নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

এই ক্ষুদ্র ব্লগার একজন আগাগোড়া স্বাধীনচেতা বাংলাদেশী। মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতার প্রশ্নে কোনপ্রকার আপোষ করে না। ধন্যবাদ

নাহিদ ২০১৯

নিজের সম্পর্কে লিখতে লজ্জা পাই,কারন নিজেকে নিয়ে বিশেষভাবে যে কি লিখবো তাই খুঁজে পাই ন।তবে হ্যাঁ আমি একজন মানুষ, রোবট নই এটুকু বলতে পারি।

নাহিদ ২০১৯ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাকায় মোদি বিরোধী আন্দোলন : লাভ কার ?

২৬ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩৫


যখন মিডিয়াতে এই খবর আসা শুরু হল যে নরেন্দ্র মোদি ঢাকায় আসছেন,তখন থেকেই দেশে একটা মোদি বিরোধী আন্দোলন দানা বাঁধতে শুরু করেছে। গত কয়েকদিন ধরে ইসলামিক কিছু দল পাশাপাশি নুরুল হক নুরের সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ এবং কিছু বামপন্থী দল ঢাকার রাস্তায় বিচ্ছিন্নভাবে আন্দোলন করেছে।আজ ২৬শে মার্চ আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস।এবং পূর্ব সূচি অনুযায়ী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের সফরে ঢাকায় অবস্থান করছেন।এই লিখা যখন লিখছি তখনও বায়তুল মোকাররমে পুলিশের সাথে ইসলামপন্থী কিছু দলের সমর্থকদের সংঘর্ষের খবর আসছে।

কেন হঠাৎ এই মোদি বিরোধী আন্দোলন ?একটা সময় ভারতে এন.আর.সি,সি.এ.এ এর কথা খুব জোরেশোরেই হচ্ছিল সেটা কতটুকু বাস্তবিক বা রাজনৈতিক তা নিয়ে বিস্তর আলোচনা হতেই পারে কিন্তু এখন এই মূহুর্তে না ভারতে না বাংলাদেশে এন.আর.সি,সি.এ.এ নিয়ে কোন আলোচনা হচ্ছে।কাশ্মীর ইস্যু এই অঞ্চলের একটি অতি পুরোনো দীর্ঘশ্বাস। ১৯৪৭ এর পর থেকেই কাশ্মীরিদের স্বাধীনতাকে উপেক্ষা করে পাকিস্তান-ভারত ছেলেখেলায় মত্ত।ভারত তাদের নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের বিশেষ রাজ্যের মর্যাদা রদ করেছে যা ভারতের দিক থেকে বিবেচনা করলে খুব একটা বেঠিক বলে বিবেচনায় আসে না।ভারতের অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য একটি নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের কিছু ইসলামিক দল মোদির বিরুদ্ধে কাশ্মীরিদের উপর নির্যাতনের অভিযোগ তোলে বরাবরই কিন্তু তারা চীন কর্তৃক উইঘুর মুসলিমদের উপর নির্যাতনের বেলায় চুপ থাকে।সৌদি কর্তৃক ইয়েমেনীদের উপর নির্যাতনের বেলায় চুপ থাকে। তুরস্ক কর্তৃক কুর্দিদের উপর নির্যাতনের বেলায় চুপ থাকে।আজ যদি শী জিন পিং, এরদোগান বা সৌদির মোহাম্মদ বিন সালমান দেশে আসতো তবেও কি এমন আন্দোলন দেখা যেত ?

ভারতে বিজেপি সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে মুসলিম বিরোধী কর্মকাণ্ড বেড়ে গেছে এটা অনেকটা সত্য।মূলত ভারতে বিজেপির এখনকার শক্তিশালী অবস্থানের পেছনে মূল নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে বিজেপির কাশ্মীর ইস্যুতে শক্ত অবস্থান এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে কট্টরপন্থী হিন্দু দলগুলোকে ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড এবং মুসলিম নির্যাতন করার সুযোগ করে দেওয়া।বর্তমান বিজেপি সরকারের এই মুসলিম বিরোধী নীতি যতটা না আদর্শিক তার চেয়ে বেশি রাজনৈতিক বলে মনে হয়। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্যে এটা একটা দারুণ অস্ত্র বিজেপি সরকারের জন্য।

বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে নরেন্দ্র মোদিকে আসার আমন্ত্রণ জানানো কতটা যুক্তিযুক্ত ? আমি এখানে শতভাগ বলব।কারণ নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কোন নির্দিষ্ট দলের নেতা হিসেবে নয়।এখানে মোদির জায়গায় অন্যকেউ প্রধানমন্ত্রী থাকলে তিনি আসতেন। আমাদের স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে অবশ্যই আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের মিত্রদেশ ভারতের প্রধানমন্ত্রী,রাষ্ট্রপতি সবার আগে আমন্ত্রণ পাবার যোগ্য। পাশাপাশি আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ নেপাল,ভুটান,শ্রীলঙ্কা,মালদ্বীপের রাষ্ট্রপ্রধানরাও বাংলাদেশ সফরে রয়েছেন।আমাদের অতিথিদের প্রতি আমাদেরকে অবশ্যই সমানভাবে সম্মান প্রদর্শন করা উচিত।

নরেন্দ্র মোদির পাশাপাশি ভারত বিরোধিতা বেশিরভাগটাই রাজনৈতিক। এখানে ইসলামপন্থী দলগুলোর সাথে আমাদের বামপন্থী দলগুলোর অংশগ্রহণ আশ্চর্যজনক ব্যাপারই বটে।ইদানীংকালে বেশিরভাগ বাংলাদেশীরা ভারত বিরোধী বিষয়গুলোকে ইতিবাচক হিসেবে নিতে পছন্দ করছে।যেখানেই ভারত বিরোধিতা সেখানেই বাংলাদেশীদের মধ্যে বড় একটা জনগোষ্ঠী আনন্দ খুঁজে পান,এবং সমর্থন প্রদান করেন।এটা সম্পুর্ণই মনস্তাত্ত্বিক ব্যপার।আর এটাকেই পুঁজি করতে চাইছে ইসলামিক দলগুলো,পাশাপাশি নুরুল হক নুরের সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ। এর মাধ্যমে যদি জনমনে প্রতিষ্ঠা হওয়া যায় তবে মন্দ কি! এটা তারা নিজেরাও জানে যে এমন আন্দোলন করে মোদির ঢাকা সফর বাতিল হবে না। মোদি বিরোধী আন্দোলন বা ভারত বিরোধী আন্দোলন তাই এইসকল দলগুলোর ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের পথ সুগম করার প্রয়াস বলাই যায়। এইদিক থেকে তারা লাভবান।

এই তথাকথিত মোদি বিরোধী আন্দোলনের আরেকটি লাভবান গোষ্ঠী হল আমাদের বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকার।জ্বি হ্যাঁ।আমাদের বর্তমান সরকারের সাথে একাত্তরের মিত্রদেশ ভারতের সুসম্পর্ক কতটুকু গভীর তা বলার অপেক্ষা রাখে না।আর মোদি দেশে আসার পূর্বে যদি ঢাকার রাস্তায় টুপিওয়ালাদের একটা আন্দোলন হয়ে যায় তবে দিল্লি এই ম্যাসেজটা খুব ভালোভাবে পাচ্ছে যে এই সরকারের আমলেই যদি ঢাকায় ভারত বিরোধী/মোদি বিরোধী বিক্ষোভ হয়,তাহলে অন্য কোন সরকারের আমলে কি হবে !আমাদের ইসলামী দলগুলো যখন ঢাকার রাস্তায় যুক্তিহীন মোদি বিরোধী বিক্ষোভ করছে তখন তারা জেনে বা না জেনে বর্তমান সরকারের সাথে ভারতের সম্পর্ক উন্নতির পথটা আরও সুগম করে দিচ্ছে।কে জানে সরকার ভেবে চিন্তেই আন্দোলন করার জন্য একটু ছাড় দিল কি না !

মন্তব্য ১৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



ইসলামিক দলগুলোর সাধারণ জ্ঞানই নেই, সেখানে রাজনৈতিক জ্ঞান তারা পাবে কোথায়?

মোদীকে কি জন্য নিমন্ত্রণ করা হয়েছে কে জনাে? তবে, মোদী এসেছে পশ্চিম বাংলার ভোটের ব্যাপারে, সে বিজেপি'কে সাহায্য করার জন্য এসেছে।

২৬ শে মার্চ, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: শুনেছি মাতোয়া জনগোষ্ঠীদের মন্দির না কি যেন ভ্রমণে যাবে।পশ্চিম বঙ্গে তাদের নাকি প্রচুর ভোট।এখন চীন,ভারত,রাশিয়া,আমেরিকার মত দেশের প্রধানরা দেশে এসে কোথাও যেতে চাইলে আমাদের মত দেশের পক্ষে না করাটা কতটুকু সম্ভব! ঝোপ বুঝে কোপ মারল মোদি এই আরকি

২| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




আমাদের দেশ ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ, এই দেশে এসে কেন সে ধর্মীয়দের মন্দিরে যাবে? সে ভারতকে দীর্ঘমেয়াদী মৌলবাদের মাঝে নিয়ে গেছে।

২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:২৩

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: সে ভারতকে দীর্ঘমেয়াদী মৌলবাদের মাঝে নিয়ে গেছে।

একমত

ধর্মনিরপেক্ষ দেশ বলে যে অন্য দেশের রাষ্ট্রপ্রধান কোন ধর্মীয় স্থাপনায় যেতে পারবেন না এমন কোন আইন আছে কি না আমার জানা নেই।তবে মাতোয়াদের মন্দিরে যাওয়াটাতে রাজনীতি জড়িত। অন্য কোন মন্দির হলে এই বিষয়টি বিবেচনায় আসতো না বোধহয়।

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৪৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মুজিব শতবর্ষে অনেক রাষ্ট্র প্রধানেরই আসার কথা।মোদির আসাটা প্রত্যাশিত।
বিএনপি জামাত এবং ইসলাম পন্থি দলগুলো ভাবছে সরকার একটু অসুবিধার মধ্যে আছে,হয়ত কোন ইঙ্গিত পেয়েছে, তাই আন্দোলন করার কেন সুযোগ হাত ছাড়া করতে চায় না।তাই একটু নড়ে চড়ে বসা।

২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৮:৫১

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: হুম সেটাই।আল্লামা নুরুল হক নুর তাদের মধ্যে অন্যতম

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৮

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: কে জানে সরকার ভেবে চিন্তেই আন্দোলন করার জন্য একটু ছাড় দিল কি না !
.............................................................................................................
রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই ।
আমেরিকার রাজনীতিতে দেখা যায় একদিকে সরকার কে সাহায্য করছে , অন্যদিকে
বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন উসকে দিয়ে অস্ত্র বিক্রি করছে ।
তবে তার আগামী দিনের( ২৭শে মার্চ ) সফর পুরোটাই রাজনৈতিক ফায়দা লাভের জন্য ।

২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১০

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: "রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই ।"

রাজনীতি খুবই জটিল বিষয়

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৪০

রাজীব নুর বলেছেন: মোদি আসুক। বাইডেন আসুক। সমস্যা নাই।
বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমলেই আমি খুশি।

২৭ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:১৬

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: আমিও খুশি পাকিস্তানি কক মুরগির দাম ১৫০/১৮০ তে আসলে

৬| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ রাত ২:১২

হাবিব ইমরান বলেছেন:

মোদী আকাম করছে ভারতে, সে আকামের বিরুদ্ধে মিছিল হয় বাংলাদেশে। বাঙালির মনে হয় এমনিতে কোন কাজ কাম নেই। মোদীর পার্সোনাল লাইফ, কর্মকাণ্ড সেটা ভারতের সাথে সম্পর্কিত। কিন্তু ভারত নিয়ে বাঙালির আবেগের শেষ নেই। বাঙালি স্বাধীন জাতি, এটা এখনও পুরোপুরি মেনে নিতে পারেনি বোধহয়। মনে প্রাণে এখনও নিজেদের ভারতীয় মনে করে নাকি আল্লাহই জানে। যদি নিজেদের ভারতীয় মনে না করে তাহলে ভারতের অভ্যন্তরীণ ইস্যু নিয়ে বাঙালির বাড়াবাড়ি কেন? যদি আবেগের কারণ ধর্ম হয়ে থাকে তাহলে সৌদি আরব যে ইয়েমেনে গণহত্যা চালাচ্ছে সেটার বিরুদ্ধে কথা নেই কেন?

যাজ্ঞে,
মোদী বিরোধী আন্দোলনকে সরকারতো পাত্তা-ই দিলো না। উল্টা পুলিশ দিয়ে একটা কুত্তাপিটানি দিলো। এবার যদি একটু সোজা হয় আরকি। শেষ থেরাপি হিসেবে হেফাজতি ডলা তো আছেই। দেখা যাক সামনে কি হয়!!!

(মূলকথাঃ মোদীর সমস্যা ভারতের সাথে, আমাদের দেশে তার কর্মকাণ্ড নিয়ে আন্দোলন করা বোকামি)

২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১২:০৯

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: এই উগ্র ডানপন্থীরা ডিপ্লোম্যাসি বুঝে না।বাংলাদেশ মোদিকে আমন্ত্রণ করেছে ভারতের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী হিসেবে, বিজেপির নেতা হিসেবে না

৭| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩৮

এমেরিকা বলেছেন: @ হাবিব ইমরান, মোদীর সমস্যা ভারতের সমস্যা না। তাহলে ফ্রান্সের ঘটনায় সারা বিশ্বে মানুষ মরত না।

আমাদের দেশে মোল্লারা একটু লাফালাফি করলে পুলিশ কুত্তা পিটানি দেয়, হাত ভাঙ্গার হুমকি দেয়, গুলি করে মানুষ মেরে ফেলে। আর ভারতের নরপিশাচ সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাঁধিয়ে ২০ হাজার লোক মেরে ফেলে ভোটে জিতে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়। এটা আরা ভারতের নিজস্ব বিষয় হয় কি করে?

বাঙ্গালাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী বাংলাদেশের মানুষের জন্য আনাদের বিষয়। সরকারের সামনে সুযোগ ছিল এই উপলক্ষে সব মতাদর্শের মানুষকে এক প্লাটফর্মে এনে গৌরব উদযাপনের। কিন্তু মোদীর মত নরপিশাচকে এনে সরকার সেই সুযোগ নষ্ট করল। বুঝাই যায়, ক্ষমতায় থাকতে সরকারের মানুষকে দরকার নেই, মোদীকে দরকার।

৮| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ১:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমিও খুশি পাকিস্তানি কক মুরগির দাম ১৫০/১৮০ তে আসলে

গত ৫০ বছরে আমরা শুধু চোর পেয়েছি। দূর্নীতিবাজ পেয়েছি আর নভ্য ধনী পেয়েছি।

২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১২

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: প্রাপ্তির পরিমাণ কম না তাহলে একদম

৯| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৩

অক্পটে বলেছেন: ভাই বুঝতে পেরেছি আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন। আপনি যা বুঝেছেন সবাই তা বুঝলে তো লেঠাই চুকে যেত। যারা গতকাল প্রতিবাদ করল, মারা গেল এরা আসলেই কুত্তা, অবুঝ। তবে ওরা দালাল না, ভোটচোর না, ব্যাংক ডাকাত না বা বেগম পাড়ার লোক না।

২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৬

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: এই মৃত্যুগুলো দুঃখজনক। পুলিশ প্রশাসনের আরোও ধৈর্যের পরিচয় দেবার উচিত ছিল। মাদ্রাসার ছাত্রগুলোকে যারা রাস্তায় নামিয়েছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তারাও দায় এড়াতে পারে না

১০| ২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৩:১২

নেওয়াজ আলি বলেছেন: লাভ হাসিনা সরকার আর লাভ বিজিপি সরকরের

২৭ শে মার্চ, ২০২১ বিকাল ৫:১৮

নাহিদ ২০১৯ বলেছেন: লাভের চক্করে সাধারণ মানুষ মারা যাচ্ছে

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.