নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
আমার জীবন সঙ্গিনী, সুখ-দুঃখের উৎস,
প্রিয়তমা নাজিয়া,
এই মুহুর্তে তোমার শেষ চিঠি আমার সম্মুখে রয়েছে। বিশ্বাস কর তোমার চিঠির অভিব্যক্তি আমার হৃদয় আবিষ্ট করে আছে। তোমার মুখ আমি দেখতে পাচ্ছি না, কিন্তু তোমার সুন্দর আঙ্গুলগুলো চিঠির লাইন ও শব্দের মধ্যে ঘোরাফেরা করছে, রজনীগন্ধার পাপড়ির মত অনিন্দ্য সুন্দর যে আঙ্গুলগুলো আমার মাথার কৃষ্ণ কেশরাজি নিয়ে খেলা করত। মাঝে মাঝে অন্ধকার তাঁবুর মধ্যে তোমার উজ্জ্বল মুখচ্ছবি আমার চোখের পর্দায় ভেসে উঠে।
প্রিয়তমা নাজিয়া,
হায়! তুমি লিখেছ আমি তোমাকে ভুলে গেছি এবং তোমার ভালোবাসার মর্যাদা দিচ্ছিনা। তুমি বলেছ, আমি তোমার ভালোবাসাপূর্ন হৃদয়কে ভেঙ্গে দিয়েছি এবং সুদূর প্রত্যন্ত প্রান্তরে যুদ্ধের ময়দানে আগুন এবং রক্ত নিয়ে খেলা করছি। নিজের সম্পর্কে তুমি উক্তি করেছ- ‘আমি একজন উদাসী মহিলা, যে কি না উদ্বিগ্ন হয়ে রাত্রির তারকারাশিকে গুনে চলেছো।’ তুমি আমার সম্মন্ধে আরও বলেছ, 'আমি না কি ভালোবাসি যুদ্ধ এবং তরবারীকে।' প্রিয়তমা, তুমি আমাকে ভুল বুঝে এসব অভিযোগ করেছ। তবে, একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, তোমার হৃদয় আমার ভালবাসায় পরিপূর্ন থাকার কারনেই তুমি এমন অভিযোগ আমার সম্মন্ধে করতে পেরেছো। নাজিয়া, তোমার গভীর আন্তরিকতায় পূর্ণ যে ভালোবাসা আমার প্রতি প্রদর্শন করেছ তা আমার হৃদয়কে সব সময় ক্ষত-বিক্ষত করছে। আমি তোমাকে কিভাবে বোঝাব যে, তোমার চেয়ে প্রিয়জন পৃথিবীতে আমার আর কেউ নেই। তোমাকে বোঝাবার ভাষা হয়তো আজও আমি অর্জন করতে পারিনি। তুমি আমার স্নেহ-প্রীতি-ভালোবাসার সর্বোচ্চ সীমায় রয়েছো। তোমার পুর্বে কাউকে আমি ভালোবাসিনি এবং একমাত্র তুমিই আমার হৃদয় চুরি করেছ। তাহলে কোন্ সে জিনিস, যা তোমাকে আমার থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে?
আমার হৃদয়ের আনন্দ! শোন-
আমি তোমার থেকে দূরে নই, কারণ, তুমিতো জানো, জাগতিক লাভ ও সম্পদের প্রত্যাশী আমি নই কিংবা আমার শত্রুরা যেরকম শতমুখে প্রচার করে বেড়ায় - আমি রাজা হতে চাই, রাজ্য প্রতিষ্ঠা করতে চাই, তুমি ভাল করেই জানো, এ রকম কোন অভিলাষ আমার কোনো দিন ছিল না, এখনও নেই। তোমার থেকে দূরে থাকার একমাত্র কারণ, আল্লাহ পাকের বাধ্যতামূলক আদেশ আমাকে এ যুদ্ধক্ষেত্রে টেনে এনেছে। আল্লাহ পাকের দৃষ্টিতে শ্রেষ্ঠ ফরজ- 'জিহাদ ফি সাবিলিল্লাহ'। একথা আল্লাহরই নির্দেশ। তাঁর এ নির্দেশ পালন করার অভিলাষই মানুষকে জান্নাতুল ফিরদৌসের উপযুক্ত করে দেয়। অধিকারী বানিয়ে দেয়।
আলহামদুলিল্লাহ! আমি আবেগের বশবর্তী হয়ে এ নির্দেশ পালন করছি, তা নয়। বরং গভীরভাবে বুঝে শুনে, প্রানপন আন্তরিকতায় সক্রিয়ভাবে যুদ্ধক্ষেত্রে সে নির্দেশ পরিপুর্ণভাবে পালন করায় রত আছি। তুমিও হয়তো উপলব্ধি করতে পারছো, তোমার অনুপস্থিতি তীরের মত প্রতি মুহুর্তে আমার হৃদয় কতটা ক্ষত-বিক্ষত করে তুলছে। এতসব সত্ত্বেও আমি এই বিচ্ছিন্নতায় খুশি, তোমার এই নিঃসঙ্গ প্রকৃত ভালোবাসা আল্লাহ পাকের পথে আমার কাছে সবচে’ বড় পরীক্ষা এবং চ্যালেঞ্জ।
আল্লাহ ছুবহানাহু অতাআ'-লার দরবারে হাজার শুকরিয়া, আমি ব্যক্তিগত কামনা-বাসনা-ভালোবাসা-আনন্দকে উপেক্ষা করে স্বার্থকভাবে তাঁর ভালোবাসা ও নির্দেশকে রক্ষা করতে চেষ্টা করছি। প্রিয়তমা! আশা করছি, তুমিও নিশ্চয় আল্লাহ পাকের দরবারে এই কারনে শুকরিয়া জানাবে যে, আল্লাহ তাআলার প্রতি প্রেমকে অগ্রাধিকার দেয়ার জন্য তোমার প্রেমকে ত্যাগ করতে পেরেছি। যদিও তোমার পক্ষে তরবারি হাতে যুদ্ধ করা ফরজ নয়, তবু তুমি এ থেকে দূরে থাকতে পার না। তোমার জিহাদ হল, আল্লাহ পাকের পথে তোমার সমস্ত ভালবাসা উৎসর্গ করে দেয়া। তোমার ব্যক্তিগত কামনা-বাসনা-আনন্দকে বিসর্জন দিয়ে আল্লাহ পাকের ভালবাসা লাভের জন্য তাঁর সন্তষ্টির পথে চলা। তাহলেই স্বামীর সঙ্গে ভালোবাসার বন্ধনকে দৃঢ় করতে পারবে এবং আত্নশক্তিতে বলীয়ান হবে।
প্রিয়তমা নাজিয়া,
কখনও প্রার্থনা করোনা, আমি নিজেকে বাঁচিয়ে যুদ্ধক্ষেত্র হতে পলায়ন করে তোমার ভালোবাসার বাহুডোরে আবার ফিরে আসি। … বরং প্রার্থনা করো - আল্লাহ পাক আমাকে সাফল্যের সাথে বিজয়ীর বেশে ফিরিয়ে আনুন, অথবা আমার ওষ্ঠ যেন শাহাদাতের পেয়ালা পান করে সিক্ত-তৃপ্ত-পরিতৃপ্ত হয়। প্রিয়তমা, তুমি ভালো করে জানো, এই ওষ্ঠাধর কোনদিন নোংরা সুরা স্পর্শ করেনি এবং কোরআনুল কারিমের তিলাওয়াত আর পরম করুনাময় আল্লাহর প্রসংশায় সদা আন্দোলিত-সঞ্চালিত হত।
প্রিয়তমা নাজিয়া,
সেই মুহূর্তে তুমি কত সৌভাগ্যশালী হবে, যেদিন আমি আল্লাহ পাকের পথে শহীদ হয়ে যাব! ভালোবাসায় বিগলিত হয়ে যে শরীরকে তুমি সুন্দর বলতে, সেই শরীর মাথা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে, সেদিন তোমার দৃষ্টিতে আমার এই শরীর কেবল একজন সৈনিকের শরীর হিসেবে প্রতিভাত হবে না। এই শরীর তোমার প্রেমিকের সুন্দর শরীর। আমার ইচ্ছা, আমি শহীদ হয়ে যাব, কিয়ামতের দিন খালিদ বিন ওয়ালিদ রাদিআল্লাহু তাআ'-লা আনহুর সাথে মিলিত হব। এ জগত ক্ষণস্থায়ী। অবশ্যই মৃত্যু আসবে। মৃত্যুকে কে ভয় করে? মৃত্যু যদি সত্য হয়, তবে কেন মানুষ অলসভাবে বিছানায় শুয়ে মৃত্যুবরণ করতে চায়? আল্লাহ পাকের পথে মৃত্যু আসলে মৃত্যু নয়, প্রকৃতপক্ষে এটাই তো চিরন্তন জীবন।
প্রিয়তমা নাজিয়া,
আমার ইচ্ছা শোন। যদি আমি শহীদ হয়ে যাই, আমার ভাই নূরী পাশার সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যেও। তোমার পরেই আমার কাছে প্রিয়তম ব্যক্তি আমার স্নেহের ভাই নূরী। আমি চাই, আমার মৃত্যুর পর নূরী তোমাকে আমৃত্য বিশ্বস্ততার সাথে তার তত্তাবধানে রাখুক। আমার পরবর্তী ইচ্ছা, তোমার যে সন্তান হবে, তাদের তুমি পালন করবে এবং আমার জীবনের কথা তাদের শোনাবে এবং ইসলামের জন্য, আমাদের দেশের জন্য তাদের যুদ্ধে পাঠাবে। যদি তুমি আমার ইচ্ছা স্মরণে না রাখ, তবে আমি জান্নাতে গিয়েও তোমার উপর রাগান্বিত থাকব।
বিদায়! আমার কল্যাণীয়া প্রিয়তমা! আমি জানিনা কেন, আমার অনুভূতি বলছে, এই চিঠি লিখার পর তোমাকে আর কোনো চিঠি লিখতে সমর্থ হব না। এটা বিস্ময়কর নয় যে, আগামীকালই শহীদ হয়ে যেতে পারি। দেখ, আমার মৃত্যুতে ধৈর্য ধরে থোকো। সুখে থেকো। বিলাপ করো না। মনে রেখো, আল্লাহ পাকের পথে আমার এই মৃত্যু তোমার পক্ষেও সম্মানজনক।
নাজিয়া! আমার এখন ইচ্ছে হচ্ছে, তোমাকে ও জাগতিক সকল চিন্তাভাবনা থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে। মনে মনে আমি তোমায় ভালবাসাপূর্ণ আলিঙ্গন করছি। ইনশাআল্লাহ, আমরা জান্নাতে মিলিত হব এবং তারপর আমাদের আর কেউ বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না।
-তোমার আনোয়ার
অমর এই বীর যোদ্ধা কে ছিলেন? গাজী আনোয়ার পাশা (১৮৮২-১৯২২) তুরষ্কের একজন বিখ্যাত মুজাহিদ। সারা জীবন তিনি ইসলামের শত্রুদের বিরুদ্ধে, দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন। রাশিয়ান বলশেভিকদের হাতে তিনি শহীদ হয়ে যান। মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা আগে তিনি তাঁর স্ত্রী নাজিয়া সুলতানাকে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে এই চিঠিটা লেখেন। চিঠিটি তুরষ্কের পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
একটুখানি ফরিয়াদ: শাহাদাতের অমিয় সুধা পান করা গাজী আনোয়ার পাশার পরিতৃপ্ত আত্মাকে মহান আল্লাহ জান্নাতুল ফিরদাউসে অভিসিক্ত করুন। এ জগতে তাকে তার কাঙ্খিত শাহাদাত দিয়ে যেমন ধন্য করেছেন, তেমনি পরকালে জান্নাতের উঁচু আসন দিয়েও সম্মানিত করুন।
চিঠিটির ইংলিশ ভার্সন:
"My companion of life, and my source of pleasure, Najia!
Allah Subhanao wa ta'Ala is your protector. Your last letter is lying in front of me. Believe me, this letter of yours will always stick with my heart. I am unable to see your face, but within the lines and words of this
letters, I can see the movement of your fingers. Fingers, which used to play with my hair. Once in a while, in the darkness of my tent, your face appears in front of my eyes.
Oh! You wrote that I have forgotten you, and I don't care about your love anymore. You said that I broke your heart, and I am playing with fire and death away from you. And I don't care about the woman who spends her nights while counting the stars. You wrote that I love war, and sword. But while putting these words, which were due to your pure love, you didn't realize that these thoughts would hurt my heart. How I can make you believe that in this world there is nobody whom I love more than you. You are the center of
my love. I never fall in love with anybody, but this is you, who snatched my heart away from me. Then why I'm away from you? You are definitely eligible to ask me this question.
Listen! I am not away from you because I am a seeker of wealth, and treasures. Neither, I am building a kingdom for me, as my enemies have spread the rumor. The only reason I am away form you is that my obligation towards Allah Ta'ala has brought me away from you. There is no obligation such as Jihad fi SabeelAllah. The intention of this obligation makes a man eligible for Jannah . Alhumdulillah I am not only making intentions for this mandatory duty, but I am physically fulfilling this fardh . Your separation is killing my heart. But I am happy on this separation. Your love could be an exam for my intentions, and firmness. I am grateful for Allah Ta'ala who gave me courage to pass this exam, and I become able to put the love and the order of Allah Ta'ala superior over my love, and desires. You should also be delighted, and grateful to Allah Ta'ala that He has granted your husband such a firm imaan that he can sacrifice your love over the love of Allah Ta'ala.
Jihad with sword is not mandatory upon you, but you are also not exempted from the duty of Jihad. No Muslim men or women are exempted from Jihad. The Jihad for you is to make the love of Allah superior over love of your Nafs , and desires. You should make your relationship of love with your husband, stronger and stronger. Never make this dua', that your husband may return un-harm from the battlefield. This dua' will be based on selfishness, and would not cause the pleasure of your Lord. Instead of this, keep making dua', that may Allah Ta'ala accept your husband's Jihad, He may bring him home with a victory, otherwise He may make him eligible to touch his lips with the drink of Shahada.
Those lips that have never become impure with wine, but always kept wet with the remembrance of Allah Ta'ala. My beloved Najia! Just imagine about the moment when this head will be removed from the body. The head you used to mention beautiful, and the body, which in your perspective was the most handsome. The biggest desire of Anwar is to become shaheed , and he may resurrect with sayydena Khalid bin Waleed radhiAllah ta'ala Anhu. The life of this world is of few days, and death is definite, then why should we fear with death?
When death is so definite, then why a man needs to die over his bed? The death of Shahada is not a death, but an ultimate life!
Najia! Here is my will. If I become shaheed, then you marry your brother in law Noori Pasha. After you he is most beloved to me. I want that after I depart for my final journey, he may take care of you with full sincerity, and devotion. My second will to you is that mention the events of my life to all your children, and send them to the battlefields for the sake of Islam. If you won't do this, in Jannah, I'll turn my face away from you.
My third will is that always remain sincere with Mustafa Kamal Pasha. Assist him with all means. All right my beloved! It is time for departure. I don't know but I'm having a feeling that after this letter, I may never
able to write you a letter in my life. No wonder if I may become Shaheed, tomorrow. Please handle this news with sabr . Don't become grief over my shahadat. If I become used in the path of Allah Ta'ala, this may cause joy, and pride for you.
Najia! Now I am leaving. InshaAllah we will meet in Jannat, and will never leave each other.
Yours,
Anwar
কৃতজ্ঞতা:http://www.naseeb.com/journals/the-last-letter-of-ghazi-anwar-pasha-to-his-wife-ok-this-dude-had-some-issueslol-14647 সাইটটির প্রতি। বি. দ্র. অনুবাদের ক্ষে্ত্রে হুবহু শাব্দিক অর্থ গ্রহন কখনও কখনও সম্ভব হয়নি। ভাবার্থ কিংবা সঙ্গত শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে।
০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
কথার ফুলঝুরি,
আপনাকে প্রথম দেখলাম। ব্লগে আপনি নবাগত। তাতে কি? আপনার তুমি নামের "তুমি", থেমে যাওয়া জীবন কে নিয়ে সময়ের বয়ে চলা!, জীবন সমুদ্রে ভেসে চলার একমাত্র অবলম্বন যখন “আশা’, জোছনার আহবান ! লেখাগুলো দেখলাম। আপনার লেখার হাত ভাল। মন্তব্যেও ধার আছে। অনেক সুন্দর মন্তব্য করেছেন। অন্যকে নিজের প্রতি ভালবাসায় আবদ্ধ করার এটি একটি কার্যকর কৌশল। লেগে থাকুন ব্লগে। আপনি সফল হবেন ইনশা-আল্লাহ।
পাঠ এবং চমকপ্রদ মন্তব্যে অভিনন্দন।
২| ০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬
এম এ কাশেম বলেছেন: অসাধারণ এক মহান আত্মত্যাগী শহীদের এক অসাধারণ চিঠি যুগে যুগে আত্মত্যাগে উদ্বুদ্ধ করবে
এই যুগের সংগ্রামী যোদ্ধাদের।
এই মহান শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।
০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪১
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনি তো দেখছি, বিশাল মাপের ব্লগার! ২৫৩ পোস্ট! বিশাল ব্যাপারই বটে! আচ্ছা, যতটা মনে পড়ে, আপনার সাথে কথা হয়নি বোধ কখনও। আপনার পোস্টে যাব ইনশা-আল্লাহ।
হৃদ্যতাপূর্ন মন্তব্য নিয়ে আসায় মোবারকবাদ। অনেক ভাল থাকবেন।
৩| ০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫১
প্রামানিক বলেছেন: হৃদয় স্পর্শী লেখা।
০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০৬
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রামানিক ভাই, সেটাই। এই চিঠিটি যতবার পড়েছি ততবারই ভাল লেগেছে। সেকারনেই শেয়ার করা। যাতে, ব্লগের প্রিয় মুখগুলোও ভাল লাগার এই অনুভূতিটুকুতে অংশ নিতে পারেন। আশা করি, আরও অনেকের ভাল লাগবে। আপনার ভাষায় বলা যায়, 'হৃদয় স্পর্শী এই লেখা' হৃদয় স্পর্শ করবে অনেকের।
অনেক ভাল থাকবেন।
৪| ০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:২৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সামনে শহীদের দরজা।তারপরও প্রিয়তমাকে ভালোবাসার কথা । অনেক আবেগি।সুন্দর ।
০৬ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৬
নতুন নকিব বলেছেন:
সেটাই প্রিয় কবি। এই চিঠিটি আমার অনেক প্রিয় একটি লেখা। আপনার কাছে সুন্দর লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
ভাল থাকুন নিরন্তর।
৫| ০৬ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৫২
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর চিঠি।
চিঠিটা পড়ে মনটা বিষন্ন হয়ে গেল।
০৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৩৯
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ। পাঠ এবং মন্তব্যে কৃতজ্ঞতা।
৬| ০৬ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১৯
যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: চিঠির ভাষা সুন্দর। হৃদয় আলোড়িত হলো।
০৭ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
নতুন নকিব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা পাঠ ও মন্তব্যে। অনেক ভাল থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৭
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: চিঠিটার প্রতিটা লাইন একদম অন্তরে গিয়ে লাগে এমন হৃদয় স্পর্শী একটি লেখা উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে !