নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ক্ষুদ্র ব্লগার একজন আগাগোড়া স্বাধীনচেতা বাংলাদেশী। মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনপ্রকার আপোষ করে না। ধন্যবাদ

নাহিদ ২০১৯

নিজের সম্পর্কে লিখতে লজ্জা পাই,কারন নিজেকে নিয়ে বিশেষভাবে যে কি লিখবো তাই খুঁজে পাই ন।তবে হ্যাঁ আমি একজন মানুষ, রোবট নই এটুকু বলতে পারি।

নাহিদ ২০১৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কেন বাংলাদেশের বিমানবাহী রণতরী এবং উন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা প্রয়োজন?

০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৪:৫৫

একটা দেশের গুরুত্ব অনেকটা বিবেচিত হয় তার অর্থনৈতিক অবস্থা কতটা শক্তিশালী। কিন্তু আমি এখানে দ্বিমত পোষণ করে বলছি বিশ্বে একটা দেশ কতটা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে তা নির্ভর করে তার সামরিক শক্তির উপর।উদাহরণস্বরূপ আমি দক্ষিণ কোরিয়া-জাপান এবং উত্তর কোরিয়ার উদাহরণ টেনে আনতে চাই।এটা আমাদের সবারই জানা বর্তমান বিশ্বে দক্ষিণ কোরিয়া এবং তার নিকটতম প্রতিবেশী জাপান অর্থনৈতিক দিক থেকে কতটা শক্তিশালী। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পশ্চিমা বিশ্ব বিশেষকরে আমেরিকা তার বাজার খুলে দেয়াতে দক্ষিণ কোরিয়া-জাপান প্রচন্ডভাবে অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে এগিয়ে গিয়েছে।কিন্তু এই দুই দেশের সামরিক শক্তি কি সেরকমভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে? উত্তর না।কারণ আমেরিকা চায় না এই অঞ্চলে কোরিয়া-জাপান সামরিক দিক থেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ বনে যাক।এই দুই দেশ প্রতিরক্ষায় সম্পুর্ণভাবে আমেরিকার উপর নির্ভরশীল। প্রায় ২৫ হাজার সেনা মোতায়ন রয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষায় এবং প্রায় ৫০ হাজার সেনা রয়েছে জাপানে।আর এজন্য দক্ষিণ কোরিয়া প্রতিবছর ৮০০ থেকে ৯০০ মিলিয়ন ডলার প্রদান করে আমেরিকাকে।জাপানের ক্ষেত্রে তা আরও বেশি।প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার প্রতি বছর আমেরিকা পাচ্ছে প্রতিরক্ষা সহযোগিতার জন্য।এই বিপুল পরিমাণ অর্থ এবং এই অঞ্চলে সামরিক অবস্থান ধরে রাখতে স্বভাবতই আমেরিকা চাইবে না কোরিয়া-জাপান সামরিক দিক থেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ হোক।দক্ষিণ কোরিয়া-জাপানের একদম বিপরীতে অবস্থান কিম জং-উনের উত্তর কোরিয়া।অর্থনীতি তলানিতে, মানবাধিকার সূচকে তলানিতে কিন্তু এই অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের দিক থেকে অবশ্যই অগ্রগামী। দক্ষিণ কোরিয়া-জাপানের মত ইকোনমিক জায়ান্টদের রাতের ঘুম হারাম করে রেখে দিয়েছে,আমেরিকার মত মহাশক্তিধর দেশের সাথে চোখে চোখ রেখে কথা বলে।আর এটা সম্ভব হয়েছে একমাত্র দেশটির সামরিক সক্ষমতার জোরে। আপনি,আমি,কিংবা পশ্চিমা বিশ্ব কিম জং-উনকে নিয়ে যতই হাসি ঠাট্টা করিনা কেন এতে করে উত্তর কোরিয়ার সমরিক পরিস্থিতি বদলে যাবে না।তাদের হাতে রয়েছে পরমাণু বোমা এবং এগুলো বহন করে দূরের দেশে গিয়ে ফেলার জন্য রয়েছে বিভিন্ন দূরত্বের ক্ষেপণাস্ত্র। আর এই সক্ষমতা অর্জন করা যে কতটা সাহস এবং কষ্টসাধ্য ব্যাপার তা বর্তমানে ইরানের দিকে তাকালেই বুঝা যায়।উত্তর কোরিয়াকে দূর থেকে দেখলে মনে হতে পারে বন্ধুবিহীন একটি রাস্ট্র, কিন্তু আদতে কি তাই? চীন,রাশিয়ার অদৃশ্য হাত উত্তর কোরিয়াকে ছায়ার মত আগলে রাখছে।চীন,রাশিয়ার কাছে উত্তর কোরিয়া এতটা গুরুত্ব পাওয়ার একমাত্র কারণ তার সামরিক সক্ষমতা।এই অঞ্চলে জাপান,আমেরিকা এবং তাদের সহযোগীদের রুখে দিতে উত্তর কোরিয়া চীন-রাশিয়ার ট্রাম কার্ড এর ভূমিকা পালন করছে।

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বলতে গেলে প্রথমেই একটা বিষয় আমাদের মাথায় রাখা উচিত।সেটা হল ভবিষ্যতে বিশ্ব রাজনীতি এবং ক্ষমতা প্রদর্শন হবে এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে।ঠিক যেমনটা প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে ইউরোপ কেন্দ্রিক ছিল।এই অঞ্চলে পশ্চিমা বিশ্ব তার সহযোগীদের নিয়ে সামরিক উপস্থিতি বাড়াতে উঠে পড়ে লেগেছে।লক্ষ্য চীন ঠেকাও।চীন কে রুখে দিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারত-জাপান-অস্ট্রেলিয়া-আমারিকাকে নিয়ে কোয়ার্ড গ্রুপের আলোচনা অনেকটা এগিয়ে নিয়েছিল। জো বাইডেন সেটা চলমান রাখবেন কি না তা সময় বলে দিবে।কিন্তু একটা বিষয় স্পষ্ট চীন তার আগ্রাসী নীতি নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে।একের পর এক দেশে তাদের সামরিক উপস্থিতি বাড়াচ্ছে।বি.আর.আই প্রোজেক্টের মাধ্যমে তার ট্রেডিং রুটের প্রসার ঘটাচ্ছে।একমাত্র ভারতকে ছেড়ে দিলে এই অঞ্চলের প্রায় প্রতিটা দেশই চীনের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে চলে।এই সুসম্পর্ক সামরিক এবং অর্থনৈতিক উভয় ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।আমাদের দেশে যেসব রপ্তানি উপযোগী ইন্ডাস্ট্রি গড়ে উঠেছে এবং আগামীতে গড়ে উঠবে তার রপ্তানির বাজার অবশ্য ইউরোপ এবং মধ্যপ্রাচ্য থাকবে।যার কারণে বাংলাদেশ চাইলেই আমেরিকা-ইউরোপের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারবে না।এর মানে এই নয় যে বাংলাদেশ চীনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাবে।কিন্তু ভবিষ্যতে যদি এমন পরিস্থিতি হয় যে হয় আমেরিকা নয়তো চীন একটিকে বেছে নিতে তাহলে সেক্ষেত্রে বাংলাদেশ তার রপ্তানি বাজার এবং ভারতীয় প্রভাব বলয় বিবেচনা করে আমেরিকার দিকে কিঞ্চিৎ ঝুঁকে পড়া ছাড়া উপায় থাকবে না।আর এখানেই প্রধান বিপত্তি। চীনের সাথে আমাদের সরাসরি সীমান্ত নেই কিন্তু মিয়ানমারের সাথে রয়েছে।আর মিয়ানমার চীনের ঘনিষ্ঠ মিত্র।এতটাই ঘনিষ্ঠ মিত্র যে চীন তার স্বার্থ রক্ষায় মিয়ানমারে একটি সফল সামরিক অভ্যুত্থান করতে সক্ষম হয়েছে। চীনের সাথে ভবিষ্যতে আমাদের সম্পর্ক নীচের দিকে গেলে চীন যে মিয়ানমারকে আমাদের বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিবে না তার নিশ্চয়তা কি? আর যদি এমন পরিস্থিতি তৈরি হয় তখন আমাদের হাতে কি বিকল্প থাকছে? হয় আমাদের একটি নৌ বন্দর আমেরিকার হাতে তুলে দাও নিজেদের নিরাপত্তা রক্ষায় নয়তো নিজেদের সামরিক সক্ষমতা নিয়েই মোকাবিলা কর।সেক্ষেত্রে আমরা সামরিক দিক থেকে কতটা সক্ষম মিয়ানমারকে রুখে দিতে? একটা সময় ছিলো যখন হিটলার তার ট্যাংক বহরের সাহায্য মাত্র দুই মাসের মধ্যে ফ্রান্স জয় করে নিয়েছিলো।কিন্তু সে পরিস্থিতি কি এখন আছে।যুদ্ধ পরিস্থিতি এখন পুরোপুরি বদলে যাচ্ছে। অতি সম্প্রতি আজারবাইজান-আর্মেনিয়া যুদ্ধ লক্ষ্য করলে দেখা যায় আধুনিক ড্রোন,মিসাইল প্রযুক্তির কাছে উন্নত ট্যাংক,আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা কতটা নিরুপায়।মিয়ানমারের সাথে আমাদের যে সিমান্ত রয়েছে তাতে একটি বড়সড় স্থলযুদ্ধ হবার সম্ভাবনা খুবই কম।এখানে কোন দেশই তার ট্যাংক এবং পদাতিক সেনা এগিয়ে নিতে পারবে না।এখানকার ভৌগোলিক অবস্থা কোন দেশকেই সেই এডভান্টেজ দেয় নি।এখানে যুদ্ধ বা ক্ষমতা প্রদর্শন সম্পুর্ণটাই হবে নৌপথে এবং আকাশপথে। আমাদের নৌ এবং বিমানবাহিনী কি মিয়ানমারের আগ্রাসন রুখে দিতে সক্ষম ?মানতে কষ্ট হলেও সত্যি এটাই যে আমাদের নৌ এবং বিমান বাহিনি খুবই দুর্বল অবস্থানে রয়েছে।আমাদেরকে যদি ভবিষ্যৎ বিশ্বরাজনীতিতে ক্ষমতাধর দেশগুলোর কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে হয় তাহলে আমাদের সামরিক সক্ষমতা অবশ্যই বাড়াতে হবে।আর এক্ষেত্রে গেমচেঞ্জারের ভূমিকা রাখতে পারে একটি উন্নত বিমানবাহী রণতরী।বিমানবাহী রণতরী সমুদ্রে চলমান বিমানবন্দরের কাজ করে।এর সাহায্যে একটি দেশ সমুদ্রে নিরাপদ দূরবর্তী অবস্থানে থেকে শত্রু দেশের উপর বিমান হামলা চালাতে সক্ষম হয়।বিমানবাহী রণতরী কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা জাপান হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়।মিডওয়ের যুদ্ধে জাপান তার বিমানবাহী রণতরী আকাগী,কাগা,হিরায়ু,সরয়ু কে হারানোর পর আর সফলতার মুখ দেখতে পারে নি।জাপানের নৌ সক্ষমতা ভেঙে পড়ে।অন্যদিকে আমেরিকা তার বিমানবাহী রণতরীর সাহায্যে আজ অব্দি সমুদ্রে তার সামরিক প্রভাব গোটা বিশ্বে ধরে রেখেছে।আমাদের প্রতিবেশী ভারতের একটি অপারেশনাল বিমানবাহী রণতরী আছে,আরেকটি তৈরি হচ্ছে।বিমানবাহী রণতরীর পাশাপাশি বাংলাদেশের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতায় জোর দেবার সময় এসেছে।আমাদের মনে রাখতে হবে আমারে ঘাড়ের উপর নিশ্বাস ফেলছে ভারত,পাকিস্তান, চীনের মত পরমাণু ক্ষমতাধর দেশ।তাদের কাছে রয়েছে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা,উন্নত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা।মিয়ানমারে চলছে সামরিক শাসন।আর একটি দেশে সামরিক শাসন চলমান থাকলে স্বভাবতই সেই দেশের সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।আমরা শুধুমাত্র অর্থনৈতিক উন্নতির কথা চিন্তা করব,বৈদেশিক বিনিয়োগের কথা চিন্তা করবো আর এদিকে আমাদের সামরিক অবস্থান আঞ্চলিক অবস্থান বিবেচনায় সবার থেকে পিছিয়ে থাকবে সেটা কখনোই কাম্য নয়।আমাদেরকে একদিকে যেমন অর্থনৈতিক উন্নতি করতে হবে তার পাশাপাশি আধুনিক যুদ্ধ কাঠামোর কথা মাথায় রেখে সামরিক সক্ষমতাও বাড়াতে হবে।আমাদের সম্ভাব্য শত্রু থেকে আমাদেরকে অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে এবং তার থেকে সবসময়ই এক ধাপ এগিয়ে থাকতে হবে।দশ লাখ রোহিঙ্গার বোঝা মাথায় নিয়েও আমরা যদি সবার সাথে বন্ধুত্ব কারো সাথে শত্রুতা নয় এই নীতিতে চলি তাহলে আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব নিঃসন্দেহে হুমকির মুখে থাকবে।বাংলাদেশ সরকারের উচিত হবে আমাদের বিমানবাহিনীতে অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমান,ড্রোন এবং আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সংযুক্ত করা পাশাপাশি নিজস্ব প্রযুক্তির বিমান,ড্রোন,ক্ষেপণাস্ত্র গবেষণাগার গড়ে তোলা।নৌবাহিনীতে একটি বিমানবাহী রণতরী সংযুক্ত করে আমাদের সমুদ্র রক্ষা এবং আঞ্চলিক প্রভাব বিস্তারে নিজেদের গুরুত্ব বিশ্বগুরুদের সামনে তুলে ধরা এখন সময়ের দাবী।

লিখা:- নাহিদ হাসান

মন্তব্য ৬০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৬০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



চট্রগ্রামে কাঠের ফিশিং-ট্রলার তৈরি হয়, সেখান থেকে অর্ডার দিয়ে আপনি একটা বিমান-বাহী রনতরী বানায়ে নিতে পারবেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৩৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: যাক আপনি আমার থেকেও বেশি আশাবাদী। দেশেই তৈরির বিষয়টি মাথায় রেখেছেন।ইনশাআল্লাহ সেই সক্ষমতাও আমার দেশে হবে হয়তো একদিন।আমিও আশাবাদী...

২| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:৫২

শাহ আজিজ বলেছেন: এখনকার সময়ে রণতরী পাওয়া সমস্যা নয় । আসলেই আমাদের দরকার রণতরীর । বঙ্গোপসাগর ডিপে গেলে পুরো অরক্ষিত লাগে । বিমানবাহী রণতরীর চেয়ে সেন্ট মারটিন দ্বীপে মিসাইল পোস্ট জরুরি । আমেরিকানরা এটা চাইছিল অনেক আগে থেকে । আমরা যৌথভাবে চাইলে তা হতে পারে মার্কিনীদের স্বার্থে । মারিকিনিরা একটা চীনের সঙ্গে লাগোয়া গেটওয়ে চাইছে । আমরা ভাড়ার বিনিময়ে তা দিতে পারি । একমাত্র বার্মা ছাড়া আর কেউ আপত্তি করবে না । একটা শক্ত সামর্থ্য সেনা নৌ বিমান বাহিনী থাকলে কারো তোয়াক্কা না করলেও চলবে ।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১৪

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: ভালো বলেছেন।বাংলাদেশের উচিত হবে তার প্রতিবেশীদের কথা মাথায় রেখে সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: যাক আপনি আমার থেকেও বেশি আশাবাদী। দেশেই তৈরির বিষয়টি মাথায় রেখেছেন।ইনশাআল্লাহ সেই সক্ষমতাও আমার দেশে হবে হয়তো একদিন।আমিও আশাবাদী...

-আপনি বাঁশ দিয়ে প্রোটোটাইপ শুরু করেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: সেই জ্ঞান নেই আমার।তবে আপনার থাকলে শুরু করে দিতে পারেন।শুভকামনা থাকবে।অন্ততঃ অলস মস্তিষ্ক কাজে তো লাগলো...

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: সেই জ্ঞান নেই আমার।তবে আপনার থাকলে শুরু করে দিতে পারেন।শুভকামনা থাকবে।অন্ততঃ অলস মস্তিষ্ক কাজে তো লাগলো...

-আমি ইন্জিনিয়ার, নিজে তৈরি করতে না পারলেও, অন্যের করা ডিজাইন বুঝতে পারবো। আমি আপনাকে বুঝাতে চাচ্ছিলাম যে, আপনি জাতির শিক্ষিত সন্তান, কিন্তু অপ্রয়োজনীয় কথা লিখে অকারণ ব্লা ব্লা করছেন; আমাদের জাতির আর্থ-সামাজিক ও বিশ্ব রাজনীতিতে যেই অবস্হান, সেটা বিবেচনা করলে, আমাদের বিমান-বাহী রণ-তরীর দরকার নেই।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: আমার ভাবনা আপনার কাছে অপ্রয়োজনীয় মনে হতেই পারে।আপনি ইঞ্জিনিয়ার,শিক্ষিত মানুষ।অন্যকে একটা বিষয় বুঝানোর জন্য বা বলার জন্য আপনি শিক্ষিতের মতই মন্তব্য করবেন।সেখানে আপনি ঠাট্টা করে খোঁচা দিয়ে মন্তব্য করে নিজেই তো অপরিপূর্ণ শিক্ষার পরিচয় দিচ্ছেন।আর বিশ্ব রাজনীতিতে কেউ কাউকে জায়গা করে দিবে না।নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিতে হবে।বিশ্ব এসে বলবে না "My dear Bangladesh, your defence system is very Poor. Please upgrade " বরং নিজ থেকেই যদি ভালো সামরিক সক্ষমতা অর্জন করা যায় তখন বিশ্বের মাথারা এসেই আপনাকে তেল মারবে সকাল-বিকাল।দাম দিবে।দেশের ওজন বাড়বে।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলছেন, "নিজেদের জায়গা তৈরি করে নিতে হবে।বিশ্ব এসে বলবে না "My dear Bangladesh, your defence system is very Poor. Please upgrade " বরং নিজ থেকেই যদি ভালো সামরিক সক্ষমতা অর্জন করা যায় তখন বিশ্বের মাথারা এসেই আপনাকে তেল মারবে সকাল-বিকাল।দাম দিবে।দেশের ওজন বাড়বে। "

-থালিতে ভাত আছে কিনা সেটা দেখেন, মাঠের শিয়াল গোণা দরকারী কাজ নয়।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: থলিতে ভাত না থাকলেও প্রতিবেশী শিয়ালরা থলিটাই নেবার জন্যে হাত বাড়াতে পারে।তখন আমও যাবে ছালাও যাবে।দেখেননি ১০ লাখ পাঠিয়ে দিয়েছে কিন্তু।থলিতে যাও একটু ছিল তাতেই ভাগ বসাচ্ছে।করতে পারছি কিছু..? ভাত নাই ভাত নাই বলে চিল্লাই আগামীকাল আরও ৫লাখ পাঠাবে।তারপর বলবে সেন্টমার্টিনটা দিয়ে দাও।তখনও কি দুই বেলা ফুল প্লেট বিরিয়ানি খেয়ে বলবেন তাতে কি? ভাত তো নাই।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫

আমি নই বলেছেন: ভাই, লেখাটা ছোটো ছোটো প‌্যারায় হলে পড়তে আরো ভালো লাগত।

আমরা ড্রোন প্রযুক্তি নিয়ে চিন্তা করতে পারি, আমার মনে হয় ভবিস্যতে ড্রোন হবে খেলার আসল হাতিয়ার।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৩

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: একমত।ড্রোন ভবিষ্যৎ যুদ্ধক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


লেখক বলেছেন: "থলিতে ভাত না থাকলেও প্রতিবেশী শিয়ালরা থলিটাই নেবার জন্যে হাত বাড়াতে পারে।তখন আমও যাবে ছালাও যাবে।দেখেননি ১০ লাখ পাঠিয়ে দিয়েছে কিন্তু।থলিতে যাও একটু ছিল তাতেই ভাগ বসাচ্ছে।করতে পারছি কিছু..? ভাত নাই ভাত নাই বলে চিল্লাই আগামীকাল আরও ৫লাখ পাঠাবে।তারপর বলবে সেন্টমার্টিনটা দিয়ে দাও।তখনও কি দুই বেলা ফুল প্লেট বিরিয়ানি খেয়ে বলবেন তাতে কি? ভাত তো নাই। "

-মনে হচ্ছে, আপনার একটা বড় গুণ হচ্ছে, আপনি ভবিষ্যত দ্রষ্টা। রোহিংগারা অধিকার বন্চিত হয়েছে বার্মার মিলিটারী দ্বারা; সুইজারল্যান্ড রণতরী, মিলিটারী পছন্দ করে না, (যদিও ন্যাটোর সদস্য হওয়াতে একটা বাজেট রাখতে হয় ) ওরা বিশ্বে সবার চেয়ে ভালো আছে; ওখানে আপনার মতো ভবিষ্যত দ্রষ্টা নেই।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২২

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: ১৯৩৯,পোলেন্ড কিন্তু ভালই ছিলো।যুদ্ধ চায়নি।বেলজিয়াম ভালোই ছিলো,যুদ্ধ চায়নি।১৯৫৫,ভিয়েতনাম ভালোই ছিলো। ১৯৬২ ভারত ভালোই ছিলো। ভালো থাকা সবটা রাষ্ট্রের উপর নির্ভর করে না।আপনার প্রতিবেশী রাষ্ট্র কতটা আপনার ভালো দেখতে চায় তার উপরও নির্ভর করে।ইউরোপ ঠান্ডা হয়েছে খুব বেশিদিন কিন্তু হয়নি।২য় বিশ্বযুদ্ধের পর আমারিকা, ইউরোপ থেকে মাতাব্বরির ভার নিজের কাঁধে তুলে নিয়েছে।সুইজারল্যান্ডের প্রতিবেশীরা সুইজারল্যান্ডের ভালো চায় বলে আমাদের বাংলাদেশের প্রতিবেশীরাও যে আমাদের ভালো চাইবে সেটা ভাবা মূর্খতা ছাড়া আর কিছু না। সম্ভাব্য থ্রেট অনুমান করতে ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা হবার দরকার হয় না।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কোন ধরণের প্রফেশানেল?

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৯

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: সুইজারল্যান্ড রণতরী, মিলিটারী পছন্দ করে না, (যদিও ন্যাটোর সদস্য হওয়াতে একটা বাজেট রাখতে হয় ) সুইজারল্যান্ড ন্যাটোর সদস্য হইলো কবে? =p~ =p~

ভাই, উনার সাথে যতো কথা বলবেন, আপনার গেয়ান ততো বাড়বে। বাড়তে বাড়তে এক সময়ে দেখবেন, যা জানেন তাও ভুলে গিয়েছেন!! :P

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩১

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: মহেশ গল্পের তর্করত্ন চরিত্রটা বোধহয় উনাকে মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছিলো।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:১১

নতুন বলেছেন: বর্তমান বা ভবিষ্যতে দেশ দখলের যুদ্ধ আর হবেনা। তাই মানুষকে শিক্ষিত না করে, চিকিতসা না করিয়ে, ভাতের ব্যবস্থা না করে সামরিক ক্ষমতা বাড়ানোর দরকার নাই।

ভবিষ্যতে যুদ্ধ হবে অর্থনৈতিক, যাদের শিক্ষা, এবং প্রযুক্তি ভালো তারা অর্থনৈতিক ভাবে অন্যের বাজার দখল করবে।

আপনি প্রতিদিন সস্তায় দুধ কিনতে পারলে গরু পালতে যাবেন না।

আমাদের বিনিয়োগ করতে হবে শিক্ষায়, দূনিতি দমনে, চিকিতসায়, প্রযুক্তিতে।

আমাদের দেশের ছেলেমেয়ে দের স্কুলে ব্যবসা সেখাতে হবে। বর্তমানের শিক্ষা সবাইকে ভালো কর্মচারী হতে শেখায়। এন্টারপ্রেনার হতে শেখায় না। আমাদের দেশে ১৭ কোটি মানুষ আছে এই বাজারে অনেক মানুষ ব্যবসা করে খেতে পারে সেটা না করে সবাই পড়াশুনা শেষে চাকুরী খোজে।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৮

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: "বর্তমান বা ভবিষ্যতে দেশ দখলের যুদ্ধ আর হবেনা"

- তাইওয়ান কে চীন যে ধীরে ধীরে দখল করে নিচ্ছে সে সংবাদ কি এখনো কারো অজানা!তাইওয়ানে চীন তার সেনা পাঠিয়ে দখল করলো বলে।আর কিছুদিন অপেক্ষা করুন।ভারত সীমান্তে লাদাখে চীন কি করেছে কিছুদিন আগে? এখনো সেনা একে অপরের মুখোমুখি। রাশিয়া ইউক্রেনের অংশ নিজের দখলে নিয়ে নিছে বেশিদিন তো হয়নি।আজারবাইজান কিছুদিন আগেই তাদের দখল করা ভূমি উদ্ধার করেছে আর্মেনিয়ার সাথে লড়াই করে। মিয়ানমার কিছুদিন আগেই সেন্ট মার্টিনকে তাদের ম্যাপে দেখিয়েছে।এগুলো কি উস্কানী নয়? কাল যে মিয়ানমার, চিটাগং কে তাদের অংশ বলে দাবি করবে না তার কোন নিশ্চয়তা আছে? কিংবা ভারত যে কোন আগ্রাসন চালাবে না তার কোন নিশ্চয়তা আছে? খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন কিন্তু সামরিক সক্ষমতা একদম তলানিতে রেখে সেই খাদ্য হজম করার আগেই শত্রু দরজায় কড়া নাড়তে পারে।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, সুইজারল্যান্ড সরাসরি মেম্বার নয়, ন্যাটোর সাথে পার্টারশীপে আছে:

Switzerland has been a part of NATO's Partnership for Peace (PfP). It is a "flexible cooperation instrument" between NATO and different partners.

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:

Click This Link target='_blank' >NATO link

The North Atlantic Treaty Organization (NATO) is celebrating 70 years of its creation this Thursday. Switzerland has been collaborating with this defence organisation for more than 20 years but membership is out of the question for reasons of strict neutrality.
This content was published on April 4, 2019 - 13:38 April 4, 2019 - 13:38

১৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


কমেন্টে লিংকিং সমস্যা হচ্ছে:
Link


The North Atlantic Treaty Organization (NATO) is celebrating 70 years of its creation this Thursday. Switzerland has been collaborating with this defence organisation for more than 20 years but membership is out of the question for reasons of strict neutrality.
This content was published on April 4, 2019 - 13:38 April 4, 2019 - 13:38

১৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৩৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



১৩ নং মন্তব্যটা ব্লগার 'ভুয়া মফিজের' জন্য

১৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪২

চাঁদগাজী বলেছেন:



লেখক বলেছেন: মহেশ গল্পের তর্করত্ন চরিত্রটা বোধহয় উনাকে মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছিলো।

-আপনি নিজেই জানেন কি নিয়ে লিখছেন, বিমান-বাহী রণতরী কোন ধরণের দেশের দরকার সেটা আপনি বুঝেন বলে মনে হয় না; লিখেছেন, লিখতে থাকুন।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:০৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: ইসরায়েলের কাছে কিন্তু পরমাণু বোমা পর্যন্ত আছে।ছোট ভূখণ্ড দেখে তারা হাল ছেড়ে দেয়নি।আশা রেখেছে,চেষ্টা করেছে। খুব বড় দেশ ইসরায়েল? আজকে বিশ্বে তাদের মর্যাদা,প্রভাব কতটুকু চিন্তা করে দেখুন।বাংলাদেশের প্রতিবেশী ৩টা দেশ কিন্তু পরমাণু ক্ষমতাধর।আর সেরকম কোন দূর্যোগের আভাস আসলে বাংলাদেশের শুধুমাত্র বিমানবাহী রণতরীই নয় পরমাণু বোমা বানানোর সক্ষমতাও অর্জন করার চেষ্টা করতে হবে।আশা রাখতে হবে।রণে নামার আগেই হেরে গেলে চলবে কিভাবে!

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
সবার আগে ভাত খেতে হবে।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৫২

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: সহমত। পাশাপাশি সম্ভাব্য বৈশ্বিক আক্রমণ থেকে জনগণের নিরাপত্তা বিধানের জন্য সামরিক ক্ষেত্রে উন্নতিও জরুরি

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৮

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: ১৩ নং মন্তব্যটা ব্লগার 'ভুয়া মফিজের' জন্য আমার এইসব জানা আছে। আপনে ভালো কইরা মুখস্থ করেন। =p~
আমি জানি, আপনে আমারে অনেক পছন্দ করেন!!! সেই জন্য ছুট ভাই হিসাবে একটা উপদেশ দেই। কথা কম কইবেন, তাইলে মুখ থিকা ভুলভাল কম বাইর হইবো। :-B

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভুয়া মফিজ বলেছেন, " চাঁদগাজী বলেছেন: ১৩ নং মন্তব্যটা ব্লগার 'ভুয়া মফিজের' জন্য আমার এইসব জানা আছে। আপনে ভালো কইরা মুখস্থ করেন। =p~
আমি জানি, আপনে আমারে অনেক পছন্দ করেন!!! সেই জন্য ছুট ভাই হিসাবে একটা উপদেশ দেই। কথা কম কইবেন, তাইলে মুখ থিকা ভুলভাল কম বাইর হইবো। "

-ব্লগে সব সময় বড় ও শুদ্ধ কথা বলে এসেছি, বড় ও শুদ্ধ কথা বলার মতো ব্যাকগ্রাউন্ড আমার আছে।

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: আরেকটা কথা কইতে ভুইলা গেছি। সেই জন্য আবার আইলাম।

চাঁদগাজী বলেছেন: সুইজারল্যান্ড রণতরী, মিলিটারী পছন্দ করে না, (যদিও ন্যাটোর সদস্য হওয়াতে একটা বাজেট রাখতে হয় ) সুইজারল্যান্ড একটা ল্যান্ড-লকড দেশ। রণতরী রাখবো কই, আপনেগো চট্টগ্রামের কুতুবদিয়ায়? আর সুইজারল্যান্ডের মিলিটারী আছে। পছন্দ না করলে রাখছে ক্যান?:-B

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:০৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


@ভুয়া মফিজ,
আপনি বলেছেন, "আমি জানি, আপনে আমারে অনেক পছন্দ করেন!!! সেই জন্য ছুট ভাই হিসাবে একটা উপদেশ দেই। কথা কম কইবেন, তাইলে মুখ থিকা ভুলভাল কম বাইর হইবো। "

-ব্লগে আমার ছোট ভাই, বড় ভাই, আপনি নেই; আমি সমকালীন বিষয়ের উপর আলোচনা করি, আমার কিছু পাঠক আছে; আপনি আমার পাঠক নন। আপনি আজব সব বিষয় নিয়ে লেখেন, আপনার কিছু পাঠক আছে, আমরা আলাদা ভাবনার মানুষ।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:০৮

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: "বর্তমান বা ভবিষ্যতে দেশ দখলের যুদ্ধ আর হবেনা"

- তাইওয়ান কে চীন যে ধীরে ধীরে দখল করে নিচ্ছে সে সংবাদ কি এখনো কারো অজানা!তাইওয়ানে চীন তার সেনা পাঠিয়ে দখল করলো বলে।আর কিছুদিন অপেক্ষা করুন।ভারত সীমান্তে লাদাখে চীন কি করেছে কিছুদিন আগে? এখনো সেনা একে অপরের মুখোমুখি। রাশিয়া ইউক্রেনের অংশ নিজের দখলে নিয়ে নিছে বেশিদিন তো হয়নি।আজারবাইজান কিছুদিন আগেই তাদের দখল করা ভূমি উদ্ধার করেছে আর্মেনিয়ার সাথে লড়াই করে। মিয়ানমার কিছুদিন আগেই সেন্ট মার্টিনকে তাদের ম্যাপে দেখিয়েছে।এগুলো কি উস্কানী নয়? কাল যে মিয়ানমার, চিটাগং কে তাদের অংশ বলে দাবি করবে না তার কোন নিশ্চয়তা আছে? কিংবা ভারত যে কোন আগ্রাসন চালাবে না তার কোন নিশ্চয়তা আছে? খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা অবশ্যই আমাদের প্রয়োজন কিন্তু সামরিক সক্ষমতা একদম তলানিতে রেখে সেই খাদ্য হজম করার আগেই শত্রু দরজায় কড়া নাড়তে পারে।


তাইওয়ানের কত বড় সেনাবাহিনি তৌরি করলে তারা চীনের দখল করা ঠেকাতে পারবে?

ভারত চীন এই রকমের করছে কিন্তু ফলাফল কি হয়েছে?

এই রকমের উস্কানী যুদ্ধ যুদ্ধ ভাব না দেখালে মেলেটারির বাজেট বাড়েনা তাই এমন নাটক মাঝে মাঝে করতে হয়।

আপনিও যদি এই সব না বুঝে তাদের সুরে সুর মেলান তবে তো সমস্যা।

এখন যুদ্ধ হচ্ছে চায়না আর আমেরিকার মাঝে অর্থনৈতিক যুদ্ধ, এটাই নিদ্ধারন করবে আগামীর সম্রাট কে থাকবে?

আপনি কতবড় সেনাবাহিনি বানাবেন ভারতের সাথে যুদ্ধ করতে? মায়ানমারের সাথে যুদ্ধ করতে?

এরা ছাড়া তো আর অন্য কেউ আমাদের আক্রমন করতে আসবেনা না কি সেটার ও কোন থিউরি আপনার আছে?

২২| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:১৭

জাহিদ হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের একটা এটম বোমাও প্রয়োজন। কিন্তু পাবো কোথায়?

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১০

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই অনেক কিছু জানেন।এই যেমন ধরুন চট্রগ্রামে নাকি কাঠের ফিশিং ট্রলার তৈরী হয়।উনার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।কিছু জানতে পারলে জানাবেন আমাকে

২৩| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: -ব্লগে আমার ছোট ভাই, বড় ভাই, আপনি নেই; আমি সমকালীন বিষয়ের উপর আলোচনা করি, আমার কিছু পাঠক আছে; আপনি আমার পাঠক নন। আপনি আজব সব বিষয় নিয়ে লেখেন, আপনার কিছু পাঠক আছে, আমরা আলাদা ভাবনার মানুষ।

আহা.....চ্যাতেন ক্যান!! আমি আপনের পাঠক না, এইটা ঠিক আছে। কিন্তু আপনে তো আমার পাঠক, তাইনা! সম্পর্ক তো একটা আছেই। তাছাড়া আলাদা ভাবনার মানুষ হইলে ভাই হইতে পারবো না, এমুন কথা নাই। দুইন্যার সব ভাইরা কি এক ভাবনার মানুষ? আপনের মতোন যুক্তিবাদী এইটা কি কইলো? যতো যাই কন, আমি কিন্তু ভাইয়ের দাবী ছাড়ি নাই!!! :-B

@নাহিদ ২০১৯ঃ কিছু মনে করবেন না। আপনার পোষ্টে আমরা দুইভাই একটু গল্প-গুজব করছি। আপত্তি থাকলে অবশ্যই জানাবেন।

০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: কোন আপত্তি নেই।গল্প গুজব ভালোই করতে পারেন দেখছি।

২৪| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০০

নেওয়াজ আলি বলেছেন: সব মিলে মজা পাইলাম। বাঁশ আর বাঁশ

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৯:১১

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: নেওয়াজ আলি ভাই,বাঁশ অনেক উপকারী কিন্তু

২৫| ০৫ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৩৩

চাঁদগাজী বলেছেন:



@ভুয়া মফিজ,

আরবদেশে যারা চাকুরী করেছেন, তাদের ভাবনায় সমস্যা দেখা গেছে।

২৬| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১:১৯

রিফাত হোসেন বলেছেন: এটার দরকার নাই কিন্তু থাকলে মন্দ হয় না। আগে শিক্ষা ও অর্থনীতি, কূটনীতিক শক্তি তারপর বাকি কিছু। এই বলে সামরিক দিয়ে অরক্ষিত থাকা যাবে না। কিন্তু এর মানে এই নয় যে,উচ্চ বিলাসী চিন্তা করা। উচ্চ বিলাসী চিন্তা মূর্খতা না হলেও বোকামী৷ যুদ্ধে নেমে পরলেই হবে না অথবা দামী জিনিস ক্রয় করলেই হবে না। সেটা চালানোর জ্ঞান ও অর্থনৈতিক শক্তি থাকতে হবে। বর্তমানে আমার কাছে কূটনীতিকভাবে শক্তিশালী হওয়া উচিত। যেটাতে বাংলাদেশ অনেক অনেক পিছিয়ে। শিক্ষা ও অর্থনীতি যেমন তেমন চলছে। কিন্তু প্রতিরক্ষাখাত যেহেতু পিছিয়ে আছে তাই এই খাতকে proxy দিতে চাইলে আন্তর্জাতিক মানের কূটনীতিতে আগাতে হবে। মনে রাখতে হবে, সবার আগে মাতৃভূমি! বাংলাদেশীদের খুব কম মানুষেরই এই রকম ভাবনা। নিজে চলতে পারলেই হল দেশের চিন্তা করে কে?

তবে চাঁদগাজী সাহেব হয়ত বুঝিয়ে বলতে পারেন নাই। তবে উনিও খারাপ কিছু বলেন নাই। কিন্তু মুখের ভাষায় আরেকটু মধু থাকলেই হত। উনি খারাপ কিছু চায় না, আপনি, আমি কেউ চাই না। মতের ভিন্নতা থাকতে পারে ও থাকবে। যেহেতু, আমরা কোন রোবট নই। প্রত্যেকের মতামতের গুরুত্ব আছে। না হলে রাতেই ব্যালট বাক্স ভর্তি কিংবা একটিমাত্র মার্কার মেশিনে উন্নতি হবে না। উলটো এতে দেশে অতি তেলবাজ ও অতি মুনাফালোভী মানুষের সৃষ্টি হবে।

ধন্যবাদ

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৫৯

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: চাঁদগাজী সাহেবের সাথে আমার কোন শত্রুতা নেই।নিঃসন্দেহে উনি একজন নিয়মিত ব্লগার।তবে উনার মন্তব্য করার ক্ষেত্রে আরেকটু দ্বায়িত্ববান হওয়া উচিত বলে মনে করি।আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:০৪

রাকু হাসান বলেছেন:

বিশ্ব রাজনীতি ব্যালেন্সটা খুব দরকার।ভূ-রাজনৈতিক কারণে কখনও কখনও অতি জুরুরি হয়ে উঠে সামরিক শক্তি বাড়ানো।
মিয়ানমার আমাদের প্রকাশ্য হুমকি।আপনার কারও সাথে যুদ্ধ করেন আর নাই করেন, আমি মনে সামরিক ভারসাম্য লাগবেই।কিছু
দিন আগে নিউজিল্যান্ডের সরকার ঘোষণা দিয়েছে তাদের সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর। এখন তাদের বিশ্বে অবস্থান ৮৪ তে, তারা দ্রুত টিপ ৪০ এ প্রবেশ করতে চাচ্ছে।কারণ একটাই প্রতিবেশী অস্ট্রেলিয়ার সাথে তাদের সামরিক পার্থক্য আকাশ পাতাল।

এটা মাথায় রাখতে হবে প্রতিবেশী ভারত আগ্রাসী,মিয়ানমার সামরিক সরকারের উপস্থিতি.. এরা শক্তি আরও বাড়াবে।
বাংলাদেশের দ.অঞ্চল হবে আগামীর বাংলাদেশের প্রধান অর্থনৈতিক হাব।সেগুলোর নিরাপত্তা আপনার দিতে হবেই।এছাড়া পার্বত্য অঞ্চলে শুকুনদের দৃষ্টি অজানা নয়। বাংলাদেশের সক্ষমতা আগের যে কোন সময়ের চেয়ে ভাল আছে। তাই সামরিক সক্ষমতা টা বাড়ানো বুদ্ধিমানের কাজই হবে।আমাদের প্রতিবেশীরা খুব বেশী শান্তিকামী হলে ভিন্ন হত।

আপনি বিমানবাহী রণতরির কথা বলেছেন.. যার সাথে একমত নেই।আমাদের জন্য বিমানবাহী রণতরী মানে গরিবের হাতি পোষা।
যার একদিনের খরচই ১.৫ বিলিয়ন অনন্ত। সে পথ বহুদূর।
এখন যা খুব দ্রুত দরকার তা হলো এটাক হেলিকপ্টার, ফ্রিগেট,ফাইটার জেট,
আধুনিক ক্ষেপণাস্ত্র। আমার মতে এগুলো খুব দরকার এবং দ্রুত।
চাইলেও কেনা যায় না এসব,এখন পর্যন্ত কোন ফাইটার জেটই নেই,কিনতে পারলাম না।
রণতরী বিশাল ব্যাপার।তবে আপনার সাথে একমত যে সামরিক সক্ষমতা
অবশ্যই বাড়ানো প্রয়োজন বলে মনে করি।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লিখেছেন সেটার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
শিক্ষকের হাতে বেত থাকলে, শিক্ষক মারুক আর মারুক ছাত্র
আলাদা ভয় পাবেই।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৪

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: "শিক্ষকের হাতে বেত থাকলে, শিক্ষক মারুক আর মারুক ছাত্র
আলাদা ভয় পাবেই।"

ভালো লাগলো কথাটা।আপনার সুচিন্তিত মতামতের জন্য ধন্যবাদ

২৮| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:২৬

শাহ আজিজ বলেছেন: যাক ঝড় থেমেছে । রাত দুটোয় উঠে দেখি পাক-ভারত যুদ্ধ চলছে ।

ছোট দেশ কিন্তু সব দিক দিয়ে পরিপূর্ণ , এমনটাই চাইছি আমরা ? ইসরায়েলকে মডেল হিসাবে নিন । বিজ্ঞান , প্রযুক্তি , গবেষণা , শক্তিশালি রাষ্ট্র কাঠামো সবই পাবেন । আর বানিজ্যের মডেল হিসাবে চীনকে নেবেন । পৃথিবীর শক্তিধরদের বন্ধু হিসাবে পাশে থাকুন , আশা করি মাথা উচু করে দাড়িয়ে থাকতে পারবেন ।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৪৬

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: ভালো বলেছেন শাহ আজিজ ভাই।যার যাকিছু ভালো সেটাই গ্রহণ করা উচিত।

২৯| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: সৌদিদের নাহয় ইয়েমেনের মতো খুদে প্রতিবেশী দেশের পাবলিক মেরে নিশ্চিহ্ন করার জন্য অস্ত্রের দরকার আছে, যেমন আছে ভারতের তার আশেপাশের চুনোপুঁটিদের সাইজ করার জন্য। বাংলাদেশের উপযোগী চুনোপুটি দেশ খুঁজতে হলে ভারত মহাসাগর পাড়ি দিয়ে মালদ্বীপে হাত বাড়াতে হবে। এর জন্য বিমানবাহী রণতরীর প্রয়োজন আছে কি ? আর মিয়ানমারের সাথে টক্কর দিতে গিয়ে নিজের বাজেটের এক বিরাট অংশ প্রতিরক্ষায় খরচ ফেলে অন্যান্য সেক্টরকে পিছিয়ে নেয়া কতটা যুক্তিযুক্ত ?

কোন বিষয়ের প্রায়োরিটি বেশি সেটা নিয়ে ভাবা উচিত। বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় বাড়লেও সম্পদের সুষম বন্টন, সামাজিক নিরাপত্তার অভাব এবং শিক্ষা খাতে সমস্যা খুব প্রকট। সত্যিকথা বলতে বিগত কয়েক বছরে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা একদম ধসে পড়েছে। সরকারের উচিত এই সকল বিষয়ে সর্বাধিক অর্থ বরাদ্দ করা - প্রতিরক্ষাতে ব্যালান্সড ব্যয় যথেষ্ট। যুদ্ধ কার সাথে করবেন ?

০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১২

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: আমি বলিনি শিক্ষা খাত,চিকিৎসা খাতে অর্থ ব্যয় না করেই শুধু প্রতিরক্ষায় টাকা ঢালতে।আমি বলেছি অনান্য খাতের পাশাপাশি আমাদেরকে সামরিক দিক থেকেও এগিয়ে থাকতে হবে সম্ভাব্য শত্রু দেশের তুলনায়।আমাদের প্রতিবেশীদের সাথে সামরিক দিক থেকে ব্যালেন্স করে চলতে হবে।সেই ব্যালেন্সের মাত্রা ১৮/২০ হতে পারে কিন্তু ৮/২০ হয়ে গেলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে।সামনের বছরগুলোতে এই অঞ্চলে পরাশক্তিগুলোর বিচরণ বাড়বে,অস্থিরতা বাড়ার সম্ভাবনা আছে।আমাদেরকেও সামরিক দিক থেকে সেভাবেই প্রস্তুতি নিতে হবে।যুদ্ধ বলে কয়ে শুরু হবে সেটা ভাবা অনুচিত। ১০ লাখ রোহিঙ্গাদের মিয়ানমার বাংলাদেশ সরকারকে এপ্লিকেশন দিয়ে পাঠিয়ে দেয়নি।আমরা যুদ্ধ চাই না,কিন্তু প্রতিবেশী দেশ যুদ্ধ চাইতেও পারে।উস্কানি তো আসছে হরহামেশাই।এগুলোকে এত ক্ষুদ্র করে দেখার অবকাশ নেই।৬২ তে চীন ভারতের দূর্বল সামরিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে অরুণাচল নিয়ে গেছে কিন্তু।এমন বহু উদাহরণ আছে।আধুনিক সমরাস্ত্র শুধুমাত্র যুদ্ধ করার জন্যই তা তো না।আধুনিক সমরাস্ত্র শত্রু এবং মিত্র দেশকে এই মেসেজটা দেয় যে "আমরাও তৈরী আছি"

৩০| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং সকলের মন্তব্য গুলো পড়লাম।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৫

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: সময় হলে আপনার নিজস্ব মন্তব্যও লিখে দিবেন একটু

৩১| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:১৫

রানার ব্লগ বলেছেন: এই গুলার ম্যান্টেনেন্স খরচ আপনি দিবেন ?

সেন্টমার্টিনে একটা নৌ ঘাটির প্রয়োজন আছে !!!

০৬ ই মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৩৫

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: সেনাবাহিনী আমার একার টাকায় চলে না,সেনাবাহিনী আমার একার নিরাপত্তার জন্য না শুধু।দেশের নিরাপত্তার জন্যই সেনাবাহিনী। দেশের মানুষই মিলিটারির খরচ যোগায়।সামরিক দিক থেকে আগাতে গেলে অবশ্যই উন্নত সামরিক সরঞ্জাম সেনাকে দিতে হবে এবং তার খরচ দেশের সকল মানুষকেই বহন করতে হবে।সেনার পেছনে খরচ কমের কথা চিন্তা করে বাহিনী চালালে বাহিনীকে আটো রাইফেল ফেরত দিয়ে থ্রি নট থ্রি রাইফেল চালাতে হবে।যুগের সাথে তাল মিলিয়ে প্রতিরক্ষা জোরদার করতে টাকা খরচ করতে হবে এটাই স্বাভাবিক।

সেন্টমার্টিনে নৌ ঘাঁটির প্রয়োজন আছে কি না সেটা সময় বলে দিবে।আমি বলছি না এখন করতে হবে।তবে যদি সেরকম পরিস্থিতি তৈরি হয় তবে সেন্ট মার্টিন আমাদের, আমরা আমাদের প্রয়োজনে সেন্ট মার্টিনে শুধু নৌ ঘাঁটিই না,বিমান ঘাঁটিও তৈরী করতে পারি।

৩২| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



মাঝে মাঝে ব্লগে এই রকম কাঁঠাল পাতা নিয়ে আসবেন, নিজে খাবেন, কিছু সাথীও পাবেন।

০৬ ই মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৯

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: জ্বি ,সবতো নিজেই খেয়ে নিলেন।অন্যদের জন্য রাখলেন কই?

৩৩| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:২২

নতুন বলেছেন: পারমানবিক বোমা বানাতে পারলে তো আরো ভালো। সেই রকমের কিছু চিন্তু করুন।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:০০

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: জ্বি আপনি এই নিয়ে ভাবতে থাকুন।আপাতত এই নিয়ে ভাবনার সময় নেই।

৩৪| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০৭

কল্পদ্রুম বলেছেন: সেনাবাহিনীর উন্নতির দরকার আছে। তবে এই ধরণের রণতরী বা বিলাসবহুল প্রজেক্টের বদলে আমাদের মত দেশের জন্য ম্যানপাওয়ার কিভাবে তৈরি করা যায় তার জন্য খরচ করা উচিত। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় খরচ করা জরুরি। গবেষণায় সরকারি বৃত্তির টাকা বাড়াতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে ঢেলে সাজাতে হবে। আমরা যদি প্রতিটি সেক্টরে একদল মেধাবী ও দূরদর্শী মানুষ তৈরি করতে পারি সেটাই আমাদের জন্য উপকারী হবে। এই প্রেক্ষিতে সাইবার ওয়ার্ল্ডে আমাদের নতুন প্রজন্মকে এগিয়ে নিতে হবে। প্রযুক্তি নিয়ে আমাদের এমনিতেই অনেক আগ্রহ। এখন প্রয়োজন শুধু তাদের সঠিক দিক নির্দেশনা আর পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া। জরুরি অবস্থায় ড্রোন প্রযুক্তি ভবিষ্যতে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যদিও এটাও ব্যয়বহুল প্রজেক্ট। তবে আমাদের যে মিলিটারি ড্রোন নিয়েই কাজ করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আরো সহজ কিন্তু ইফেক্টিভ প্রযুক্তি নিয়ে আমরা কাজ করতে পারি।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: আমি বলিনি শিক্ষা খাত,চিকিৎসা খাতে অর্থ ব্যয় না করেই শুধু প্রতিরক্ষায় টাকা ঢালতে।আমি বলেছি অনান্য খাতের পাশাপাশি আমাদেরকে সামরিক দিক থেকেও এগিয়ে থাকতে হবে সম্ভাব্য শত্রু দেশের তুলনায়।আমাদের প্রতিবেশীদের সাথে সামরিক দিক থেকে ব্যালেন্স করে চলতে হবে।সেই ব্যালেন্সের মাত্রা ১৮/২০ হতে পারে কিন্তু ৮/২০ হয়ে গেলে দেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়বে।

৩৫| ০৬ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০৮

রানার ব্লগ বলেছেন: বোঝাই যাচ্ছে আপনার অনেক বিষয়ে ধারনা কম। একটা বিমানবাহী রনতরির খরচ অনেক, সেই খরচ দিয়ে ৪ টা ফ্রিগেট চালানো যায়। এখন এই মূহুর্তে যে নৌ শক্তি আছে তা যথেষ্ট, শুধু মডেল কিছু বদলাতে হবে। বাকি সব ঠিক ঠাক। সেন্টমার্টিনে অবশ্যই নেভির একটি পার্মানেন্ট ঘাটি দরকার। স্বাধীনতা বিরোধীরা এই অঞ্চল দিয়ে নৌ পথে প্রবেশ করে জেলেদের ডাকাতি করে।

০৭ ই মার্চ, ২০২১ সকাল ১১:৩৪

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: বিমানবাহী রনতরির খরচ অনেক,কোন সন্দেহ নেই।আমাদের লক্ষ্য সম্ভাব্য শত্রুর থেকে বড় রাখতেই হবে।স্বাধীনতার এত বছর পরও আমাদের একটা এ্যাটাক এয়ারক্রাফট নেই,একটা এ্যাটাক হেলিকপ্টার নেই।যেখানে পাশের দেশে ২০/৩০ টা করে আছে।আমাদের ক্ষেপণাস্ত্র সক্ষমতা কি? ট্যাংক দিয়ে বান্দরবন-খাগড়াছড়ি-চিটাগং এ যুদ্ধ করব আমরা? এখন তো আবার সেনা শাসন আসলো,আরো বাড়বে।তার উপর আবার চীনের ছায়া তো অজানা নয়।একটা ঝামেলা পাকানো জন্য রাতারাতি সামরিক সরঞ্জাম তিনগুণ করে দিবে টেরই পাবে না কেউ।আমাদের দূর পাল্লার ভালো কোন আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নেই।একটা বিমানবাহী রণতরী কমিশনে আনা রাতারাতির কাজ না।আজ পরিকল্পনা নিলে আমার দেশের ৮/১০ বছর লাগবে এটাকে সাগরে নামাতে,আপগ্রেডের কথা বাদই দিলাম।শুধু বর্তমান নিয়ে না ভেবে আমাদের ১৫/২০ বছরের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা রাখা লাগবে।

৩৬| ১৫ ই মার্চ, ২০২১ ভোর ৪:২৩

অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশ চাইলে বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ নিজেই বানাতে পারে।
বাংলাদেশের উচিত পাকিস্তানের কাছে ১৯৭১ সালে প্রাপ্য সম্পদের বিনিময়ে কয়েকটা পরমাণবিক অস্ত্র দেয়ার নির্দেশ দেয়া।
প্রতিটিা এলাকার সৎ-নীতিবান-দেশপ্রেমিক কিশোর-তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ দেয়া উচিত।
দুর্নীতি-লুটপাট না থাকলে বাংলাদেশ সবদিক দিয়ে উন্নত একটা দেশ হতো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.