নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজে সিজদারত ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলিবর্ষন- ইসরাইলী পাষন্ডদের এ বর্বরতার পরিসমাপ্তি কোথায়?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:৪৩



সাম্প্রতিক সময়ে ইসরাইলের অবৈধ দখলদারিত্ব ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি আর অন্যায়ভাবে প্রতিনিয়ত ফিলিস্তিনিদের উপর পরিচালিত হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার জন্য গত শুক্রবার ৩০ মার্চ ২০১৮ বিক্ষোভে নামেন প্রায় ৩০ হাজারের অধিক ফিলিস্তিনি। ওই মিছিলের উপর অতর্কিতে গুলি চালায় ইসরাইলী সন্ত্রাসী সেনাবাহিনী। এতে শহীদ হয় অন্তত ১৭ ফিলিস্তিনি মুসলমান। এছাড়া আহত হয়েছেন বহু মানুষ। এ ঘটনায় ইসরায়েলি সন্ত্রাসী সেনাবাহিনীকে বিশ্বব্যাপী নিন্দা জানানো অব্যহত রয়েছে।

৩০ মার্চের হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ জানানোর জন্য রাস্তায় নামেন নিরস্ত্র কিছু ফিলিস্তিনি। তারা একত্রিত হয়েছিলেন নিছক প্রতিবাদ জানানোর উদ্দেশ্যে। ইসরাইলের অবৈধ দখলদারিত্ব আর ধারাবাহিক অন্যায় হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলার জন্য সমবেত হন তারা। ওয়াক্ত হয়ে গেলে ফিলিস্তিন সীমান্তের কাছে এক খোলা স্থানে দাঁড়িয়ে যান নামাজে। জামায়াতে নামাজ আদায় করছিলেন তারা। গোটা জামায়াত সিজদায় অবনত যখন, তখনই ইহুদিবাদী সন্ত্রাসীদের অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের স্নাইপারদের গুলি এসে বিদ্ধ হয় এক যুবকের পায়ে।

তাকে সাহায্যের জন্যে যখন এগিয়ে আসেন অন্যরা, তখন সিজদারত আরেক যুবককে লক্ষ্য করে গুলি চালায় ইহুদিবাদী এই সন্ত্রাসীগন।

অবশ্য ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মর্মবিদারী এ গুলিবর্ষন ও রোমহর্ষক হত্যার ঘটনায় খুশি প্রকাশ করেছেন। তার সেনাদের এধরনের গণহত্যার ভূয়সী প্রশংসা করেছেন তিনি। বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু শনিবার এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনীকে ধন্যবাদ জানান। ওই বিবৃতিতে ইসরায়েলি বাহিনীর উদ্দেশে তিনি বলেন, তোমাদের কাজে আমি সন্তুষ্ট।

অন্যদিকে এ ধরনের হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জাতিসংঘে আলোচনার বিরুদ্ধে ভেটো প্রয়োগ করেছে তথাকথিত বিশ্ব মোড়ল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি বলেছেন, 'ফিলিস্তিনিরা সন্ত্রাসী'।

যদিও ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ফিলিস্তিনিদের বিক্ষোভে সরাসরি গুলি চালানোর দায়ে ইসরায়েলের নিন্দা জানিয়েছে। তবুও আমাদের প্রশ্ন, মানবাধিকারের প্রবক্তা, ঠুটো জগন্নাথ জাতিসংঘ নিরব কেন? তথাকথিত বিশ্বমোড়লদের মুখে রা' নেই কেন? উন্নত আর সভ্য বলে পরিচয়দানকারী আধুনিক অস্ত্রে শস্ত্রে সজ্জিত মুরব্বি দেশগুলোর মুখে কুলুপ কেন আজ? মধ্যপ্রাচ্যের কীট- ইসরায়েলী উম্মাদদের সাথে যাদের দোস্তি, গোপন আঁতাত, তারাও কি এই হত্যাযজ্ঞে অনেক খুশি? খুশি না হলে তারাও নিরব কেন আজ? তাদের মুখে আহ্, উহ্ শব্দ নেই কেন? নিজেদের রাজতন্ত্র টিকিয়ে রাখার স্বার্থেই তারাও কি স্বজাতির রক্তের সাথে বেঈমানী করছেন না?

আমাদের প্রশ্ন, মুসলমানদের রক্তে আর কত রঞ্জিত হবে ফিলিস্তিনের তপ্ত মাটি? আর কত ফিলিস্তিনি মায়ের বুক খালি হলে ইসরায়েলী হানাদার দস্যুদের রক্তপিপাসা মিটবে? আর কত অবুঝ শিশু সন্তান পিতৃহারা হলে তাদের দখলের কালো হাত নিবৃত হবে?

সংবাদ সূত্র: ইনসাফ টোয়েন্টিফোর ডটকম। লিঙ্ক- নামাজে সিজদারত ফিলিস্তিনিদের ওপর গুলি চালালো ইহুদিবাদী ইসরাইলী সেনারা (ভিডিও)

মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:০১

এভো বলেছেন: ইসরাইল ফিলিস্তিনিদের শত্রু তাদের এভাবে নিরিহ মানুষ হত্যা করার তীব্র নিন্দা জানাই কিন্তু একটা জিনিস সবাই এড়িয়ে যাচ্ছে ইবাদত রত অবস্থায় ইহুদীদের হাতে যত জন মুসলমান মারা গেছে, তার থেকে বহু গুন মুসলমান ইবাদত রত অবস্থায় মসজিদের ভিতর জুম্মার নামাজ ,ঈদের নামাজ পড়া অবস্থায় পাকিস্থানে মারা গেছে এবং হত্যাকারিরা ইহুদী নন মুসলমান ।
ইহুদীরা মুসলমানদের শত্রু তারা সব সময়ে বাহানা খুজে মুসলমানদের হত্যা করার কিন্তু মুসলমানদের হাতে মুসলমান হত্যা করার কোন ব্যাখা থাকতে পারে না । পাকিস্থানে এই ভাবে হত্যাকান্ডের কোন প্রতিবাদ সেই ভাবে কোন ব্লগে কেউ লিখে না । ব্যপারটা বড়ই দু:খজনক ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



অনেক ভাল লাগলো আপনার সুচিন্তিত মন্তব্য। ধন্যবাদ।

প্রতিটি হত্যাকান্ড নিন্দাযোগ্য চরম ঘৃন্য অপরাধ। প্রতিটি হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ হওয়া উচিত। তা যেখানে যে বা যারাই ঘটাক না কেন। আপনি যেটা বলেছেন, পাকিস্তানের ঘটনাগুলো ততটা আলোচনায় না আসার কারন আমার জানা নেই।

ভাল থাকবেন।

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১১

ক্স বলেছেন: নামযরত ফিলিস্তিনিদের হত্যা করা লাগে? ইসরাইলীরা হচ্ছে বীরের জাতি, তারা ছোট একটা দেশ হয়েও বড় বড় পাঁচটি আরব রাষ্ট্রের (মিশর, ফিলিস্তিন, জর্ডান, লেবানন, সিরিয়া) বিরুদ্ধে যুদ্ধে জিতেছে। তবে সেই যুদ্ধে তারা ফ্রান্স-ব্রিটেনের সামরিক এবং যুক্তরাষ্ট্রের লোকবল সাহায্য পেয়েছিল বলে শোনা যায়।

ইসরাইলের এক বিউটি প্যাজেন্ট ওয়ান্ডার উম্যান চরিত্রে অভিনয় করে সাপের পাঁচ পা দেখে ফেলেছে বলে মনে করা হচ্ছে। সে এখন টুইটারে রাজা উজির মারা শুরু করেছে। জানিনা তাকে যুদ্ধের ময়দানে ফেলে আসা হলে সত্যিকারের ওয়ান্ডার উম্যানগিরি থাকবে কিনা!

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৫

নতুন নকিব বলেছেন:



'শোনা যায়' -বলছেন কেন? বাস্তবতাই তো এটা। চাল নেই, চুলো নেই, বাউন্ডুলে কিছু যাযাবরের হাতে মধ্যপ্রাচ্য কিভাবে নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে? মদদদাতা, অস্ত্রদাতা, সৈন্য-সামন্তদাতা কারা তা কি আর নতুন করে বলতে হবে? বিশ্ববাসী সব কিছুই তো প্রত্যক্ষ করেছে বিগত প্রায় পাঁচ ছয়টি দশক ধরে।

গোটা মধ্যপ্রাচ্যটাই এখন ইসরায়েলীদের কসাইখানা যেন। সাম্প্রতিক ক্ষমতালোভী সউদি রাজপুত্রের গোপন সখ্য ইসরায়েলী গোয়েবলসীয় হত্যাযজ্ঞকে আরব জাতির জন্য দীর্ঘ মেয়াদি করবে মনে হচ্ছে।

সুন্দর মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৮

এ আর ১৫ বলেছেন: পাকিরা যখন হাজার হাজার মুসুল্লি মারে তখন তো কোন আওয়াজ করেন না

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি করেন বলে আর কারও দরকার পড়ে না হয়তো।

তাহলে, আপনি কি ইসরাইলের হত্যাযজ্ঞ সমর্থন করলেন?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫

নতুন নকিব বলেছেন:



আমরা বরাবরই সরব। পাকি আর নাপাকি নেই। রোহিঙ্গা থেকে শুরু করে পৃথিবীর যেখানেই মানবতার পরাজয় সেখানেই প্রতিবাদে আমাদের উচ্চকিত কন্ঠ! ছুটে যেতে পারি না হয়তো! কিন্তু কপালের চামড়ায় ভাঁজ পড়ে! প্রতিটি হত্যার সংবাদ আমাদের বিচলিত করে! হৃদয়ে রক্তক্ষরন হয়! বুকের ভেতরে অলক্ষ্যে একেকটি দাগ রেখে যায়!

কিন্তু, কবি এখন নিরব কেন? ইসরায়েলের রক্তপিপাসু খুনি ঘাতকদের সমর্থন করেন কি না- জানতে চেয়েছিলাম। কিছু বললেন না যে! ইসরায়েলকে খুনি বললে আপনাদের কষ্ট লাগে? আমরা তো পাকিস্তানকে খুনি বলি। তারা ৭১ এর খুনি। ইসরাইল আজকের খুনি। ফিলিস্তিনিদের তাজা রক্তে রঞ্জিত তার হাত। গোটা শরীর। খুনিদের পক্ষে যারা কথা বলে তাদের কী অভিধায় ভূষিত করা যায়, দয়া করে বলবেন, জনাব?

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

শিখণ্ডী বলেছেন: এই অভাগা জাতির প্রতি সমবেদনা। সাথে একটি প্রশ্ন--ফেসবুকের আমিন পার্টিরা (যদি ওনাদের এখানে কে্উ থাকেন) তো সারাদিন কত কত অলৌকিক ঘটনা দেখে থাকে, ফিলিস্তিনে কেন তেমন কোনো ঘটনা ঘটে না?

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



নিগৃহীত ফিলিস্তিনিদের প্রতি সমবেদনা জানানোয় আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

আপনার প্রশ্নটি ভাল লাগলো। দেখি, কেউ সহৃদয়তার পরিচয় দিয়ে কোনো উত্তর নিয়ে আসেন কি না।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আমরা এখানে প্রায় সমবয়সী, আগে খেয়াল করিনি। যাকে বলে একেবারে নিকটতম প্রতিবেশী। প্রতিবেশীর প্রতি কিছু দায়িত্ব কিন্তু থেকে যায়। যেমন ভাল মন্দ খোঁজ খবর নেয়া। যাক, আমিই আপনার খবর নিচ্ছি আগে! আপনি ভাল অাছেন নিশ্চয়ই!

শুভকামনা।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৩

পলাশবাবা বলেছেন: শিখণ্ড: আল্লাহর দুনিয়ায় কোন অলৌকিক ঘটনা ঘটে না। পার্থক্য এক জায়গায়। কোনটার ব্যাখ্যা আমরা জানি বা বের করতে পেরেছি। আর কোন টার ব্যাখ্যা এখনো বের করা সম্ভব হয় নাই।

আমার মতে ফিলিস্তিন হল মুসলিম সমাজের অনৈক্যের ফলাফল। এদের অকাল মৃত্যর জন্য আমরা মুসলমানরাই দায়ী। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে এই সমস্যা হওয়ার কথা না।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯

নতুন নকিব বলেছেন:



মোবারকবাদ, পলাশবাবা।

অলৌকিকতার ব্যাখ্যায় ভালো বলেছেন। আপনার দ্বিতীয় অংশটুকু সমধিক প্রনিধানযোগ্য-

আমার মতে ফিলিস্তিন হল মুসলিম সমাজের অনৈক্যের ফলাফল। এদের অকাল মৃত্যর জন্য আমরা মুসলমানরাই দায়ী। আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকলে এই সমস্যা হওয়ার কথা না।

অনেক ভাল থাকুন।

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: মুসলিমদের আরো দুর্গতি অপেক্ষা করছে সামনে কারণ এরা নিজেরা নিজেরাই মারামারি কাটাকাটি হানাহানি করে শেষ হবে কিন্তু হতে পারবেনা একত্রিত!! ফিলিস্তিনিদের দুর্গতির বড় কারণ হলো সৌদি আরব ও মিশর সেই সংগে মধ্যপ্রাচ্যের অনৈক্য তথা সমগ্র মুসলিম বিশ্বের অনৈক্য।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



একদম সত্য বলেছেন। ধন্যবাদ। সহমত।

আরবদের স্বার্থ আর ক্ষমতার লোভের বলী ফিলিস্তিনের সাধারন মানুষ। আমিও কিছুটা বলেছি পোস্টের শেষের দিকে। দেখে থাকবেন হয়তো।

অনেক ভাল থাকুন।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

এ আর ১৫ বলেছেন: রোহিঙ্গা থেকে শুরু করে পৃথিবীর যেখানেই মানবতার পরাজয় সেখানেই প্রতিবাদে আমাদের উচ্চকিত কন্ঠ! ছুটে যেতে পারি না হয়তো!
বাহ বাহ কিছুটা সংশোধনের লক্ষণ দেখা যাইতেছে -- রহিঙ্গা শব্দের পর মুসলমান বিশেষন ব্যবহার করা হয় নি । এই বিশেষন ব্যবহার করলে রহিঙ্গাদের উপকারের বদলে ক্ষতি হয় , সেটা অনেক তালিম দেওয়ার পর বুঝতে পারছেন !!!!!
কিন্তু, কবি এখন নিরব কেন?
আমি কবি কবে হইলাম , আপনে না কবি আপনার তো ২৪ ঘন্টা ব্লগে বসি থাকতে পারেন , আমাগো ত কাম কাজ আছে, সব সময়ে হাজির হতে পারি না ।

ইসরায়েলের রক্তপিপাসু খুনি ঘাতকদের সমর্থন করেন কি না- জানতে চেয়েছিলাম।

কেমনে করি সমর্থন , কোন মানবতার দু:শমনকেই কোন দিন সমর্থন করি নাই । আমি যদি আপনার এই লিখা পোষ্ঠ করতাম তাহোলে এই ঘটনার সাথে পাকিদের বা অন্যদের অমানবিকতার কথাটা উল্লেখ কোরতাম , যেটা জীবনে ও আপনি করবেন না । পাকি আই এস দের অপকর্ম নিয়ে কোন দিন টু শব্দ করেন নি এবং আজও কোরবেন না ।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

নতুন নকিব বলেছেন:



ব্লগে যে থাকতে পারেন না, জানালেন। বুঝতে পারছি। তা, যদি কিছু মনে না করতেন তাহলে জানতে পারি কি, আপনি কোন্ কাজে আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে থাকেন!

ধন্যবাদ, কষ্ট করে মন্তব্যে এসে পুনরায় জবাব দিয়ে যাওয়ায়।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

নতুন নকিব বলেছেন:



আচ্ছা, আরেকটি প্রশ্ন- কেউ যখন তার পোস্টে কাউকে মন্তব্য করতে দেয় না, অথবা, মন্তব্য করলেও মুছে দেয়, এটাকে আপনি কিভাবে দেখেন? ব্লগে কি এগুলো হওয়া উচিত? দয়া করে আপনার মতামত দিলে খুশি হব।

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১২

ভুয়া মফিজ বলেছেন: গত এক দশক ধরে দেখে আসছি কিভাবে মুসলমানরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করছে। অনেক কথাই মাথায় অাসে, কিন্তু সব কথার শেষ কথা হলো, মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য আর কারোও দরকার নাই। মুসলমানদের অনৈক্য, স্বার্থপরতা আর অন্তর্কলহ-ই আজকে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু।
এখন সৌদিদেরও আসল চেহারা প্রকাশ পাচ্ছে। এ ধরনের হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে করতে বিশ্বব্যাপি সাধারন মুসলমানরা এখন টায়ার্ড!!!! :(

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৭

নতুন নকিব বলেছেন:



গুরুত্বপূর্ন কথা বলেছেন। ধন্যবাদ।

গত এক দশক ধরে দেখে আসছি কিভাবে মুসলমানরা নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করছে। অনেক কথাই মাথায় অাসে, কিন্তু সব কথার শেষ কথা হলো, মুসলমানদের ধ্বংসের জন্য আর কারও দরকার নাই। মুসলমানদের অনৈক্য, স্বার্থপরতা আর অন্তর্কলহ-ই আজকে মুসলমানদের সবচেয়ে বড় শত্রু।

এখন সৌদিদেরও আসল চেহারা প্রকাশ পাচ্ছে। এ ধরনের হত্যাকান্ডের প্রতিবাদ করতে করতে বিশ্বব্যাপী সাধারন মুসলমানরা এখন টায়ার্ড!!!! :(


সহমত পোষন করছি।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৯

কালীদাস বলেছেন: আরাফাতের একটা ভুল ছিল সাদ্দামকে সাপোর্ট করাটা, সেই থেকেই বাকি সব কয়টা মুসলিম দেশের সাথে শীতল সম্পর্কের শুরু। আর আরাফাতের সন্দেহজনক অকাল মৃত্যর পর যারা এসেছে এরা নিজেরা খুনাখুনি করেই কুল পায় না। কয়দিন আগে দেখলাম আইএসের মাদারচোদগুলো প্যালেনস্টাইনের একটা গেরিলা গ্রুপের এগেইনস্টে জিহাদ (!) ঘোষণা করেছে। এই হল আমার কালের জিহাদকারীদের নমুনা =p~

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৭

নতুন নকিব বলেছেন:



কালের পরিক্রমায় হারিয়ে গেছেন আরাফাত। আরাফাতের হয়তো কিছু ভুল ছিল। এখন যারা আছেন, অযোগ্য হলেও তাদের ভেতর থেকেই নেতৃত্ব কারও না কারও গ্রহন করতে হবে। ইসরাইলের আগ্রাসন মোকাবেলায় ফিলিস্তিনের নিগৃহীত মানুষের সহায়তায় মুসলিম বিশ্বকে এগিয়ে আসতে হবে। আগে আসতে হবে আরব দেশগুলোকে। আইএস টাইএস এগুলো কোনো হিসেবের কিছু নয়। এদের গননায় আনার মত মনে করি না। কিছু বিপথগামী লোকের ত্রাস সৃষ্টির অপপ্রয়াস মনে হয়। খুনোখুনি রক্তারক্তি যাদের কাজ।

কোনো কারনে আপনি কি আমার প্রতি ক্ষুব্ধ ছিলেন! কমেন্ট অনেক কঠিন মনে হল! ধন্যবাদ।

১০| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৮:৪১

ধ্রুবক আলো বলেছেন: মুসলিম বিশ্ব এক হতে হবে তাহলেই ইসলামী শাসন কায়েম হবে। বর্তমানে মুসলিমরা বিচ্ছিন্ন, কারও সাথেই একতা নেই, স্বজনপ্রীতি নেই। এভাবে থাকলে ইহুদিরা আক্রমণ করবেই। আমাদের ঐক্যতা প্রয়োজন।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:২৯

নতুন নকিব বলেছেন:



ভাল বলেছেন। ঐক্য ছাড়া বিশ্ব মুসলিমের বাঁচার দ্বিতীয় পথ নেই। এটাই হচ্ছে মূল কথা।

মুসলিমদের বিরুদ্ধে বাকি দুনিয়া একাট্টা। কি ফিলিস্তিন, আর কি আরাকান, সবখানেই এই একই দুর্দশা। সুশীল সেজে বসা এই জাতির ভেকরাও এটা বোঝেন কিন্তু স্বার্থ রক্ষায় অনেক কিছুই তাদের লুকোতে হয় যে!

ধন্যবাদ।

১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

আলোর পথে বিডি বলেছেন: বিশ্বের বুকে জাতি হিসেবে ইহুদিদের চক্রান্ত, ষড়যন্ত্র ও অপকর্মের ইতিহাস সর্বজনবিদিত। কোরআনে কারিমে তাদের অভিশপ্ত ও লাঞ্ছিত জাতি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তোমাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদের ওয়াদা দিয়েছেন যে, তাদের অবশ্যই পৃথিবীতে শাসনকর্তৃত্ব দান করবেন যেমন তিনি শাসনকর্তৃত্ব দান করেছেন তাদের পূর্ববতীদেরকে এবং তিনি অবশ্যই সুদৃঢ় করবেন তাদের ধর্মকে, যা তিনি তাদের জন্যে পছন্দ করেছেন এবং তাদের ভয়-ভীতির পরিবর্তে অবশ্যই তাদেরকে শান্তি দান করবেন। তারা আমার এবাদত করবে এবং আমার সাথে কাউকে শরীক করবে না। এরপর যারা অকৃতজ্ঞ হবে, তারাই অবাধ্য। (সুরা নুর : আয়াত ৫৫)

সুতরাং ইহুদি , নাসারা ও অন্যান্য বিধর্মী দের থেকে আল্লাহ আমাদের নিরাপত্তা দেবেন , যখন আমরা পরিপূর্ণ মুসলিম হতে পাড়বো । কুরান ও সহি হাদিসের সঠিক অনুসরণ আমাদের এক মাত্র পথ ।

আল্লাহ আমাদের সহায় হন ।আমিন ।

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

নতুন নকিব বলেছেন:



মূল্যবান মন্তব্যের জন্য কৃতজ্ঞতা এবং মোবারকবাদ।

সুতরাং ইহুদি, নাসারা ও অন্যান্য বিধর্মীদের থেকে আল্লাহ আমাদের নিরাপত্তা দেবেন, যখন আমরা পরিপূর্ণ মুসলিম হতে পারবো।

মহাগ্রন্থ আলকুরআন এবং প্রিয়নবীজী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর রেখে যাওয়া সুন্নাহর পরিপূর্ন অনুসরন অনুকরনই কেবল মুক্তির একমাত্র পথ।

ভাল থাকবেন।

১২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:৩১

কালীদাস বলেছেন: নাহ, আপনার উপর রেগে থাকব কেন? :)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

নতুন নকিব বলেছেন:



ধন্যবাদ ভাই পুনরায় কষ্ট করে মন্তব্যে এসে অভিব্যক্তি জানিয়ে যাওয়ায়।

ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.