নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী\'- পর্ব-০৪

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৫০



মদীনার সন্নিকটে অবস্থিত উহুদ প্রান্তর। এখানেই সংঘটিত হয়েছিল ইসলামের ইতিহাসের অন্যতম রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ, যা উহুদের যুদ্ধ নামে খ্যাত। আল্লাহর রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মারাত্মক রক্তাক্ত এবং জখম হন ভয়াবহ এই যুদ্ধে। তাঁর দান্দান মোবারক শহীদ হয় এ যুদ্ধে। তীব্র যুদ্ধের একপর্যায়ে শত্রুদের নিক্ষিপ্ত বর্শার আঘাতে নবীজীর মাথায় পরিহিত লোহার হেলমেট কেটে লোহার কড়া তাঁর কপালে ঢুকে যায়। তিনি পাহাড়ের পাদদেশে একটি গর্তে পড়ে যান। ঘোরতর এবং বিপর্যস্ত এই অবস্থায়ও ইসলামের শত্রুদের জন্য বদদোয়া করেন নি আল্লাহর রসূল! অশ্রুসিক্ত নয়নে দয়াময়ের দরবারে স্বজাতির হেদায়েতের দোআ করেছেন। এই অবস্থায়ও তাঁর অভিব্যক্তি ছিল- 'কাইফা ইউফলিহু কওমুন শাজ্জূ অযহা নাবিয়্যিহিম, অকাছারূ রুবাই'য়াতিহী, অহুয়া ইয়াদউহুম ইলাল্লাহ।' অর্থ- 'ঐ কওম কিভাবে কৃতকার্য হতে পারে যারা তাদের রসূলের চেহারা রক্তে রঞ্জিত করে এবং তাঁর দাঁত ভেঙে দিয়েছে অথচ তিনি তাদেরকে আল্লাহর দিকে আহবান করছিলেন'। তাঁর সকাতর প্রার্থনা ছিল- 'আল্লাহুম্মাগফিরলি কওমী ফাইন্নাহুম লা- ইয়া'লামূন', অর্থ- 'হে আল্লাহ, আপনি আমার সম্প্রদায়কে ক্ষমা করুন, তারা বোঝে না'। 'আল্লাহুম্মা ইহদি কওমী ফাইন্নাহুম লা- ইয়া'লামূন', অর্থ- 'হে আল্লাহ, আপনি আমার সম্প্রদায়কে হেদায়েক দান করুন, তারা বোঝে না'। 'রব্বিগফিরলি কওমী ফাইন্নাহুম লা- ইয়া'লামূন', অর্থ- 'প্রভূ হে, আপনি আমার সম্প্রদায়কে ক্ষমা করুন, তারা বোঝে না'। আল্লাহু আকবার! কত মহান ছিল মহানবীর দয়া!



আসাদুল্লাহি ওয়া আসাদু রসূলিহী, সাইয়্যিদুশশুহাদা নবীজীর পিতৃব্য হযরত হামজা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুসহ প্রায় সত্তুর জন সাহাবীর কবর উহুদ প্রান্তরের এই স্থানটিতে। বাউন্ডারী দিয়ে ঘিরে রাখা হয়েছে স্থানটি। এখানে শুয়ে আছেন 'গাছীলুল মালাইকাহ' খ্যাত হযরত হানযালা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু। এ স্থানটিতে গেলে আপনি অশ্রুসিক্ত না হয়ে পারবেন না। হে আল্লাহ, আপনি শুহাদায়ে উহুদের প্রতি আপনার অবারিত করুনা বর্ষন করুন। জান্নাতে তাদের উঁচু মর্যাদায় সমাসীন করুন।

দয়ার আধার, জগতের শ্রেষ্ঠতম মানব, সাইয়্যিদুল আমবিয়া ওয়াল মুরছালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন তথা সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত হন প্রিয় রাসূল সাইয়্যিদুনা, হাবিবুনা, শাফিউ'না, শাফিউ'ল উমাম হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাঁর যাপিত জীবনের ছোট বড় প্রতিটি কর্মকান্ড ও ঘটনাই উম্মতের জন্য অতি মূল্যবান দলিল ও জ্ঞাতব্য বিষয়রূপে বিবেচিত এবং সমাদৃত। হাদিস এবং সীরাত বিষয়ক কিতাবসমূহের সুবিস্তৃত আলোচনা নবীপ্রেমিক সাধারন পাঠক/ পাঠিকাদের পক্ষে অধ্যয়ন ও হৃদয়ঙ্গম করা কঠিন। যদিও উম্মতে মুহাম্মাদীর প্রত্যেক নারী পুরুষ, ছোট বড়, শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে সকলেরই অদম্য অভিলাষ- তাদের প্রানাধিক প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কর্মময় পবিত্র জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আত্মস্থ করার।

পূর্ব প্রকাশের পর-

একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী--------------বয়স-------------------হিজরী ও খৃস্টাব্দ

৫৫। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ঐতিহাসিক---------------- ৫৫ বছর ---------------হি. ৩ য় বর্ষ / ৬২৫ খৃ:
উহুদ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধে মহানবী
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম গুরুতররূপে
আহত হন এবং তাঁর দান্দান মোবারক
শহীদ হয়।

৫৬। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ------------------------ ৫৫ বছর ---------------হি. ৩ য় বর্ষ / ৬২৫ খৃ:
গাযওয়ায়ে হামরাউল আসাদ সংঘটিত হয়।

৫৭। উম্মুল মুমিনীন হযরত যাইনাব বিনতে -------------- ৫৫ বছর ---------------হি. ৩ য় বর্ষ / ৬২৫ খৃ:
খুযাইমা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৫৮। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ------------------------ ৫৬ বছর ---------------হি. ৪ র্থ বর্ষ / ৬২৫ খৃ:
গাযওয়ায়ে বনী নাযির সংঘটিত হয়।

৫৯। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ------------------------------৫৬ বছর ---------------হি. ৪ র্থ বর্ষ / ৬২৫ খৃ:
গাযওয়ায়ে যাতুর রীকা সংঘটিত হয়।

৬০। উম্মুল মুমিনীন হযরত উম্মে সালামা --------------৫৬ বছর ---------------হি. ৪ র্থ বর্ষ / ৬২৬ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৬১। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৬ বছর ---------------হি. ৪ র্থ বর্ষ / ৬২৬ খৃ:
গাযওয়ায়ে বদর আল উখরা
সংঘটিত হয়।

৬২। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৬ খৃ:
গাযওয়ায়ে দুমাত আল জান্দাল
সংঘটিত হয়।

৬৩। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৬ খৃ:
গাযওয়ায়ে বনী মুসতালিক
সংঘটিত হয়।

৬৪। উম্মুল মুমিনীন হযরত যুয়াইরিয়া --------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৬ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৬৫। উম্মুল মুমিনীন হযরত যাইনাব বিনতে --------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৭ খৃ:
জাহাশ রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৬৬। হযরত উমার রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু ------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৭ খৃ:
এর দাবীর পরিপ্রেক্ষিতে আল্লাহ পাক
হিজাব তথা পর্দা প্রথা ফরজের বিধান
এবং মাহরামের বিধান প্রদান করনে।

৬৭। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৭ খৃ:
গাযওয়ায়ে আহযাব বা খন্দকের যুদ্ধ
সংঘটিত হয়।

৬৮। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৭ বছর ---------------হি. ৫ ম বর্ষ / ৬২৭ খৃ:
গাযওয়ায়ে বনী কুরাইযা
সংঘটিত হয়।

৬৯। মুসলমানদের আত্মরক্ষার্থে ----------------------------৫৭ বছর ---------------হি. ৬ ষ্ঠ বর্ষ / ৬২৭ খৃ:
গাযওয়ায়ে বনী লিহইয়ান
সংঘটিত হয়।

৭০। ঐতিহাসিক হুদাইবিয়ার সন্ধি ও ----------------------৫৮ বছর ---------------হি. ৬ ষ্ঠ বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
বাইআতুর রিদওয়ান সম্পাদিত হয়।

৭১। আল্লাহ পাক অমুসলিমদের সাথে ---------------------৫৮ বছর ---------------হি. ৬ ষ্ঠ বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
বিবাহ নিষিদ্ধের বিধান প্রদান করেন।

৭২। উম্মুল মুমিনীন হযরত উম্মে হাবিবা --------------৫৮ বছর ---------------হি. ৬ ষ্ঠ বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
বিনতে আবু সুফিয়ান রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহুমা -এর সাথে মহানবী
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৭৩। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম----------------৫৮ বছর ---------------হি. ৭ ম বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
বিভিন্ন রাষ্ট্রপ্রধানের নিকট ইসলামের
দাওয়াত সম্বলিত পত্র প্রেরন।

৭৪। ঐতিহাসিক খায়বর যুদ্ধ এবং --------------------------৫৮ বছর ---------------হি. ৭ ম বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
আবিসিনিয়া হতে প্রথম হিজরতকারী
মুসলমানদের মদীনা মুনাওয়ারায়
প্রত্যাবর্তন।

৭৫। উম্মুল মুমিনীন হযরত সাফিয়া -------------------------৫৮ বছর ---------------হি. ৭ ম বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৭৬। গাযওয়ায়ে ওয়াদি আল কুরা -------------------------৫৮ বছর ---------------হি. ৭ ম বর্ষ / ৬২৮ খৃ:
সংঘটিত হয়।

৭৭। মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি -------------------------৫৯ বছর ---------------হি. ৭ ম বর্ষ / ৬২৯ খৃ:
ওয়াসাল্লাম উমরাতুল কাযা আদায়
এবং উম্মুল মুমিনীন হযরত মাইমুনা
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার সাথে
শুভ পরিনয়ে আবদ্ধ হন।

৭৮। কালজয়ী মহাবীর চির অপরাজেয় --------------------৬০ বছর ---------------হি. ৮ ম বর্ষ / ৬২৯ খৃ:
হযরত খালেদ বিন ওয়ালিদ এবং
আরবের স্বনামখ্যাত বীর আমর
ইবনুল আস রাদিআল্লাহু তাআ'লা
আনহুমার ইসলামের সুশীতল
ছায়াতলে আশ্রয়লাভ।

৭৯। ঐতিহাসিক মুতার যুদ্ধ সংঘটিত হয়।-------------------৬০ বছর ---------------হি. ৮ ম বর্ষ / ৬৩০ খৃ:
পৃথিবীর ইতিহাসের সর্বকালের সেরা
সমরকুশলীদের অন্যতম সেনাপতি
হযরত খালেদ বিন ওয়ালিদের হাতে
নয়খানা তলোয়ার ভেঙ্গে টুকরো হয়।
লক্ষাধিক শত্রু সৈন্যের বিরুদ্ধে মাত্র
তিন হাজার মুসলিম সেনার অভাবনীয়
বিজয় অর্জন। এই যুদ্ধে অসাধারন
বিরত্ব প্রদর্শনে মুগ্ধ হয়ে মহানবী
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক
খালেদ বিন ওয়ালিদ রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহু 'সাইফুল্লাহ' বা
'আল্লাহর তলোয়ার' উপাধি প্রদান।

৮০। ঐতিহাসিক মক্কা বিজয় এবং চির -------------------৬০ বছর ---------------হি. ৮ ম বর্ষ / ৬৩০ খৃ:
দিনের জন্য মক্কা মুকাররমাকে মুসলিম
বিশ্বের পবিত্র রাজধানী ঘোষনা।

নবী প্রেমিক উম্মতের এই উদগ্র আগ্রহ, সীরাত অধ্যয়নের অন্তহীন পিপাসা মেটানোর জন্য সীরাত বিশেষজ্ঞ মনীষীগন অতি সম্প্রতি সন অনুসারে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম থেকে ইনতিকাল পর্যন্ত খৃস্টাব্দ ও হিজরি সনের ক্রমানুসারে প্রত্যেক বছরের সবচে' আলোচিত এবং গুরুত্বপূর্ন ঘটনাসমূহের শিরোনাম সম্বলিত একটি অতি সংক্ষিপ্ত 'সীরাত তালিকা' প্রনয়ন করেছেন। যাকে 'একনজরে প্রিয় নবীজীর ৬৩ বছরের জীবন' বলা যায়। নবী প্রেমিক সকলের জন্য তালিকাটি তুলে ধরার এই প্রয়াস। ইনশাআল্লাহ, আশা করি- সীরাতে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে আগ্রহী প্রত্যেক লেখক, অনুবাদক, কবি, গবেষক, শিক্ষার্থী এবং পাঠক পাঠিকাগন অবশ্যই এ থেকে উপকৃত হবেন।



বাহরাইনের শাসনকর্তা মুনজির বিন সাবির নিকট প্রেরিত মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পত্র। পত্র প্রাপ্তির পরে তিনি আল্লাহর রসূলের আহবানে সাড়া দেন এবং ইসলাম গ্রহন করেন।

আয় আল্লাহ, আপনি প্রত্যেক নবী প্রেমিককে আপনার হাবিবের রওযা পানে বারবার ছুটে যাওয়ার তাওফিক দান করুন।

পূর্ববতী পর্বগুলো-

'একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী'- পর্ব-০১

'একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী'- পর্ব-০২

'একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী'- পর্ব-০৩

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৫

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: খতনাকৃত অবস্থায় তাঁর জন্ম হয়েছে এটা কি শিওর আপনি? আর মাইসারা খাদিজা রাদিয়াল্লাহু আনহা এর দাসী ছিল না?
"সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" সম্পূর্ণ লিখেছেন দেখে ভাল লাগল। :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৪

নতুন নকিব বলেছেন:



খতনার ব্যাপারে দু'টি মত রয়েছে। দু'টিরই ভিত্তি ঐতিহাসিক। হাদিসে এ সম্পর্কিত নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য পাওয়া যায় না। যিনি যেটা গ্রহন করেন। খতনাকৃত অবস্থায় আল্লাহর রাসূল জন্মগ্রহন করেছেন- একথার উল্লেখ পাওয়া যায় এরকম সূত্র একটু পরে দেয়ার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।

মাইসারা নন, উম্মু আইমান। জাজাকুমুল্লাহ। স্মৃতি থেকে লিখেছি। অনেকসময় ভুল হয়ে যায়। পোস্টে ঠিক করে দিয়েছি।

"সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম" সম্পূর্ণ লিখেছেন দেখে ভাল লাগল।

পূর্ব থেকেই তো চেষ্টা করে যাচ্ছি। আপনার চোখে পড়েনি হয়তো! দুনিয়ার সব লিখতে পারি! পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখা যায়! আমাদের অক্ষমতা শুধু এই একটিমাত্র লাইনে গিয়ে! পুরোপুরি সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম লিখলে কি কালি ফুরিয়ে যাবে? কাগজের দাম বেড়ে যাবে? সময়ের মহা অপচয় হয়ে যাবে?

অথচ তাকিয়ে দেখুন, হাদিসের শত শত কিতাবে হাজার হাজার বার প্রিয় নবীজীর নাম লিখতে বাধ্য হয়েছেন মুহাদ্দিসীনে কিরামগন। কিন্তু আশ্চর্য্যের বিষয় মনে হলেও, সম্মানিত আলেমগন একটিবারের জন্য মহানবীর নামের দরূদের ক্ষেত্রে এরকম অনৈতিক সংক্ষেপকরন চিন্তাও করেননি! প্রিয় রাসূলের শানে এধরনের কাজকে তাদের অনেকের কাছে নিছক কৃপনতা এবং বেআদবি বলেই গন্য হত! শুধু বাংলা ভাষাতেই বোধ করি এই অতি পন্ডিতি স্থান করে নিয়েছে! আল্লাহ পাক আমাদের ক্ষমা করুন!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:




খতনাকৃত অবস্থায় আল্লাহর রাসূল জন্মগ্রহন করেছেন- এর প্রমান হিসেবে ইবনে খালদূনের বিখ্যাত মুকাদ্দিমা দ্রষ্টব্য। Ibn Khaldun, Muqaddima, Istanbul 1970, II/400; Cevdet Pasha, Qisas al Anbiya, Istanbul 1972, I/59).

এছাড়া তাফসীরে জালালাইন প্রনেতা আল্লামা সুয়ূতী রহমাতুল্লাহি আলাইহি একটি কবিতায় খতনাকৃত অবস্থায় ভূমিষ্ট হওয়া আমবিয়া আলাইহিমুসসালামগনকে একত্রিত করার চেষ্টা করেছেন। সেখানে তিনি যাদের নাম উল্লেখ করেছেন তারা হলেন- Adam, Seth (Sheeth), Nooh (Noah), Shem (Sam), Idris (Enoch), Musa (Moses), Saleh, Loot, Yusuf (Joseph), Shuaib (Jethro), Yunus (Jonah), Sulayman (Solomon), Yahya (John) and Eesa (Jesus Christ). The poem ends with "Khatam", which refers to the Prophet Muhammad (Peace Be Upon Him).

এছাড়া দ্রষ্টব্য তালকীহুল ফুহম, পৃষ্ঠা ৪।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:
বালাগাল উলা বিকামালিহি
কাশাফাদ্দোজা বিজামালিহি
হাসুনাত জামিউ খিসালিহি
সাল্লু আলাইহি ওয়া আলিহি - - -

মুগ্ধতায় পাঠ করে গেলাম। ধন্যবাদ কৃতজ্ঞতা শেয়ারে :)

+++++

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহু আযযা ওয়া জাল্লা আহসানাল জাজা'-।

মুগ্ধতা, কৃতজ্ঞতা আপনার জন্যও! অপরিমেয়! দাওয়াত কিন্তু অচিরেই নেব, ইনশাআল্লাহ! ভুলে গেলে কিন্তু হবে না!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



ওহ, প্রিয় আরেফ, রাসূল প্রেমিক, শাইখ সাদী রহমাতুল্লাহ আলাইহির জীবনের শ্রেষ্ঠ কথামালা তুলে ধরলেন বলে আরেকবার মোবারকবাদ।

গুলিস্তা, বোস্তা কিংবা অন্য কোন কাব্য মহাকাব্যের দরকার নেই! শাইখ সাদী রহমাতুল্লাহ আলাইহির জগতের শ্রেষ্ঠতম কবিদের একজন বলে পরিগনিত হওয়ার জন্য এই চারটি লাইনই যথেষ্ট! অন্তত: আমাদের কাছে! আপনার কী মত?

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫২

আমার কণ্ঠ বলেছেন: বালাগাল উলা বিকামালিহি
কাশাফাদ্দোজা বিজামালিহি
হাসুনাত জামিউ খিসালিহি
সাল্লু আলাইহি ওয়া আলিহি

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



অনবদ্য আন্তরিকতায় রাসূল স্তুতিতে কৃতজ্ঞতা!

জাজাকুমুল্লাহ খাইর।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নিয়ে লিখা অনেক ভাল লাগলো।
আপনার পরিশ্রম সার্থক হোক।

ভাল থাকুন।

শুভ কামনা।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার ভাল লাগারই কথা! প্রত্যেক রাসূল প্রেমিকেরই ভাল লাগবে ইনশাআল্লাহ! নবীজীর পবিত্র জীবন যেন ফুটন্ত গোলাপ! গোলাপের কলঙ্ক তার কাঁটা, প্রিয় নবীজীর জীবনে কলঙ্কের ছিটেফোঁটা ছিল না!

কৃতজ্ঞতা অশেষ।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১২

মোহেবুল্লাহ অয়ন বলেছেন: দুঃখিত, আমার চোখ এড়িয়ে গেছে কোনভাবে।

ঠিক, ঠিক। যখন প্রেস ছিল না, টাইপিং টুল ছিল না, উলামারা প্রত্যেকবার সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হাতে লিখতেন। আমাদের সময়ে সব সহজ হয়ে যাওয়ার পর ও আমরা এতই কৃপণ হয়ে গেছি যে (সা) লিখে মনে করি দায়িত্ব পালন করে ফেলেছি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সেটাই বলতে চেয়েছি।

জাজাকুমুল্লাহ।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮

কানিজ রিনা বলেছেন: সুন্দর উপস্থাপন, ধন্যনাদ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহু খাইর।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
খতনা কি ধর্মের অংশ?
খতনা প্রথা নবী আসার অনেক আগে থেকেই প্রচলিত।
আরব ও উত্তর আফ্রীকা অঞ্চলে ইহুদি ও খ্রীষ্টানদের ভেতর এখনো খতনা প্রথা চালু আছে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩০

নতুন নকিব বলেছেন:



নবী বলতে কি আমাদের, মানে, ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক শেষ নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বুঝাতে চেয়েছেন?

হ্যাঁ, ঠিকই বলেছেন। ইসলাম আগমনের পূর্বেও খতনা ছিল। মুসলমানদের জন্য খতনা করা ফরজ ওয়াজিব নয়। সুন্নাত।

The "evidence" of circumsion is the hadith:

"Five practices are characteristics of the Fitra: circumcision, shaving the pubic region, cutting the moustaches short, clipping the nails, and depilating the hair of the armpits" (Sahih al-Bukhari, Book #72, Hadith #779).

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯

শকুন দৃিষ্ট বলেছেন: হেরা হ’তে হেলে দুলে
নুরানী তনু ও কে আসে, হায়!
সারা দুনিয়ার হেরেমের পর্দা
খুলে খুলে যায়-
সে যে আমার কামলীওয়ালা কামলিওয়ালা।।

তার ভাবে বিভোল রাংগা পায়ের তলে
পর্বত জংগল টলমল টলে,
খোরমা খেজুর বাদাম জাফরানী ফুল
ঝ’রে ঝ’রে যায়।।

সে যে আমার কামলিওয়ালা কামলিওয়ালা।।

আসমানে মেঘ চলে ছায়া দিতে,
পাহাড়ের অঁসু গলে, ঝরনারও পানিতে,
বিজলী চায় মালা হ’তে
পূর্ণিমার চাঁদ তাঁর মুকুট হ’তে চায়।

সে যে আমার কামলীওয়ালা কামলিওয়ালা।।

পাঠে মুগ্ধতা, ধন্যবাদ লেখককে।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



সুন্দর না'তে রাসূল উপস্থাপন করলেন! মা-শাআল্লাহ! জাজাকুমুল্লাহু খাইর!

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০৩

কাতিআশা বলেছেন: খুব সুন্দর লাগলো আপনার লেখাটা!

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪২

নতুন নকিব বলেছেন:



মা-শাআল্লাহ! জাজাকুমুল্লাহু খাইর!

লেখাটি ভাল লাগায় কৃতজ্ঞতা।

১০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১০

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লা-এর জীবনি শেয়ারের জন্য অনেক ধন্যবাদ নকিব ভাই।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



সোহেল ভাই,
জাজাকুমুল্লাহ। আপনাকে ক'দিন থেকে ফিল করছিলাম। কোথায় ছিলেন, প্রিয় ভাই? সার্বিক ভাল?

১১| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আল্লাহর রহমতে ভালই আছি ভাই।গত ২০-১২-২০১৭ তারিখ ভোরে আমার ফুফু মারা যান।এই কারনে কিছুদিন ব্লগে আসতে পারিনি।
আমার মন্তব্যে কেউ প্রতি মন্তব্য করলে আমি কোন নোটিফিকেশন পাইনা।
ভাল থাকুন।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৬

নতুন নকিব বলেছেন:



ফুফুকে অাল্লাহ পাক জান্নাতের বাসিন্দা বানিয়ে নিন। উঁচু মাকাম দান করুন।

আমার মন্তব্যে কেউ প্রতি মন্তব্য করলে আমি কোন নোটিফিকেশন পাইনা।

-সামুর সম্মানিত মডারেটরদের সদয় দৃষ্টি আকর্ষন করছি। সমস্যাটি সমাধানের জন্য বিনীত আর্জি রাখছি।

আপনার জন্যও ভাল থাকার কামনা।

১২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৩

আটলান্টিক বলেছেন: আপনার প্রতিটা লেখাই আমি পড়ি কিন্তু কমেন্ট করা হয়ে উঠে না।আপনি সব সময় খুব ভাল লেখেন।আমার জন্য স্পেশালী দুআ করবেন।আমার এখন সেটার খুব দরকার।আপনার জন্য অনেক শুভেচ্ছা রইল।বিরামহীন ভাবে লিখে যান....

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২২

নতুন নকিব বলেছেন:



অসম্ভব সুন্দর মন্তব্যে মোবারকবাদ।

আপনার অনুসন্ধিৎসু মন আপনাকে উপরে তুলে নিতে সাহায্য করবে। কমেন্ট করা সবসময় জরুরী নয়, অনুধাবন গুরুত্বপূর্ন। তবে পারস্পারিক পরিচিতি, আন্তরিকতা এবং সহযোগিতার ক্ষেত্রে কমেন্টের ভূমিকা রয়েছে।

আমার লেখা আপনার ভাল লাগে জেনে আনন্দিত। অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।

অবশ্যই আপনার জন্য দোআ করছি। আল্লাহ পাক আপনার পার্থিব এবং পারলৌকিক, দুই জীবনেই কল্যান, সমৃদ্ধি ও সফলতা দান করুন।

শুভকামনা অন্তহীন।

১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৭:৫২

রাবেয়া রাহীম বলেছেন: অনেক ভালো লাগা

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৪

নতুন নকিব বলেছেন:



জাজাকুমুল্লাহু খইর।

কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা অশেষ।

১৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:২৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রিয় নতুন নকিব : ভালো লাগলো এই পর্ব | সময় নিয়ে কয়েকটা পর্বে বড় করে লিখবেন কিন্তু এই লেখাটা | রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামের বয়সের সাথে সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো সব দরকারে বিস্তারিত ভাবে কিন্তু বলতে ভুলবেন না | কোনো বছরে একের বেশি উল্লেখযোগ্য ঘটনা থাকলে সেগুলোর সব উল্লেখ করবেন, প্লিজ | আপনার এই লেখা পরের আরো অনেক লেখার বেসিস হিসেবে কাজ করবে | পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম |

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৩৪

নতুন নকিব বলেছেন:



পরামর্শমূলক অসাধারন মন্তব্য! অভিনন্দন অন্তহীন! কৃতজ্ঞতা অশেষ!

প্রিয় ভাই,
পরামর্শ ভাল লাগলো। তবে, এই সিরিজটিতে চাচ্ছিলাম সংক্ষিপ্তভাবে শুধু উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো বর্ননা করে যাব। যাতে একনজরে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহিওয়াসাল্লামের বয়সের সাথে সম্পর্কিত উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো যে কেউ যে কোন প্রয়োজনে দেখে নিতে পারেন। বিস্তারিত ইনশাআল্লাহ আলোচনা করার ইচ্ছে রয়েছে। তবে সেটা ভিন্নভাবে শুরু করতে চাই।

অনাবিল আনন্দে ভরে থাক আপনার প্রতিটি মুহূর্ত।

১৫| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: আপনার পরিশ্রম আল্লাহ কবুল করুক- আমিন।।।

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪০

নতুন নকিব বলেছেন:



শাফাআতের অধিকার
হাতেতে আপনার
তরাইয়েন নবীজী
উম্মতও গোনাহগার
পিলায়ে কাওসার ....
ইয়া রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবিবাল্লাহ।।

সামান্যাতিমান্য আমাদের প্রত্যেক প্রচেষ্টার পেছনে আল্লাহ এবং তাঁর রসূলের সন্তুষ্টি অর্জনের অন্তর্নিহিত লক্ষ্য থাকা চাই।

আল্লাহ পাক আপনার দোআ কবুল করুন।

১৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫০

রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আমার নবী। সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয়তম নবীজী আমার! সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

কৃতজ্ঞতা অনেক।

১৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগলো। তবে, প্রথমে নবি (আ)'র আগমণের কারণ বর্নণা করা জরুরি ছিল। কেন এই সময় উনাকে পাঠানো? এর পূর্বে কিংবা এর পরে কেন উনাকে পাঠানো হল না? এই সব প্রকাশ করা উচিত ছিল।


তারপরও সংক্ষিপ্তভাবে খুব সুন্দর প্রকাশ। ধন্যবাদ

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা অশেষ।

আসলে এখানে আমাদের ইচ্ছে ছিল, এই ধারাবাহিকটিতে সংক্ষিপ্তাকারে শুধু নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মহান জীবনের উল্লেখযোগ্য ঘটনাগুলো সন অনুসারে সাজিয়ে নেব, যাতে একনজরে তাঁর পবিত্র সীরাত আমাদের সামনে এসে যায়।

বিস্তারিত আলোচনা ইনশাআল্লাহ সময় সুযোগ মত করে নেয়ার ইচ্ছে রয়েছে।

ভাল থাকবেন।

১৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মহানবির জীবনের প্রথম অংশের কিছু
গুরত্বপুর্ণ অধ্যায়ের কালক্রমিক তথ্য সকলের কাছে তুলে ধরার জন্য ।
তাঁর জীবনের বাকী অংশের কিছু দিক নিয়ে
আসুন পাঠ করি একটি নাথে রসুল ।

বিস্মিল্লাহির রাহমানির রাহীম

তৌহিদকা ডংকা আলম মে, বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে
খোদ লা-ইলাহা ইল্লাল্লা ফরমাদিয়া কামলী ওয়ালে মে।
দেখলাকে ঝলক আল্লাহু গনি তারপা দিয়া কামলি ওয়ালে মে
তৌহিদকা ডংকা আলম মে,বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে।।

রংনা উছকা মিটনে ওয়ালা থা উম্মৎ কি গুনাহ্ছে কালা থা
সব দফতর আপনি রহমতছে দুলুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে,
তৌহিদকা ডংকা আলম মে বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে।।

ইন্না আতাইনা কাল কাউছার, ফাছাল্লে-লে রাবিবকা ওয়ানহার
ইন্না শানীকা হুয়াল আবতার , ফরমা দিয়া কামলি ওয়ালে মে।
তৌহিদকা ডংকা আলম মে বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে।।

আল্লাহকে জানুয়া বান্দেকো দেখলা দিয়া কামলি ওয়ালেনে
তৌহিদকা ডংকা আলম মে বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে
খোদ-লা-ইলাহা ইল্লাল্লা ফরমা দিয়া কামলি ওয়ালে মে ।

মেরী দাতা ইয়া সবর ওয়ালে দ্বারপে খাড়া হো আশ লাগায়ে
কোন হ্যায় মেরি ভিখরী বানায়ে, কোন হ্যায় মোঝকো গম্সে ছোড়য়ে
হো আপ রহমত ওয়ালে।।

মোহাম্মদ বা শানে মোয়াল্লাহ্ বারামাত
বা নূরে তাজাল্লী মুজাল্লে বারামাত।।
শামা বাজমে নূর কিয়া আরাহি হ্যায়
সিহারী দিলোকি উড়ি যা রাহি হ্যায়
কুল মাখলুখ খোদাকা পা রাহি হ্যায়।।
তৌহিদকা ডংকা আলম মে,
বাজুয়া দিয়া কামলি ওয়ালে মে।।

ইংরেজী নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৫

নতুন নকিব বলেছেন:



অসাধারন না'তে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপস্থাপনে হৃদয় নিংড়ানো শুভকামনা।

নতুন বছর আপনার জীবনেও বয়ে নিয়ে আসুক অনাবিল কল্যান, অন্তহীন প্রাচুর্য্য আর অফুরন্ত সমৃদ্ধি। সুস্বাস্থ্যে সুখী হোন পরিবারের প্রিয়জনদের নিয়ে।

১৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৮

ওমেরা বলেছেন: খুব করে ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া এত সুন্দর লিখা ও নতুন অনেক কিছু জানলাম তারজন্য ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

আপনার জন্য অভাবিত কল্যানের দোআ।

২০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৪৭

ওমেরা বলেছেন: জাজাকাল্লাহ খায়ের ভাইয়া ।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনার জন্যও অফুরন্ত কল্যানের দোআ। আপনার পার্থিব পারলৌকিক উভয় জীবন সুখ সমৃদ্ধিতে ভরে উঠুক।

২১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

সনেট কবি বলেছেন: আপনার পরিশ্রম আল্লাহ কবুল করুক- আমিন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



হাইয়্যাকাল্লাহু সুবহানাহু ওয়াতাআলা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.