নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলহামদুলিল্লাহ। যা চাইনি তার চেয়ে বেশি দিয়েছেন প্রিয়তম রব। যা পাইনি তার জন্য আফসোস নেই। সিজদাবনত শুকরিয়া। প্রত্যাশার একটি ঘর এখনও ফাঁকা কি না জানা নেই, তাঁর কাছে নি:শর্ত ক্ষমা আশা করেছিলাম। তিনি দয়া করে যদি দিতেন, শুন্য সেই ঘরটিও পূর্নতা পেত!

নতুন নকিব

যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।

নতুন নকিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী লীগের সীমাহীন অপরাধ এবং অনিবার্য পলায়ন

২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২

আওয়ামী লীগের সীমাহীন অপরাধ এবং অনিবার্য পলায়ন

ছবি কৃতিত্ব এআই।

সমাজে ঠাঁই না পেয়ে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী দোসরদের ভীড় এখন ক্রমশ বাড়ছে অনলাইন মাধ্যমে। ফ্যাসিবাদের সুবিধাভোগী এই চক্রটি আজ আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় অনলাইন দুনিয়ায় অধিক সক্রিয়। মিথ্যাচার ও অপপ্রচার ছড়িয়ে দেওয়াই তাদের প্রধান কাজ। ইউটিউব, ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো এদের অপপ্রচার আর মিথ্যাচারের নতুন কারখানা।

দলটির প্রধানসহ শীর্ষ নেতারা যেমন হাজারো মানুষ হত্যার দায় মাথায় নিয়েও আজ পর্যন্ত বিন্দুমাত্র অনুশোচনা প্রকাশ করেননি, অনলাইনে সক্রিয় এই দোসররাও একই ধারা অনুসরণ করছে। এদের কথাবার্তা ও আচরণে স্পষ্ট স্বৈরাচারী মনোভাব। যেভাবে শেখ হাসিনা অতীতে দেশবাসীর বিরুদ্ধে অহংকারী ও অবজ্ঞাসূচক ভাষায় কথা বলতেন, হুমকি দিতেন, এবং ইচ্ছেমতো মানুষকে 'রাজাকার' আখ্যা দিয়ে নিগৃহীত করতেন—তাদের অনলাইন দোসররাও আজ ঠিক সেই একই পথে হাঁটছে।

শেখ হাসিনা তার শাসনামলে দেশের জনগণকে কখনোই সম্মানের চোখে দেখেননি; বরং মনে করতেন, এদেশের মানুষ তার পিতার রাজ্যের নগণ্য ও তুচ্ছ প্রজা মাত্র। তার দৃষ্টিতে এ দেশের জনগণ ছিল অপরাধী, কারণ তারা তার পিতা ও পরিবারের সদস্যদের হত্যার জন্য দায়ী। এই প্রতিশোধস্পৃহা তাকে সারাজীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছে। সেই ক্ষোভ থেকেই তিনি নিজেকে এবং নিজের বংশকে শ্রেষ্ঠ মনে করতেন এবং নিজের পরিবারের নিরাপত্তার জন্য বিশেষ আইন করে 'নিরাপত্তা বিধান আইন' প্রণয়ন করেছিলেন।

তার এই দাম্ভিকতা, অহংকার এবং অভব্যতার ছাপ আজকের আওয়ামী দোসরদের মধ্যেও প্রকটভাবে প্রতিফলিত হচ্ছে। সীমাহীন অপরাধ আর নির্লজ্জ শাসনের ফলেই দেশের জনগণ শেষ পর্যন্ত শেখ হাসিনাকে রক্তঝরা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত করতে বাধ্য হয়েছেন—কিন্তু সেই শিক্ষা যেন এই দুর্বৃত্তরা বিস্মৃত হয়েছে।

এদের প্রতিহত করার সময় এখনই। যদি এই অপশক্তিকে যথাসময়ে রুখে না দেওয়া হয়, তবে দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হবে। প্রতিবেশী একটি দেশের ক্রিড়নক তোষামোদকারী এই ফ্যাসিবাদীদের থামাতে না পারলে জাতি আবারও অন্ধকারে নিমজ্জিত হবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

কামাল১৮ বলেছেন: এই সরকারের অপরাধ আরো বেশি।

২| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৯:৪৪

রাবব১৯৭১ বলেছেন: শুক্কুরে শুক্কুরে ৮ দিন হইছে ১০০০ কোটি টাকায় দুর্নীতি করছে ইউনূস গং আর ১৬ বছরে বাল ছিরতে পারে নাই। চলে যাওয়ার পরে মনে পরেছে দুর্নীতি করে পালিয়েছে।

৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:৪৯

যামিনী সুধা বলেছেন:



উনার ফ্যাসিবাদ হালাল ছিলো না?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.