![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার সম্পর্কে জানার চেষ্টা করছি
জরুরী একটা কাজে ব্যাংকে যেতে হয়েছিল । তারাতারি কাজ সেরে বাসায় যাব তাই ব্যাংক এর গেট খোলার ১৬ আগেই দাড়িয়েছি। আমার মতো আরও অনেকেই দাড়িয়ে ছিল । চেহারায়, পোশাক আশাকে মোটামুটি ভদ্র দুজন লোক অপেক্ষমান যারা নিজেদের মধ্যে কথা বলছে আর কিছুক্ষণ পর পর
রাস্তায় থুতু ফেলছে। গা রিরি করে উঠে এদের দেখে, কিছু বললে উল্টো কথা শুনিয়ে দেয় এই ভয় কিছু বলা হলো না। ভেতরে ব্যাংক কর্মীদের অভিযোগ তাদের ঠিকমতো মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস দেওয়া হচ্ছে না। ফেরার সময় দেখলাম অন্য দিনের চাইতে অনেক বেশিই লোক সমাগম ছিল। এর মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকদের একাংশ যত্রতত্র ঘোরাঘুরি করছে। নিয়মিত চা দোকানের আড্ডাবাজ, দোকানটা একটু আড়ালে, প্রশাসনের লোকের হয়তো চোখে পড়েনি। অন্যান্য দোকান বন্ধ ই ছিল। রাজউক কলেজের সামনে ত্রাণ প্রত্যাশিদের অপেক্ষা, কারো কারো মাস্ক আছে কারো কারো নাই। আমি উত্তরা ৪, ৬, ৩ এবং ৭ নম্বর সেক্টরের কথা বলছি। মানুষের সচেতনতার বড় অভাব। বিশেষ করে গার্মেন্টস শ্রমিক, রিকশা ওয়ালা ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ বিকাল ৪:২০
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই ।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: শুধু গার্মেন্টস শ্রমিক আর রিক্সাওয়ালাদেরই নয়, অনেক তথাকথিত উচ্চশিক্ষিত লোকদের মাঝেও সচেতনতার বড্ডো অভাব লক্ষ্য করেছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৮:৫৯
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই ।
৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৪
নাসরিন ইসলাম বলেছেন: বড়ই আফসোসের বিষয়, আমরা নিজের মৃত্যু নিয়ে নিজেই চিন্তিত নই।
২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০২০ রাত ৯:৩৯
সৈয়দ মোজাদ্দাদ আল হাসানাত বলেছেন: আমরা নিজের মৃত্যু নিয়ে নিজেই চিন্তিত নই কারন মৃত্যুর ভয়াবহতা সম্পর্কে আমরা সচেতন নই ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:৩২
এ.এস বাশার বলেছেন: বাংলাদেশে কতটা সম্ভব ভাই। আমরা শিক্ষিতরাই মানুষ হতে পারলাম না...