নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
এলো মাহে রমজান।
এলো মাহে রমজান।। ঐ
মুমিন বান্দার দ্বারে
এলো রমজান।। ঐ
রহমতেরই বারতা নিয়ে,
জান্নাতেরই সওদা নিয়ে,
মুমিন মুসলমানের
দ্বারে রমজান।। ঐ
গুনামাফির পয়গাম নিয়ে,
ভালোবাসার ঘ্রাণ ছড়িয়ে,
সহমর্মিতায় ঘেরা
তামাম জাহান।। ঐ
মহিমান্বিত কদর রাতে,
হৃদয় রাঙানো ইবাদাতে,
ধরায় নেমে আসে
মুক্তির আজান।। ঐ
০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪
নতুন নকিব বলেছেন:
বাংলার মেলা,
এই পোস্টের সাথে মন্তব্যটা ঠিক যায় না। ব্রুনাই সুলতান আমার আইকন কোনো দিনও ছিলেন না। তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলাম, পশ্চিমাদের অব্যহত আপত্তির মুখেও তিনি তার দেশে কিছু কিছু শরিয়াহ আইন চালু করার সাহস করায়। তিনি যদি অন্যায় করে থাকেন, নিজের অপরাধ ঢাকার জন্য যদি শরিয়াহ আইন চালু করার পায়তারা করে থাকেন, তাকেও সময়মত শাস্তি পেতে হবে।
হ্যাঁ, ঠিকই তো বলেছেন, যার ভয়ে দুনিয়া কম্পিত ছিল, সেই মহান খলিফা মাটির মেঝেতে শুয়ে খেজুর পাতার বাতাস খেতেন। এটা মনে রাখতে বলে কি বুঝাতে চাইলেন?
ভালো থাকুন।
২| ০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৩
নতুন নকিব বলেছেন:
মোবারকবাদ।
৩| ০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ১২:২৩
সাহিনুর বলেছেন: রমজান মুবারক
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৪
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনাকেও রমজানুল মুবারকের শুভেচ্ছা।
৪| ০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:০০
বাংলার মেলা বলেছেন: আমি বলতে চেয়েছি, সৌদি বাদশাহ বা ব্রুনাইয়ের সুলতান তাদের দেশে শরীয়া আইন চালু করেছে। এই দুটি দেশ হল বিশ্বের অন্যতম সম্পদশালী দেশ। তারা এই সম্পদ পরিশ্রমের মাধ্যমে অর্জন করেনি। আল্লাহ তাদেরকে তেল দিয়েছেন এবং ইহুদী নাসারারা তাদের কাছ থেকে তেল কেনে বলে তারা সম্পদের বড়াই করে। বিনা পরিশ্রমে এভাবে যারা ধনী হয়, তারা মুখে মুখে যতই শরীয়া আইনের বড়াই করুক না কেন, ইহুদী নাসারাদের ধমক খেলেই তাদের খেলা শেষ হয়ে যায়। আজকে ব্রুনাইয়ের সুলতান ঘোষণা দিল, সমকামিতার শাস্তি মৃত্যুদন্ড। কালকে ইহুদীরা হুমকি দিল, সমকামীদের কতল করলে তোমার তেল আর কিনব না, তোমার হোটেলে আর উঠব না - সুলতান কাঁদতে কাঁদতে তার আইন রোদ করে দিল। এরকম শরীয়তিদের মুখে জুতার বাড়িও যথেষ্ট নয়। আবু বকর (রা) যখন যাকাত অস্বীকারকারীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন, সব সাহাবায়ে কেরাম তার বিরুদ্ধে মত দিয়েছিলেন, কিন্তু আল্লাহ্র আইন কার্যকরে তিনি কারো মতামতের ধার ধারেননি। সেই আবু বকর এবং তার উত্তরসুরী ঊমর কিভাবে সারা বিশ্বকে তটস্থ রেখেছিলেন - তাদের কাছ থেকে এসব শরীয়তবাজদের অনেক কিছু শেখার আছে।
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ পুনরায় এসে বিস্তারিত বলে যাওয়ায়।
ভালো থাকুন।
৫| ০৭ ই মে, ২০১৯ দুপুর ২:৩৫
মেঘ প্রিয় বালক বলেছেন: রমযান মোবারক
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৫
নতুন নকিব বলেছেন:
অাপনাকেও পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।
৬| ০৭ ই মে, ২০১৯ বিকাল ৪:০০
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: রমজানের শুভেচ্ছা নিন
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৪৮
নতুন নকিব বলেছেন:
শুভেচ্ছা আপনার জন্যও লিটন ভাই।
মাহে রমজানের রহমত, বরকত এবং মাগফিরাত নসিব হোক আপনার পরিবারের সকলের।
৭| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ৮:২৩
ল বলেছেন: অসাধারণ লেখা।মুগ্ধতা এক রাশ
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫০
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় ভাই,
বরাবরই আপনাকে পাশে পেলে আনন্দিত হই। আপনার কল্যান হোক। পবিত্র মাহে রমজানের এই শুভ লগ্নে প্রার্থনা, আপনার পরিবার-পরিজন সকলের প্রতিও আল্লাহ পাক রহমতের বারিধারা বইয়ে দিন।
অনেক ভালো থাকুন।
৮| ০৭ ই মে, ২০১৯ রাত ১১:০৭
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অত্যান্ত মনোমুগ্ধকর!
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫২
নতুন নকিব বলেছেন:
কৃতজ্ঞতা অনি:শেষ। আপনার জন্য শুভকামনা সবসময়।
পবিত্র মাহে রমজানের পরিপূর্ণ ফায়দা আল্লাহ পাক আপনার এবং আপনার পরিবার-পরিজন সকলকে অর্জন করার তাওফিক দান করুন।
৯| ০৮ ই মে, ২০১৯ রাত ১২:০৩
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রিয় নকিব ভাই
চমৎকার লাগলো। ++
শ্রদ্ধা ও শুভকামনা জানবেন।
১১ ই মে, ২০১৯ সকাল ৯:৫৭
নতুন নকিব বলেছেন:
প্রিয় চৌধুরি ভাই,
আমার ব্লগে আপনার আগমন সবসময় আনন্দের। সবসময় ভিন্ন অনুভূতি এনে দেয়। আপনার বিনম্র এবং পজিটিভ মানসিকতা ব্লগে এবং ব্লগের বাইরে সকলের জন্য প্রেরণা হয়ে থাকবে।
পবিত্র মাহে রমজানের রহমত, বরকত এবং মাগফিরাত আপনার এবং আপনার পরিবারের সকলের জন্য অবারিত হোক।
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই মে, ২০১৯ সকাল ১১:২০
বাংলার মেলা বলেছেন: আপনার আইকন তরুণ (!) মুজাহিদ ব্রুনাইয়ের সুলতান বাহাদুর সমকামীদের কাছে নতি স্বীকার করে আল্লাহ্র আইন কার্যকরের রাস্তা থেকে সরে এসেছেন। নরম গদিতে শুয়ে শুয়ে যারা তরল টাকার মালিক হয়, তাদের পক্ষে কখনও আল্লাহ্র আইন কার্যকর করা সম্ভব হয়না - মন রাখবেন। যার ভয়ে দুনিয়া কম্পিত ছিল, সেই মহা খলিফা মাটির মেঝেতে শুয়ে খেজুর পাতার বাতাস খেতেন।