![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
লেখক হতে চাই না লিখতে চাই মানুষের জন্য,দেশের জন্য ।বাঁচতে চাই মানুষের কল্যাণে নিজেকে নিঃস্বার্থভাবে বিলিয়ে দিয়ে।ব্লগের মাধ্যমে দেশের উন্নয়নের কথা ছড়িয়ে দিতে চাই আমার সকল ব্লগার ভাই-বোনদের মাঝে।কথা দিয়ে নয় দৃশ্যমান কিছু করে দেখাতে চাই ব্লগার ভাই-বোনদের সাহায্য-সহযোগীতা নিয়ে।
মহিলা ৩জন কাজী আবেদ হোসেনকে দেখে বিচলিত না হলেও যে ,ভড়কে গিয়েছিলেন তা তাদের চেহারা দেখে অনেকটা বোঝা গিয়েছিল৷ তিনি যখন তাদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন বিষয়টা কি?তখন কেউ কোন কথা বলছিলেন না৷ একজন অন্য জনের দিকে তাকাচ্ছিলেন৷তিনি বার বার প্রশ্ন করছিলেন কিন্তু তারা কোন উত্তর দিচ্ছিলেন না৷যখন তারা কিছুই বলতে রাজী হচ্ছিলেন না তখন তিনি চোখ দিয়ে ইশারা করতেই পুলিশ দু’জন এগিয়ে এসেছিলেন৷মহিলা ৩ জনকে লক্ষ্য করে তারা বন্দুক তাক করেছিলেন ৷তিনি বলেছিলেন সত্যি কথা বলুন নতুবা ওরা আপনাদের উপর গুলি চালিয়ে দিবেন৷ এ কথায় বেশ কাজ হয়েছিল৷ তারা কিছুটা ভয়ও পেয়েছিলেন৷তাদের মুখও ফ্যাকাশে হয়ে গিয়েছিল৷তারা কাঁপা কাঁপা জড়ানো কন্ঠে শুধু বলেছিলেন আঙ্গিনায় আছে ৷আর কোন কথাই তাদের কাছ থেকে বের করা যায় নি৷পড়ন্ত বিকেল ঝকঝকে আকাশ, নির্মল বাতাস প্রাকৃতিক পরিবেশ ছিল খুবই ভাল।পাশে অনতি দূরে চলছিল সার্কাস ।কোন পদক্ষেপ নিতে গেলে লোকজন জড় হয়ে সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে এটি ভেবেই তিনি মহিলা ৩ জনকে পুলিশের হেফাজতে রেখেছিলেন৷তারপর ঘরের পাশে রাখা একটা কোদাল নিয়ে কাজী আবেদ হোসেন নিজেই আঙ্গিনায় নেমে পড়েছিলেন৷এত পরিষ্কার আঙ্গিনায় কি থাকতে পারে তা তিনি বুঝতে পারছিলেন না ৷তিনি অনেক তীক্ষ্ণ বুদ্ধি সম্পন্ন ব্যক্তি৷তাই তো এ বিষয়ে তিনি নিজের বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে ছিলেন৷তিনি কোদাল দিয়ে মাঝে মাঝে আঙ্গিনার মাটি কুপিয়ে দেখছিলেন আর সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন কিন্তু কোথাও কোন আলামতের লক্ষণ মিলছিল না ৷তিনি হতাশ না হয়ে পুরো আঙ্গিনা প্রদক্ষিণ করে চলছিলেন৷আঙ্গিনার কোনায় বাঁশঝাড়ের দিকে যেতেই তাকে অবাক করে দিয়ে তার কোদালের সাথে কিছু ঝুরঝুরে মাটি আঙ্গিনার বুক থেকে বেরিয়ে এসেছিল৷তিনি বেশ শিহরিত হয়েছিলেন এবং কেঁপে উঠেছিলেন৷তিনি ভেবেছিলেন এটা কিভাবে সম্ভব? কেননা আঙ্গিনার মাটি প্রচন্ড শক্ত ছিল। দেখে কোন ভাবেই বোঝার উপায় নেই যে, সেখানে আলগা মাটি থাকতে পারে৷বিষয় টি কি? কোদাল দিতেই কেন মাটি বেরিয়ে এল ?এটা বোঝার জন্য তিনি একজন পুলিশকে ডেকে কোদাল তার হাতে দিয়ে তাকে মাটি খুঁড়তে বলেছিলেন৷
(চলবে)
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১১
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।আপনার জানার আগ্রহ দেখে আনন্দিত হলাম।জ্বী,ভাই আপনার উদ্দেশ্যে বলছি এটা কোন সিরিয়াল নয়।১০০% বাস্তব ঘটনার আলোকে লিখা।শেষ পর্বে তথ্যসূত্র পাবেন ।কাজেই আমার লেখার সাথে থাকুন আর কাজী আবেদ হোসেনের দূরদান্ত সব কর্ম জানুন।
২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২০
ইকরাম বাপ্পী বলেছেন: কিন্তু এত্ত কম করে করে দেন কেন? আর একটু বড় করেন লেখা প্লিজ
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।আমি সারাদিন খুবই ব্যস্ত থাকি।যখন ব্যস্ততা কমে তখনই লিখি।তবে আপনার কথা মাথায় থাকবে।এটা ১০০% বাস্তব ঘটনার আলোকে লিখা ।তাই নিজের ইচ্ছেয় বাড়িয়ে লিখার কোন সুযোগ নেই।এই লেখার তথ্যসূত্র শেষপর্বে প্রচার হবে।
৩| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৬
মোমেরমানুষ৭১ বলেছেন: হুম এত তাড়াতাড়ী শেষ করলে কেমনে হয়..... উত্তেজনার মহূর্তেই......(চলবে)। বেশি কিছু কইলাম না, তবে পরেরটা পইড়া লই।
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:৫৩
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ধন্যবাদ।লেখার সাথেই থাকুন।নিজে পড়ুন অন্যকে পড়তে উৎসাহিত করুন।সবার উৎসাহ আর উদ্দীপনায় আল্লাহর রহমতে দেশ এগিয়ে যাবেই ।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
স্বপনচারিণী বলেছেন: দেরীতে পড়লাম। শিহরিত হয়ে উঠছি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৩
নাসিরন আক্তার বলেছেন: ১০০% সত্যি ঘটনা।আপনি পড়েই শিহরিত হয়েছেন।পুরো ঘটনার সাথেই থাকুন।কাজী আবেদ হোসেনের পুরো কার্যক্রম জানার পর আপনি বিস্মিত হবেনই।এই কাজসহ তার অনেক কার্যক্রম আছে যা তিনি নিঃশ্বার্থভাবে দেশের জন্য করেছেন।এই ঘটনাগুলো প্রচারের আমার একটাই উদ্দেশ্য তা হলো তাকে অনুসরণ করে আমরা সবাই নিজেদেরকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ করব।দেশের জন্য দৃশ্যমান দৃষ্টান্ত সৃষ্টি করব ।তাই তো আমি কলমকে সঙ্গী করে আমার লেখণীর মাধ্যমে সবার মাঝে এই মহৎ কাজগুলো ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি।তাই সবার কাছে আমার অনুরোধ ভাল কাজ ,উন্নয়ন মূলক কাজ নিয়ে লেখা নিজে পড়ুন,অন্যকে পড়তে সাহায্য করুন আর সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করুন।আপনার ,আমার ,আমাদের সকলের চেষ্টা দেশে বইয়ে দিবে উন্নয়নের ধারা।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
লজিক মানুষ বলেছেন: উঃ এমন পজিশনে থামান না................ । ইন্ডিয়ান সিরিয়ালের মতো। পরের পর্ব না দেখে উঠতে দিবেন না দেখি.....। তাড়াতাড়ি লেখেন............।