![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দল-রোল আকাশে বাতাসে ধ্বনিবে না, অত্যাচারীর খড়্গ কৃপাণ ভীম রণ-ভূমে রণিবে না- বিদ্রোহী রন-ক্লান্ত। আমি সেই দিন হব শান্ত।
বিশ্বমিডিয়ায় শেখ হাসিনা ও সহযোগীদের দুর্নীতি ফাঁস: একে একে বেরিয়ে আসছে থলের বেড়াল অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।
শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের দুর্বৃত্তায়নের থলের বেড়াল একে একে বেরিয়ে আসছে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমস, আল জাজিরা, বিবিসি, South Asian Policy Initiative (SAPI), The New York Times, Hindustan Times, এবং Transparency International UK-এর মতো আন্তর্জাতিক ও স্বাধীন সংবাদমাধ্যম এবং গবেষণা সংস্থার তদন্তমূলক প্রতিবেদন ও তথ্যচিত্রগুলো এই চক্রের লুটপাট, অর্থপাচার এবং দেশের সম্পদ আত্মসাতের চিত্র অত্যন্ত নিখুঁতভাবে তুলে ধরেছে। এই প্রতিবেদনগুলো বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায়ের সাক্ষ্য বহন করে।
ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের তথ্যচিত্র: Bangladesh’s Missing Billions, Stolen in Plain Sight
২০২৫ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের তথ্যচিত্র Bangladesh’s Missing Billions, Stolen in Plain Sight শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে প্রায় ২৩৪ বিলিয়ন ডলার অর্থপাচারের চাঞ্চল্যকর তথ্য ফাঁস করেছে। প্রতিবাদকারী, রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী এবং বিশেষজ্ঞদের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে দেখানো হয়েছে কীভাবে ওভার-ইনভয়েসিং, আন্ডার-ইনভয়েসিং, হুন্ডি, হাওয়ালা এবং যুক্তরাজ্যে সম্পত্তি ক্রয়ের মতো পদ্ধতিতে এই অর্থ পাচার করা হয়। এতে শেখ হাসিনার বোনের কন্যা টিউলিপ সিদ্দিক, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী এবং এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলমের নাম উঠে এসেছে। ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের দক্ষিণ এশিয়া ব্যুরো প্রধান জন রিড এবং Spotlight on Corruption-এর ডেপুটি ডিরেক্টর হেলেন টেইলর অর্থপাচারের জটিল প্রক্রিয়া এবং এর পুনরুদ্ধারের চ্যালেঞ্জ নিয়ে আলোচনা করেছেন। বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এই ঘটনাকে “বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থ লুণ্ঠন” হিসেবে অভিহিত করেছেন। তথ্যসূত্র: Bangladesh’s missing billions, stolen in plain sight
আল জাজিরার তথ্যচিত্র: All the Prime Minister’s Men
২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি আল জাজিরার তদন্তমূলক তথ্যচিত্র All the Prime Minister’s Men শেখ হাসিনার শাসনামলে দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের বিস্তৃত চিত্র তুলে ধরে। এতে সরকারি প্রকল্প, ব্যাংক ঋণ এবং ব্যবসায়িক চুক্তির মাধ্যমে বিপুল অর্থ লুণ্ঠনের তথ্য প্রকাশিত হয়। সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা ডিজিএফআই-এর ভূমিকা এবং ব্যাংক নিয়ন্ত্রণ হাতিয়ে নেওয়ার ঘটনাও উঠে আসে। শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার পরিবারসহ ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের বিদেশে সম্পত্তি অর্জনের তথ্য ফাঁস হয়। এই তথ্যচিত্র বাংলাদেশে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে এবং সরকারের তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে। তথ্যসূত্র: All the Prime Minister’s Men
বিবিসির প্রতিবেদন: ব্যাংকিং খাতে দুর্নীতি
২০২৪ সালের ১৫ অক্টোবর বিবিসির তদন্তমূলক প্রতিবেদন শেখ হাসিনার শাসনামলে ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক দুর্নীতি ও অর্থপাচারের বিষয়ে আলোকপাত করে। এতে বলা হয়, এস আলম গ্রুপের মতো ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সরকারের বিশেষ সুবিধা পেয়ে একাধিক ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল এবং প্রায় ২ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এটিকে “বিশ্বের সবচেয়ে পরিকল্পিত ব্যাংক ডাকাতি” হিসেবে অভিহিত করেছেন। তথ্যসূত্র: What sparked the protests that toppled Bangladesh's PM? , Minister named in Bangladesh corruption probe , আওয়ামী লীগ আমলের অর্থপাচার ও দুর্নীতির যে চিত্র উঠে এসেছে শ্বেতপত্রে
South Asian Policy Initiative (SAPI) এর তথ্যচিত্র: Thieves of Dhaka: A Tale of Grand Corruption in Bangladesh
২০২৫ সালের ১০ সেপ্টেম্বর South Asian Policy Initiative (SAPI) ইউটিউবে প্রকাশিত তথ্যচিত্র Thieves of Dhaka: A Tale of Grand Corruption in Bangladesh শেখ হাসিনার শাসনামলে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতির বিশ্লেষণ তুলে ধরে। এতে ব্যাংকিং খাত, সরকারি প্রকল্প এবং অর্থপাচারের প্রক্রিয়াগুলোর বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে। শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের দ্বারা সরকারি সম্পদের অপব্যবহার এবং বিদেশে অর্থ পাচারের নতুন তথ্য প্রকাশিত হয়। তথ্যচিত্রটি বিশেষভাবে এস আলম গ্রুপ এবং অন্যান্য ব্যবসায়ীদের ভূমিকা এবং তাদের সরকারের সঙ্গে সংযোগের উপর আলোকপাত করে। এটি বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে দুর্নীতির প্রভাব এবং তা মোকাবিলায় স্বচ্ছতার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেয়।
তথ্যসূত্র: The Thieves of Dhaka by South Asia Policy Initiatives SAPI
The New York Times এর প্রতিবেদন: How Bangladesh’s Economy Was Siphoned Dry
২০২৪ সালের ৪ ডিসেম্বর The New York Times এর প্রতিবেদন How Bangladesh’s Economy Was Siphoned Dry শেখ হাসিনার শাসনামলে ব্যাংকিং খাত থেকে প্রায় ১৭ বিলিয়ন ডলার লুণ্ঠনের তথ্য প্রকাশ করে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুরের বরাত দিয়ে বলা হয়, এই অর্থ লুণ্ঠনের পেছনে সরকার এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি জটিল আর্থিক নেটওয়ার্ক কাজ করছিল। প্রতিবেদনে এস আলম গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা সাইফুল আলমের ভূমিকা উল্লেখ করা হয়, যিনি শেখ হাসিনার শাসনকালে ব্যাংকিং খাতে নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেন। এই অর্থ ব্যাংক থেকে অপরিশোধিত ঋণ হিসেবে পাচার করা হয়, যা দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করে দিয়েছে। অন্যান্য অর্থনীতিবিদদের মতে, লুণ্ঠিত অর্থের পরিমাণ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াতে পারে।
তথ্যসূত্র: How Bangladesh’s Economy Was Siphoned Dry
Hindustan Times এর প্রতিবেদন: Bangladesh Launches $5 Billion Corruption Probe
২০২৪ সালের ২৩ ডিসেম্বর Hindustan Times এর প্রতিবেদন Bangladesh Launches $5 Billion Corruption Probe Against Sheikh Hasina’s Family শেখ হাসিনা এবং তার পরিবারের বিরুদ্ধে ৫ বিলিয়ন ডলারের দুর্নীতি তদন্তের বিষয়ে আলোকপাত করে। এতে শেখ হাসিনার ছেলে সাজীব ওয়াজেদ জয় এবং ভাইঝি তুলিপ সিদ্দিকের নাম উঠে এসেছে, যারা রাশিয়ার অর্থায়নে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে অর্থ আত্মসাতের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ রয়েছে। বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (ACC) এই তদন্ত শুরু করেছে, যা মালয়েশিয়ায় অফশোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অর্থপাচারের অভিযোগের উপর ভিত্তি করে গঠিত। তথ্যসূত্র: Bangladesh launches $5 billion corruption probe against Sheikh Hasina's family
Transparency International UK এর প্রতিবেদন: UK Property Investments by Corrupt Bangladeshi Figures
২০২৫ সালের ২৬ জানুয়ারি Transparency International UK এর প্রতিবেদন Investigation Finds £400 Million Worth of UK Property Owned by Bangladeshi Investors Accused of Corruption শেখ হাসিনার শাসনামলে রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের দ্বারা যুক্তরাজ্যে ৪০০ মিলিয়ন পাউন্ডের সম্পত্তি ক্রয়ের তথ্য প্রকাশ করে। এতে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীসহ শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের নাম উঠে আসে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এই সম্পত্তি ক্রয়ে যুক্তরাজ্যের ব্যাংক, আইনজীবী এবং সম্পত্তি ব্যবসায়ীদের ভূমিকা ছিল, যারা পর্যাপ্ত অর্থপাচার-বিরোধী যাচাই না করে এই লেনদেনে সহায়তা করেছে। তথ্যসূত্র: Returning Bangladesh’s missing billions , Investigation finds £400 million worth of UK property owned by Bangladeshi investors accused of corruption
দুর্নীতির প্রভাব ও শাসনব্যবস্থার ধ্বংস
শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীরা তাদের অপকর্ম নির্বিঘ্ন করতে দেশে সন্ত্রাস ও খুনখারাবির রাজত্ব কায়েম করেছিল। আইন, আদালত এবং বিচারব্যবস্থাকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে দিয়েছিল। নির্বাচন ও ভোটাভুটিকে প্রহসনে পরিণত করে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে মুখ থুবড়ে ফেলেছিল। ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ২৪.২১ বিলিয়ন ডলার থেকে বেড়ে ১০০ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে, যার বেশিরভাগই অপ্রয়োজনীয় ও অতিমূল্যায়িত প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে। এই ১৬ বছরে এই চক্র দেশের সম্পদ লুণ্ঠন ও পাচার করে অর্থনীতি ও ব্যাংকিং খাতকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।
বিচার ও ভবিষ্যৎ শিক্ষা
এই তথ্যচিত্র ও প্রতিবেদনগুলো বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ সৃষ্টি করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সহায়তায় পাচারকৃত অর্থ পুনরুদ্ধারের উদ্যোগ নিয়েছে। তবে বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেছেন, এই বিপুল অর্থ পুনরুদ্ধার একটি জটিল ও দীর্ঘমেয়াদী প্রক্রিয়া, যার জন্য আন্তর্জাতিক সহযোগিতা এবং শক্তিশালী আইনি কাঠামো প্রয়োজন। এই দুর্বৃত্তদের এমন কঠোর বিচার হওয়া উচিত, যা ভবিষ্যৎ ফ্যাসিবাদী শক্তির জন্য চিরস্থায়ী শিক্ষা হিসেবে রয়ে যায়। শুধু অর্থ পুনরুদ্ধার নয়, বরং দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহার রোধে স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এখন সময়ের দাবি। বাংলাদেশের জনগণের ত্যাগ ও সংগ্রামের মাধ্যমে অর্জিত এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে দেশকে দুর্নীতিমুক্ত করার প্রত্যয় ব্যক্ত করা এখন দলমত নির্বিশেষে আমাদের সকলেরই কর্তব্য।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৫
নতুন নকিব বলেছেন:
জেনারেশন একাত্তর,
আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হলো দুর্নীতির বিরুদ্ধে যখন বিশ্বমিডিয়া প্রতিবেদন প্রকাশ করে, তখন আপনার চোখে সেটাও নাকি “ইসলামিক মৌলবাদের প্রশংসা”! আসলে এটাই সেই পুরোনো কৌশল—দুর্নীতির প্রশ্ন উঠলেই আলোচনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করা।
আমার লেখার মূল বিষয় ছিল শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠদের ব্যাপক দুর্নীতি, যা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে একের পর এক প্রকাশ পাচ্ছে। এখন এ তথ্যকে ঢাকতে গিয়ে হেফাজত-জামায়াত-শিবির টেনে আনার মানে দাঁড়ায়, দুর্নীতি নিয়ে আপনার বলার কিছু নেই।
বিশ্বমিডিয়া দুর্নীতির দলিল হাজির করছে, তাদের রিপোর্ট বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সতর্কবার্তা। এটাকে “মৌলবাদ প্রচার” বলা মানে হচ্ছে বাস্তবতা অস্বীকার করা। আপনার মতো ফ্যাসিস্টদের অন্ধ ভক্তদের কাছে প্রশ্ন—দেশের বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা লুটপাট হয়ে বিদেশে পাচার হবে, আর আমরা মুখ বন্ধ রাখব—এটাই কি গণতন্ত্র?
২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
পোষা বানরের জন্য মনিব থাকতে হয়, এসব মিডিয়া বানর পুষছে; আপনার জন্য সুদিন এসেছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮
নতুন নকিব বলেছেন:
কিছু বলার থাকলে পোস্টের বিষয়ে বলুন। ফালতু কথা শোনার ইচ্ছে নেই। ধান ভানতে শীবের গীত আর ভালো লাগে না।
শেখ হাসিনা ও তার দোসরগণ বিলিয়ন বিলিয়ন টাকা দেশ থেকে পাচার করেছেন, মিডিয়াগুলো তা প্রমানসহ তুলে ধরছে, এই বিষয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কী???
৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:১১
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জেনারেশন একাত্তর কোনভাবেই আওয়ামী বিরোধী কথা শুনতে রাজি নয়। উনি আবার বাকশাল ও রক্ষীবাহিনীর সদস্য।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৩
নতুন নকিব বলেছেন:
ধন্যবাদ, আপনি ঠিক বলেছেন। অবস্থা দেখে সেটাই মনে হয়, আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু বলা হলে—তা যত সত্যই হোক না কেন—উহার আঁতে ঘা লেগে যায়। উহা কোনোভাবেই আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে কিছু মেনে নিতে পারেন না। উহা সম্ভবতঃ এই ২০২৫ সালে এসেও পুরাতন বাকশালের স্বপ্ন দেখে রোদন করে, হাহাকার করে করে রাতের ঘুম হারাম করে।
৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা যাতে পাওয়ারে থাকে সেটার পিছে পশচিমারাও ছিলো। ভালো একটা বিরোধি দলের কারনে এতো বছর টিকে গেলেন। ২০১৮ সালের পর কোনোভাবেই শেখ হাসিনার পাওয়ারে থাকা ঠিক হয় নি । ২০১৮-২০২৪ এই সময়কালে বেশি আকাম কুকাম করেছে লিগ ।
৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বিরোধি দল না থাকার কারণে*
৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
সুলাইমান হোসেন বলেছেন: ৪. ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:২৬০
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: শেখ হাসিনা যাতে পাওয়ারে থাকে সেটার পিছে পশচিমারাও ছিলো। ভালো একটা বিরোধি দলের কারনে এতো বছর টিকে গেলেন। ২০১৮ সালের পর কোনোভাবেই শেখ হাসিনার পাওয়ারে থাকা ঠিক হয় নি । ২০১৮-২০২৪ এই সময়কালে বেশি আকাম কুকাম করেছে লিগ ।
অবৈধ সরকারের দ্বারা অকাম কুকাম হবে এটাই স্বাভাবিক।শেখ হাসিনা নাকি এগুলো চাননাই।তার দলিয় লোকেরা জোড় করে এগুলো করেছে।
আমার কথা হলো,আপনার সামনে তারা অকাম কুকাম করলো কিভাবে?
অকাম কুকাম দেখেও নিরব থাকা মানে তো অকাম কুকামকে সমর্থন করা।
রাজনীতিতে বিজয়ী যারা ই হবে,তাদের দ্বারা কিছু না কিছু অকাম কুকাম হবেই।কিন্তু তার একটা সীমা বা লিমিট তো থাকা উচিত।
৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০৩
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: সুলাইমান হোসেন@শেখ হাসিনার চেয়ে তার রিলেটিভেরা বেশি হারামি। শেখ রেহানা , শেখ সেলিম, এগুলো ডাকু মহারাজ। এদের কে কিছু বলা মানে শেখ হাসিনার নিজের লাইফ নিয়ে টানাটানি। তাই খোদ শেখ হাসিনার উচিত ছিলো লিগ থেকে রিজাইন করা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ দুপুর ২:৪২
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
এসব মিডিয়া একই সাথে ইসলামিক মৌলবাদের সুনামও করছে। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ইসলামিক মৌলবাদের হাতে যাওয়ায় তারা আনন্দিত!
তারা হেফাজত, জামাত, শিবির, এনসিপি, হিজুদের প্রশংসা করছে।