিহ্নহীন অবস্থায় দাফন করা হয়েছিল। আবার অনেককে হত্যা করে আশেপাশের জলে থাকা হাঙ্গরদের খাওয়ানো হয়েছিল।
পানামার এই দুর্গম দ্বীপ আর কারাগার ঘিরে অনেক প্যারানরমাল গল্প প্রচলিত রয়েছে। বেশিরভাগ কাহিনীই কারাগারের বন্দী আর কারারক্ষীদের কাছ থেকে শোনা।
একজন কয়েদি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মরিয়া ভাবে এই কারাগার থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিল। পরে যখন সে ধরা পড়ে, তখন কর্তৃপক্ষের কাছে এক অবাক করা তথ্য জানায়। সে বলে যে, অদৃশ্য কোন কিছুর হাত থেকে বাঁচার জন্য সে পালাচ্ছিল। কারাগারে বসবাসকারী ভূত এবং প্রেতাত্মার কারণে কোয়েবাতে সে থাকতে পারছিল না।
কোয়েবা কারাগারের যে কাহিনীটি সবচেয়ে ভয়াবহ তা একজন প্রহরী সম্পর্কিত। একবার কোয়েবা কারাগার থেকে একজন বন্দী পালানোর চেষ্টা করে। বন্দীটিকে তাড়া করছিলেন সেই প্রহরীটি।প্রহরী যখন পালাতে চাওয়া লোকটিকে ধরল, তখন তিনি লোকটির ভূতুড়ে চেহারা দেখে চমকে যান। উপলব্ধি করতে পারেন যে, তিনি কোনও মানুষকে ধরে রাখেননি। বরং,এই জগতের নয় এমন কিছুর পেছনে ছুটছিলেন তিনি এবং ভূতুড়ে কোন কিছুকেই ধরে আছেন উনি। ঘটনা ঘটার কিছু পরে, সেই প্রহরী নিজেই নিজেকে গুলি করেছিল।
ওখানে যারা ইনভেস্টিগেশনে গিয়েছেন, প্রায় সকলেই ভূতুড়ে ছায়া দেখেছেন, রক্তের দাগ দেখেছেন, চিৎকার চেঁচামেচি শুনেছেন, অদ্ভুত আলো দেখেছেন,মরিচা পড়া দরজা অটোমেটিকভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার শব্দ শুনেছেন,পায়ের আওয়াজ এবং অতি প্ৰাকৃত কণ্ঠস্বর শুনতে পেয়েছেন।
কোয়েবা দ্বীপ কারাগার যে একটা ভুতুড়ে জায়গা তা সন্দেহাতীত ভাবেই বলা যায়
তথ্যসূত্র
১। ডেস্টিনেশন ট্রুথ
২।হন্টেড সালেম
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ৮:৩৩
নাফি ইমতি বলেছেন: গুগলে আছে , হন্টেড কোয়েবা দ্বীপ লিখে সার্চ দিন ।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ রাত ১০:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: ইউটিউবে সার্চ করে কিছু পেলাম না।