নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

একগুচ্ছ হাদিস; সাথে মহাগ্রন্থ আলকুরআনের ঐশি আলোর কিছু জ্যোতি

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৬



রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘বান্দা যখন সিজদারত থাকে তখন সে তার প্রভুর সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়, কাজেই তোমরা এ সময়ে বেশি বেশি দুআ করবে।’ (মুসলিম)

‘আল্লাহকে ভয় কর যেখানেই থাক না কেন। অন্যায় কাজ হয়ে গেলে পরক্ষণেই ভালো কাজ কর। কারণ ভালো কাজ অন্যায়কে মুছে দিবে এবং মানুষের সাথে ভালো ব্যবহার কর।’ (তিরমিযী-সহীহ)

রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘সব কাজই নিয়তের ওপর নির্ভরশীল।’ (সহীহ বুখারী)

‘যে আমাদের সাথে প্রতারণা করে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।’ (মুসলিম)

রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে আল্লাহ এবং আখেরাতের ওপর বিশ্বাস রাখে- সে যেন তার প্রতিবেশীকে কষ্ট না দেয়, মেহমানকে সম্মান করে এবং ভালো কথা বলে নতুবা চুপ থাকে।’ (বুখারী)

‘প্রকৃত মুসলিম সে ব্যক্তি যার মুখের ভাষা এবং হাত থেকে অন্য মুসলমানগণ নিরাপদ থাকে।’ (সহীহ বুখারী)

রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘একজন মানুষের একটি সুন্দর ইসলামী বৈশিষ্ট্য হলো সে অযথা কাজ পরিত্যাগ করে।’ (মুওয়াত্তা মালিক)

রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে তার কোনো ভাইয়ের প্রয়োজন পূরণ করবে আল্লাহ তার প্রয়োজন পূরণ করবেন।’ (বুখারী)

‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলমানের একটি কষ্ট দূর করবে আল্লাহ তায়ালা কিয়ামতের দিন তাকে অনেক বিপদের মধ্য থেকে একটি বিপদ থেকে উদ্ধার করবেন।’ (বুখারী)

‘হে মু’মিনগণ! তোমরা বহুবিধ অনুমান হতে দূরে থাক; কারণ অনুমান কোনো কোনো ক্ষেত্রে পাপ এবং তোমরা একে অপরের গোপনীয় বিষয় অনুসন্ধান করনা এবং একে অপরের পশ্চাতে নিন্দা করনা। তোমাদের মধ্যে কি কেহ তার মৃত ভাইয়ের মাংস ভক্ষণ করতে চায়? বস্তুত: তোমরাতো এটাকে ঘৃণাই মনে কর। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আল্লাহ তাওবাহ কবুলকারী, পরম দয়ালু।’ আল কুরআন (৪৯:১২)

‘যে মানুষের দোষ- ত্রুটি গোপন করবে কিয়ামতের দিন আল্লাহ তার দোষ-ত্রুটি ঢেকে রাখবেন।’ (বুখারী)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘সব সময় সত্যকে আঁকড়ে ধরে থাক। কারণ সত্য কথা ভালো কাজের পথ দেখায়। আর ভালো কাজ জান্নাতের পথ দেখায়। মিথ্যা থেকে দূরে থাক। কারণ মিথ্যা অন্যায় কাজের পথ দেখায় আর অন্যায় কাজ জাহান্নামের পথ দেখায়।’ (মুসলিম)

‘যে ব্যক্তি ভালো কাজের রাস্তা দেখায় সে ওই ব্যক্তির মতই সাওয়াব পায় যে উক্ত ভালো কাজ সম্পাদন করে।’ (তিরমিযী-সহীহ)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘মজলুমের বদ দুআকে ভয় কর। কারণ, তার বদ দুআ আর আল্লাহর মাঝে কোন পর্দা নেই।’ (বুখারী)

উসমান ইবনে ‘আফফান রাদিয়াল্লাহু তাআ'লা আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

‘তোমাদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ব্যক্তি সে, যে নিজে কোরআন শিখে ও অপরকে শিক্ষা দেয়।’ (বুখারী)

‘কুরআন মাজীদ পাঠ কর কিয়ামতের দিন কুরআন পাঠকের জন্য সুপারিশ-কারী হিসাবে থাকবে’ (মুসলিম)

'তোমরা আল্লাহকে ভয় কর। আল্লাহ তাওবাহ কবুলকারী, পরম দয়ালু।' আল কুরআন (৪৯:১২)

আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তাআ'লা আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি জ্ঞানার্জনের জন্য কোনো পথে চলে, আল্লাহ্‌র তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন।’ (মুসলিম ২৬৯৯)

আবূ উমামা বাহেলী রাদিয়াল্লাহু তাআ'লা আনহু বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেন,

‘তোমরা কুরআন পড়ো, কারণ তা কিয়ামতের দিন তার পাঠকের জন্য সুপারিশকারী হয়ে আগমন করবে।’ (মুসলিম ৮০৪)

ইমাম মালেক রহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন, একদা এক ব্যক্তি লোকমান হাকীমকে জিজ্ঞাসা করলেন, কিভাবে মর্যাদা লাভ করা যায়? তো লোকমান হাকীম বললেন, ১.সত্য কথা বল, ২.আমানত রক্ষা কর, এবং ৩.অহেতুক কথা ও কাজ ত্যাগ কর তাহলেই উচ্চ মর্যাদায় পৌছানো যাবে। (মুয়াত্তা মালিক)

রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ‘যে কেউ আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্যে তার পরিবারের সাথে কিছু সময় ব্যয় করে এর মধ্যে তার জন্যে সাদাকার সওয়াব রয়েছে।’ (বুখারী)

এক সাহাবী রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বললেন, আমাকে এমন কতিপয় বাক্য সম্পর্কে অবহিত করুন যে অনুযায়ী আমি জীবন-যাপন করতে পারি। অধিক কিছু বলবেন না, যার দরুণ আমি তা ভুলে যাই। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন- 'ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ কর।' লোকটি পুনরায় প্রশ্ন করলে (আবার উক্ত বাক্যের প্রার্থনা করলে) তিনি বললেন, 'ক্রোধ নিয়ন্ত্রণ কর।' (আস্‌-সহীহাহ- ৮৮৪)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'যখন কোনো ব্যক্তি ক্রুব্ধ হয় তখন যদি সে (আউযুবিল্লাহ) বলে তবে তার ক্রোধ প্রশমিত হয়ে যাবে।' (আস-সহীহাহ-১৩৭৬)

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘আমি তোমাদের ওপর যা ভয় করি তার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হচ্ছে শিরকে আসগর (ছোট শিরক)। তারা বলল: হে আল্লাহর রাসূল শিরকে আসগর কি? তিনি বললেন: ‘রিয়া (লোক দেখানো আমল), আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তাদেরকে (রিয়াকারীদের) বলবেন, (যখন মানুষকে তাদের আমলের বিনিময় দেয়া হবে) তোমরা তাদের কাছে যাও যাদেরকে তোমরা দুনিয়াতে দেখাতে, দেখ তাদের কাছে কোনো প্রতিদান পাও কি না’। (আহমদ)

আবু মূসা রাদিয়াল্লাহু তাআ'লা আনহু বর্ণনা করেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘প্রতিটি মুসলিমের ওপর সদাকা ওয়াজিব। জনৈক সাহাবী বললেন, ‘কিন্তু সে যদি কোনো কিছু না পায়? তিনি বললেন, ‘তাহলে সে নিজ হাতে কাজ করে নিজেকে লাভবান করবে এবং সদাকাও দেবে। সাহাবী বললেন, ‘আর সে যদি তাও না পরে? তিনি বললেন, ‘তাহলে সে দুস্থ ও অভাবী লোকদের সাহায্য করবে। সাহাবী বললেন, ‘সে যদি তাও না পারে? তিনি বললেন, ‘তাহলে সে ভালো কাজের আদেশ করবে। সাহাবী বললেন, ‘যদি সে এটাও করতে না পারে? তিনি বললেন, ‘তাহলে সে অন্তত নিজেকে মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখবে। কেননা, এটাও তার জন্যে সদাকা।’ (বুখারীঃ ১৪৪৫ ও মুসলিমঃ১০০৮)

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৫

ব্লু হোয়েল বলেছেন:
উপরের কিছু অংশ পড়েছি ভাল লেগেছে । বাকিটুকু সময় করে পড়ে নেব । +++++

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



কিছুটা পড়েছেন জেনে আনন্দিত বোধ করছি। কৃতজ্ঞতা। বাকিটুকু পড়ে নেয়ার প্রত্যাশা দ্রুত পূরন হোক।

অনেক ভাল থাকবেন।

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট। হাদিস গুলো আরেকবার স্মরণ করে নিলাম।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৩

নতুন নকিব বলেছেন:



মা-শাআল্লাহ। জাজাকুমুল্লাহ। জ্বি, অনেকের জন্য নতুন হলেও কারও কারও কাছে ঠিকই রিভিউ। আপনার কাছে রিভিউ জেনে ভাল লাগলো।

অনেক শুভকামনা।

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

এ আর ১৫ বলেছেন: হাদিস সম্পর্কে আবু বকর (র: ) কি বলেছেন--
আল্লাহর রসূলের কোন কথা বর্ণনা করবে না এবং প্রচার করবে না। যারা হাদিস বর্ণনা করতে চায়, তাদেরকে বলো: আমাদের সাথে যে আল্লাহর কিতাব আছে তাকে দৃঢ় ভাবে ধারণ করতে। কোরানে যে কাজকে বৈধ বলেছে তা যেন মেনে চলে এবং যে কাজকে অবৈধ বলেছে তা যেন পরিহার করে। (তাজকিরাতুল হুফফাজ -- যাহাবী )

ওমর (র: ) দ্বিতীয় খলিফা--
ঐসময়ে যে কয়টা হাদিস লিখিত ছিল তা সংগ্রহ করে পুড়িয়ে দেন। এবং মুসলিম শাসকদের কাছে চিঠি পাঠান, যেন তাদের সংগ্রহে কোন হাদিস থাকলে তা পুড়িয়ে দেয়া হয়।
হাদিস বর্ণনার কারণে তিনি আবি বিন কাব এবং আবু হুরায়রার প্রতি খুবই রাগান্বিত ছিলেন।
আবু হুরায়রা বলেন, "ওমরের মৃত্যুর পূর্বে আমরা বলতাম না, 'আল্লাহর রসূল এই কথা বলেছেন'।" (মুসলিম শরীফ)

ওসমান (র: ) তৃতীয় খলিফা--
একবার আলী (র: ) এক ছেলে যাকাত সম্পর্কে একটা হাদিস নিয়ে ওসমান (র: ) কাছে আসেন। ওসমান (র: ) এই জন্য তাকে মাফ চাইতে বলেন। (আজহির বিন সালেহ)
তাছাড়াও তিনি হাদিস বর্ণনার কারণে আবু হুরায়ারারকে দেস পাহাড়ে এবং কাবকে কয়রাডা পাহাড়ে নির্বাসনের হুমকি দেন।

আলী (র: ) চতুর্থ খলিফা--
আলী (র: ) এক খুদবায় বলেন--
যাদের সংগ্রহে হাদিস আছে তা তারা যেন অবশ্য নষ্ট করে ফেলে। এইগুলি কারণে মানুষের ক্ষতি হচ্ছে, তারা আল্লাহর কিতাব পরিত্যাগ করছে এবং পণ্ডিতদের নির্দেশ মেনে চলছে। (জামা ই বিয়ান উল ইলম -- আব্দুল্লাহ বিন ইসার)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৫৩

নতুন নকিব বলেছেন:



এত প্যাচাপেচি না করে সোজা কথাটা বলে দিলেই তো হয় যে, হাদিসে অাপনার এ্যালার্জি! অাপনিই তো সেই লোক যিনি কি না সাহাবিদের ভুল ভ্রান্তি খুঁজে খুঁজে হয়রান! অাপনার দলের সদস্য হওয়ার সিস্টেম কি?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৩১

নতুন নকিব বলেছেন:



হাদিস শব্দের মানেটা কি অাপনার জানা অাছে, জনাব? হাদিস জগতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা লক্ষ লক্ষ হাদিস মূলতঃ ত্রিশ পারা কুরঅানেরই কি ব্যাখ্যা বিশ্লেষন নয়?

খোলাফায়ে রাশেদীনগন লোকদেরকে হাদিস লিপিবদ্ধ করতে নিরুৎসাহিত করেছেন কেন, এই সামান্য জ্ঞানটুকুও কি একজন ব্যক্তির থাকা উচিত নয়?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:০৩

নতুন নকিব বলেছেন:



হাদিস ব্যতিত ইসলামি শরিয়া কল্পনা করা সম্ভব? আপনাদের কাছে তা সম্ভব মনে হলেও হতে পারে। যদিও তা কখনোই সম্ভব নয়।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



জনাব, আপনার দেয়া রেফারেন্সগুলোর অথেন্টিসিটি নিয়ে ভেবে দেখেছেন কখনও?

১. জামা ই বিয়ান উল ইলম -- আব্দুল্লাহ বিন ইসার
২. আজহির বিন সালেহ

এইসব গ্রন্থ এবং ইহার লেখকদের পরিচয় জানার অধিকার জাতির রয়েছে। হাদিসের যারা শত্রু, সন্দেহ নেই আল্লাহর রাসূলেরও তারা প্রকাশ্য দুশমন। আর প্রকারান্তরে তারা ইসলামি জীবন বিধান তথা, ইসলামি শরিয়ারও চিহ্ণিত শত্রু।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৮

নতুন নকিব বলেছেন:



আপনি কি কিছু হাদিস নষ্ট করেছেন? এখনও না করে থাকলে দেরি করছেন কেন?

৪| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৪

রাজীব নুর বলেছেন: সকাল বেলা আপনার পোষ্ট পড়ে খুব ভালো লাগলো।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৮:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



তাই? আলহামদুলিল্লাহ। জাজাকুমুল্লাহ। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

অনেক ভাল থাকার দুআ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.