নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
প্রথম পর্বে যাওয়ার জন্য নিচের লিঙ্কে ক্লিক করুন-
'একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী'- পর্ব-০১
রওজায়ে আতহারের উপরের সবুজ গম্বুজ। এ গম্বুজের নিচে শুয়ে আছেন জগতের শ্রেষ্ঠতম মহামানব প্রিয়তম রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হাজারও মধুমক্ষিকার বিরামহীন গুঞ্জরনে মৌচাক যেমন থাকে কোলাহল মুখর। প্রিয় মাহবূবের বরকতময় রওজায়ে আতহারও দিবসযামী লাখো রাসূল প্রেমিকের বিনীত সালাম আরজ, বিনম্র শ্রদ্ধা ভক্তি জ্ঞাপন আর হৃদয়ের অব্যক্ত হাহাকার আর নিরব চোখের অশ্রুতে গমগম করতে থাকা সবুজ গম্বুজ প্রান্তর।
আসুন, প্রিয় নবীর প্রতি প্রিয় দরূদের নজরানা পেশ করে ঠোট সিক্ত করি। হৃদয় তাজা করি-
১) 'আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা মুহাম্মাদিন আবদিকা ওয়া রাসূলিক। ওয়াছল্লি আলাল মু'মিনীনা ওয়াল মু'মিনাত। ওয়াল মুসলিমীনা ওয়াল মুসলিমাত।'
২) 'যাযাল্লাহু আন্না মুহাম্মাদাম মা- হুয়া আহলুহূ।'
দয়ার আধার, জগতের শ্রেষ্ঠতম মানব, সাইয়্যিদুল আমবিয়া ওয়াল মুরছালীন, রহমাতুল্লিল আলামীন তথা সমগ্র সৃষ্টি জগতের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরিত হন প্রিয় রাসূল সাইয়্যিদুনা, হাবিবুনা, শাফিউ'না, শাফিউ'ল উমাম হযরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তাঁর যাপিত জীবনের ছোট বড় প্রতিটি কর্মকান্ড ও ঘটনাই উম্মতের জন্য অতি মূল্যবান দলিল ও জ্ঞাতব্য বিষয়রূপে বিবেচিত এবং সমাদৃত। হাদিস এবং সীরাত বিষয়ক কিতাবসমূহের সুবিস্তৃত আলোচনা নবীপ্রেমিক সাধারন পাঠক/ পাঠিকাদের পক্ষে অধ্যয়ন ও হৃদয়ঙ্গম করা কঠিন। যদিও উম্মতে মুহাম্মাদীর প্রত্যেক নারী পুরুষ, ছোট বড়, শিক্ষিত অশিক্ষিত নির্বিশেষে সকলেরই অদম্য অভিলাষ- তাদের প্রানাধিক প্রিয় নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কর্মময় পবিত্র জীবনের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আত্মস্থ করার।
পূর্ব প্রকাশের পর-
একনজরে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জীবনপঞ্জী--------------বয়স-------------------হিজরী ও খৃস্টাব্দ
১৫। হযরত খাদিজাতুল কুবরা রাদিআল্লাহু ----------------------- ৩৩ বছর ---------------------- ২০ হি. পূর্ব/ ৬০৩ খৃ:
তাআ'লা আনহার গর্ভে দ্বিতীয় কন্যা
সন্তান হযরত রুকাইয়া রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহার জন্মগ্রহন।
১৬। হযরত খাদিজাতুল কুবরা রাদিআল্লাহু ----------------------- ৩৪ বছর ---------------------- ১৯ হি. পূর্ব/ ৬০৪ খৃ:
তাআ'লা আনহার গর্ভে তৃতীয় কন্যা
সন্তান হযরত উম্মে কুলসূম রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহার জন্মগ্রহন।
১৭। পবিত্র কাবা শরিফ পুন:নির্মান এবং --------------------- ৩৫ বছর ---------------------- ১৮ হি. পূর্ব/ ৬০৫ খৃ:
হাজরে আসওয়াদ স্থাপন সংক্রান্ত
কুরাইশদের বিবাদ মিমাংসা পূর্বক
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
কর্তৃক স্বহস্তে তা কাবা শরিফে পুন:স্থাপন।
১৮। হযরত খাদিজাতুল কুবরা রাদিআল্লাহু ----------------------- ৩৫ বছর -------------------- ১৮ হি. পূর্ব/ ৬০৫ খৃ:
তাআ'লা আনহার গর্ভে চতুর্থ কন্যা
সন্তান হযরত ফাতিমাতুযযাহরা
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার জন্মগ্রহন।
১৯। জাবালে নূর তথা হেরা পর্বতে ধ্যানমগ্ন-------------------- ৪০ বছর ----------------------১২ হি. পূর্ব/ ৬১০ খৃ:
থাকাবস্থায় মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম নবুয়ত লাভ এবং প্রথমবারের
মত পবিত্র কুরআন নাজিল।
২০। হযরত খাদিজাতুল কুবরা রাদিআল্লাহু-------------------- ৪০ বছর ----------------------১২ হি. পূর্ব/ ৬১০ খৃ:
তাআ'লা আনহা, হযরত আবু বকর রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহু, হযরত আলী রাদিআল্লাহু
তাআ'লা আনহু, পালক পুত্র হযরত যায়েদ
বিন হারেসা রাদিআল্লাহু তাআ'লা
আনহু প্রমুখের ইসলাম গ্রহন।
২১। আল্লাহ পাকের নির্দেশে মহানবী -------------------- ৪৩ বছর ----------------------০৯ হি. পূর্ব/ ৬১৪ খৃ:
সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক
প্রথমবারের মত মক্কাবাসীকে সাফা
পাহাড়ের পাদদেশে সমবেত করে
প্রকাশ্যে ইসলামের দাওয়াত প্রদান।
২২। আল্লাহ পাকের নির্দেশে সাহাবায়ে -------------------- ৪৪ বছর ----------------------০৮ হি. পূর্ব/ ৬১৫ খৃ:
দ্বীন রক্ষার স্বার্থে কিরামের একটি
দলের প্রথমবারের মত মক্কা থেকে
আবিসিনিয়ায় হিজরত।
২৩। কুরাইশ কর্তৃক মহানবী সল্লাল্লাহু -------------------- ৪৪ বছর ----------------------০৮ হি. পূর্ব/ ৬১৫ খৃ:
আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও মুসলমানদের
মক্কায় 'শিআবে আবি তালিব' নামক
স্থানে অবরুদ্ধ করে রাখে, যা প্রায় তিন
বছরকাল পর্যন্ত স্থায়ী হয়। সর্বোতভাবে
বয়কটের মাধ্যমে মুসলমানদের সকল
অধিকার এমনকি ব্যবসা বানিজ্য ও
খাদ্য দ্রব্য ক্রয় বিক্রয় থেকেও বঞ্চিত
করে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হয়।
তিন বছরের অবর্ননীয় দু:খ ভোগের
পরে মুসলমানগনকে আল্লাহ পাক এই
অবস্থা থেকে মুক্তি দান করেন।
২৪। সাইয়্যিদুশ শুহাদা, মহানবী সল্লাল্লাহু -------------------- ৪৫ বছর ----------------------০৭ হি. পূর্ব/ ৬১৬ খৃ:
আলাইহি ওয়াসাল্লামের পিতৃব্য হযরত
হামযা এবং উমার ইবনুল খাত্তাব
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুমার
ইসলাম গ্রহন।
২৫। 'আমুল হুযন' বা 'দুশ্চিন্তার বছর'। -------------------- ৪৮ বছর ----------------------০৪ হি. পূর্ব/ ৬১৯ খৃ:
এ বছর অভিভাবক চাচা আবু তালেব
এবং প্রিয় সহধর্মিনী হযরত খাদিজা
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহা
ইন্তেকাল করেন।
২৬। উম্মুল মুমিনীন হযরত সাওদা বিনতে -------------------৪৮ বছর ------------------০৪ হি. পূর্ব/ ৬১৯ খৃ:
জামআ রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার
সাথে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
২৭। উম্মুল মুমিনীন হযরত আয়েশা সিদ্দীকা -------------------৪৮ বছর ------------------০৪ হি. পূর্ব/ ৬১৯ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহার সাথে
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন।
২৮। ইসলামের দাওয়াত দিতে --------------------------------৪৮ বছর ------------------০৪ হি. পূর্ব/ ৬১৯ খৃ:
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম
মক্কা থেকে প্রায় ৬৫ কি: মি: দূরবর্তী
তায়েফ অঞ্চল ভ্রমন করেন এবং
তায়েফবাসীগন কর্তৃক নির্যাতিত হন।
২৯। পবিত্র মিরাজে গমন এবং আল্লাহ পাক ------------------৪৯ বছর ------------------০৩ হি. পূর্ব/ ৬২০ খৃ:
কর্তৃক সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদাত দৈনিক পাঁচ
ওয়াক্ত নামায ফরয হওয়ার বিধান
প্রনয়ন করা হয়।
৩০। মিনার অদূরে 'আকাবা' নামক স্থানে ------------------------৪৯ বছর ------------------০৩ হি. পূর্ব/ ৬২০ খৃ:
হজ্জ্ব মৌসুমে সর্বপ্রথম স্বল্প সংখ্যক
মদীনাবাসীর ইসলাম গ্রহন।
৩১। মিনার অদূরে 'আকাবা' নামক স্থানে ------------------------৫০ বছর ------------------০২ হি. পূর্ব/ ৬২১ খৃ:
মদীনা থেকে আগত প্রথম প্রতিনিধি
দলের মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হাতে বাইআত গ্রহন ।
৩২। মিনার অদূরে 'আকাবা' নামক স্থানে ------------------------৫২ বছর -------------০৩ মাস হি. পূর্ব/ ৬২২ খৃ:
মদীনা থেকে আগত দ্বিতীয় প্রতিনিধি
দলের মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হাতে বাইআত গ্রহন ।
৩৩। প্রিয় সাথী হযরত আবু বকর সিদ্দীক ------------------------৫২ বছর ------------- ২৭ সফর / ৬২২ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহুকে সাথে
নিয়ে মক্কা থেকে মদীনার উদ্দেশ্যে
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের হিজরতের সূচনা।
মক্কার বাসস্থান থেকে গার ই সাওরে
আশ্রয় গ্রহন।
৩৪। প্রিয় সাথী হযরত আবু বকর সিদ্দীক ---------------------৫২ বছর ------------- ০১ রবি. আউ./ ৬২২ খৃ:
রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু, খাদেম
আসলাম ও পথ প্রদর্শক আবদুল্লাহ
বিন উরাইকিতসহ মদীনার উদ্দেশ্যে
মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লামের ঐতিহাসিক হিজরত শুরু।
নবী প্রেমিক উম্মতের এই উদগ্র আগ্রহ, সীরাত অধ্যয়নের অন্তহীন পিপাসা মেটানোর জন্য সীরাত বিশেষজ্ঞ মনীষীগন অতি সম্প্রতি সন অনুসারে মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম থেকে ইনতিকাল পর্যন্ত খৃস্টাব্দ ও হিজরি সনের ক্রমানুসারে প্রত্যেক বছরের সবচে' আলোচিত এবং গুরুত্বপূর্ন ঘটনাসমূহের শিরোনাম সম্বলিত একটি অতি সংক্ষিপ্ত 'সীরাত তালিকা' প্রনয়ন করেছেন। যাকে 'একনজরে প্রিয় নবীজীর ৬৩ বছরের জীবন' বলা যায়। নবী প্রেমিক সকলের জন্য তালিকাটি তুলে ধরার এই প্রয়াস। ইনশাআল্লাহ, আশা করি- সীরাতে রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে আগ্রহী প্রত্যেক লেখক, অনুবাদক, কবি, গবেষক, শিক্ষার্থী এবং পাঠক পাঠিকাগন অবশ্যই এ থেকে উপকৃত হবেন।
রওযায়ে আতহারের উপরে অপরূপ সবুজ গম্বুজের অনুপম সৌন্দর্য্য! তাপিত হৃদয় এখানে এলে প্রশান্তির পরশে স্নিগ্ধ সিক্ত হয়! হৃদয় মন অন্তর জুড়ে পবিত্রতা আর মুগ্ধতার সুবাসিত মলয় প্রবাহিত হয়!
আয় আল্লাহ, আপনি প্রত্যেক নবী প্রেমিককে আপনার হাবিবের রওযা পানে বারবার ছুটে যাওয়ার তাওফিক দান করুন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পবিত্র জীবন নিয়ে পোস্ট। সেটা পড়ার ক্ষেত্রে প্রতিযোগিতা হতেই পারে। এই প্রতিযোগিতাও রাসূলের ভালবাসা প্রকাশ করে।
সবার আগে প্রিয় নবীজীর সাথী হয়ে জান্নাতেও স্থান পেয়ে যান- দোআ করছি।
২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:২৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার প্রিয় লেখক হুমায়ূন আহমেদ নবীজীকে নিয়ে একটা উপন্যাস শুরু করেছিলেন। কয়েক পাতা লিখেছেন কিন্তু তিনি বইটি শেষ করতে পারেন নি। খুব ভালো একটা বই হতো। পোড়া কপাল আমাদের।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৩
নতুন নকিব বলেছেন:
জানতাম না। কী নাম ছিল সেটার? সারা জীবন নাটক সিনেমা উপন্যাস লিখে শেষ সময়ে নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে নিয়ে উপন্যাস কেন লিখতে চেয়েছিলেন?
মানুষ চাইলেই তার সব আশা পূরন হয় না। আল্লাহ পাক যাকে দিয়ে যে কাজ যতটুকু করাতে চান তার পক্ষে সে কাজ ততটুকুই করা সম্ভব।
৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৩২
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: নকিব ভাই, ক্যচাল করার উদ্দেশ্য না।একটু জানার ছিল? নবীজির (স) নামের শেষে হাসির ইমো কি দেওয়া ঠিক হবে ? এটা কি ওমেরা দেওয়া ঠিক হয়েছে? আমি তার লেখা চুরি ধরেছি, কিন্তু এখন সে স্বপ্নের ফেরিওয়ার নামে ধর্মের দোহাই দিয়ে মানুষকে ভুল বুঝাচ্ছে। আমি মানছি, তার চুরির পোষ্টে প্রমাণসহ মন্তব্য করতে গিয়ে, সে আমার মন্তব্য ডিলিট করে দেয় বলে,আমি তাকে গালিও দিয়েছি।কিন্তু সে যে কত বড় ভন্ড প্রতারক আমি তো ওকে ভালো করে চিনি।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
নবী পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের নামের শেষে হাসির ইমো দেয়া মোটেই ঠিক নয়। কিন্তু আমি যতটুকু জানি, ব্রাকেট দিলে সামু ব্লগে অটোমেটিক সেটা হাসির ইমো হয়ে যায়।
ওমেরা একজন নারী বৈ কিছু নন। তিনি কী এমন হয়ে গেছেন যে, তাকে কোনভাবে ভুলতেই পারছেন না?
আপনি ভাল থাকুন।
৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৪০
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: ১ম ভালো লাগা আমার।সবার ইসলাম গ্রহণ করেছেন একজন নারী।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৫৯
নতুন নকিব বলেছেন:
বিশ্বের নারী সমাজের জন্য, মায়ের জাতির জন্য এটা সবচে' বড় গর্ব এবং গৌরবের বিষয়।
ধন্যবাদ। কৃতজ্ঞতা অশেষ।
৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:১৭
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: ভাল লাগল
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০০
নতুন নকিব বলেছেন:
জাজাকুমুল্লাহু খইর। কৃতজ্ঞতা পাঠ এবং মন্তব্যে।
৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: তিনি কী এমন হয়ে গেছেন যে, তাকে কোনভাবে ভুলতেই পারছেন না?
ভুল কোন যুক্তি দিয়েন না, আর চিন্তার কোন কারণও নেই। আমিও ব্লগ ছাড়া ঘোষণা দিয়েছি। আর কারো মাথা ব্যথার কারণ হবো না।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার ব্লগ ছেড়ে যাওয়াটা কোন সমাধান হতে পারে বলে আমি কখনও বিশ্বাস করতে চাই না। মায়াময় এই বৃন্তটিকেই আঁকড়ে ধরে থাকুন না! সুখ দু:খ ভাগ করে এখানেই থেকে যান না! আপনাদের সকলের পদচারনায় মুখর হয়ে উঠুক সামুর আঙিনা।
ভাই,
আপনি সচেতন একজন ব্যক্তি। আপনার প্রতি আমাদের ভালবাসার দাবী রয়েছে সহব্লগার হিসেবে। সেই দাবিতে বলছি- আসুন, আমরা 'বিদ্বেষ নয়, সম্প্রীতি', 'ঘৃনা নয় ভালবাসা'- এই মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে পারস্পারিক ভুল ত্রুটি ক্ষমার চোখে দেখি। অপরকে সম্মান দিতে শিখি। এতে আমাদের সম্মান হ্রাস পাবে না একটুও। বরং বৃদ্ধিই পাবে। এবং নিশ্চিত।
৭| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৯
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন:
কিন্তু আমি যতটুকু জানি, ব্রাকেট দিলে সামু ব্লগে অটোমেটিক সেটা হাসির ইমো হয়ে যায়।
আমি সবকিছু পরিক্ষা করে দেখেছি। যাহোক, এ নিয়ে কথা বাড়িয়ে লাভ নেই ।ভাল থাকবেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:১৮
নতুন নকিব বলেছেন:
সামু ছেড়ে আপনি কোথাও যাবেন না- এটা বিশ্বাস করি।
ভাল থাকুন।
৮| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: আমার বস হুমায়ূন আহমেদ যে লেখাটি শুরু করেছিলেন তার নাম- 'নবীজী'। এই উপন্যাসটির লেখার পেছনে চমৎকার একটি গল্প আছে।
যদি 'নবীজী' লেখাটা হুমায়ূন আহমেদ শেষ করতে পারতেন তাহলে এই লেখার জন্য তিনি অবশ্যই সাহিত্যে নোবেল পেতেন।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪
নতুন নকিব বলেছেন:
নবী কারীম সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনী লিখে কেউ নোবেল পেতে পারেন, এই ধারনা আপনার জন্মালো? হুমায়ূন আহমদের চেয়ে শক্তিমান বহু লেখক পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনীর উপরে শত শত বই লিখেছেন। কই, কারও নাম তো আজও পর্যন্ত নোবেল প্রাইজের ব্যাপারে আলোচনায় আসতেও দেখা গেল না!
আপনার কি জানা আছে, নোবেল কমিটি কাদের দিয়ে পরিচালিত? মুসলিম জাগরনের কবি আল্লামা ইকবাল, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম, গুলিস্তা বুস্তার কবি শেখ সাদী, মসনবীর স্রষ্টা মাওলানা রুমী এদের নাম কি নোবেল কমিটি কখনও মুখে এনেছে? কোনদিন আনবে বলে আপনার মনে হয়?
ধন্যবাদ, তবু আপনি আশাবাদি। আপনার আশাবাদ জয়ী হোক। নোবেলওয়ালাদের সুমতি হোক। ভাল থাকুন।
৯| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৭
এ আর ১৫ বলেছেন: হুমায়ূন আহমদের চেয়ে শক্তিমান বহু লেখক পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষায় গত প্রায় দেড় হাজার বছর ধরে হযরত মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জীবনীর উপরে শত শত বই লিখেছেন।
হুমায়ুন আহমেদ নাকি দুর্বল লেখক !!!!! একজন অন্য ভাষার লেখকের নাম বলুন যিনি হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে উচু স্থরের যারা রসুল ( সা: ) উপর অনেক কিছু লিখেছেন !!!! ??? বাংলা ভাষায় যাদের হুমায়ুন আহমেদের উপরে লেখক হিসাবে মূল্যায়ন করা হয় তারা কেহ আমাদর নবী ( সা: ) উপর কোন বই লিখন নি ।
হুমায়ুন আহমেদকে যিনি এত নিম্ন স্থরের লেখক মনে করেন , তার কাছ থেকে বেশি কিছু আশা করা যায় না ।
মুসলিম জাগরনের কবি আল্লামা ইকবাল,
উনি কি গীতান্জলির মত ওনার লেখা ইংরেজী অনুবাদ করে পাঠিয়েছিলেন ?
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম,
এনাকে তো নাস্তিক , কাফের, মুরতাদ আখ্যায়িত করেছিলেন আপনারা, ইনি কবে ইসলামের কবি হলেন ?? উনি ইসলামিক গান যেমন লিখেছেন , ঠিক তেমনি শ্যামা সঙ্গীত লিখেছেন যার সংখ্যা ইসলামি সঙ্গীত হতে অনেক বেশি । ইনি ও তার কোন লেখা ইংরেজীতে অনুবাদ করে পাঠান নি ।
গুলিস্তা বুস্তার কবি শেখ সাদী, মসনবীর স্রষ্টা মাওলানা রুমী এদের নাম কি নোবেল কমিটি কখনও মুখে এনেছে? কোনদিন আনবে বলে আপনার মনে হয়?
ওনারা কোন আমলের মানুষ ??? নোবেল পুরুষ্কার কবে থেকে দেওয়া শুরু হয়েছে ???
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১৯
নতুন নকিব বলেছেন:
হুমায়ুন আহমেদ নাকি দুর্বল লেখক !!!!! একজন অন্য ভাষার লেখকের নাম বলুন যিনি হুমায়ুন আহমেদের চেয়ে উচু স্থরের যারা রসুল ( সা: ) উপর অনেক কিছু লিখেছেন !!!! ??? বাংলা ভাষায় যাদের হুমায়ুন আহমেদের উপরে লেখক হিসাবে মূল্যায়ন করা হয় তারা কেহ আমাদর নবী ( সা: ) উপর কোন বই লিখন নি ।
-পাগল, হুমায়ূন আহমদকে দুর্বল লেখক কে বলেছে? হুমায়ূন শক্তিমান ঠিক আছে। কিন্তু তার চেয়ে শক্তিমান পৃথিবীতে কেউ থাকতে পারে না, আপনাদের এই অন্ধ বিশ্বাসই আপনাদের অন্ধকারে ফেলে রেখেছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসা দরকার!
উনি কি গীতান্জলির মত ওনার লেখা ইংরেজী অনুবাদ করে পাঠিয়েছিলেন ?
-নোবেল কমিটির লোকজন শুধু ইংরেজি পড়তে জানেন, আর কোন ভাষার লোক নোবেল কমিটিতে নেই- একথা আপনি কোত্থেকে আবিষ্কার করলেন?
এনাকে তো নাস্তিক , কাফের, মুরতাদ আখ্যায়িত করেছিলেন আপনারা, ইনি কবে ইসলামের কবি হলেন ?? উনি ইসলামিক গান যেমন লিখেছেন , ঠিক তেমনি শ্যামা সঙ্গীত লিখেছেন যার সংখ্যা ইসলামি সঙ্গীত হতে অনেক বেশি । ইনি ও তার কোন লেখা ইংরেজীতে অনুবাদ করে পাঠান নি ।
-ফিতনাবাজগন সবসময়ই ফিতনার পেছনে ছুটতে থাকে! আপনি যাদের কথা বলেছেন, আপনি নিজেও কি তাদের দলের নন তো? না জেনে কথা বলা আপনার স্বভাবের দোষ। শ্যামা সঙ্গীত নজরুল লিখেছেন। কিন্তু এর সংখ্যা তাঁর রচিত ইসলামি সঙ্গীত হতে অনেক বেশি- এই তথ্য কোথায় পেয়েছেন? নোবেল কমিটির বিবেচনার জন্য যে কোন লেখা ইংরেজি অনুবাদ করে পাঠাতে হয়, ভাল করে জেনে বলুন।
ওনারা কোন আমলের মানুষ ??? নোবেল পুরুষ্কার কবে থেকে দেওয়া শুরু হয়েছে ???
-'মরনোত্তর পুরষ্কার' বলে একটা কথা পৃথিবীতে প্রচলিত আছে! আপনার হয়তো জানা নেই!
ভাল থাকুন।
১০| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৯
করুণাধারা বলেছেন: পোস্ট ভাল লাগল।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দিন।
বায়তুল্লাহর মুসাফির - এর সপ্তম পর্বে আগের পর্বগুলোর লিংক দিয়ে দিলে ভাল হত।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২১
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ। জাজাকুমুল্লাহ।
বায়তুল্লাহর মুসাফির -এর পূর্বোক্ত সকল পর্বের লিংক সপ্তম পর্বে দিয়ে দেয়া হয়েছে।
পরামর্শের জন্য কৃতজ্ঞতা অশেষ।
১১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোষ্টে ভালোলাগা।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
নতুন নকিব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা পাশে থাকায়।
আপনি ভাল থাকুন নিরন্তর।
১২| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৬
এ আর ১৫ বলেছেন: মরনোত্তর পুরষ্কার' বলে একটা কথা পৃথিবীতে প্রচলিত আছে! আপনার হয়তো জানা নেই!
মরনোত্তর নবেল পুরুস্কার কি কেউ পেয়েছে ??? পেলে শেক্সপিয়ার মিল্টন প্রমুখ অনেক আগে নবেল পুরুস্কার পেয়ে যেতেন । য্ত ধর্ম প্রবত্তক গণ আছেন তারা মরনোত্তর নবেল পুরুস্কার পেয়ে যেতেন
-পাগল, হুমায়ূন আহমদকে দুর্বল লেখক কে বলেছে? হুমায়ূন শক্তিমান ঠিক আছে।
কিন্তু আপনার বক্তব্যে তার প্রতি তাচ্ছিল্য প্রকাশ পেয়েছে ।
। কিন্তু তার চেয়ে শক্তিমান পৃথিবীতে কেউ থাকতে পারে না, আপনাদের এই অন্ধ বিশ্বাসই আপনাদের অন্ধকারে ফেলে রেখেছে।
জী তার থেকে উপরের স্থরের যারা রসুল ( সা: ) উপর লেখা লেখি করেছেন তারা কেউ নন । অন্তত একজনের নাম বলুন । তারা কি সাহিত্যিক যে সাহিত্যে নবেল পুরুস্কার পাবেন ??
-নোবেল কমিটির লোকজন শুধু ইংরেজি পড়তে জানেন, আর কোন ভাষার লোক নোবেল কমিটিতে নেই- একথা আপনি কোত্থেকে আবিষ্কার করলেন?
এখন থাকতে পারে তবে রবিন্দ্রনাথ , নজরুল , ইকবালের আমলে কেউ ছিলনা, তাই রবিন্দ্রনাথকে ইংরেজীতে অনুবাদ করতে হয়েছিল । দয়া করে ইকবালকে রবিন্দ্রনাথ এবং নজরুলের লেবেলে আনবেন না , ইকবাল ঐ লেবেলের কবি বা লেখক নন !!!!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৭
নতুন নকিব বলেছেন:
মরনোত্তর নবেল পুরুস্কার কি কেউ পেয়েছে ??? পেলে শেক্সপিয়ার মিল্টন প্রমুখ অনেক আগে নবেল পুরুস্কার পেয়ে যেতেন । য্ত ধর্ম প্রবত্তক গণ আছেন তারা মরনোত্তর নবেল পুরুস্কার পেয়ে যেতেন
-বোকা,
মরনোত্তর নোবেল জায়েজ কি না নিচের নিউজটি পড়ে দেখুন। আরও ভাল বুঝতে হলে নিউজ লিংকটিও তুলে দিলাম। গিয়ে দেখে আসুন।
-First Posthumous
Nobel Awarded
Immunologist Ralph Steinman won the Nobel Prize in Medicine days after his death.
By Veronique Greenwood|Thursday, January 05, 2012
RELATED TAGS: CANCER, TOP 100 STORIES OF 2011
0
On the morning of Monday, October 3, the Nobel Committee announced that immunologist Ralph Steinman had won the Nobel Prize in Medicine for his work on immune cells and a discovery that led to the first therapeutic cancer vaccine. The members were then staggered to learn that Steinman had died the previous Friday after a four-year battle with pancreatic cancer. The news created an unusual problem: Nobel prizes cannot be awarded posthumously. But the committee decided to make an exception for Steinman, given his very recent death, and announced later on Monday that he would remain a laureate.
Although Erik Axel Karlfeldt won the 1931 Nobel Prize in Literature six months after his death and Dag Hammarskjöld died a month before he was named winner of the 1961 Peace Prize, Steinman is the first posthumous winner since the prohibition began in 1974. A fortunate side effect of the ruckus over Steinman’s prize is the attention his remarkable work has drawn. With the help of numerous
colleagues, Steinman devised experimental cancer treatments that he tested on himself. That he lived for four years after being diagnosed, rather than the usual several months, may have been the best prize of all.
First Posthumous
Nobel Awarded
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:০৯
নতুন নকিব বলেছেন:
কিন্তু আপনার বক্তব্যে তার প্রতি তাচ্ছিল্য প্রকাশ পেয়েছে ।
-কিভাবে তাচ্ছিল্য প্রকাশ পেল? বুঝিয়ে বলবেন তো!
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০
নতুন নকিব বলেছেন:
জী তার থেকে উপরের স্থরের যারা রসুল ( সা: ) উপর লেখা লেখি করেছেন তারা কেউ নন । অন্তত একজনের নাম বলুন । তারা কি সাহিত্যিক যে সাহিত্যে নবেল পুরুস্কার পাবেন ??
-সীরাত চর্চা বুঝি সাহিত্য নয়! আপনি সীরাত বিষয়ক জ্ঞানে শিশুর পর্যায়েরও কেউ নন। আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সীরাত সাহিত্যের উঁচু স্তরের ব্যক্তিদের জ্ঞান গরিমা পরিমাপ করতে দিলে আপনার ভুল করার সম্ভাবনা ১০০%। হুমায়ূন আহমদের লেখার সাহিত্য মান যা ই থেকে থাক, তিনি পাঠক সৃষ্টি করতে পেরেছিলেন। পাঠককে উপন্যাসমুখী করতে পেরেছিলেন। আপনার মত লোকদের কাছে এই মানের লেখকগনকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করাও অস্বাভাবিক হওয়া অসম্ভব নয়।
বিশ্বব্যপী এরকম সাহিত্যিকদের নাম করলে অনেকের নাম আসতে পারে। আপনার বোধগম্য হবে না বলে আলোচনা লম্বা করা থেকে বিরত থাকলাম।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৬
নতুন নকিব বলেছেন:
এখন থাকতে পারে তবে রবিন্দ্রনাথ , নজরুল , ইকবালের আমলে কেউ ছিলনা, তাই রবিন্দ্রনাথকে ইংরেজীতে অনুবাদ করতে হয়েছিল । দয়া করে ইকবালকে রবিন্দ্রনাথ এবং নজরুলের লেবেলে আনবেন না , ইকবাল ঐ লেবেলের কবি বা লেখক নন !!!!
-এখন থাকলেও থাকার দরকার কি? 'আপনার কথার উপরে কারও কথা নেই'- বলে দিলেই তো হল!
আর আল্লামা ইকবালে আপনার গাত্রদাহের কারন কী? তাঁর সাহিত্যে তো ইসলাম চর্চা, মুসলিম জাগরন ইত্যাদি উপজীব্য ছিল- এগুলো আপনার ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটায়? এসবে মাথা বিগড়ে যায়?
১৩| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৯
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: এ আর ১৫ ভাই, আপনারা যদি নোবেলকে মানদন্ড ধরেন তাহলে গান্ধী,মুজিব এরা সবাই যে অবামা,ইউনুসের চেয়ে নীচে পড়ে যায়।আর নোবেলের পলিটিক্স কে না জানে?ইস্ট ইন্ডিয়া যেমন ব্যাবসার আড়ালে সম্রাজ্য বিস্তার করত।আজ নোবেলকে ঠিক একই কাজে ব্যাবহার করা হয়।আর মোড়লদের যেহেতু প্রধান মাথাব্যাথা ইসলাম (কারন প্রায় দেড় হাজার মুসল্মানরা কোরআন দিয়ে সফল ভাবে দুনিয়াকে চালাইছে।ইসলামকে টার্গেট না করলে যে কোন সময় আবার ইসলামি হুকুমত কায়েম হয়ে যাবে।অস্ত্রও লাগবে না।দেখেন না এত অপপ্রচার সত্ত্বেও কত দ্রুত পাশ্চত্য ইসলাম ছড়িয়ে যাচ্ছে) তাই তারা এই নোবেলকে ইসলামের বিরুদ্ধে ব্যাবহার করে।।
৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২৯
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ চমৎকার মন্তব্যে।
আপনার সুচিন্তিত মতামত সত্যিকার মুসলিমদের আশান্বিত করলেও ভেকধারী কেউ কেউ এতে প্রচন্ড ক্ষিপ্ত হলেও হতে পারেন!
১৪| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৭
জাহিদ হাসান রানা বলেছেন: কোরআন পরাক্রমশালী পরম দয়ালু আল্লাহর তরফ থেকে অবতীর্ণ,
ﻟِﺘُﻨﺬِﺭَ ﻗَﻮْﻣًﺎ ﻣَّﺎ ﺃُﻧﺬِﺭَ ﺁﺑَﺎﺅُﻫُﻢْ ﻓَﻬُﻢْ ﻏَﺎﻓِﻠُﻮﻥَ
যাতে আপনি এমন এক জাতিকে সতর্ক করেন, যাদের পূর্ব পুরুষগণকেও সতর্ক করা হয়নি।
ফলে তারা গাফেল।
ﻟَﻘَﺪْ ﺣَﻖَّ ﺍﻟْﻘَﻮْﻝُ ﻋَﻠَﻰ ﺃَﻛْﺜَﺮِﻫِﻢْ ﻓَﻬُﻢْ ﻟَﺎ ﻳُﺆْﻣِﻨُﻮﻥَ
তাদের অধিকাংশের জন্যে শাস্তির বিষয় অবধারিত হয়েছে। সুতরাং তারা
বিশ্বাস স্থাপন করবে না।
ﺇِﻧَّﺎ ﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻓِﻲ ﺃَﻋْﻨَﺎﻗِﻬِﻢْ ﺃَﻏْﻼَﻻً ﻓَﻬِﻲَ ﺇِﻟَﻰ ﺍﻷَﺫْﻗَﺎﻥِ ﻓَﻬُﻢ ﻣُّﻘْﻤَﺤُﻮﻥَ
আমি তাদের গর্দানে চিবুক পর্যন্ত বেড়ী পরিয়েছি। ফলে তাদের মস্তক উর্দ্ধমুখী
হয়ে গেছে।
ﻭَﺟَﻌَﻠْﻨَﺎ ﻣِﻦ ﺑَﻴْﻦِ ﺃَﻳْﺪِﻳﻬِﻢْ ﺳَﺪًّﺍ ﻭَﻣِﻦْ ﺧَﻠْﻔِﻬِﻢْ ﺳَﺪًّﺍ ﻓَﺄَﻏْﺸَﻴْﻨَﺎﻫُﻢْ ﻓَﻬُﻢْ ﻻَ ﻳُﺒْﺼِﺮُﻭﻥَ
আমি তাদের সামনে ও পিছনে প্রাচীর স্থাপন করেছি, অতঃপর তাদেরকে আবৃত করে
দিয়েছি, ফলে তারা দেখে না।
ﻭَﺳَﻮَﺍﺀ ﻋَﻠَﻴْﻬِﻢْ ﺃَﺃَﻧﺬَﺭْﺗَﻬُﻢْ ﺃَﻡْ ﻟَﻢْ ﺗُﻨﺬِﺭْﻫُﻢْ ﻻَ ﻳُﺆْﻣِﻨُﻮﻥَ
আপনি তাদেরকে সতর্ক করুন বা না করুন, তাদের পক্ষে দুয়েই সমান; তারা বিশ্বাস
স্থাপন করবে না।
ﺇِﻧَّﻤَﺎ ﺗُﻨﺬِﺭُ ﻣَﻦِ ﺍﺗَّﺒَﻊَ ﺍﻟﺬِّﻛْﺮَ ﻭَﺧَﺸِﻲَ ﺍﻟﺮَّﺣْﻤَﻦ ﺑِﺎﻟْﻐَﻴْﺐِ ﻓَﺒَﺸِّﺮْﻩُ ﺑِﻤَﻐْﻔِﺮَﺓٍ ﻭَﺃَﺟْﺮٍ ﻛَﺮِﻳﻢٍ
আপনি কেবল তাদেরকেই সতর্ক করতে পারেন, যারা উপদেশ অনুসরণ করে এবং দয়াময়
আল্লাহকে না দেখে ভয় করে। অতএব আপনি তাদেরকে সুসংবাদ দিয়ে দিন ক্ষমা ও
সম্মানজনক পুরস্কারের।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
জাজাকুমুল্লাহ।
ভাল থাকুন।
১৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৪৮
আমার আব্বা বলেছেন: অসাধারণ ভাই
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:১৫
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ।
পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
১৬| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:৩৩
মলাসইলমুইনা বলেছেন: খুব সুন্দর হয়েছে এই পর্ব | রওজায়ে আতহারের প্রথম ছবিটা দেখে চোখ জুড়িয়ে গেলো | আর কাছ থেকে তোলা দ্বিতীয় ছবিটায় সুন্দর করে গুম্বুজটা দেখলাম | এতো কাছ থেকে গুম্বুজের কোনো ফটো মনে হয় আগে দেখিনি | যে বছর উম্মুল মুমেনিন হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা মারা গেলেন সেই বছর কে "আমূল হুযন" বলা হয় তা জানা ছিল না | নতুন জানলাম | লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ নেবেন |
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৪৯
নতুন নকিব বলেছেন:
জাজাকুমুল্লাহু খইর। রওজায়ে আতহারের সৌন্দর্য্য সৌকর্য এককথায় বর্ননাতীত। পুরো মসজিদে নববী কমপ্লেক্সটি যেন অনুপম সৌন্দর্য্যের বিমুগ্ধ ছোঁয়ায় মূর্ত হয়ে ওঠা শিল্প সুসমা! এখানের সৌম্য শান্ত পরিবেশ প্রতিবেশ অপার্থিব এক অনুভূতিতে হৃদয় মন আচ্ছন্ন করে!
দাদা আবদুল মুত্তালিবের ইনতিকালের পর পিতৃতুল্য স্নেহ-ভালবাসায় লালন পালনকারী, কুরাইশদের শত কূটকৌশল এবং শত্রুতার মোকাবেলায় মহানবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মাথার ওপর নিরাপত্তার প্রতীকসম অভিভাবক চাচা আবু তালেব এবং দীর্ঘ প্রায় তেইশটি বছর ছায়ার মত আল্লাহর রাসূলের সাথে সার্বক্ষনিক সহমর্মিতা-সহযোগিতা-প্রেম-ভালবাসা-মায়া-মমতা-শান্তনা ও প্রেরনার উতস হয়ে থাকা প্রানাধিক প্রিয় স্ত্রী উম্মুল মুমেনিন হজরত খাদিজা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা দু'জন একই বছরে ইনতেকাল করলে আল্লাহর রাসূল শোকের এক অতলান্ত সাগরে যেন হাবুডুবু খান। এই বছরটিকে তিনি "আমূল হুযন" বা ''শোকের বছর'' বলে ঘোষনা করেন।
আহ! আল্লাহু আকবার! কত কষ্টের ছিল প্রিয়তম রাসূলের জীবনের সেই সময়টা! সেই বছরটা! ভাবলেও হৃদয় কেঁদে ওঠে! চোখ অশ্রুসজল হয়! ঘরের ভেতর ছোট ছোট সন্তান। চার চারজন। মা নেই। তিনি হারিয়ে গেছেন। অজানায়। আর আসবেন না। অন্যদিকে, স্বগোষ্ঠীর স্বজাতির লোকদের দেয়া শত লাঞ্চনা, বঞ্চনা আর নির্যাতন-নিপীড়নের মোকাবেলায় আল্লাহর হাবিবকে রক্ষা করতে যার অবদান অতুলনীয় সেই পিতৃতুল্য চাচার তিরোধান! করুনার আধার জগতের শ্রেষ্ঠ মহামানবের জন্যও বোধ করি এগুলো হৃদয়ে রক্তক্ষরন ঘটিয়েছিল। আর এসব নানা কারনেই হয়তো তিনি বছরটিকে এ নামে অভিহিত করেন।
আল্লাহুম্মা ছল্লি আলা মুহাম্মাদ।
১৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:০৪
সোহানী বলেছেন: চমৎকারন ধারাবাহিক সংকলন। পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায়।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৮:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
ধারাবাহিকটিতে চোখ রেখে যাওয়ায় মোবারকবাদ কৃতজ্ঞতা।
ইনশাআল্লাহ, দ্রুত পরবর্তী পর্ব নিয়ে আসতে পারব।
ভাল থাকুন।
১৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:১৪
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি তো ভাবলাম এমন কোন উদাহরন আনবেন যেখানে দেখাবে -- আর্কিমিডিস, গ্যালেলিও , স্যার আইজাক নিউটন প্রমুখদের মরনোত্তর নবেল পুরুষ্কার দেওয়া হয়েছে । নবেল প্রাইজ দেওয়ার কিছু নিয়ম কানুন আছে । প্রথমে একটা শর্ট লিস্ট করা হয় যে ডিশিপ্লিনের উপর পুরুষ্কার দেওয়া হবে তার উপর , তারপর প্রত্যেক ডিশিপ্লিনে চুরান্ত ৩ জনের লিস্ট করা হয় এবং সর্বশেষে বিজয়ীর নাম ঘোষনা করা হয় । আপনি যার উদাহরন দিলেন সেই ভদ্রলোক ৩ জনের শর্ট লিস্ট করা পর্যন্ত জীবিত ছিলেন কিন্তু যখন তাকে বিজয়ী ঘোষনা করা হয় তখন পর্যন্ত নির্বাচকরা জানতেন না তিনি কয়েক দিন আগে মারা গেছেন
Immunologist Ralph Steinman won the Nobel Prize in Medicine days after his death.
-সীরাত চর্চা বুঝি সাহিত্য নয়! আপনি সীরাত বিষয়ক জ্ঞানে শিশুর পর্যায়েরও কেউ নন। আপনাকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের সীরাত সাহিত্যের উঁচু স্তরের ব্যক্তিদের জ্ঞান গরিমা পরিমাপ করতে দিলে আপনার ভুল করার সম্ভাবনা ১০০%।
সাহিত্যের উপর নবেল পুরুষ্কার দেওয়া হয় , ধর্মীয় বিশ্বাষের উপর সাহিত্যে কি কখনো নবেল পুরুষ্কার দেওয়া হয়েছে ??? অন্য কোন ধর্মের সিরাত টাইপের লিখার উপর কি নবেল পুরুষ্কার দেওয়া হয়েছে ?
হুমায়ুন আহমেদ যদি রসুল (সা: ) উপর কিছু লিখতেন সেটা সিরাত টাইপের কিছু হতো না , একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তির সর্ব ধর্মের মানুষের কাছে গ্রহন যোগ্য গবেষনা ভিত্তিক লেখা হোত এবং সেই বই খুব ই জনপ্রিয় হোত, সেটা নবেল প্রাইজ পাক বা না পাক , অনন্ত তার ভক্তকুল সেই বই কিনতো এবং নবী জী (সা: ) অনেক কিছু জানতে পারতো । আপনার ঐ সিরাত লেখকদের বই মোল্লারা ছাড়া কেউ পড়ে না কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের বই সর্ব স্তরে পাঠন হোত ।
আর আল্লামা ইকবালে আপনার গাত্রদাহের কারন কী? তাঁর সাহিত্যে তো ইসলাম চর্চা, মুসলিম জাগরন ইত্যাদি উপজীব্য ছিল- এগুলো আপনার ধৈর্য্যচ্যুতি ঘটায়? এসবে মাথা বিগড়ে যায়?
ইকবালকে আমি মনে করি আমাদের দেশের জসীম উদ্দিন বা সত্যেনদ্রনাথ দত্ত --- এদের লেবেলের কবি , রবিন্দ্রনাথ , নজরুলের লেবেলের হওয়ার তো কোন প্রশ্ন আসে না । আপনাদের সমস্যা হোল নজরুলের মত ইকবালকেও ইসলামের কবি বানাবার পায়তারা , জী ইকবাল ইসলাম এবং অ ইসলাম উভয় বিষয়ে লিখেছিলেন ? ওনার স্বপ্নের দেশের নাম ছিল পাকিস্থান , তিনি একজন বড় কবি ছিলেন উর্দু সাহিত্যে কিন্তু ঐ লেবেলের বহু কবি সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে আছে , তাই তাকে নিয়ে বিস্মিত হওয়ার মত কিছু দেখি না ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
হুমায়ুন আহমেদ যদি রসুল (সা: ) উপর কিছু লিখতেন সেটা সিরাত টাইপের কিছু হতো না , একজন নিরপেক্ষ ব্যক্তির সর্ব ধর্মের মানুষের কাছে গ্রহন যোগ্য গবেষনা ভিত্তিক লেখা হোত এবং সেই বই খুব ই জনপ্রিয় হোত, সেটা নবেল প্রাইজ পাক বা না পাক , অনন্ত তার ভক্তকুল সেই বই কিনতো এবং নবী জী (সা: ) অনেক কিছু জানতে পারতো । আপনার ঐ সিরাত লেখকদের বই মোল্লারা ছাড়া কেউ পড়ে না কিন্তু হুমায়ুন আহমেদের বই সর্ব স্তরে পাঠন হোত ।
-হুমায়ূন আহমদ আমার ডিপার্টমেন্টের না হলেও আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের টিচার ছিলেন। তাকে আমার চেয়ে আপনি বেশি দেখেছেন কি না জানা নেই। যে ব্যক্তি যে কাজের দিকে মনোনিবেশ করে তার জন্য আল্লাহ পাক সেই কাজ করা সহজ করে দেন। হুমায়ূন আহমদগন যদি নবুয়তের পবিত্রতায় আকীর্ন মহাজীবন নিয়ে লিখেন, তো দুনিয়ার সব হাসি তামাশা ঠাট্টা মশকরা আর রস রম্যের গল্প উপন্যাস কারা লিখবেন? আর আলেম ওলামা বিদ্ধানগন কি কলম ফেলে রেখে ঘাস কাটতে মাঠে চলে যাবেন?
আপনার জন্য দু:খ হয়!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ৯:৩৭
নতুন নকিব বলেছেন:
ইকবালকে আমি মনে করি আমাদের দেশের জসীম উদ্দিন বা সত্যেনদ্রনাথ দত্ত --- এদের লেবেলের কবি , রবিন্দ্রনাথ , নজরুলের লেবেলের হওয়ার তো কোন প্রশ্ন আসে না । আপনাদের সমস্যা হোল নজরুলের মত ইকবালকেও ইসলামের কবি বানাবার পায়তারা , জী ইকবাল ইসলাম এবং অ ইসলাম উভয় বিষয়ে লিখেছিলেন ? ওনার স্বপ্নের দেশের নাম ছিল পাকিস্থান , তিনি একজন বড় কবি ছিলেন উর্দু সাহিত্যে কিন্তু ঐ লেবেলের বহু কবি সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে আছে , তাই তাকে নিয়ে বিস্মিত হওয়ার মত কিছু দেখি না ।
-বিতর্ক বাড়িয়ে লাভ নেই। আপনি ইকবাল কতটুকু পড়েছেন? শুধু অনুরোধ করব, আগে পড়ুন, জানুন, তারপরে বলুন।
১৯| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: নোবেল যারা দিবে তারাইতো ইসলাম বিরোধী। অতএব এটা নিয়ে বেশি কথা না বলাই ভাল।
বরং নবীকারীম সোঃ) এর জীবন ও কর্মকে অনুসরণ করে আমাদের জীবনকে আলোকিত করাই উত্তম।
ধন্যবাদ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
এই সহজ সমীকরনটি বুঝলেই হল। কেউ কেউ বুঝেও হয়তো প্যাঁচঘোচ দিয়ে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টায় লিপ্ত। তাদের জন্য দু:খ হয়!
ধন্যবাদ সরকারকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
২০| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৯
মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: পোষ্ট ভালো লেগেছে!
তবে @স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা র ক্যাচাল টা ভালো লাগেনি!
কারণ তিনি পোষ্ট ডিলিট মেরেছেন!
কাহিনী বুঝলাম না! তিনি ওমেরাকে ভুলতেই পারছেন না!!
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৫
নতুন নকিব বলেছেন:
ভদ্রলোককে এছাড়া আর বলার বোধ করি কিছু ছিল না। 'ওমেরা' আলোচনায় তিনি এমনভাবে নিজেকে জড়িয়েছেন যে, মনে হয়, তার ঘুম বিশ্রাম সব এই এক ইস্যুতেই এলোমেলো। নিতান্ত বাধ্য হয়ে শেষ পর্যন্ত তাকে বলেছি 'ওমেরা নিছক একজন নারী ব্যতীত কিছু নন নিশ্চয়ই! সুতরাং, তাকে নিয়ে আর কত?'
দুনিয়ায় এত এত বিষয় থাকা সত্বেও তার কাছে আলোচনার বিষয় ঐ একটাই। ওমেরা, ওমেরা, ওমেরা। সকালেও যা, বিকেলেও তা। মন্তব্যে যা, পোস্টেও তা। আমার মনে হয়, এই বিষয়টি যারা লক্ষ্য করেছেন, ব্লগের প্রত্যেকের কাছে বিরক্তির কারন মনে হয়েছে। কারও পেছনে এভাবে লেগে থাকা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না।
যাক, স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা ব্লগ ছেড়ে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছেন। তাকে রিকোয়েস্ট করেছি। তিনি যেন এখানেই থেকে যান। কথা রাখা, না রাখা তার ব্যাপার। আমরা সর্বোতভাবে তার মঙ্গল কামনা করি।
২১| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:১০
মরুচারী বেদুঈন বলেছেন: "আহসান পাবলিকেশন" এর বই গুলো কোথায় পাব? ctg তে।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৭
নতুন নকিব বলেছেন:
আমার অতটা জানা নেই। তবে, নিচের ঢাকার ঠিকানায় যোগাযোগ করে চিটাগংয়ের ব্যাপারে তাদের নিকট থেকে কোন সহযোগিতা নেয়া যায় কি না দেখতে পারেন। একটি ফোন নম্বর দেয়া আছে-
230 New Elephant Road
Dhaka, Bangladesh
Get Directions
Call 02-9670686
ধন্যবাদ।
২২| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:২৯
প্রামানিক বলেছেন: মূল্যবান পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৩
নতুন নকিব বলেছেন:
জ্বি, ধন্যবাদ আপনাকেও।
নিরন্তর ভাল থাকুন।
২৩| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ নকিব ভাই।
ভাল থাকুন।
৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:১০
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার প্রতিও কৃতজ্ঞতা অশেষ।
ভাল থাকুন অন্তহীন।
২৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৪
সনেট কবি বলেছেন: মূল্যবান পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ।
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:০৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকেও।
আপনার কল্যান কামনা করছি।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
আটলান্টিক বলেছেন: সবার আগে পড়েছি